সোমবার, ৩ মার্চ ২০২৫ | ১৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে সম্পর্কের উন্নয়ন চান পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ. কে. আব্দুল মোমেন বলেছেন, আমরা দক্ষিণ কোরিয়ার সঙ্গে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে নতুন উচ্চতায় উন্নীত করতে চাই। দীর্ঘমেয়াদি দৃষ্টিকোণসহ অভিন্ন অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে একটি গভীর ব্যাপক অর্থনৈতিক অংশীদারিত্ব গড়ে তুলতে চাই।

রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে বৃহস্পতিবার (১২ মে) বাংলাদেশ-দক্ষিণ কোরিয়া কূটনৈতিক সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে অনুষ্ঠিত এক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী একথা বলেন।

ঢাকায় দক্ষিণ কোরিয়ার দূতাবাস ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইস্ট এশিয়া স্টাডি সেন্টার যৌথভাবে এ সেমিনারের আয়োজন করে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমি বিশ্বাস করি যে উভয় দেশের অটল রাজনৈতিক প্রতিশ্রুতি এবং নিয়মিত উচ্চ-পর্যায়ের পরামর্শ এ লক্ষ্যে অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। আমরা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করছি কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের ১৯৭২ সালের ১২ মে আমাদের স্বাধীনতার খুব প্রাথমিক পর্যায়ে, বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।

বাংলাদেশ ও কোরিয়া প্রজাতন্ত্র ১৯৭৩ সালে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ককে অত্যন্ত গুরুত্ব দিই। আমাদের পরীক্ষিত ও বিশ্বস্ত বন্ধু এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ উন্নয়ন অংশীদার দক্ষিণ কোরিয়া। কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পর থেকে দুই দেশের যৌথ মূল্যবোধ, পারস্পরিক শ্রদ্ধা ও অভিন্ন আকাঙ্ক্ষার ভিত্তিতে চমৎকার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক উপভোগ করে আসছে।

ড. মোমেন বলেন, গত পাঁচ দশকে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতা ব্যবসা-বাণিজ্য, বিনিয়োগ, উন্নয়ন সহযোগিতা, শিক্ষা ও মানবসম্পদ উন্নয়ন, আইসিটি, প্রতিরক্ষা এবং সাংস্কৃতিক বিনিময়সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিস্তৃত হয়েছে। বর্তমানে, আরএমজি সেক্টর আমাদের গর্ব এবং এটি ১৯৭৯ সালে কোরিয়ার সহায়তায় শুরু হয়েছিল।

তিনি বলেন, ২০০৯ সালের জানুয়ারিতে দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০১০ সালের মে মাসে কোরিয়া প্রজাতন্ত্রে একটি সরকারি সফর করেন এবং উভয় পক্ষ আমাদের দুই বন্ধুত্বপূর্ণ দেশের মধ্যে ব্যাপক অংশীদারিত্বকে আরও জোরদার করার জন্য দৃঢ় প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করে। কোরিয়ার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী লি নাক-ইয়নের ২০১৯ সালের জুলাই মাসে বাংলাদেশে সফর আমাদের দুই দেশের মধ্যে একটি ব্যাপক অর্থনৈতিক অংশীদারিত্বের জন্য একটি গতি তৈরি করেছে।

কোরিয়া প্রজাতন্ত্র দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশের একটি প্রধান উন্নয়ন সহযোগী হিসেবে রয়ে গেছে জানিয়ে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, কোরিয়া ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন এজেন্সি (কোইকা) এবং ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ফান্ডের (ইডিসিএফ) মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়ন প্রকল্পের জন্য, বিশেষ করে স্বাস্থ্য, আইসিটি, শিক্ষা, পানি, চিকিৎসা, জ্বালানি, পরিবহন ইত্যাদি অগ্রাধিকারমূলক ক্ষেত্রের জন্য আমরা কোরিয়া সরকারের কাছে কৃতজ্ঞ।

দক্ষিণ কোরিয়ার উন্নয়ন সহায়তা অবশ্যই আমাদের দর্শনীয় আর্থ-সামাজিক অগ্রগতিতে অবদান রেখেছে মন্তব্য করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, আমরা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে লক্ষ্য করি যে বাংলাদেশ দক্ষিণ কোরিয়ার সফ্ট লোনের সবচেয়ে বড় গ্রহীতাদের মধ্যে একটি। এ ছাড়া ২০২৬ সালে একটি উন্নয়নশীল দেশে আমাদের আনুষ্ঠানিকভাবে উন্নীত হওয়ার পরেও অগ্রাধিকার অংশীদার দেশ হিসেবে থাকার আশা করি।

দক্ষিণ কোরিয়াকে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান বাণিজ্যিক অংশীদার হিসেবে অভিহিত করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, প্রায় ১০ বছরের স্থবিরতার পরে আমাদের দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যের পরিমাণ ২০২১ সালে রেকর্ড উচ্চতায় দেড় বিলিয়ন মার্কিন ডলার অতিক্রম করেছে। শুল্ক লাইনের ৯৫ শতাংশ কাভার করে বাংলাদেশি পণ্যগুলিতে অগ্রাধিকারমূলক বাজার প্রবেশাধিকারের জন্য আমরা দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের প্রশংসা করি। আমরা আশা করি যে দক্ষিণ কোরিয়ার সরকার ২০২৬ সালের পরেও আমাদের পণ্যগুলিতে অগ্রাধিকারমূলক বাজার প্রবেশাধিকার প্রসারিত করবে যাতে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য অনুকূলভাবে বৃদ্ধি পেতে পারে।

ড. মোমেন বলেন, কোরিয়া প্রজাতন্ত্র বাংলাদেশের জন্য পঞ্চম বৃহত্তম এফডিআই উৎস দেশ যেখানে ১ দশমিক ৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বেশি এফডিআই স্টক রয়েছে। যদিও কোরিয়ান কোম্পানিগুলো বাংলাদেশে মূলত টেক্সটাইল ও পোশাক খাতে বিনিয়োগ শুরু করে। কোরিয়ান বিনিয়োগকারীরা এখন চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য, কনজ্যুমার ইলেকট্রনিক্স, মোবাইল ফোন, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, অটোমোবাইল, আইসিটি, অবকাঠামোসহ বিভিন্ন খাতে বিনিয়োগ শুরু করেছে। বর্তমানে বাংলাদেশে ১৫০টিরও বেশি কোরিয়ান কোম্পানির উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি রয়েছে।

রোহিঙ্গাদের জন্য দক্ষিণ কোরিয়া সরকারের মানবিক সহায়তা এবং জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক ফোরামে এই বিষয়ে সমর্থনের জন্য আমরা কৃতজ্ঞ। দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রোহিঙ্গাদের দুর্দশার সমাধান এবং এ অঞ্চলের নিরাপত্তা ও উন্নয়নের জন্য দীর্ঘস্থায়ী সংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধানের জন্য মিয়ানমারের ওপর চাপ বজায় রাখার আহ্বান জানাচ্ছি।

সেমিনারে বাংলাদেশে নিযুক্ত কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রদূত লি জাং-কেউন, কোরিয়া প্রজাতন্ত্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতএম দেলোয়ার হোসেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইস্ট এশিয়া স্টাডি সেন্টারের প্রতিষ্ঠাতা ও পরিচালক অধ্যাপক ড. দেলোয়ার হোসেন প্রমুখ বক্তব্য দেন।

আরইউ/এসএন

 

Header Ad
Header Ad

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আসনের বিপরীতে লড়বেন ৬৪ জন

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। ছবি: সংগৃহীত

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) মোট ১,০৩০ টি আসনের বিপরীতে মোট আবেদন পড়েছে ৬৬ হাজার ৪০২টি। ফলে প্রতি সিটের বিপরীতে লড়বে ৬৪ জন পরীক্ষার্থী। সোমবার (৩ মার্চ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মুজিবুর রহমান মজুমদার।

জানা যায়, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনটি ইউনিটে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে 'এ' ইউনিটে (বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদ) আবেদন পড়েছে ৩২,৬৫৮ টি, বি ইউনিটে (কলাও মানবিক, সামাজিক বিজ্ঞান এবং আইন অনুষদ) আবেদন পড়েছে ২৩,৭৯২টি এবং সি ইউনিটে (ব্যবসা শিক্ষা অনুষদ) আবেদন জমা পড়েছে ৯,৯৫২ টি।

গত ২৮ ফেব্রুয়ারি ভর্তি আবেদন প্রক্রিয়া শেষ হলেও পেমেন্ট প্রক্রিয়া চলে ২ মার্চ রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। নির্ধারিত সময়ে ১,০৩০ টি সিটের বিপরীতে ৬৬ হাজার ৪০২ জন পরীক্ষার্থী পেমেন্ট সম্পন্ন করেছে। ফলে প্রতি সিটের বিপরীতে লড়বে ৬৪ জন পরীক্ষার্থী।

'এ' ইউনিটের আসন সংখ্যা ৩৫০ টি। 'বি' ও 'সি' ইউনিটের আসন সংখ্যা যথাক্রমে ৪৪০ ও ২৪০ টি। 'এ' ইউনিটের একটি আসন পেতে লড়বে ৯৩ জন, 'বি' ইউনিটের প্রতিটি আসনের বিপরীতে ৫৪ জন এবং 'সি' ইউনিটে লড়বে ৪১ জন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার মো. মুজিবুর রহমান মজুমদার বলেন, '৬৬ হাজার ৪০২ জন পেমেন্ট করেছে এটাই আমাদের প্রকৃত আবেদন সংখ্যা। এটার ভিত্তিতে ইউনিট প্রধানদের জানিয়ে দেব। আমরা আগামীকাল সেন্ট্রাল কমিটির সাথে বসে আলোচনা করে কেন্দ্রগুলো নির্ধারণ করব।'

এ বিষয়ে তিনি আরও বলেন, 'যেহেতু এবার আবেদন বেশি পড়েছে কোটবাড়িতে যদি কেন্দ্র সংকুলান না হয় তাহলে আমরা কুমিল্লা শহরের বড় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর সহায়তা নিয়ে ওখানে কেন্দ্র স্থাপন করব।'

উল্লেখ্য, আগামী ১৯ এপ্রিল সকাল ১০টায় 'সি' ইউনিট এবং একই দিনে বিকেল ৩টায় 'এ' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এছাড়া 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে ২৫ এপ্রিল বিকেল ৪টায়।

Header Ad
Header Ad

মিঠাপুকুরে স্কুলের লিজকৃত জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

স্কুলের লিজকৃত জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন। ছবি: ঢাকাপ্রকাশ

রংপুরের মিঠাপুকুরে ফকিরহাট পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ের লিজ দেওয়া জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। প্রধান শিক্ষক আমিরুজ্জামান বুলবুল সংবাদ সম্মেলনে স্থানীয় ভূমিদস্যুদের কৌশল ও দাপটের বিষয় তুলে ধরেন।

শনিবার (১ মার্চ) দুপুর ২ টায় ফকিরহাট পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ের হল রুমে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে প্রধান শিক্ষক আমিরুজ্জামান বুলবুল জানান, বিদ্যালয়ের গিলাঝুকি মৌজায় ৭.৯৩ একর জমিতে বরেন্দ্র প্রকল্পের মাধ্যমে প্রায় ৩২ লক্ষ টাকা ব্যয়ে একটি পুকুর খনন করা হয়। চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে টেন্ডারের মাধ্যমে ৩ বছরের জন্য সেরাজুল ইসলাম নামের এক ব্যক্তিকে ওই পুকুরের ইজারা দেওয়া হয়। তবে, পুকুর খনন করা জমির মালিকানা দাবি করে জনৈক এনামুল হক হীরা নামের ব্যক্তি আদালতে মামলা করেছেন, যার নোটিশ বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষও পেয়েছে। এ বিষয়ে আদালতের বিচারের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থেকে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তাদের বক্তব্য যথাসময়ে আদালতে পেশ করবে।

প্রধান শিক্ষক বুলবুল আরও জানান, এনামুল হক হীরা ইজারাদারকে ভয়ভীতি ও হুমকির মাধ্যমে স্ট্যাম্পে সই নিয়ে নিয়মবহির্ভূতভাবে ইজারাদারি হস্তান্তর করেন। এরপর তিনি ওই পুকুরপাড়ে গাছ রোপণসহ বিভিন্ন অপকর্ম শুরু করেন। এতে এলাকার লোকজন বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেন এবং বিদ্যালয়ের স্বার্থ রক্ষায় স্থানীয় বাসিন্দারা এক সভা করে কথিত ইজারাদারের স্থাপনা গুড়িয়ে দেন।

এছাড়াও, প্রধান শিক্ষক আমিরুজ্জামান বুলবুল উল্লেখ করেন যে, এনামুল হক হীরা বর্তমানে স্কুলের প্রধান শিক্ষক এবং ম্যানেজিং কমিটির সদস্যদের বিরুদ্ধে ১২টি হয়রানিমূলক মামলা দায়ের করেছেন। তিনি এই সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রশাসনসহ সংশ্লিষ্ট সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন এবং ফকিরহাট পাবলিক উচ্চ বিদ্যালয়ের জমি ও পুকুর দখল চেষ্টাকারী এনামুল হক হীরা ও তার সহযোগীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।

এ বিষয়ে অভিযুক্ত এনামুল হক হীরা চৌধুরী বলেন, ‘‘আমি পৈত্রিক সূত্রে স্কুলের জমি পেয়েছি এবং সে অনুযায়ী মামলাও করা হয়েছে।’’

Header Ad
Header Ad

ওসির বাড়িতে ডাকাতি: গুলি করে নিয়ে গেছে ৩টি গরু  

ছবিঃ সংগৃহীত

কক্সবাজারের পেকুয়ায় ওসির বাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় ডাকাতদল গুলি করে তিনটি গরু নিয়ে গেছে।

রোববার (২ মার্চ) দিবাগত সোয়া ১টার দিকে পেকুয়ার মেহেরনামা আলিয়াঘোনা এলাকায় ওসি জাহেদুল কবিরের বাড়িতে এই ঘটনা ঘটে।

ওসি জাহেদুল কবিরের বাড়িতে তার বাবা আহমদ কবির এবং ছোট ভাই মনিরুল কবির থাকেন।ওসি জাহেদুল কবির চট্টগ্রাম শহরের চকবাজার থানার ওসি। আর গরুগুলো দেখাশোনা করতেন তার ভাই মনিরুল কবির রাশেদ।

স্থানীয়রা জানায়, চকরিয়া-পেকুয়ায় গরু চুরির ঘটনা অহরহ। গরু চুরির জন্য অনেককে নির্ঘুম রাত কাটাতে হচ্ছে। সম্প্রতি চট্টগ্রামের চকবাজার থানা এলাকা থেকে গরু চোর সিন্ডিকেটের প্রধান নবী হোসাইনকে গ্রেপ্তার করেন থানার ওসি জাহিদুল কবির।

স্থানীয়দের ধারণা, এই ক্ষোভ থেকেই ওসির গ্রামের বাড়ি থেকে গরু লুট করার ঘটনা ঘটতে পারে।

পেকুয়া থানা পুলিশ ইতোমধ্যে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। ভুক্তভোগীরা লিখিতভাবে অভিযোগ দিলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে এক আসনের বিপরীতে লড়বেন ৬৪ জন
মিঠাপুকুরে স্কুলের লিজকৃত জমি দখল চেষ্টার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
ওসির বাড়িতে ডাকাতি: গুলি করে নিয়ে গেছে ৩টি গরু  
ওবায়দুল কাদের দেশেই আছেন দাবি সাংবাদিক ইলিয়াসের
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত সুজনের মানবেতর জীবন
হিমাগারে আলু রাখতে কেজিতে লাগবে পৌনে ৭ টাকা
শাহজাদপুরে আবাসিক হোটেলে আগুন, চারজনের মৃত্যু
হঠাৎ অসুস্থ মির্জা ফখরুল, হাসপাতালে ভর্তি
আদালতে কাঁদলেন কামাল, বললেন আর আওয়ামী লীগ করব না (ভিডিও)
গাজীপুরে শ্রমিকদের মহাসড়ক অবরোধ, গাড়িতে আগুন, কয়েক কারখানায় ছুটি
পুরো গাজায় বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্নের পরিকল্পনা ইসরায়েলের
পলাতক একটি দল দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে: ড. ইউনূস
যাদের হাতে উঠল এবারের অস্কার  
মরণোত্তর স্বাধীনতা পদকে ভূষিত হচ্ছেন আবরার ফাহাদ
পাকিস্তানে গাড়িতে বন্দুকধারীদের এলোপাতাড়ি গুলি, নিহত ৬
জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলায় খালাস পেলেন খালেদা জিয়া  
লন্ডন সম্মেলনে ইউক্রেনকে সমর্থনে চার পদক্ষেপ  
সেকেন্ড রিপাবলিক ‘তত্ত্ব’ থেকে সবাই একটু সাবধান থাকবেন : মির্জা আব্বাস  
নারায়ণগঞ্জে গ্যাসের লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে নারী-শিশুসহ দগ্ধ ৮  
খালেদা জিয়ার খালাসের বিরুদ্ধে শুনানি আজ