রবিবার, ২ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

দুর্ঘটনায় পা হারানো মনোরঞ্জন হাজংয়ের বিরুদ্ধে জিডি

গাড়িচাপায় এক পা হারানো মনোরঞ্জন হাজংয়ের বিরুদ্ধে বনানী থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেছেন তাকে ধাক্কা দেওয়া গাড়ির চালক। তিনি ঢাকার পুলিশ সার্জেন্ট মহুয়া হাজংয়ের বাবা।

অজ্ঞাত আসামিদের বিরুদ্ধে ওই সার্জেন্টের মামলা নথিভুক্ত করার দুইদিন আগেই এই জিডি নেয় বনানী থানা পুলিশ। তবে তাদের দাবি, তদন্তে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে প্রকৃত দায়ী ব্যাক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বনানী থানায় গত ১৪ ডিসেম্বর ওই জিডিটি করেন সাঈদ হাসান। সেখানে তিনি উল্লেখ করেন, তার গাড়িটি মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়নি বা পেছন থেকে ধাক্কা দেয়নি। বরং বেআইনিভাবে উল্টো দিক থেকে মোটরসাইকেলটি ইউলুপে প্রবেশ করে। সেই মোটরসাইকেল আরোহী তার গাড়ির বাঁ-পাশের হেডলাইটে ধাক্কা দেয় এবং এর ফলে দুর্ঘটনাটি ঘটে। প্রাণে বেঁচে গেলেও তার স্ত্রীর ডান হাতের তিনটি আঙুলের হাড়ে চিড় ধরেছে এবং তিনি ঘাড়ে ব্যথা পান। তিনি স্ত্রীকে ৩ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে ইউনাইটেড হাসপাতালে নিয়ে যান। তার হাতের প্লাস্টার এখনো খোলা হয়নি। সম্পূর্ণ ঘটনা সড়কের সিসি ক্যামেরায় রেকর্ড হয়েছে এবং স্থিরচিত্রও আছে বলেও তিনি দাবি করেন।

তিনি আরও দাবি করেন, পরে জেনেছেন–মোটরসাইকেল চালকের নাম মনোরঞ্জন হাজং। তার চিকিৎসার বিষয়ে ৩ ডিসেম্বর ভোর পাঁচটার দিকে একবার আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়। পরে রাজধানীর গ্রিন রোডের গ্রিন লাইফ হাসপাতালের এক অধ্যাপকের অধীনে চিকিৎসার পরামর্শ দিলে ওই দিন বিকালে তাকে আরেকবার পর্যাপ্ত আর্থিক সহযোগিতা দেওয়া হয়। তবে পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসার সিদ্ধান্ত নেয় মনোরঞ্জন হাজংয়ের পরিবার।

এ ঘটনা নিয়ে যদি মামলা হয়ে থাকে তাহলে সম্পূর্ণ দায় মনোরঞ্জন হাজংয়ের ওপর বর্তায় উল্লখ করে জিডিতে আরও বলা হয়, মনোরঞ্জন হাজং জানেন না, উল্টো দিক দিয়ে ইউলুপে প্রবেশ বেআইনি ও নিষিদ্ধ। তিনি এ দুর্ঘটনার জন্য প্রস্তুত ছিলেন না। এ ঘটনা নিয়ে যদি মামলা হয়ে থাকে তাহলে সম্পূর্ণ দায় মনোরঞ্জন হাজংয়ের ওপর বর্তায়। তাকে আসামি করেই মামলা করতে হয়। তাই তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা হয়নি, তার গাড়িও আটক রাখা হয়নি। তিনি ও তার স্ত্রী এই ঘটনার ভুক্তভোগী। কেবল প্রাণে বেঁচে যাওয়ার কারণে এর দায় তার নয়।

আরও পড়ুন >> সার্জেন্ট মহুয়ার মামলা অবশেষে নিল পুলিশ

তবে জিডি বা মামলাতে যে তথ্যই থাকুক না কেন তদন্তে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে দাবি করেন বনানী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নূরে আযম মিয়া। তিনি জানান, ধাক্কা দেওয়া গাড়িটির (ঢাকা মেট্রো ঘ-১৫-৪৯০৬) মালিকানা জানতে বিআরটিএ কার্যালয়ে চিঠি পাঠানো হয়েছে। সেখান থেকে তথ্য পাওয়ার পর তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

উল্লেখ্য, গত ২ ডিসেম্বর রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কের চেয়ারম্যানবাড়ী এলাকায় ইউটার্নে একটি দ্রুতগতির বিএমডব্লিউ গাড়ির ধাক্কায় আহত হন মনোরঞ্জন হাজং। পরে তাকে প্রথমে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (পঙ্গু হাসপাতাল) নেওয়া হয়। সেখানে অস্ত্রোপচার করে তার ডান পা বাদ দেওয়া হয়। এরপর তাকে বারডেম হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।

বাবার এ দুর্ঘটনার জন্য সার্জেন্ট মহুয়া থানায় মামলা করতে গেলে তাকে ফিরিয়ে দিয়েছিল পুলিশ। এ নিয়ে সমালোচনার মুখে দুই সপ্তাহ পর ১৬ ডিসেম্বর মামলা নেয় বনানী থানা পুলিশ। মামলায় অজ্ঞাতনামা তিনজনকে আসামি করা হয়।

এনএইচ/এসএ/

Header Ad
Header Ad

চার দাবিতে প্রশাসন বরাবর স্মারকলিপি প্রদান কুবি শিক্ষার্থীদের

চার দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্য বরাবর স্মারকলিপি প্রদান কুবি শিক্ষার্থীদের। ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) আইন বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী শাকিল আহমেদ সবুজকে অপহরণের ঘটনায় নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কায় রয়েছেন শিক্ষার্থীরা। এরই প্রেক্ষিতে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতসহ চারদফা দাবিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রসাশন বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছেন তারা।

রবিবার (২ ফেব্রুয়ারি) দুপুর দেড়টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্য বরাবর এই স্মারকলিপি দেন একদল শিক্ষার্থী।

স্মারকলিপিতে বলা হয়, গত ৩০ জানুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী শাকিল আহমেদ সবুজকে অপহরণ করা হয়। এসময় তাঁর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয় এবং মুক্তিপণের জন্য তার পরিবারের ওপর চাপ প্রয়োগ করা হয়। পরবর্তীতে পুলিশ ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায়, টানা পাঁচ ঘণ্টার অভিযান শেষে কুমিল্লা শহরের একটি দোকান থেকে তাকে উদ্ধার করা হয়। তবে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও কোনো সহায়তা পাওয়া যায়নি।

স্মারকলিপিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য ৪ টি দাবি প্রস্তাব করা হয়।দাবিগুলো হলো– 'শহরে আসা-যাওয়া শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং বিপদে পড়া শিক্ষার্থীদের তৎক্ষণাৎ সাহায্য করার জন্য 'র‍্যাপিড একশন সেল' গঠন করতে হবে', 'ছাত্রদের বিভিন্ন সমস্যায় (যেমন: ছিনতাই, অপহরণ ইত্যাদি) প্রশাসনের বাদী হয়ে মামলা করতে হবে', 'বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে থাকা পার্ক বা পিকনিক স্পটে আসা বাস বা গাড়িগুলো ক্যাম্পাস এবং আশেপাশের এলাকায় বেপরোয়া আচরণ করে। বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশের এলাকায় প্রশাসনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা, স্পিডব্রেকারের ব্যবস্থা করা এবং শিক্ষার্থীরা যাতে দুর্ঘটনার শিকার না হয় সে ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসনের সাথে যৌথ উদ্যোগে পরিকল্পনা হাতে নেওয়া' এবং 'ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে বহিরাগতদের অবাধ চলাচল নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।'

এবিষয়ে নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী মুহসিন জামিল বলেন, 'বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করণে আজকে আমরা স্মারকলিপি প্রদান করি। বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে এবং কুমিল্লা শহরে যাতায়াতে শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা বিশ্ববিদ্যালয় কতৃপক্ষের দায়িত্ব। সবুজের সাথে যা ঘটেছে, যে কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারতো। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক মেয়ে শিক্ষার্থী শহরে টিউশনি করেন, যে কোনো ধরনের ঘটনাই ঘটতে পারে।এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় ও মেয়ে শিক্ষার্থীরা নিরাপদ নন, অনেক সময় তাদেরকে হেনস্তার স্বীকার হতে হয়। তাই সকল বিষয় কনসার্নে রেখে, শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা নিশ্চিতকরণে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আরও সক্রিয় হতে সাধারণ শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে স্মারকলিপি প্রদান করি।'

এবিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাসুদা কামাল বলেন, 'আমরা স্মারকলিপি হাতে পেয়েছি। শিক্ষার্থীদের যে দাবি তা যৌক্তিক। আমরা এ নিয়ে প্রশাসনিকভাবে বসবো। বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করা হবে।'

উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ হায়দার আলী বলেন, 'আমরা স্মারকলিপি পেয়েছি। এটা নিয়ে আমরা আলোচনায় বসবো। নিরাপত্তা তো আসলে একা দেয়া যাবে না, এর জন্য একটা প্রশাসনিক বডি রয়েছে। সকালে সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।'

Header Ad
Header Ad

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন : টাঙ্গাইলে ৮টি আসনে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা

ছবিঃ ঢাকাপ্রকাশ

ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে টাঙ্গাইলে ১২টি উপজেলা নিয়ে গঠিত আটটি আসনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী প্রাথমিকভাবে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেছে।

শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে টাঙ্গাইল শহরের পৌর উদ্যানে দলটির ওয়ার্ড প্রতিনিধি সম্মেলনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করা হয়। এসময় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন- জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। 

প্রাথমিকভাবে মনোনীত প্রার্থীরা হলেন- টাঙ্গাইল-১ (মধুপুর-ধনবাড়ী) অধ্যক্ষ মোন্তাজ আলী, টাঙ্গাইল-২ (ভূঞাপুর-গোপালপুর) হুমায়ূন কবীর, টাঙ্গাইল-৩ (ঘাটাইল) হুসনী মোবারক বাবুল, টাঙ্গাইল-৪ (কালিহাতী) প্রফেসর খন্দকার আব্দুর রাজ্জাক, টাঙ্গাইল-৫ (টাঙ্গাইল সদর) আহসান হাবীব মাসুদ, টাঙ্গাইল-৬ (দেলদুয়ার-নাগরপুর) আসনে ডাক্তার একেএম আব্দুল হামিদ, টাঙ্গাইল-৭ (মির্জাপুর) অধ্যক্ষ আব্দুল্লাহ তালুকদার এবং টাঙ্গাইল-৮ (বাসাইল-সখীপুর) শফিকুল ইসলাম খান।

টাঙ্গাইল জেলা জামায়াতের আমীর ও টাঙ্গাইল-৫ (টাঙ্গাইল সদর) আসনে প্রাথমিকভাবে ঘোষিত সংসদ সদস্য প্রার্থী আহসান হাবীব মাসুদ এ বিষয়টি সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, প্রাথমিকভাবে টাঙ্গাইলের আটটি আসনে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা হয়েছে। এ লক্ষ্যে মাঠ পর্যায়ে আমাদের সাংগঠনিক কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

যে কারণে বিসিবি নির্বাচকের দায়িত্ব ছেড়ে দিলেন হান্নান সরকার

বিসিবি নির্বাচকের দায়িত্ব ছেড়ে দিলেন হান্নান সরকার। ছবি: সংগৃহীত

বিসিবি নির্বাচকের পদ থেকে গত রাতে পদত্যাগ করেছেন বলে জানিয়েছেন হান্নান। পদত্যাগের কারণ ব্যাখ্যায় তিনি বলেছেন, ‘কোচিং পেশায় যুক্ত হতেই এই দায়িত্ব ছেড়ে দিয়েছি।’ কোচিং পেশায় যুক্ত হলে বিসিবিতেই কি থাকবেন এই প্রশ্নের উত্তরে স্পষ্ট কিছু বলেননি হান্নান।

বাংলাদেশের সাবেক এই ক্রিকেটার বলেন, ‘মূলত বিসিবিতে থাকার ইচ্ছে আছে। যদি তারা মনে করে আমাকে রাখবে, তাহলে কথা বলব। এটা আমার সিদ্ধান্ত না। বিসিবির ইচ্ছেরও ব্যাপার আছে।’ যদি বিসিবি না চায়, তাহলে দেশের বিভিন্ন দলে কোচ হিসেবে কাজ করতে পারেন।

এ বছরের ১ মার্চ থেকে হান্নানের পদত্যাগ কার্যকর হবে। তার মানে চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতেও বিসিবির নির্বাচক হিসেবে থাকছেন তিনি। ২০, ২৪ ও ২৭ ফেব্রুয়ারি ভারত, নিউজিল্যান্ড ও পাকিস্তানের বিপক্ষে গ্রুপ পর্বের তিনটি ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ।

জাতীয় দলে কাজ করার আগে বয়সভিত্তিক দলে হান্নান কাজ করেছেন। ২০২০ সালে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপজয়ী বাংলাদেশ দলের নির্বাচক ছিলেন হান্নান সরকার। দীর্ঘদিন বয়সভিত্তিক ক্রিকেটে নির্বাচকের দায়িত্ব পালন করা হান্নান বিসিবির নির্বাচক প্যানেলে এসেছিলেন মিনহাজুল আবেদীন নান্নু ও হাবিবুল বাশার সুমনের দায়িত্ব শেষে গত বছরের ফেব্রুয়ারিতে। গাজী আশরাফ হোসেন লিপু তখন বিসিবির প্রধান নির্বাচক হিসেবে আসেন। লিপু থাকলেও হান্নান আর এক মাসও নেই বিসিবিতে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

চার দাবিতে প্রশাসন বরাবর স্মারকলিপি প্রদান কুবি শিক্ষার্থীদের
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন : টাঙ্গাইলে ৮টি আসনে জামায়াতের প্রার্থী ঘোষণা
যে কারণে বিসিবি নির্বাচকের দায়িত্ব ছেড়ে দিলেন হান্নান সরকার
নির্বাচন ব্যবস্থার প্রতি মানুষের কোনো আস্থা ছিল না:নির্বাচন কমিশনার
একনেকে সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
লাখ টাকা নিয়েও যাননি অনুষ্ঠানে, অপু বিশ্বাসের নামে প্রতারণার অভিযোগ
লাল গালিচায় খালে নেমে তিন উপদেষ্টার খননের উদ্বোধন
ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে আওয়ামী লীগ নেতা আটক
৯ জেলায় বিএনপির নতুন কমিটি ঘোষণা
সিরাজগঞ্জে নদীতে গোসলে নেমে নিখোঁজ ৩ শিক্ষার্থীর মরদেহ উদ্ধার
পুরুষের প্রজনন ক্ষমতা বাড়ায় যে ৫ খাবার
অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষে সব সমস্যা দ্রুত সমাধান সম্ভব নয়: উপদেষ্টা আসিফ
গোপনে বাংলাদেশে এসে টিউলিপের তথ্য নিয়ে গেছে ব্রিটিশ গোয়েন্দারা
শেফিল্ড অভিষেকেই আলো ছড়ালেন হামজা চৌধুরী, হলেন ম্যাচসেরাও
ভাতা ও চিকিৎসার দাবিতে গণ–অভ্যুত্থানে আহতদের রাস্তায় ব্যারিকেড
আখেরি মোনাজাতে শেষ বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব
লিবিয়ার সৈকতে ২০ জনের গলিত লাশ, সবাই বাংলাদেশি
সরকারে থেকে দল গঠন করলে জনগণ মেনে নেবে না: মির্জা ফখরুল
বাংলাদেশের ‘দারিদ্র্য’ নিয়ে প্রতিবেদনে নিজ দেশেরই ছবি প্রকাশ করল ভারতীয় গণমাধ্যম
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো ‘হিজাব র‍্যালি’