শুক্রবার, ১০ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৬ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সরকার পতনের পর থেকে অনুপস্থিত কুবি কর্মকর্তা, তদন্ত কমিটি গঠন

মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ। ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর থেকেই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) প্রশাসনিক কর্মকর্তা মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ বিশ্ববিদ্যালয়ে আসছেন না। কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকার বিষয়টি খতিয়ে দেখতে তিন সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন।

বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মোঃ মজিবুর রহমান মজুমদার।

রেজিস্ট্রার দপ্তর সূত্রে জানা যায়, গত ০৬ আগস্ট থেকে এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত প্রায় ১০০ দিনের মত নিজ কর্মস্থলে বিনা অনুমতিতে অনুপস্থিত রেজিস্ট্রার দপ্তরের সেকশন অফিসার ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ। অনুপস্থিত থাকার জবাব চেয়ে গত ২৩ অক্টোবর কর্মক্ষেত্রে যোগদানের জন্য নোটিশ দেওয়া হয় তাকে। ১০ কার্যদিবসের মধ্যে নোটিশের জবাব দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হলেও মাজেদ জবাব দেননি। পরবর্তীতে গত ০৩ নভেম্বর কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কোনো জবাব না পেয়ে গত ২৭ নভেম্বর তিন সদস্য বিশিষ্ট তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

কমিটিতে আহ্বায়ক হিসেবে আছেন রসায়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সৈয়দুর রহমান, সদস্য হিসেবে আছেন ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ আহসান উল্যাহ এবং সদস্য সচিব হিসেবে আছেন অর্থ ও হিসাব দপ্তরের উপ-পরিচালক এস. এম. মাহমুদুল হক।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২০১৭ সালের ২৮ মে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হন মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদ। কমিটির পাওয়ার আগেও পরে অসংখ্য ছাত্রছাত্রীদের মারধরের অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন সংগঠনের কাজে হস্তক্ষেপ, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শিক্ষকদের কটূক্তি, টেন্ডারবাজি, উপাচার্যের গাড়ি রোধসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। সেই সাথে ২০১৬ সালে কাজী নজরুল ইসলাম হল শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক খালিদ সাইফুল্লাহর হত্যার মামলায় এজাহারেও রয়েছে তার নাম। গত ৫ আগস্টের পর সর্বশেষ গত ১৩ আগস্ট শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দেখা যায় তাকে। তবে এয়ারপোর্ট পুলিশের তৎপরতায় তিনি দেশ ছেড়ে পালাতে পারেননি বলে জানা গেছে। কিন্তু এখন কোথায় আছেন এসব বিষয়ে কোন তথ্য জানা যায়নি।

এই ব্যাপারে মো. রেজাউল ইসলাম মাজেদের নম্বরে যোগাযোগ করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।

তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ সৈয়দুর রহমান বলেন, 'গতকাল তদন্ত কমিটি সম্পর্কে জানতে পেয়েছি। ইতিমধ্যে সদস্য সচিবকে দায়িত্ব দিয়েছি অভিযুক্তের বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য। সম্ভাব্য আগামী রবিবার কমিটির সবাই মিলে মিটিং করা হবে।'

এ বিষয়ে রেজিস্ট্রার মো: মজিবুর রহমান মুজদার বলেন, 'এর আগে তাকে কর্মস্থলে যোগদানের জন্য চিঠি দেওয়া হয়। কিন্তু এরপরও কর্মস্থলে যোগদান না দেওয়ায় তাকে কারণ দরশানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছে। কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়ার পরও কোন জবাব না আসায় তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।'

Header Ad
Header Ad

পাচারের টাকায় দুবাইয়ের দ্বীপে ট্রান্সকমের সিমিন ও ছেলের বিলাসবহুল ফ্ল্যাট

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের শীর্ষস্থানীয় প্রতিষ্ঠান ট্রান্সকম গ্রুপের সিইও সিমিন রহমান এবং তাঁর ছেলে যারাইফ আয়াত হোসাইনের নামে সংযুক্ত আরব আমিরাতের অভিজাত শহর দুবাইয়ে অবৈধভাবে অর্জিত বিপুল সম্পদের তথ্য প্রকাশ পেয়েছে। অনুসন্ধান থেকে জানা গেছে, দুবাইয়ের বিখ্যাত পাম জুমেইরা দ্বীপে তাঁদের নামে প্রায় ১৯ কোটি টাকার বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট রয়েছে।

দুবাইয়ের পাম জুমেইরার ক্রিসেন্ট রোডের বালকিস রেসিডেন্সে এই সম্পত্তি অবস্থিত। স্থানীয় সূত্র জানায়, এই অ্যাপার্টমেন্টের মূল্য প্রায় ৫০ লাখ ৭০ হাজার দিরহাম। তবে এই বিনিয়োগের বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের কোনো অনুমোদন নেই।

বাংলাদেশ ব্যাংক সূত্র জানায়, দেশে প্রতিষ্ঠানের বৈধ বিদেশি বিনিয়োগের জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমোদন প্রয়োজন। এ পর্যন্ত ১৭টি প্রতিষ্ঠানকে বৈধ বিনিয়োগের অনুমোদন দেওয়া হলেও ট্রান্সকম গ্রুপ এই তালিকায় নেই। ট্রান্সকমের কোনো বিদেশি বিনিয়োগের অনুমোদন না থাকায় এ সম্পত্তি পাচারের মাধ্যমে অর্জিত বলে ধারণা করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ ফিন্যানশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, বিদেশে বছরে ১২ হাজার মার্কিন ডলারের বেশি অর্থ ব্যয়ের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের জবাবদিহি প্রয়োজন। ট্রান্সকম গ্রুপের এমন কোনো অনুমোদন বা লেনদেনের নথি পাওয়া যায়নি।

ট্রান্সকম গ্রুপের অধীনে মিডিয়া স্টার লিমিটেডের পরিচালিত পত্রিকা প্রথম আলো এবং মিডিয়া ওয়ার্ল্ডের অধীন ডেইলি স্টার রয়েছে। সিমিন রহমান এই দুটি প্রতিষ্ঠানের প্রভাব কাজে লাগিয়ে দেশে-বিদেশে অনিয়ম-দুর্নীতির মাধ্যমে বিপুল সম্পদ অর্জন করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক ও বিএফআইইউ-এর তদন্ত শেষে এ বিষয়ে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ঘটনা অর্থ পাচারের বিরুদ্ধে সরকারের প্রচেষ্টায় একটি গুরুত্বপূর্ণ ইস্যু হিসেবে উঠে এসেছে।

Header Ad
Header Ad

বদলি, শৃঙ্খলা ও নিয়োগে উচ্চপর্যায়ের ৩ কমিটি

ছবি: সংগৃহীত

জনপ্রশাসন, পুলিশ ও পররাষ্ট্র ক্যাডারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বদলি, শৃঙ্খলা ও নিয়োগের ক্ষেত্রে উচ্চ পর্যায়ের কমিটির পরামর্শ নিতে হবে।

আজ বৃহস্পতিবার এক প্রজ্ঞাপনে এ তিন কমিটি গঠনের কথা জানিয়েছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। সব কমিটিতেই তিন ছাত্র উপদেষ্টা রয়েছেন। এখন থেকে তিন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিয়োগ-বদলির আগে এসব কমিটির পরামর্শ নিতে হবে। এত দিন স্ব স্ব মন্ত্রণালয় কর্মকর্তাদের বদলি ও নিয়োগের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিত। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, কর্মকর্তাদের তদবির ঠেকাতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

৬ সদস্যের জনপ্রশাসন কমিটি: প্রশাসনে বিভাগীয় কমিশনার, জেলা প্রশাসক, যুগ্ম সচিব ও তদূর্ধ্ব কর্মকর্তাদের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলাসংক্রান্ত বিষয়ে পরামর্শ দিতে ছয় সদস্যের ‘জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি’ গঠন করা হয়েছে। কমিটির সভাপতি করা হয়েছে অর্থ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদকে। কমিটির অন্য সদস্যরা হচ্ছেন- বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব ও জনপ্রশাসন সচিব। কমিটির সদস্যসচিব তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় এ কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা দেবে। মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ জানিয়েছে, এ কমিটি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে তথ্য চাইতে পারবে।

৭ সদস্যের আইনশৃঙ্খলা কমিটি: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীকে সভাপতি করে সাত সদস্যের ‘আইনশৃঙ্খলাবিষয়ক কমিটি’ গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হচ্ছেন- আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মো. খোদা বখস চৌধুরী, স্বরাষ্ট্রসচিব ও পুলিশের মহাপরিদর্শক। কমিটির সদস্যসচিব নৌ পরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) এম সাখাওয়াত হোসেন।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, এই কমিটি জেলা পুলিশের এসপি, ডিআইজি ও তদূর্ধ্ব স্তরে নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলা বিষয়ে পরামর্শ দেবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা দেবে। কমিটি প্রয়োজনে সংশ্লিষ্ট দপ্তরের কাছে তথ্য চাইতে পারবে। এ কমিটি সংশ্লিষ্ট স্তরের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলাসংক্রান্ত বিষয়ে পরামর্শ দেবে বলে প্রজ্ঞাপনে বলা হয়। এ কমিটি সংশ্লিষ্ট স্তরের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলাসংক্রান্ত বিষয়ে পরামর্শ দেবে।

৫ সদস্যের পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মহাপরিচালক, সমপর্যায়ের অন্যান্য ও তদূর্ধ্ব পদে নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলাসংক্রান্ত পরামর্শ দিতে পররাষ্ট্রবিষয়ক কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির সভাপতি করা হয়েছে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনকে। কমিটির অন্য সদস্যরা হচ্ছেন- শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, প্রধান উপদেষ্টার রোহিঙ্গা সমস্যা ও অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত বিষয়াবলি-সংক্রান্ত বিশেষ প্রতিনিধি খলিলুর রহমান ও পররাষ্ট্রসচিব। কমিটিতে সদস্যসচিব থাকবেন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংযুক্ত উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম।

মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়- এ কমিটি মহাপরিচালক, সমপর্যায়ের অন্যান্য ও তদূর্ধ্ব পদে কর্মকর্তাদের নিয়োগ, বদলি ও শৃঙ্খলাসংক্রান্ত বিষয়ে পরামর্শ দেবে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় কমিটিকে সাচিবিক সহায়তা দেবে।

Header Ad
Header Ad

টানা পঞ্চম হার শাকিব খানের ঢাকা ক্যাপিটালসের

ছবি: সংগৃহীত

টানা ব্যর্থতার বৃত্ত থেকে যেন বের হতে পারছে না শাকিব খানের দল ঢাকা ক্যাপিটালস। চলমান বিপিএলের ঢাকা পর্বে তিনটি ম্যাচ হেরে, সিলেট পর্বে আরও দুই ম্যাচে হারল দলটি। আজ (৯ জানুয়ারি) সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে চিটাগং কিংসের বিপক্ষে টানা পঞ্চম হারের স্বাদ পেতে হলো তাদের।

প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৭৭ রানের লড়াকু পুঁজি গড়ে ঢাকা। জবাবে চিটাগং কিংস ১৯.৩ ওভারে মাত্র ৩ উইকেট হারিয়ে জয় নিশ্চিত করে। এ জয়ের মাধ্যমে চিটাগং তাদের দ্বিতীয় জয় তুলে নিয়ে ৪ পয়েন্টে পৌঁছেছে, অন্যদিকে টানা পাঁচ হারে পয়েন্ট টেবিলের তলানিতে রয়েছে ঢাকা ক্যাপিটালস।

চিটাগং কিংসের হয়ে ইনিংসের সূচনা করেন পারভেজ হোসেন ইমন ও উসমান খান। তাদের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ে প্রথম ৬ ওভারেই আসে ৫৫ রান। ফরমানুল্লাহ সাফির বলে পারভেজ (১৬ বলে ১৭) ক্যাচ তুলে দিলে ঢাকা কিছুটা স্বস্তি পায়। তবে উসমান খান ২৫ বলে অর্ধশতক পূর্ণ করেন। পরে মোস্তাফিজুর রহমানের বলে ক্যাচ তুলে দিয়ে ৩৩ বলে ৫৫ রান করে বিদায় নেন তিনি।

এরপর গ্রাহাম ক্লার্ক (৩২ বলে ৩৯) ও মোহাম্মদ মিঠুন মিলে চিটাগংকে এগিয়ে নেন। গ্রাহামের বিদায়ের পর শামীম হোসেন দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১৯তম ওভারে ১৮ রান তুলে দলকে জয়ের কাছাকাছি নিয়ে যান। শেষ ওভারে মাত্র ৫ রান প্রয়োজন হলে, ৩ বলেই তা তুলে নেয় চিটাগং। মোহাম্মদ মিঠুন ২২ বলে ৩২ ও শামীম হোসেন ১৪ বলে ৩০ রানে অপরাজিত থাকেন।

ঢাকার এই টানা পাঁচ ম্যাচের হার তাদের বিপিএলে টিকে থাকার লড়াইকে কঠিন করে তুলেছে। অন্যদিকে চিটাগং কিংস তাদের জয়ে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পাচারের টাকায় দুবাইয়ের দ্বীপে ট্রান্সকমের সিমিন ও ছেলের বিলাসবহুল ফ্ল্যাট
বদলি, শৃঙ্খলা ও নিয়োগে উচ্চপর্যায়ের ৩ কমিটি
টানা পঞ্চম হার শাকিব খানের ঢাকা ক্যাপিটালসের
পুড়ে ছাই হাজারো বাড়ি­-গাড়ি, ৬ হাজার কোটি ডলারের ক্ষতির শঙ্কা
রাজশাহীতে দেশীয় অ্যালকোহল পানে ৪ জনের মৃত্যু
হিলিতে ট্রেনের ধাক্কায় এক অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
চুয়াডাঙ্গার দর্শনায় সেনাবাহিনীর অভিযানে গ্রেফতার ৫
রাখাইনে জান্তাবাহিনীর বিমান হামলায় নিহত অন্তত ৪০
প্রেমিকার সাথে ঝগড়া করে বিমান থেকে ঝাঁপ দেওয়ার চেষ্টা
হাসিনার দুই পাসপোর্ট বাতিল, কীভাবে ভিসার মেয়াদ বাড়ায় ভারত: রিজভী
মার্চের আগেই শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফিরবেন: নাদেল
কিছুদিনের মধ্যেই তারেক রহমান দেশে ফিরবেন: মির্জা ফখরুল
খলিস্তানি নেতা নিজ্জর হত্যার ঘটনায় অভিযুক্ত চার ভারতীয়কে জামিন দিল কানাডা
রংপুরের কাছে হেরে মেজাজ হারালো তামিম  
শেখ হাসিনাকে ফেরাতে দিল্লির উত্তর না এলে ‘তাগিদপত্র’ পাঠাবে ঢাকা
৪ দিনের গ্যাস সংকটে পড়তে যাচ্ছে সারাদেশ
দুর্নীতির কারণে টিসিবির ৩৭ লাখ কার্ড বাতিল : বাণিজ্য উপদেষ্টা
একাই ৫৭ হাজার কোটি টাকা লুট করেছেন সালমান এফ রহমান  
সোহানের তাণ্ডবে বরিশালকে হারিয়ে রংপুরের টানা ছয় জয়
সাবেক রেলমন্ত্রী মুজিবুল হককে দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা