শুক্রবার, ২৯ নভেম্বর ২০২৪ | ১৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সংকট মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ নির্দেশনা

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানোসহ বিমানের অভ্যন্তরীন সংকট এবং বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলায় বিভিন্ন বিষয়ে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, ‘অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো প্রয়োজন। গুরুত্ত্বপূর্ণ নয় এমন অপ্রয়োজনীয় প্রকল্প স্থগিত করা করকার। জ্বালানি সংকট দূর করতে গাড়ির ব্যবহারও কমানো দরকার।’

সোমবার (২৫ জুলাই) মন্ত্রিসভা বৈঠকে এসব নির্দেশনা দেন সরকার প্রধান।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা গণভবন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত হয়ে সভায় সভাপতিত্ব করেন। অপরদিকে মন্ত্রিসভার সদস্যরা সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদের সভাকক্ষ থেকে বৈঠকে যোগ দেন।

বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব সচিবালয়ে নিয়মিত সংবাদ ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে বলেন, প্রধানমন্ত্রী অনেকগুলো নির্দেশনা দিয়েছেন।

তিনি বলেন, বিমানে দুর্ঘটনা অর্থাৎ দুইটা বিমান ধাক্কা লাগল। কিন্তু বিমান তো আর একা একা ধাক্কা লাগে না। এখানে অনেকে ডিউটি করে। এর জন্য একটা ওয়ার্কআউট করতে হবে। যারা যারা ওই সময়ে ওই কাজে নিয়োজিত থাকবেন সবাইকে এর জন্য দায়দায়িত্ব বহন করতে হবে।

কীভাবে তাদের কম্পেনসেট করবে সেটা ফাইন্ডআউট করে কুইকলি ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন। বিমান ইস্যুতে আলোচনার সময় তিনি এ নির্দেশনা দেন।

বৈশ্বিক ইস্যুতে প্রধানমন্ত্রী আবারও পরিষ্কার নির্দেশনা দিয়েছেন খরচ কমাতে হবে। এটার জন্য অলরেডি আমাদের প্রকল্পগুলো ক্যাটাগরি করে দেওয়া হয়েছে। এ, বি ও সি- এই ক্যাটাগরি করা হয়েছে। ‘এ’ ক্যাটাগরি হচ্ছে যেগুলো ইমিডিয়েটলি প্রয়োজন। সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় নির্ধারণ করবে কোনটা আগে করবে। ‘বি’ ক্যাটগরিতে ৭৫ শতাংশ টাকা খরচ করা যাবে। আর ‘সি’ ক্যাটাগরির প্রকল্প আপাতত স্থগিত থাকবে।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, ক্যাটাগরি নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছে। এখন মন্ত্রণালয়গুলো নির্ধারণ করবে তারা কোনোটা কোনো ক্যাটাগরিতে করবে হবে।

তিনি জানান, কেনাকাটার ক্ষেত্রেও কড়া নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। বলেছেন, যেগুলো না কিনলে নয় সেগুলোই শুধু কেনা যাবে। গাড়ি কেনার বিষয়টি পরিষ্কার নিষেধ করে দিয়েছেন। যেগুলো ইমিডিয়েট দরকার নাই সেটা না কেনার নির্দেশ দিয়েছেন।

আনোয়ারুল ইসলাম জানান, ট্রেজারি থেকে বিল হয়, এমন কোনো বিদেশ ভ্রমণ এখন মন্ত্রণালয়গুলো করতে পারবে না। সরকারি টাকায় সব ধরনের বিদেশ ভ্রমণ বন্ধ থাকবে।

দরপত্রে থাকা দরদাতার ব্যয়ে প্রযুক্তি স্থানান্তর সংক্রান্ত যে বিদেশ সফর রয়েছে, সেগুলো বন্ধ থাকবে না।

মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলেন, ‘সবাইকে একটু সহযোগিতা করার জন্য উনি (প্রধানমন্ত্রী) বিশেষ অনুরোধ করেছেন। কারণ, এটার (ভবিষ্যৎ) আমরা জানি না। পরশু চুক্তি হল, কালকেই আবার ইউক্রেইনের ওদেসা বন্দরে বোমাবর্ষণ হয়েছে। চুক্তি হয়েছে ইউক্রেইন থেকে খাবারটা বেরিয়ে আসবে। বন্দর ছাড়া আসবে কীভাবে? এটা তো আমাদের নিয়ন্ত্রণে না। সরকার বিভিন্ন উৎস থেকে জ্বালানি, খাবার ও সার নিয়ে আসার চেষ্টা করছে।

তিনি বলেন, আমাদের বার বার অনুরোধ করা হয়েছে। যেভাবে হোক আমরা যেন সাশ্রয়ী হই। এনার্জি ও টাকা-পয়সা অহেতুক খরচ না করি।

প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, এমন সংকট মোকাবিলায় শস্য উৎপাদন বাড়ানোর জন্য। বিশেষ করে কোথাও যদি এক ফসলি জমি থাকে, সেখানে তিন ফসল করার বিষয়টি চিন্তা করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী বাড়ির উঠানে শাকসবজি করারও পরামর্শ দেন।

এনএইচবি/এমএমএ/

 

Header Ad

চুয়াডাঙ্গায় সেনা অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী মিল্টন অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার

চুয়াডাঙ্গায় সেনা অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী মিল্টন অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

চুয়াডাঙ্গার শীর্ষ সন্ত্রাসী সেলিম মাহফুজ মিল্টনকে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে সেনাবাহিনী। এ সময় তার কাছ থেকে বিভিন্ন ধরনের দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়। মিল্টন দর্শনা পৌর যুবদল নেতা ছিলেন।

জানা গেছে, মিল্টন এর বিরুদ্ধে স্বর্ণ/মাদক চোরাকারবারি, অবৈধ অস্ত্র, অগ্নিসংযোগসহ বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। গত ২৭ নভেম্বর ( বুধবার) বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর চুয়াডাঙ্গা আর্মি ক্যাম্পের একটি টহল দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে সেলিম মাহফুজ মিল্টনকে দর্শনা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরবর্তীতে তার বাড়িতে তল্লাশি অভিযান পরিচালনা করে চাইনিজ কুড়াল, রামদা, চাপাতিসহ বিভিন্ন প্রকার দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করে।

গ্রেপ্তারকৃত মিল্টনকে প্রয়োজনীয় জিজ্ঞাসাবাদ ও আইনি কার্যক্রম সম্পন্নের জন্য দর্শনা থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

উল্লেখ্য, গত ৫ আগস্ট পরবর্তী সময় মিল্টন দর্শনায় ত্রাস হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। তার গ্রেপ্তারে এলাকায় স্বস্তি ফেলে এসেছে। চুয়াডাঙ্গা আর্মি ক্যাম্প বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন।

Header Ad

সরকার পতনের পর থেকে অনুপস্থিত কুবি কর্মকর্তা, তদন্ত কমিটি গঠন

মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ বিশ্ববিদ্যালয়ে আসছেন না। কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মোঃ মজিবুর রহমান মজুমদার।

রেজিস্ট্রার দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ০৬ আগস্ট থেকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত প্রায় ১০০ দিনের মত নিজ কর্মস্থলে বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত রেজিস্ট্রার দপ্তরের সেকশন অফিসার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ। অনুপস্থিত থাকার জবাব চেয়ে গত ২৩ অক্টোবর কর্মক্ষেত্রে যোগদানের জন্য নোটিশ দেওয়া হয় তাকে। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে নোটিশের জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলেও মাজেদ জবাব দেননি। পরবর্তীতে গত ০৩ নভেম্বর কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কোনো জবাব না পেয়ে গত ২৭ নভেম্বর তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে আছেন রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সৈয়দুর রহমান, সদস্য হিসেবে আছেন ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আহসান উল্যাহ এবং সদস্য সচিব হিসেবে আছেন অর্থ ও হিসাব দপ্তরের উপ-পরিচালক এস. এম. মাহমুদুল হক।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৮ মে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হন মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ। কমিটির পাওয়ার আগেও পরে অসংখ্য ছাত্রছাত্রীদের মারধরের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সংগঠনের কাজে হস্তক্ষেপ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিক্ষকদের কটূক্তি, টেন্ডারবাজি, উপাচার্যের গাড়ি রোধসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। সেই সাথে ২০১৬ সালে কাজী নজরুল ইসলাম হল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ সাইফুল্লাহর হত্যার মামলায় এজাহারেও রয়েছে তার নাম। গত ৫ আগস্টের পর সর্বশেষ গত ১৩ আগস্ট শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দেখা যায় তাকে। তবে এয়ারপোর্ট পুলিশের তৎপরতায় তিনি দেশ ছেড়ে পালাতে পারেননি বলে জানা গেছে। কিন্তু এখন কোথায় আছেন এসব বিষয়ে কোন তথ্য জানা যায়নি।

এই ব্যাপারে মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদের নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সৈয়দুর রহমান বলেন, 'গতকাল তদন্ত কমিটি সম্পর্কে জানতে পেয়েছি। ইতিমধ্যে সদস্য সচিবকে দায়িত্ব দিয়েছি অভিযুক্তের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য। সম্ভাব্য আগামী রবিবার কমিটির সবাই মিলে মিটিং করা হবে।'

এ বিষয়ে রেজিস্ট্রার মো: মজিবুর রহমান মুজদার বলেন, 'এর আগে তাকে কর্মস্থলে যোগদানের জন্য চিঠি দেওয়া হয়। কিন্তু এরপরও কর্মস্থলে যোগদান না দেওয়ায় তাকে কারণ দরশানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার পরও কোন জবাব না আসায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।'

Header Ad

জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমে হেফাজতের বিক্ষোভ

জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমে হেফাজতের বিক্ষোভ। ছবি: সংগৃহীত

ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনসাসনেস বা ইসকন নিষিদ্ধের দাবি এবং চট্টগ্রামে আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফের হত্যার প্রতিবাদে আজ শুক্রবার (২৯ নভেম্বর) জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ ডেকেছে হেফাজতে ইসলাম ঢাকা মহানগর।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) জামিয়া রাহমিয়া আরাবিয়া মোহাম্মদপুরে হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশ ঢাকা মহানগরের এক বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন ঢাকা মহানগর সভাপতি মাওলানা জুনায়েদ আল হাবিব।

এ সময় মাওলানা মাহফুজুল হক, মাওলানা মহিউদ্দিন রাব্বানী, মাওলানা নাজমুল হাসান কাসেমী, মাওলানা মামুনুল হক, মাওলানা ফজলুল করিম কাসেমী, মাওলানা জালালুদ্দীন, মুফতি বশিরুল্লাহ, মুফতি মুনির হুসাইন কাসেমী, মুফতি কেফায়াতুল্লাহ আজহারী, মাওলানা লোকমান মাজহারী, মাওলানা মহিউদ্দিন মাসুম, মাওলানা জুবায়ের আহমাদ, মুফতি আজহারুল ইসলাম, মাওলানা ফয়সাল আহমদ, মাওলানা এনামুল হক মুসা, মুফতী কামাল উদ্দীন, মাওলানা আফসার মাহমুদ, মাওলানা আব্দুল মালেক, মাওলানা শরিফ উল্লাহ, মুফতী আমিনুল ইসলাম কাসেমী, মাওলানা সানাউল্লাহ খান, মাওলানা শরিফ হোসাইন, মাওলানা বশিরুল হাসান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

উল্লেখ্য, গত ২৫ নভেম্বর রাজধানীর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বাংলাদেশ সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের মুখপাত্র ও ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখা (ডিবি)। পরে ২৬ নভেম্বর তাকে চট্টগ্রামের আদালতে তোলা হয়। আদালত তার জামিন না মঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

আদালতে পাঠানোর পথে তাকে বহনকারী প্রিজন ভ্যান আটকে দেয় চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের অনুসারীরা। তাদের সরিয়ে দিয়ে চিন্ময় কৃষ্ণকে কারাগারে নেয়ার পথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও আইনজীবীদের সঙ্গে চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর অনুসারীদের সংঘর্ষ হয়। এ ঘটনায় তরুণ আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ নিহত হন।

আইনজীবী হত্যার প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় বিক্ষোভ কর্মসূচি চলমান। এসব কর্মসূচি থেকে ইসকনকে রাষ্ট্রীয়ভাবে নিষিদ্ধ করার দাবি উঠেছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চুয়াডাঙ্গায় সেনা অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী মিল্টন অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার
সরকার পতনের পর থেকে অনুপস্থিত কুবি কর্মকর্তা, তদন্ত কমিটি গঠন
জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররমে হেফাজতের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ৪২ ফিলিস্তিনি
যুগ্মসচিব নিশাত রাসুলকে ওএসডি
সমন্বয়কদের ওপর হামলা হালকাভাবে দেখছে না সরকার: উপদেষ্টা রিজওয়ানা
এক সপ্তাহ পর বেনাপোল থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু
আমাকে রংপুরের একজন উপদেষ্টা ভাববেন: ড. ইউনূস
দেশ স্বৈরাচারমুক্ত হয়েছে, এখন গড়ার পালা: তারেক রহমান
রেলের নতুন মহাপরিচালক হলেন আফজাল হোসেন
২২ হাজার ৫০০ কোটি টাকা ছাপিয়ে ৬ ব্যাংককে দিল বাংলাদেশ ব্যাংক
বিচারককে ডিম ছুড়ে মারা আইনজীবীদের সনদ বাতিল হবে: খোকন
নাম থেকে ‘বচ্চন’ উপাধি ফেলে দিলেন ঐশ্বরিয়া, তবে কি বিচ্ছেদ চূড়ান্ত
আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পক্ষে নেই বিএনপি: মাহমুদুর রহমান মান্না
সংসদ সদস্য হিসেবে প্রথমবার সংসদে প্রিয়াঙ্কা গান্ধী, নিলেন শপথ
ইউক্রেনকে লক্ষ্য করে ১৮৮ মিসাইল-ড্রোন ছুড়ল রাশিয়া
৪৭তম বিসিএসের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, ক্যাডার পদ ৩ হাজার ৪৮৭
রাষ্ট্র সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ইসকন নিষিদ্ধের বিষয়টি দেখছে
৯ দফা দাবিতে সচিবালয়ে মহাসমাবেশের ডাক
চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের দায় নিতে অস্বীকার ইসকনের