বুধবার, ৫ মার্চ ২০২৫ | ২০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ক

অমীমাংসিত বিষয়গুলো আটকে আছে আলোচনাতেই

আলোচনাতেই আটকে আছে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার কিছু অমীমাংসিত বিষয়। অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন, সীমান্ত সমস্যা ও দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের কিছু বাধা নিয়ে প্রতিটি বৈঠকেই শুধু আলোচনা হয়। কিন্তু জট আর খুলে না।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সদ্য সমাপ্ত যৌথ পরামর্শ কমিটির (জেসিসি) বৈঠকেও শুধু আলোচনাই হয়েছে। সীমান্তে বাংলাদেশের কিছু কাজ ভারতের বাধার কারণে আটকে আছে। সেই বিষয়গুলোর কোনো সুরাহা হচ্ছে না। তিস্তা নিয়েও কোনো অগ্রগতি হয়নি। বাংলাদেশ-ভারতের মধ্যে অন্যতম অমীমাংসিত ইস্যু হলো তিস্তাসহ ৫৪টি অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন। সেই বিষয়টি শুধু বিভিন্ন ফোরামে দুই দেশের মধ্যে আলোচনাই হয়। কোনো সুরাহা হয় না।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, যৌথ নদী কমিশনের (জেআরসি) বৈঠক হয় না দীর্ঘদিন। সর্বশেষ ২০১০ সালে নয়াদিল্লিতে জেআরসি বৈঠক হয়েছিল। তার পরের বছর তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংয়ের ঢাকা সফরকালে তিস্তা চুক্তি সই হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়ের আপত্তির কারণে শেষ মুহূর্তে সেই চুক্তি আর হয়নি। তারপর থেকে তিস্তা চুক্তি নিয়ে বারবার দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাদেশ সরকারকে আশ্বস্ত করলেও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর আগের অবস্থানের কোনো পরিবর্তন হয়নি।

গত ১১ বছর ধরে বাংলাদেশ বারবার জেআরসি বৈঠকের তাগিদ দিলেও ভারতের কাছ থেকে এ ব্যাপারে ইতিবাচক সাড়া পাওয়া যাচ্ছে না।

সদ্য সমাপ্ত জেসিসি বৈঠকের আগেও ঢাকা জেআরসি বৈঠক আয়োজনের জন্য নয়াদিল্লিকে অনুরোধ করেছিল। কিন্তু জেআরসি বৈঠক ছাড়াই জেসিসি বৈঠক শেষ হলো।

এ ব্যাপারে জেসিসি বৈঠকের আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেন, জেআরসি বৈঠকের জন্য ভারত প্রস্তুত নয়। তবে জেআরসি বৈঠক না হলেও জেসিসি বৈঠকে পানিবণ্টন নিয়ে আলোচনা হবে।

সোমবার (২০ জুন) জেসিসি বৈঠক শেষে দেশে ফিরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, জেআরসি বৈঠক আয়োজনের জন্য তো আমরা বারবার তাদের তাগিদ দেই। কিন্তু তারা তো দেয় না। তারা শুধু বলে যে হবে। কিন্তু তারিখ পাইনি।

সব আনুষ্ঠানিকতা শেষ হওয়ার পরও তিস্তা চুক্তি হলো না। ভারতের সঙ্গে যেকোনো বৈঠকেই বাংলাদেশ এ বিষয় উত্থাপন করে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এটা এক রকম রুটিন আলোচনার মতো হয়ে গেছে।

জেসিসি বৈঠকে যোগ দিতে নয়াদিল্লি যাওয়ার আগ মুহূর্তে ড. মোমেন সাংবাদিকদের বলেছিলেন, তিস্তা চুক্তি না হওয়া বাংলাদেশের জন্য দুঃখজনক, ভারতের জন্য লজ্জাজনক। এবারের বৈঠকে তিস্তা চুক্তির বিষয়ে জোর দেব। বলব, এটা হওয়া উচিত।

যদিও বৈঠকে তিস্তা চুক্তি নিয়ে কোনো ফলপ্রসূ অগ্রগতি হয়নি। গত মেয়াদেই নরেন্দ্র মোদি চুক্তি করার কথা বললেও নিকট ভবিষ্যতে যে তা হচ্ছে না সেটা নিশ্চিত। একই অবস্থা ৫৪ অভিন্ন নদীর পানিবণ্টন নিয়েও।

নেপালে পণ্য পরিবহণের জন্য ভারতের কাছে ট্রানজিট চেয়েছে বাংলাদেশ। কিন্তু সেই বিষয়েটিও আলোচনার পর্যায়েই রয়ে গেছে। এবারের জেসিসি বৈঠকেও এ বিষয় কোনো অগ্রগতি হয়নি বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন।

জেসিসি বৈঠক শেষে দেশে ফিরে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, বৈঠকে ট্রানজিট নিয়ে কথা হয়েছে। বিবিআইএন কাঠামোতে ট্রানজিটের ব্যাপারে আমরা সম্মত হয়েছি।

বিবিআইএন হলো ‘বাংলাদেশ-ভুটান-ভারত-নেপাল কানেকটিভিটি’। এটি সার্কভুক্ত চারটি দেশ নেপাল, ভুটান, বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে একটি পরিকাঠামো, যেটির উদ্দেশ্য পানির উৎসের সঠিক ব্যবহার এবং বিদ্যুৎ ও সড়ক পরিবহন ব্যবস্থা গড়ে তোলা।

ভারতের সঙ্গে বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আরেকটি বড় প্রতিবন্ধকতা হলো দেশটির অ্যান্টি ডাম্পিং আইন। এ আইনের কারণে অনেক পণ্য ভারত নিচ্ছে না। এ বিষয় নিয়েও নিয়মিত আলোচনা হয় দুদেশের মধ্যে।

এ প্রসঙ্গে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, বৈঠকে আমরা তাদের বলেছি অ্যান্টি ডাম্পিং আইন করে কিছু জিনিস নেন। যেমন হাইড্রোজেনপার অক্সাইড, জুট, ফ্লোট গ্লাস। তারা বলেছে, এগুলোর জন্য সাবসিডি দেন। আমরা বলেছি সাবসিডি নয়, আমরা ইনসেনটিভ দিই। আপনারা যেটাকে সাবসিডি বলেন। তারা বলেছেন তারা এটা বিবেচনা করবেন।

আরইউ/এনএইচবি/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

স্কাই নিউজকে ড. ইউনূস

‘মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে’

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস (ইনসটে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা)। ছবি: সংগৃহীত

মানবতাবিরোধী অপরাধী হিসেবে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ক্ষমতাচ্যুত সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম স্কাই নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।

স্কাই নিউজ বুধবার (৫ মার্চ) সাক্ষাৎকারটি প্রকাশ করে। এতে ড. ইউনূস বলেন, শেখ হাসিনার বিচার হবে। তিনি বাংলাদেশে উপস্থিত থাকুন বা অনুপস্থিত থাকুন না কেন তিনি মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য বিচারের মুখোমুখি হবেন।

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি তার সরকারে থাকাকালীন জোরপূর্বক গুমের ব্যবস্থা তত্ত্বাবধান করেছিলেন। সেই সাথে গত বছরের জুলাই ও আগস্টে বিক্ষোভকারীদের গণহত্যার ঘটনাও তার তত্ত্বাবধানে হয়েছে।

স্কাই নিউজের সাথে কথা বলতে গিয়ে অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বিচার হবে। কেবল তারই (শেখ হাসিনা) নয়, বরং তার সাথে যুক্ত সবার, তার পরিবারের সদস্য, তার মক্কেল বা সহযোগীদেরও বিচার হবে।

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে বর্তমানে ভারতে পালিয়ে আছেন শেখ হাসিনা। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি গোপন আটক কেন্দ্রের একটি নেটওয়ার্ক তত্ত্বাবধান করেছিলেন। যেখানে রাজনৈতিক বিরোধীদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ধরে আনা হতো, নির্যাতন করা হতো এবং কয়েকজনকে হত্যা করা হয়েছিল। এ সবই হাসিনা করতেন ‘সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধ’ এর ব্যানারে।

বাংলাদেশ হাসিনার বিরুদ্ধে দুটি গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে। অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বাংলাদেশ হাসিনার গ্রেপ্তারের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক চিঠি পাঠিয়েছে কিন্তু নয়াদিল্লি থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাননি।

স্কাই নিউজের এশিয়া সংবাদদাতা কর্ডেলিয়া লিঞ্চকে সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

তবে তিনি জোর দিয়ে বলেন, শেখ হাসিনা বাংলাদেশে শারীরিকভাবে উপস্থিত হয়ে অথবা ভারতে অনুপস্থিতিতে আদালতের মুখোমুখি হবেন।

অধ্যাপক ইউনূস সম্প্রতি আয়নাঘর নামে পরিচিত কুখ্যাত গোপন কারাগারগুলোর মধ্যে একটি পরিদর্শন করেছেন। দরিদ্রদের ব্যাংকার হিসেবে পরিচিত এবং বর্তমানে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অর্থনীতির এই অধ্যাপক বলেন, তিনি যা দেখেছেন তাতে তিনি হতবাক। ‘এটি সবচেয়ে কুৎসিত জিনিস; যা আপনি দেখতে পাচ্ছেন। অনুভব করতে পারছেন, অথবা আপনি পর্যবেক্ষণ করতে পারছেন।’

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে, তিনি তার নিরাপত্তা বাহিনী এবং পুলিশকে ব্যবহার করে শত শত অ্যাক্টিভিস্টকে অপহরণ, নির্যাতন এবং হত্যা তদারকি করছেন।

যদিও হাসিনা এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং বলেছেন, তাকে রাজনৈতিকভাবে নির্যাতিত করা হচ্ছে।

শেখ হাসিনা ও তার ঘনিষ্ঠ সহযোগীরা ৮০০টিরও বেশি গোপন কারাগারের নেটওয়ার্ক তদারকির অভিযোগে অভিযুক্ত। যাদের অনেকেই বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছেন।অধ্যাপক ইউনূস বলেন, অপরাধের সাথে জড়িতদের সংখ্যা এবং পরিসর নিয়ে কাজ করতে সময় লাগছে।

ড. ইউনূস বলেন, সবাই এতে জড়িত ছিল। পুরো সরকার (হাসিনার সরকার) এতে জড়িত ছিল। তাই আপনি পার্থক্য করতে পারবেন না কে সত্যিই এবং উৎসাহের সাথে এটি করছিল। কে আদেশে এটি করছিল এবং কে এসব সমর্থন করত না কিন্তু এই ধরণের কাজগুলো বাধ্য হয়ে করেছিল।

তিনি আরও বলেন, কিছু লোককে শাস্তি দেওয়া হবে। কিছু লোক তদন্তাধীন থাকবে। কিছু লোককে শনাক্ত করা যাবে না।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের সেনানিবাসে দুই আত্মঘাতী বোমা হামলা, নিহত ২১

ছবি: সংগৃহীত

পাকিস্তানের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ খাইবার পাখতুনখোয়ার ডেরা ইসমাইল খান জেলার একটি সেনানিবাসে জোড়া আত্মঘাতী বোমা হামলা ঘটেছে। এতে নিহত হয়েছেন হামলাকারীসহ মোট ২১ জন।

নিহতদের মধ্যে হামলাকারী ৬ জন, বাকিরা বেসামরিক এবং হামলার শিকার। এই বেসামরিকদের মধ্যে ৪ জন শিশু ও ২ জন নারী রয়েছেন। যে ৬ হামলাকারী নিহত হয়েছেন, তাদেরকেও শনাক্ত করা হয়েছে। নিহত এই ৬ জন পাকিস্তানের নিষিদ্ধ রাজনৈতিক দল তেহরিক ই তালিবান পাকিস্তানের (টিটিপি) সদস্য ছিলেন।

পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, মঙ্গলবার (৪ মার্চ) পাকিস্তানের উত্তরপশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ খাইবার পাখতুনখোয়ার ডেরা ইসমাইল খান জেলার একটি সেনানিবাসে জোড়া এই হামলার ঘটনা ঘটে।

ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী এক সেনা কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, মঙ্গলবার সন্ধ্যায় রোজা ভাঙার সময় সেনা নিবাসের ওই এলাকায় দু’টি বিস্ফোরকভর্তি গাড়ি ঢুকে পড়ে। তার পরপরই ঘটে বিস্ফোরণ। বিস্ফোরণের ধাক্কায় নিকটবর্তী একটি মসজিদ এবং একটি বাড়ির ছাদ ভেঙে পড়েছে বলেও জানিয়েছেন তিনি।

হামলায় হতাহতদের নিকটবর্তী ডিস্ট্রিক্ট হেডকোয়ার্টার হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। হাসপাতালের একজন মুখপাত্র পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও নিউজকে জানিয়েছেন, নিহতদের মধ্যে ১৫ জনই বেসামরিক। এছাড়া এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ২৫ জন।

গতকাল সোমবার (৪ মার্চ) খাইবার পাখতুনখোয়ার একটি মাদ্রাসায় আত্মঘাতী বোমা হামলায় ঘটেছিল। এতে স্থানীয় শীর্ষ তালেবান নেতাসহ নিহত হয়েছিলেন ৬ জন।

Header Ad
Header Ad

এস আলমসহ পরিবারের ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

এস আলমসহ পরিবার। ছবি: সংগৃহীত

বিতর্কিত ব্যবসায়ী গোষ্ঠী এস আলম গ্রুপের কর্ণধার মোহাম্মদ সাইফুল আলম (এস আলাম) ও তার পরিবারের স্বার্থসংশ্লিষ্ট ১১ ব্যক্তির বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞার আদেশ দিয়েছেন আদালত।

মঙ্গলবার (৪ মার্চ) ঢাকা মহানগর জ্যেষ্ঠ বিশেষ জজ মো. জাকির হোসেন গালিব দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এ আদেশ দেন।

নিষেধাজ্ঞা প্রাপ্ত অন্যরা হলেন- বেলাল আহমেদ, ফসিহল আলম, সাজেদা বেগম, মাহমুদুল আলম, মো. মোস্তান বিল্লাহ আদিল, আতিকুর নেতা জেনি, লুৎফুন নাহার, চেমন আরা বেগম, মায়মুনা খানম, বদরুননেসা আলম ও শারমিন ফাতেমা।

দুদক জানায়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে সিঙ্গাপুর, ব্রিটিশ ভার্জিন আইল্যান্ড, সাইপ্রাস ও অন্যান্য দেশে ১০০ কোটি ডলার পাচারের অভিযোগ অনুসন্ধানকালে জানা যায় যে কোনো সময় দেশ হতে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা পালিয়ে বিদেশে অবস্থান নিবেন। তাদের বিদেশ গমন রহিত করা আবশ্যক।

এর আগে গত ৩০ জানুয়ারি এস আলম পরিবারের নামে থাকা ৩৬৮ কোটি ২৫ লাখ ৬৩ হাজার ৫০০ টাকার ১৭৫ বিঘা জমি জব্দের আদেশ দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া গত ১৪ জানুয়ারি তাদের ২০০ কোটি টাকার স্থাবর সম্পদ জব্দ করার আদেশ দিয়েছেন একই আদালত। এরপর ১৬ জানুয়ারি এস আলম পরিবারের ২৪টি কোম্পানিতে ৩২ কোটি ১০ লাখ ১৯ হাজার ৪৭৮টি শেয়ার জব্দ করা হয়। যার মূল্য ৩ হাজার ৫৬৩ কোটি ৮৪ লাখ ২১ হাজার ৩০০ টাকা।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

‘মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাকে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড়াতেই হবে’
পাকিস্তানের সেনানিবাসে দুই আত্মঘাতী বোমা হামলা, নিহত ২১
এস আলমসহ পরিবারের ১২ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
সিআইডি প্রধানসহ ১৮ কর্মকর্তাকে বদলি ও ৪ পুলিশ সুপার ওএসডি
নির্বাচন পেছানোর কোনো অজুহাত জনগণ গ্রহণ করবে না: মির্জা আব্বাস
অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির ফাইনালে ভারত
বিরামপুরে ট্রেন থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
রাশেদকে সমন্বয়ক হিসেবে নয়, যোগ্যতা বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে: রাবি উপাচার্য
স্ত্রী ও সন্তানসহ ১৭ মার্চ বাংলাদেশে আসছেন ফুটবলার হামজা চৌধুরী
অ্যাটলির ৬০০ কোটি বাজেটের সিনেমায় সালমানের পরিবর্তে আল্লু অর্জুন!
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান আন্তর্জাতিক শান্তি পদক নীতিমালা বাতিল
‘জয় বাংলা’ শ্লোগান দিয়ে ভাইরাল হওয়া যুবদল নেতা বহিষ্কার
চোরাচালান ও জালিয়াতি করে ১৩৩ কোটি টাকা আয় করেছেন সাদিক অ্যাগ্রোর ইমরান: সিআইডি
সারা দেশে ৫ হাজার ৪৯৩ চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
নারী হাজতখানায় শ্রমিক লীগ নেতা তুফান, স্ত্রী-শাশুড়িসহ গ্রেফতার ৫
চুয়াডাঙ্গায় পূর্বাশা পরিবহনের বাসে তল্লাশি, ৩ কোটি টাকার স্বর্ণসহ দুই পাচারকারী আটক
যুবলীগ নেতা সাদ্দাম অস্ত্রসহ গ্রেপ্তার
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিতে যেতে প্রস্তুত ইসরায়েল, শর্ত জিম্মি মুক্তি ও নিরস্ত্রীকরণ
'গে অ্যাক্টিভিস্ট' অভিযোগের বিষয়ে যা বললেন তাসনিম জারা  
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে সবাই মিলে দেশ পরিচালনা করা হবে: এ্যানী