বৃহস্পতিবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৫ | ৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

খুলছে স্বপ্নের পদ্মা সেতু, অপেক্ষা আর ৯৭ দিন

৩০ জুনকে ডেট লাইন ধরলে অপেক্ষা আর মাত্র ৯৭ দিন। তারপরই বাংলাদেশের স্বপ্ন ডানা মেলবে পদ্মার এক প্রান্ত থেকে আরেক প্রান্তে। স্বপ্নের পদ্মা সেতুর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনের সম্ভাব্য দিনক্ষণ চূড়ান্ত হয়নি। ৩০ জুনের মধ্যে যেকোনো দিন উদ্বোধন হবে বাংলাদেশের স্বপ্ন। তবে ধারণা করা হচ্ছে সেই দিনটি ২৩ জুন হতে পারে।

স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে দীর্ঘ ৫০ বছরের আক্ষেপ আর অপেক্ষার পালা শেষ হবে। সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে আগামী কুরবানি ঈদে গাড়ি নিয়ে বাড়ির আঙ্গিনায় যেতে পারবেন দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষ। ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে না ফেরীর জন্য। পদ্মা পাড়ি দিয়ে মাত্র ১ ঘণ্টা ১০ মিনিটে ঢাকা থেকে ভাঙ্গা পৌঁছা যাবে কোনোরকম ট্রাফিক ছাড়াই।

সেতু বিভাগের সচিব মো, মনজুর হোসেন বুধবার (২৩ মার্চ) বিকালে ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, পদ্মা সেতু উদ্বোধনের দিনক্ষণ এখনও চূড়ান্ত হয়নি। গত মঙ্গলবারও সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রীর সঙ্গে আমার কথা হয়েছে। তিনি বলেছেন, ৩০ জুনের মধ্যেই কাজ শেষ করতে। সে লক্ষ্যেই কাজ চলছে।

আগামী ৩০ জুনের মধ্যেই পদ্মা সেতুর সকল কাজ শেষ করতে চায় সেতু কর্তৃপক্ষ। ইতিমধ্যে গত ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মূল সেতুর কাজ শেষ হয়েছে মোট ৯৬ দশমিক ৫০ শতাংশ। বাকি সাড়ে তিন শতাংশ শেষ করতে দ্রুত গতিতে কাজ চলছে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর। সেতুর কাজে যুক্ত সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, সেতুর সড়ক অংশ খুলে দেওয়ার জন্য ৩০ জুনের মধ্যেই তারা বাকি কাজ শেষ করে ফেলবেন।

পদ্মা বহুমুখী সেতু নির্মাণ প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, এখন মূল সেতুর উপরি অংশে চলছে দুই লেয়ার বা স্তরের পিচ ঢালাইয়ের কাজ। একই সঙ্গে ভায়াডাক্ট কার্পেটিং-এর কাজও চলছে দ্রুত গতিতে। ইতিমধ্যে ৬০ শতাংশ পিচ ঢালাইয়ের কাজ শেষ হয়েছে। বাকি কাজও দ্রুততম সময়ের মধ্যে শেষ হয়ে যাবে।

এ ছাড়া সেতুর ল্যাম্পপোস্ট লাগানোর কাজ শেষ হয়েছে ২০ শতাংশ। চলছে অ্যালুমিনিয়াম রেলিং নির্মাণ, সিগন্যাল সিস্টেম ও অন্যান্য কাজও চলছে সমানতালে। এসব কাজ নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শেষ হবে।

এর বাইরে পদ্মা বহুমুখী সেতু প্রকল্পে গ্যাস পাইপলাইন স্থাপনের কাজ ৯৯ শতাংশ এবং ৪০০ কেভি বিদ্যুৎ লাইন টানার কাজ শেষ হয়েছে ৮০ শতাংশ।

সূত্র জানায়, সেতুর দুই প্রান্ত অর্থাৎ মাওয়া ও জাজিরা প্রান্তে ‍ওয়াই গার্ডারের মধ্যবর্তী স্থানে শাপলা মন্যুমেন্ট নির্মাণের কাজও চলছে।

১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ ক্ষমতাসীন হওয়ার পর পদ্মায় সেতু নির্মাণের প্রতিশ্রুতি দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী সেতু নির্মাণের জন্য প্রাক-সম্ভাব্যতা যাচাই শুরু হয় ১৯৯৮ সালে। ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত জাপানি সাহায্য সহায়ক সংস্থা (জাইকা) সম্ভাব্যতা যাচাইয়ের কাজ করে। ওই সময়ই ২০০১ সালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতুর ওপর সেতু নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন; যার মধ্য দিয়ে সেতু নির্মাণের বীজ বপন করা হয়।

মাঝখানের আট বছর খুব একটা অগ্রগতি না হলেও ২০০৯ থেকে ২০১৪ সাল পর্যন্ত বাংলাশের স্বপ্ন পদ্মা সেতুর নকশা চূড়ান্তকরণের কাজ সম্পন্ন হয়। এরমধ্যেই পদ্মা সেতু নির্মাণের জন্য বিশ্বব্যাংকের সঙ্গে সরকারের চুক্তি হয়। কিন্তু ২০১০ সালে বিশ্বব্যাংক হঠাৎ করেই পদ্মা সেতু প্রকল্পে কথিত দুর্নীতির অভিযোগ তুলে এবং বিশ্বব্যাংক নিজেরাই তদন্ত শুরু করে। ২০১২ সালে পদ্মা সেতু প্রকল্পে উচ্চপর্যায়ের দুর্নীতি ষড়যন্ত্রের অভিযোগ এনে বিশ্বব্যাংক সরকারের সঙ্গে করা ১২০ কোটি মার্কিন ডলারের ঋণচুক্তি বাতিল করে।

কথিত দুর্নীতির অভিযোগ উঠা এবং তৎকালীন যোগাযোগ মন্ত্রী আবুল হোসেনের পদত্যাগসহ নানান ঘটনার পর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর কাজ করার ঘোষণা দেন। এর মধ্য দিয়ে বিশ্ব্যাংককে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দেওয়া হয়। যদিও শেষ পর্যন্ত বিশ্ব্যাংক দুর্নীতির কোনো প্রমাণ দিতে পারেনি।

২০১৪ সালের ১২ ডিসেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সেতুর নির্মাণকাজ উদ্বোধন করেন। ২০১৫ সালের জানুয়ারিতে নিজস্ব অর্থায়নে পুরোদমে শুরু হয় সেতু নির্মাণের কাজ।

বাংলাদেশের ইতিহাসে নিজস্ব অর্থায়নে সবচেয়ে বড় যোগাযোগ অবকাঠামো হচ্ছে পদ্মা বহুমুখী সেতু। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ সেতুটি নির্মাণ করা হয়েছে ৪১টি পিয়ারের উপর। তার উপর বসানো হয়েছে ৪২টি স্প্যান। দ্বিতল সেতুর উপরে চার লেনের সড়ক। নিচে রয়েছে রেলপথ। সেতুর ওপরে সড়কভাগে স্ল্যাব বসেছে মোট ২ হাজার ৯১৭টি। আর নিচে সেতুর রেলপথে বসেছে মোট ২ হাজার ৯৫৯টি স্ল্যাব।

পদ্মা সেতু দিয়েই দক্ষিণ-দক্ষিণপশ্চিমাঞ্চলে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে গ্যাস সংযোগ। টানা হচ্ছে বিদ্যুৎ লাইন।

২০২১ সালের জুন মাসেই সরকার পদ্মা সেতু খুলে দিতে চেয়েছিল। সেই লক্ষ্যেই কাজ চলছিল। কিন্তু ২০২০ সালে শুরু হওয়া অতিমারী করোনার কারণে সেতুর নির্মাণ কাজের গতি কিছুটা শ্লথ হয়। তবে কাজ থেমে থাকেনি। যার ফলে সেতু খুলে দেওয়ার সময়সীমা পিছিয়ে যায়। তবে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বার বার বলছিলেন, ২০২২ সালের জুনের মধ্যেই সেতুর সড়ক অংশ খুলে দেওয়া হবে।

পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের মধ্য দিয়ে এক হবে পদ্মার এপাড়-ওপাড়। পদ্মার বুক চিরে যার এক প্রান্ত ছুঁয়ে থাকবে মুন্সীগঞ্জের মাওয়া, অন্য প্রান্ত শরীয়তপুরের জাজিরা। দূরত্ব কমে আসবে দেশের এক অঞ্চলের সঙ্গে আরেক অঞ্চলের। গতি বাড়বে বাংলাদেশের অর্থনীতির, চাকা ঘুরবে দ্রুতবেগে। এক শতাংশের বেশি হারে জিডিপি বাড়বে। ভাগ্য বদলে যাবে দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২২ জেলার মানুষের। বাড়বে জীবনযাত্রার মানও।

টিটি/

Header Ad
Header Ad

ছয় দফা দাবিতে সারাদেশে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের

ছবি: সংগৃহীত

কারিগরি শিক্ষার মান উন্নয়ন ও ছয় দফা দাবি আদায়ে এবার রেলপথ অবরোধের ডাক দিয়েছে দেশের সরকারি ও বেসরকারি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোর শিক্ষার্থীরা। বুধবার (১৬ এপ্রিল) সন্ধ্যায় রাজধানীর তেজগাঁওয়ের সাতরাস্তা মোড়ে আয়োজিত এক বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে বৃহস্পতিবার (১৭ এপ্রিল) দেশব্যাপী রেল অবরোধের ঘোষণা দেওয়া হয়।

কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের পক্ষে এই কর্মসূচি ঘোষণা করেন জুবায়ের পাটোয়ারী। তিনি বলেন, “আমরা আজ সড়ক ছেড়ে দিলাম, কিন্তু আন্দোলন থেমে যাচ্ছে না। কাল থেকে সারাদেশে রেলপথ অবরোধ কর্মসূচি চলবে। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আমরা রাজপথ ছাড়ছি না।”

তিনি জানান, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক এবং ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের অধ্যক্ষের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হলেও কোনও লিখিত আশ্বাস পাননি তারা। ফলে, দাবি আদায়ে আন্দোলনের পরবর্তী ধাপ হিসেবে রেল অবরোধের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

আরেক আন্দোলনকারী মাশফি রহমান বলেন, “জনদুর্ভোগ বিবেচনা করে আজকের মতো সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার করা হলো। তবে কাল থেকে শুরু হবে আরও জোরালো কর্মসূচি—রেলপথ অবরোধ।” তিনি জানান, অবরোধ কখন থেকে শুরু হবে, তা কারিগরি ছাত্র আন্দোলনের ফেসবুক পেজে জানিয়ে দেওয়া হবে।

শিক্ষার্থীদের ৬ দফা মূল দাবি-

১. ক্রাফট ইন্সট্রাক্টরদের অবৈধ পদোন্নতি বাতিল ও সংশ্লিষ্টদের চাকরিচ্যুত করা।
২. ডিপ্লোমা ইন-ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্সে বয়সসীমা নির্ধারণ ও ইংরেজি মাধ্যমে কারিকুলাম চালু।
৩. ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের ১০ম গ্রেডে চাকরির নিশ্চয়তা ও নিচু পদে নিয়োগ বন্ধ।
৪. কারিগরি সেক্টরে অপ্রশিক্ষিত নিয়োগ বন্ধ ও নিজস্ব জনবল নিয়োগ নিশ্চিত করা।
৫. স্বতন্ত্র ‘কারিগরি শিক্ষা মন্ত্রণালয়’ গঠন এবং সংস্কার কমিশন প্রতিষ্ঠা।
৬. উচ্চশিক্ষার সুযোগ বাড়াতে টেকনিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় ও প্রকৌশল কলেজে আসন সংরক্ষণ।

প্রসঙ্গত, গত কয়েকদিন ধরে দেশের বিভিন্ন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে এই ছয় দফা দাবিতে ধারাবাহিকভাবে আন্দোলন করছে শিক্ষার্থীরা। সড়ক অবরোধ, অবস্থান কর্মসূচির পর এবার রেল অবরোধে নামছেন তারা

Header Ad
Header Ad

তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন: আব্দুস সালাম পিন্টু

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ও সাবেক শিক্ষা উপমন্ত্রী আব্দুস সালাম পিন্টু বলেছেন, অনেক আগেই বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ৩১ দফা সংস্কারের ঘোষণা দিয়েছেন। সেখানে শিক্ষা থেকে শুরু করে প্রতিটি গুরত্বপূর্ণ বিষয়ই তুলে ধরা হয়েছে। তারপরও কেউ কেউ নির্বাচনের আগে সংস্কার দাবি করছে। আগামীতে তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন।

বুধবার (১৬ এপ্রিল) বিকালে টাঙ্গাইল জেলা এডভোকেট বার সমিতির উদ্যোগে আয়োজিত সংবর্ধনা সভায় সংবর্ধিত অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, বিএনপির মনোনয়নের জন্য অনেকেই দৌঁড়ঝাপ শুরু করেছেন। যাদের বিরুদ্ধে বিন্দুমাত্র অভিযোগ আছে, তাদের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মনোনয়ন দেওয়া হবে না। বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান প্রার্থী বাছাই শুরু করেছেন। যাদের জন সমর্থন আছে, সেই সমস্ত ক্লিন ইমেজের ত্যাগী নেতাদের আগামী নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন দেয়া হবে।

এ সময় টাঙ্গাইল জেলা এডভোকেট বার সমিতির সভাপতি জহুর আহমেদ খানের সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট ফরহাদ ইকবাল, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সভাপতি এসএম ফাইজুর রহমান, বার সমিতির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম রতন, বার সমিতির সাবেক সভাপতি সরকারি কৌশুলি (পিপি) শফিকুল ইসলাম রিপন, বার সমিতির সাবেক সভাপতি আব্দুস সালাম চাকলাদার, মাইদুল ইসলাম শিশির, টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদ প্রমুখ।

Header Ad
Header Ad

পাকিস্তানের আরশাদ খানকে স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বিসিবি

আরশাদ খান। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ হাইপারফরম্যান্স (এইচপি) দলের স্পিন বোলিং কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন পাকিস্তানের সাবেক আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার আরশাদ খান। প্রাথমিকভাবে পাঁচ মাসের জন্য চুক্তি হলেও ভবিষ্যতে চুক্তির মেয়াদ বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)।

বিসিবি সূত্রে জানা গেছে, ইতোমধ্যে আরশাদ খান বাংলাদেশে এসে কাজ শুরু করেছেন। বর্তমানে এইচপি দলের প্রধান কোচ হিসেবে আছেন ডেভিড হেম্প এবং পেস বোলিং কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন কলি মুর। আরশাদের যুক্ত হওয়ায় পূর্ণতা পেল দলের বোলিং বিভাগ। পাশাপাশি, ফিল্ডিং কোচ নিয়োগের জন্যও কাজ করছে বোর্ড।

আরশাদ খান পাকিস্তানের হয়ে খেলেছেন ৯টি টেস্ট এবং ৫৮টি ওয়ানডে ম্যাচ। ওয়ানডেতে তার উইকেট সংখ্যা ৫৬ এবং টেস্টে ৩২। ১৯৯৮ সালে মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত কমনওয়েলথ গেমসে পাকিস্তান দলের অধিনায়কত্ব করেছেন তিনি। খেলা ছাড়ার পর জীবিকার প্রয়োজনে ২০১৫ সালে অস্ট্রেলিয়ার সিডনিতে ট্যাক্সি চালান। এরপর ২০২০ সালে আবার ক্রিকেট জগতে ফিরে এসে শুরু করেন কোচিং ক্যারিয়ার।

সর্বশেষ তিনি পাকিস্তান নারী দলের স্পিন কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। এবার বাংলাদেশের তরুণ স্পিনারদের দক্ষতা বাড়ানোর দায়িত্ব পড়েছে তার কাঁধে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ছয় দফা দাবিতে সারাদেশে রেলপথ অবরোধের ঘোষণা পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের
তারেক রহমানই দেশের দায়িত্ব নিয়ে সংস্কার করবেন: আব্দুস সালাম পিন্টু
পাকিস্তানের আরশাদ খানকে স্পিন কোচ হিসেবে নিয়োগ দিল বিসিবি
টাইম ম্যাগাজিনের ১০০ প্রভাবশালীর তালিকায় ড. মুহাম্মদ ইউনূস
অসত্য সংবাদ প্রকাশের প্রতিবাদে বিরামপুরে বিএনপির সংবাদ সম্মেলন
চীনা পণ্যে শুল্ক বাড়িয়ে ২৪৫ শতাংশ করলেন ট্রাম্প
গাইবান্ধার সাবেক এমপি সারোয়ার কবিরকে কারাগারে প্রেরণ
প্রখ্যাত ইসলামী বক্তা বজলুর রশীদের বিরুদ্ধে প্রতারণার মামলা
দারিদ্র্যপীড়িত রাজিবপুরে শিক্ষার্থীদের পকেট কাটছে রাজিবপুর সরকারি কলেজ
বিডিআর হত্যাকাণ্ডের রহস্য উদঘাটন করতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
গোবিন্দগঞ্জে স্কুলছাত্র সাব্বির হত্যার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ, দোষীদের শাস্তির দাবি
৬ দফা দাবিতে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের ঢাকা-যমুনা সেতু মহাসড়ক অবরোধ
৮৬ জনকে চাকরি দেবে গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়
নওগাঁ শহরে বাসায় ঢুকে এক তরুণকে কুপিয়ে জখম করেছে দুর্বৃত্তরা
আরাকান আর্মির হাতে জিম্মি ৫৫ জেলেকে ফেরত আনল বিজিবি
মেহেরপুরে ছাত্রদলের দুই নেতাকে কারাগারে প্রেরণ
ঢাকায় এলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ
মৌলিক সংস্কার না হলে নির্বাচনে অংশগ্রহণ বিবেচনাধীন থাকবে: নাহিদ ইসলাম
বিড়ালের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ মুহূর্তের ছবি ভাইরাল, প্রশংসায় ভাসছেন তারেক রহমান
সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে কঠোর বিধিনিষেধ, পরিবারের সদস্য নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ