মঙ্গলবার, ২১ জানুয়ারি ২০২৫ | ৭ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

মৃত্যুর ৩৩ বছর পর একুশে পদকে ভূষিত রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ

ছবি: সংগৃহীত

ভাষা আন্দোলন, শিল্পকলা, ভাষা ও সাহিত্যসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এবারের একুশে পদক পাচ্ছেন ২১ জন। তাদের মধ্যে প্রয়াত কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহসহ ছয়জন মরণোত্তর এ সম্মাননা পাচ্ছেন। এর মধ্য দিয়ে মৃত্যুর ৩৩ বছর পর রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পাচ্ছেন কবি রুদ্র মুহম্মদ শহিদুল্লাহ।

মঙ্গলবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) ২০২৪ সালের একুশে পদকের জন্য মনোনীতদের নাম ঘোষণা করেছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়।

এবার ভাষা আন্দোলনে মরণোত্তর একুশে পদক পাচ্ছেন মো. আশরাফুদ্দীন আহমদ ও বীর মুক্তিযোদ্ধা হাতেম আলী মিয়া (মরণোত্তর)।

 

ছবি: সংগৃহীত

শিল্পকলার বিভিন্ন শ্রেণির মধ্যে সংগীতে একুশে পদক পাচ্ছেন জালাল উদ্দীন খাঁ (মরণোত্তর), বীর মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণী ঘোষ, বিদিত লাল দাস (মরণোত্তর), এন্ড্রু কিশোর (মরণোত্তর) ও শুভ্র দেব।

Header Ad
Header Ad

ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ন্যূনতম সংস্কার কাজ সম্পন্ন করে জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে হবে। মঙ্গলবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি এই দাবি জানান।

তিনি বলেন, সংস্কারের প্রস্তাবগুলো নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। প্রধান উপদেষ্টা সবার সঙ্গে পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেবেন বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। ফখরুল বলেন, জনগণের ভাষা বুঝতে হবে সরকারকে। আমরা এখনই নির্বাচন চাই না, তবে ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই। নির্বাচিত সরকার অনির্বাচিত সরকারের চেয়ে বেশি গ্রহণযোগ্য বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

সবাইকে ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, প্রতিদিন মানুষ তাদের দাবি নিয়ে রাস্তায় নামছে। হঠকারী কোনো সিদ্ধান্ত বা কাজ করে অস্থিরতা তৈরি করা যাবে না। অতিবিপ্লবী চিন্তা করে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি করা অনুচিত।

মির্জা ফখরুল আরও বলেন, দেশে বর্তমান পরিস্থিতির দ্রুত পরিবর্তন সম্ভব নয়। তিনি বলেন, "সরকারের ভুলত্রুটি থাকবেই এবং দেশের অনেক সমস্যা রয়ে গেছে। তবে সংস্কারের প্রস্তাবগুলো কার্যকর হলে ভালো কিছু হবে। গণতান্ত্রিক কাঠামোয় এগিয়ে যেতে পারলে দেশ সামনের দিকে অগ্রসর হবে।"

তিনি সবাইকে সাবধানতার সঙ্গে পরিস্থিতি মোকাবিলা করার পরামর্শ দিয়ে বলেন, ধৈর্যের অভাব থেকে কোনো নৈরাজ্য সৃষ্টি করা যাবে না। পরিবর্তন ধীরে ধীরে আসবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

Header Ad
Header Ad

মার্কিন নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন ১৬ লাখ ভারতীয়!

১৬ লাখ ভারতীয় হারাতে যাচ্ছেন মার্কিন নাগরিকত্ব। ছবি: সংগৃহীত

দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়ে বেশ কিছু নির্বাহী আদেশে সই করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এরই অংশ হিসেবে যুক্তরাষ্ট্র থেকে অভিবাসী বিতারণ করতে ফেরত পাঠাতে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন তিনি। ট্রাম্পের ওই কঠোর পদক্ষেপে মার্কিন নাগরিকত্ব হারাতে যাচ্ছেন ১৬ লাখ ভারতীয়। 

ইতিমধ্যে জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব নীতি বাতিলের কার্যক্রম শুরু সংক্রান্ত আদেশে সই করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার (২০ জানুয়ারি) শপথ নেওয়ার পরে এ–সংক্রান্ত নির্বাহী আদেশে সই করেন তিনি। আদেশটি বাস্তবায়ন হলে আর কেউ যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণ করলে জন্মসূত্রে দেশটির নাগরিকত্ব পাবেন না।

মার্কিন প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের আগেই ট্রাম্প এ নীতি পরিবর্তনের ঘোষণা দিয়েছিলেন। গত বছর তিনি এ নীতিকে ‘হাস্যকর’ বলেন। অথচ দেড় শ বছরের পুরোনো এই নীতি দেশটিতে সাংবিধানিক অধিকার হিসেবে স্বীকৃত। মার্কিন সংবিধানের ১৪তম সংশোধনী অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রে জন্মগ্রহণকারী এবং নাগরিকত্বের শর্ত পূরণকারী সব ব্যক্তি দেশটির এবং যে অঙ্গরাজ্যে জন্মগ্রহণ করেছেন ওই রাজ্যের নাগরিক হবেন। ফলে শুধু নির্বাহী আদেশেই রাতারাতি এই নীতি পরিবর্তন হচ্ছে না বরং নীতি বাতিলে কার্যক্রম শুরু হলো।

পরিস্থিতি বলছে, ডোনাল্ড ট্রাম্প একঘুঁয়ে সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন থেকে ফিরে আসবেন না। অন্যান্য প্রক্রিয়া শেষে তিনি জন্মসূত্রে মার্কিন নাগরিকত্ব নীতি বাতিল করবেন। এতে ১৬ লাখ ভারতীয় মার্কিন নাগরিকত্ব হারাতে যাচ্ছেন।

২০২২ সালে মার্কিন আদমশুমারি বিশ্লেষণ করে দেশটির অন্যতম জরিপ প্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ জানায়, যুক্তরাষ্ট্রে প্রায় ৪৮ লাখ ভারতীয়-আমেরিকান বসবাস করছেন। এর মধ্যে ৩৪ শতাংশ অর্থাৎ ১৬ লাখের জন্ম যুক্তরাষ্ট্রে। ফলে তারা আইনত যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক। এই আইনটি চূড়ান্তভাবে বাতিল হলে এই ১৬ লাখ ভারতীয়-আমেরিকান নাগরিকত্ব হারাবেন।

গত বছরের ডিসেম্বরে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বলেন, এই নিয়ম বদলাতে হবে। যদি জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের নিয়ম রাখা হয় তাহলে অভিবাসনপ্রত্যাশী অনেক পরিবারের সন্তানদের রেখে তাদের বাবা-মাকে ফেরত পাঠাতে হবে। আমি পরিবারগুলোকে আলাদা করতে চাই না। কাজেই পরিবার না ভাঙার একমাত্র উপায় হলো তাদের সবাইকে একসঙ্গে ফেরত পাঠানো।

 

Header Ad
Header Ad

কোন ভিটামিনের অভাবে মহিলারা খিটখিটে হয়ে যান? পুরুষরা জেনে রাখুন

ছবি: সংগৃহীত

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে অনেকেই মুড স্যুইংয়ের সমস্যায় আক্রান্ত হন। বিশেষ করে মহিলাদের মধ্যে এটি একটি সাধারণ সমস্যা, যা বিশেষ করে মেনোপজের আগে এবং পরে তীব্র হতে পারে। ঘন ঘন মেজাজ পরিবর্তন, খিটখিটে মন, রাগ বৃদ্ধি—এই সমস্যাগুলি বেশিরভাগ সময় মহিলাদের মধ্যেই বেশি দেখা যায়। তবে এই মুড স্যুইংয়ের পেছনে একটি গুরুত্বপূর্ণ কারণ হল শরীরে প্রয়োজনীয় ভিটামিন ও পুষ্টির অভাব।

পুষ্টিবিদ নমামি আগরওয়াল জানিয়েছেন, মুড স্যুইংয়ের সমস্যা রোধে কিছু বিশেষ ভিটামিন ও খনিজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আসুন, জেনে নিই কোন ভিটামিন ও খনিজের অভাবে মুড স্যুইং হতে পারে এবং কীভাবে তা প্রতিরোধ করা সম্ভব।

১. ভিটামিন বি (B1, B6, B12):

ভিটামিন বি মস্তিষ্কে রাসায়নিক বার্তা পৌঁছানোর প্রক্রিয়াকে সমর্থন করে। এটি স্নায়ুতন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখতে সাহায্য করে। ভিটামিন বি-এর অভাবে অল্পতেই ক্লান্তি, উদ্বেগ এবং মনোভাবের পরিবর্তন হতে পারে। বিশেষত, ভিটামিন বি-১, বি-৬ এবং বি-১২ শরীরে পর্যাপ্ত পরিমাণে থাকতে হবে। তাই আপনার ডায়েটে শাকসবজি, গোটা শস্য, ডিম, মাছ এবং লিন প্রোটিন যুক্ত খাবার রাখা উচিত।

২. ম্যাগনেসিয়াম:

ম্যাগনেসিয়াম স্নায়ুতন্ত্রের সুস্থতা বজায় রাখার জন্য অপরিহার্য। এটি মুড স্যুইংকে নিয়ন্ত্রণ করতে এবং উদ্বেগ কমাতে সাহায্য করে। ম্যাগনেসিয়ামের অভাবে খিটখিটে মেজাজ এবং মানসিক চাপ বাড়তে পারে। কুমড়া বীজ, কাঠবাদাম, ডার্ক চকলেট এবং সবুজ শাকসবজি খাওয়া উচিত ম্যাগনেসিয়ামের অভাব পূরণের জন্য।

৩. আয়রন:

আয়রনের অভাব শরীরে অক্সিজেন পরিবহন প্রক্রিয়ায় ব্যাঘাত সৃষ্টি করে, যার ফলে ক্লান্তি, অবসাদ, এবং হতাশা দেখা দিতে পারে। মস্তিষ্কের সঠিক কার্যক্রম বজায় রাখতে আয়রন অত্যন্ত জরুরি। পালংশাক, বিনস, ডাল, মাংস এবং অন্যান্য আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খাওয়া প্রয়োজন।

৪. ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড:

ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড মস্তিষ্কের সুস্থতা এবং আবেগ নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এটি উদ্বেগ এবং যন্ত্রণাও কমাতে সাহায্য করে। স্যামন, টুনা, আখরোট, ফ্ল্যাক্সসিড এবং অন্যান্য ওমেগা-৩ সমৃদ্ধ খাবার ডায়েটে অন্তর্ভুক্ত করা উচিত।

৫. ভিটামিন ডি:

ভিটামিন ডি হাড়ের স্বাস্থ্য বজায় রাখার পাশাপাশি শরীরের স্ট্রেস লেভেল কমাতে সহায়তা করে। এটি উদ্বেগ এবং ডিপ্রেশন নিয়ন্ত্রণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। পর্যাপ্ত পরিমাণে তৈলাক্ত মাছ, ডিম এবং সূর্যালোক গ্রহণ করেও ভিটামিন ডি-এর অভাব পূরণ করা যেতে পারে।

মুড স্যুইংয়ের সমস্যা যদি অতিরিক্ত জটিল হয়ে যায় বা দীর্ঘদিন স্থায়ী হয়, তবে দ্রুত মনোবিদের সাহায্য নেওয়া উচিত। কখনও কখনও এই ধরনের সমস্যা অন্যান্য মানসিক স্বাস্থ্য সংক্রান্ত সমস্যার লক্ষণ হতে পারে, যেমন উদ্বেগ, ডিপ্রেশন বা হরমোনের ভারসাম্যহীনতা। সেক্ষেত্রে, পেশাদার পরামর্শ এবং চিকিৎসা গ্রহণ করা অত্যন্ত জরুরি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ন্যূনতম সংস্কার শেষে নির্বাচন চাই: মির্জা ফখরুল
মার্কিন নাগরিকত্ব হারাচ্ছেন ১৬ লাখ ভারতীয়!
কোন ভিটামিনের অভাবে মহিলারা খিটখিটে হয়ে যান? পুরুষরা জেনে রাখুন
গুম-খুনে জড়িতরা নির্বাচনে প্রার্থী হতে পারবে না: বদিউল আলম
রিসোর্টে ঢুকে ৮ যুগলের বিয়ে দিলো গ্রামবাসী; সমালোচনার ঝড়
অশ্লীল ভিডিও বানিয়ে ব্লাকমেইল করে টাকা দাবি, স্কুলছাত্রী গ্রেফতার
ভারত থেকে ৫ হাজার ৭৫ টন চাল কিনল সরকার, কেজি ৫৬ টাকা
শপথ নেয়ার পর যেসব গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নিলেন ট্রাম্প
হতাশ হলে গলায় দড়ি দিয়ে মরে যেতাম: তাসকিন
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে বেরিয়ে যাওয়ার নির্বাহী আদেশে ট্রাম্পের সই
যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন স্থানে ট্রাম্প বিরোধী বিক্ষোভ
চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার হলেন নিপুণ
ইসরায়েলপন্থি মার্কো রুবিওকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে নিয়োগ দিলেন ট্রাম্প
ক্যাপিটল হিলে দাঙ্গায় জড়িত ১৫০০ জনকে ক্ষমা করলেন ট্রাম্প
আন্দোলনে ছাত্রদের ওপর প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেপ্তার
দায়িত্ব নিয়েই বাইডেন আমলের ৭৮টি আদেশ বাতিল করলেন ট্রাম্প
ডোনাল্ড ট্রাম্পের দ্বিতীয়বারের শপথ: নতুন আমেরিকার সূচনা
সুইজারল্যান্ডের উদ্দেশে ঢাকা ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
মতপ্রকাশের স্বাধীনতায় কাউকে হয়রানি করা যাবে না : জামায়াত আমির
রাজশাহীকে বড় ব্যবধানে হারিয়ে চিটাগং কিংসের পঞ্চম জয়