বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

সারা জেরীন তাসপিয়া

সেলিনা হোসেনের উপন্যাস: জীবনের অন্যতর আলোর সন্ধান

বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেনের লেখালেখির প্রেরণার মূলে প্রকৃতি ও মানুষ এবং মানুষের লড়াই-সংগ্রাম। উপন্যাসে বিষয় ও চরিত্র নির্বাচনের ক্ষেত্রে পরিচয় মেলে তার ব্যতিক্রম সৃষ্টিভাবনা। তিনি বাংলা সাহিত্যের আদি নিদর্শন চর্যাপদ থেকে শুরু করে মধ্যযুগের মঙ্গলকাব্যের জগৎ ছুঁয়ে আধুনিক ইতিহাস ও ঐতিহ্যের গভীরে প্রবেশ করেছেন অবলীলায়। এ ছাড়াও প্রান্তিক মানুষের সুখদু:খ, জীবনের টানাপোড়েন, মুক্তিযুদ্ধ, ইতিহাস ও বাঙালির গৌরবগাথা তিনি মেলে ধরেছেন বহুমাত্রিক নানা রচনায়।

সেলিনা হোসেনের ভিন্নমাত্রিক এক উপন্যাস ‘গাছটির ছায়া নেই’ উপন্যাসটি। এ উপন্যাসের বিষয় একটি দূরারোগ্য অসুখ। সঙ্গে রয়েছে ব্যক্তির প্রেমের টানাপোড়ন এবং প্রেমের পরিণতিতে জীবনের ছোঁয়া। মূলত এইচআইভি এইডস নামক অসুস্থতাকে কেন্দ্র করে বইটি গড়ে উঠেছে দুই মহাদেশের কতিপয় মানুষের গল্প। লেখক বইটির শুরুতেই পাঠকদের জানিয়েছেন, দেশ এবং বিদেশে এইচআইভি এইডস আক্রান্ত যেসব মানুষের সঙ্গে তার পরিচয় হয়েছে তাদের নিয়েই এই উপন্যাসের গল্প। এ উপন্যাসের পরতে পরতে রয়েছে জীবনেরই জয়গান এবং যাপিতজীবনে অন্যতর আলোর সন্ধান।

এ উপন্যাসের নায়িকা চরিত্র অনামিকা। সে একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থায় কাজ করে। এইচআইভি/এইডস তার কাজের ক্ষেত্র। সে তার নারী জীবনের ধূসর কালপর্ব কাটিয়ে দেখতে পায় অন্যতর আলো। সে অন্যান্য অসহায় নারীদের প্রতি তার সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়। এ পথেও তাকে অনেক বাঁধা ডিঙ্গোতে হয়। এ নারী চরিত্রটি একটি নারীর একার লড়াইয়ের গল্প কিংবা জয়ের গল্প। ব্যক্তি জীবনের খুঁটিনাটি বিষয় খুব সুক্ষ্মভাবে উপস্থাপন করেছেন লেখক। আবার নাগরিক জীবনের মনস্তত্ত্ব পর্যবেক্ষণ করেছেন কাহিনির বিভিন্ন গতিসূত্রে। এ উপন্যাস নারীর-পুরুষের সুন্দর ও স্বাভাবিক যৌন সম্পর্ক স্থাপনে সচেতন হতে শেখাবে। এটি এইডস প্রতিরোধ কিংবা সুস্থ জীবন যাপনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

সেলিনা হোসেন তার ‘গাছটির ছায়া নেই’ উপন্যাসের বিভিন্ন অসংগতি কিংবা সামঞ্জস্যহীনতাও তুলে ধরেছেন। শুরুতেই পরুষতান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থার খামখেয়ালিপনা লক্ষ্য করা যায়। নারীর প্রতি অত্যাচার, কন্যা সন্তান জন্মগ্রহণে নারীকে দোষারপ করা। যৌন নির্যাতন, কন্যা সন্তানকে অগ্রাহ্য করা, ধর্ষণ কিংবা প্রশাসনের প্রতি অসহায় মানুষদের অনাস্থার বিষয়গুলোও রয়েছে। বর্তমান সমাজের বাস্তব প্রতিচ্ছবিই যেন বইটি।

গ্রামীণ জনজীবনের আনন্দ, বেদনা, বেচে থাকার স্বপ্ন কিংবা লড়াইয়ের গল্প উঠে এসেছে বইটিতে। তিনি এক একটি বাক্যের মধ্য দিয়ে পাঠকদের সমাজ, সংস্কৃতি, দেশ ও দেশের সম্পদ রক্ষায় সচেতন হওয়ার ইঙ্গিত দিয়েছেন। পথের একটি স্বপ্ন বালকের ছোট্ট একটি ইচ্ছে, নোংরা বুড়িগঙ্গা নদীটির সুন্দর একটি নাম ও রূপ দেয়া। আমাদের নদীগুলোর এ খারাপ সময়য়ে বাক্যটি পাঠকদের জন্য দেশের সকল নদী রক্ষায় অনেক বড় একটি বার্তা।

সেলিনা হোসেন তার লেখার মাধ্যমে জীবনের কথাই বলেন; জীবন থেকে পালিয়ে যাওয়া নয়। বর্তমানে স্বপ্ন দেখানোর মানুষের দেখা মেলা ভার, হতাশার বিস্তার চারদিকে। এ সময়ে সেলিনা হোসেনের কথাসাহিত্য মানব জীবনের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গির বিজয় হিসেবে ধরা যায়। ‘গাছটির ছায়া নেই’ বইটি তেমনি জীবনের কথা বলেছে। সমাজের যা কিছু মন্দ যা কিছু অন্ধকার তা রুখে দিতে আহ্বান করেছে। নারীকে আরও দৃঢ় ও শক্তিশালী হয়ে ওঠার গল্প এটি।

সেলিনা হোসেন বলে থাকেন, তার শৈশবটি ছিল একটি আশ্চর্য সোনালী শৈশব। মাঠেঘাটে, বনে-জঙ্গল ঘুরে বেড়ানোর এক অবাধ স্বাধীনতা ছিল তার। যে কারণে সাধারণভাবেই বিচিত্র মানুষের বিচিত্র সম্পর্ক দেখার সুযোগ হয়েছিল। আর এই সুযোগটিই তার লেখালেখিতে আসার প্রেরণা যুগিয়েছে। ‘গাছটির ছায়া নেই’ তার বিচিত্র গল্পভাবনা ও অভিজ্ঞতার নির্যাস পাওয়া যায়।

একজন সাহিত্যিকের জীবনের মৌল বিষয় হচ্ছে মানবতার পক্ষে থাকা, মানুষের অধিকারের পক্ষে থাকা, কথাসাহিত্যিক সেলিনা হোসেন মানবতার পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। তিনি তার সৃষ্টিকর্মে পাঠকদের কাছে মানবতার বার্তাটিই তুলে ধরেছেন। সর্বোপরি, এ উপন্যাসটি নারীকে তার অধিকারের বিষয়ে সচেতন হতে শেখাবে। পাশাপাশি শেখাবে মানবতার পক্ষে দাঁড়ানোর সাহস ও শক্তি।

 

গাছটির ছায়া নেই
লেখক: সেলিনা হোসেন
প্রচ্ছদ: ধ্রুব এষ
প্রকাশক: ইত্যাদি গ্রন্থপ্রকাশ
দাম: ৩০০

 

 

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত