মঙ্গলবার, ৫ নভেম্বর ২০২৪ | ২০ কার্তিক ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

টেডি ডে যেভাবে এলো

ছবি সংগৃহিত

ভালবাসার উপহার হিসেবে দারুণ জনপ্রিয় টেডি বিয়ার। টেডি বিয়ার কে না ভালবাসেন? প্রেম নিবেদন থেকে শুরু করে মান-অভিমান ভাঙাতে টেডি বিয়ারের জুরি নেই। শিশুদের খুব পছন্দ টেডি বিয়ার। ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহ পালন করা হচ্ছে গোটা বিশ্ব জুড়ে সেই সপ্তাহের মধ্যে ১০ ফেব্রুয়ারি দিনটিকে বেছে নেয়া হয়েছে ‘টেডি ডে’ হিসেবে। প্রেমিক-প্রেমিকাকে উপহার দিলে যেমন উষ্ণতা বা়ড়ে সম্পর্কে, তেমনই উপহার হিসেবে শিশুদেরও দারুণ পছন্দ টেডি বিয়ার। বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় এই সফট টয়-এর জন্মের পিছনে রয়েছে এক দারুণ গল্প।

যেভাবে এলো টেডি ডে

১৯০২ সালের নভেম্বর মাসে মিসিসিপিতে শিকারে বেরিয়েছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট থিওডর রুজভেল্ট। মিসিসিপি ও লুসিয়ানিয়ার সীমান্ত সমস্যা নিয়ে তখন জর্জরিত তিনি। অনেকক্ষণ খুঁজেও সে দিন ভালো শিকার পাননি রুজভেল্ট। প্রেসিডেন্টকে খুশি করতে তার সঙ্গীসাথীরা ধরে আনেন এক লুসিয়ানিয়া কালো ভল্লুক ছানা।

কিন্তু গাছের গুঁড়িতে বেঁধে রাখা ভাল্লুক ছানার উপর গুলি চালাতে মন চায়নি রুজভেল্টের। সেই সময়ে শিকার নিয়ে গোটা বিশ্বে এতো কড়া আইন ছিল না। ছোট্ট ছানাটিকে ছেড়ে দেন তিনি। সামাজিকভাবেও শিকার ছিল এক বীরত্ব প্রদর্শনের খেলা। কিন্তু প্রেসিডেন্ট থিওডোর রুজভেল্টের এই মানবিক দৃষ্টিভঙ্গী গোটা সমাজকে নাড়া দেয়। পরের দিন সেই সময়ের সংবাদ মাধ্যমগুলোতে উঠে আসে এই মানবিকতার কাহিনী। প্রেসিডেন্ট থিওডোর রুজভেল্টের এই কাহিনী কার্টুন হিসেবে গোটা আমেরিকায় ছড়িয়ে পরে।

‘ড্রইং দ্য লাইন ইন মিসিসিপি’ কার্টুনে এই গল্প তুলে ধরেন ওয়াশিংটন স্টার কার্টুনিস্ট ক্লিফর্ড বেরিম্যান। ছবিতে তিনি আঁকেন টেডি রুজভেল্ট রাইফেল হাতে দাঁড়িয়ে রয়েছেন। তার পিছনে পুঁচকে এক ভাল্লুক ছানা।

সেই কার্টুন দেখে অনুপ্রাণিত হয়ে আমেরিকার খেলনা কোম্পানি ‘আইডিয়াল নভেলটি অ্যান্ড টয় কোম্পানি’-এর মালিক মরিস মিকটম এবং তার স্ত্রী প্রথম তৈরি করেন টেডি বিয়ার। তবে তা বিক্রি করার কোনও উদ্দেশ্য ছিল না তাদের। দোকানের জানলার পাশে সাজিয়ে রাখেন টেডি। পাশে বেরিম্যানের আঁকা কার্টুনের কপি।

তাকে অবাক করে ক্রেতারা দোকানে ঢুকেই কিনতে চান টেডি। মিচম ছুটে যান রুজভেল্টের কাছে। তার ও তার স্ত্রীর বানানো বিয়ার বিক্রির অনুমতি চান। জন্ম হয় টেডি বিয়ারের। ১৯০৩ সালে তৈরি হয় আইডিয়াল টয় কোম্পানি।

তারপর থেকে পুরো বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে টেডি বিয়ার। আদুরে এই পুতুলটি শুধু উপহার হিসেবে ব্যবহার হয়। বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে ‘টেডি বিয়ার, মিউজিয়াম পর্যন্ত তৈরি হয়েছে। টেডি বিয়ার নিয়ে তৈরি হয়েছে অনেক বই এবং চলচ্চিত্র।

চেহারায় প্রাথমিক সময়ের থেকে অনেক বদল হয়েছে টেডি বিয়ারের, বদল হয়েছে আকারে এবং রঙে। তবুও একশ বছরের অধিক সময় ধরে মানুষের মনে নিজের জায়গা ধরে রেখেছে টেডি বিয়ার। একদিকে শিশুদের প্রিয় হিসেবে অন্য দিকে ভালবাসার মানুষকে উপহার দেয়ার সামগ্রী হিসেবে ক্রমান্বয়ে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে এই পুতুলটি।

ভ্যালেন্টাইন সপ্তাহের ‘টেডি ডে’-তে মনের মানুষটিকে টেডি বিয়ার উপহার দেয়ার সঙ্গে সঙ্গে এই ইতিহাসটিও জানিয়ে দেবেন।

Header Ad

আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় গৃহবধূর আত্মহত্যা

ছবি: সংগৃহীত

গত কয়েক মাস যাবৎ ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে মিম আক্তার ( ১৭) নামের এক গৃহবধুর আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ছড়াচ্ছিলেন হেলাল উদ্দিন সরদার নামের ( ২৭) এক যুবক।

আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় ৪নভেম্বর (সোমবার ) রাতে অভিমান করে বিষপানে আত্মহত্যার চেষ্টা করে মিম আক্তার। পরে তাকে উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ২টার দিকে মারা যায় মিম। মীম আক্তার নওগাঁর রাণীনগর উপজেলার মালশন গ্রামের আসাদুল প্রামানিক এর মেয়ে। আর অভিযুক্ত হেলাল উদ্দিন সরদার একই এলাকার আঁকনা গ্রামের মকলেছুর রহমান সরদার এর ছেলে।

স্থানীয় ও পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে আঁকনা গ্রামের মকলেছুর রহমান সরদারের ছেলে মালয়েশিয়া প্রবাসী হেলাল উদ্দিন সরদার এর সাথে একই এলাকার মালশন গ্রামের আসাদুল প্রামানিক এর মেয়ে মিম আক্তারের পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়। বিয়ের ৭মাসের মাথায় পারিবারিক কলহের জেরে গত ৭জুলাই দু’জনের বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে যায়। তার পর থেকেই হেলাল “মিম আক্তার” শিরোনামে একটি ফেসবুক আইডি খুলে সেখানে মিমের আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও পোষ্ট করতে থাকে। শুধু ফেসবুকই নয় হোয়াইটস অ্যাপস সহ বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যমে মিমের অন্তরঙ্গ ছবি ও ভিডিও পোষ্ট করে। এমনকি মিমের হোয়াইস আ্যপে এসব ছবি ও ভিডিও পাঠিয়ে তাকে উত্যক্ত করে হেলাল । পরে মিম তার ব্যবহৃত ফোনটি ভেঙ্গে ফেলে। ঘটনাটি পরিবার ও এলাকাবাসীর মধ্যে জানাজানি হলে অভিমান করে সোমবার রাত ৮টার দিকে বিষ পান করে (পোকামাকড় নিধনের বিষ) আত্নহত্যা করার চেষ্টা করে। পরে পরিবারের লোকজনসহ স্থানীয়রা উদ্ধার করে নওগাঁ সদর হাসপাতালে ভর্তি করলে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাত ২টার দিকে মারা যায় মিম।

মিমের বাবা আসাদুল প্রামানিক বলেন, আমার মেয়ের বিবাহ বিচ্ছেদ হওয়ার পর থেকেই হেলাল নানাভাবে বিরক্ত ও উত্যক্ত করে আসছিল। তার নামে ফেসবুক আইডি খুলে নানা রকম ছবি ও ভিডিও পোস্ট করতো। আমার মেয়েকেও হোয়াইটস অ্যাপে সেসব দিয়ে ভয়ভূতি ও হুমকি দিয়ে বলতো তোর জীবন শেষ করে দিবো। এসব জানাজানি হলে আমার মেয়ে সবার অজান্তে ঘরে বিষ খায়। হাসপাতালে নিয়ে আসার পর মেয়েটা মারা যায়। এসব ছবি-ভিডিও ছড়িয়ে আমার মেয়েকে আত্নহত্যা করতে বাধ্য করা হয়েছে। অপমান ও অভিমানে মেয়েটা আত্নহত্যা করেছে। হেলালসহ যারাই জড়িত থাক,তাদের সবার কঠিণ শাস্তি চাই। আমরা থানায় মামলা করবো।

এদিকে ঘটনার পর থেকেই গা ঢাকা দিয়েছে অভিযুক্ত হেলাল উদ্দিন সরদারের পরিবারের লোকজন। গ্রামের বাড়ি আঁকনাতে গিয়েও তাদের কাউকে পাওয়া যায়নি। অভিযুক্ত মালয়েশিয়া প্রবাসী হেলাল এর সাথেও যোগাযোগ করার চেষ্টাও তা সম্বব হয়নি।

নওগাঁ সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ফজলুল হক নয়ন বলেন, মিম বিষ পান করার পর বেশ কয়েক ঘন্টা পর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। আমরা আমাদের সাধ্যমত চিকিৎসা প্রদান করেছি। পরবর্তীতে রাজশাহী বা বগুড়া নিয়ে যাওয়ারও পরামর্শ দিয়েছিলাম। তবে এখানেই চিকিৎসাধীন অবস্থান মারা যায়।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে রাণীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ ( ওসি ) তারিকুল ইসলাম বলেন, মালশন গ্রামের মিম আক্তার নামের একজন বিষপান করে। পরবর্তীতে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আবস্থান মারা গেছেন। যেতেতু নওগাঁ সদর হাসপাতালে মারা গেছেন যার কারনে সদর থানা পুলিশ ময়নাতদন্তের জন্য উদ্যোগ গ্রহণ করছেন। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা আমরা গ্রহণ করবো।

Header Ad

সম্মেলন শেষে ঢাবি পরিচ্ছন্নতা অভিযান করেছে তাবলিগের সাথীরা

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামী মহাসম্মেলন শেষে পুরো ক্যাম্পাস পরিচ্ছন্ন করেছে তাবলিগ জামাতের স্বেচ্ছাসেবীরা। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে সমাবেশ শেষে মঙ্গলবার (৫ নভেম্বর) তারা এই পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম পরিচালনা করেন। সম্মেলনের কারণে বিভিন্ন স্থানে জমে থাকা পলিথিন, কাগজ, বোতলসহ অন্যান্য আবর্জনা পরিষ্কারের উদ্যোগ নেয়া হয়।

স্বেচ্ছাসেবী ইমরান জানান, “সম্মেলনে ব্যাপক জনসমাগমের কারণে প্রথম দিকে কিছুটা বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়, তবে আমরা উদ্যোগ নিয়ে সম্মেলনের কারণে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন স্থানে পরে থাকা আবর্জনা পরিষ্কার করার জন্য কাজ শুরু করি। আমাদের দেখে অন্য স্বেচ্ছাসেবীরাও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার কাজে যোগ দেন।”

এই উদ্যোগটি শিক্ষার্থীদের কাছেও প্রশংসিত হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী আশরেফা খাতুন তার ফেসবুক প্রোফাইলে পরিষ্কার কার্যক্রমের কিছু ছবি শেয়ার করে লেখেন, “তাবলিগের ছেলেরা ক্যাম্পাস পরিষ্কার করছে। তাদের দায় এড়িয়ে না যাওয়ার বিষয়টি প্রশংসনীয়। সমাবেশ শেষ হবার পরপরই তারা কাজ শুরু করেছে।”

অন্যদিকে, মুহাম্মদ ইয়াসিন হাসান শাকিল তার মতামত ব্যক্ত করে লেখেন, “এই সুন্দর উদ্যোগটি ইসলামের দাওয়াহ হিসেবে কাজ করতে পারে। সুন্দর আচরণ এবং কাজ ইসলামের প্রতি মানুষের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে।”

‘দ্য বিউটি অব ডিইউ ক্যাম্পাস’ নামে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে সম্পর্কিত একটি ফেসবুক পেইজ থেকেও এই পরিষ্কার কার্যক্রমের কিছু ছবি পোস্ট করা হয়। সেখানে ক্যাপশনে বলা হয়, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তাবলিগের সাথীরা সেন্ট্রাল লাইব্রেরি, টি.এস.সি., কলা ভবন, কার্জন হল এবং আশেপাশের এলাকা পরিষ্কার করেছে।”

পোস্টটি শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়লে অনেকেই তা শেয়ার করে স্বেচ্ছাসেবীদের প্রশংসা করেন।

Header Ad

বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ হলেন সালাহউদ্দিন

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। দীর্ঘদিন ধরেই তাকে জাতীয় দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ দেওয়া নিয়ে আলোচনা চলছিল, তবে নানা কারণে বিষয়টি এতদিন বাস্তবায়িত হয়নি।

রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সাম্প্রতিক পরিবর্তনের পর তার কোচ হয়ে আসার গুঞ্জন আবারও জোরালো হয়। চট্টগ্রামে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে চলমান টেস্ট ম্যাচের সময় বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, দেশের অভিজ্ঞ কাউকে সহকারী কোচ হিসেবে নেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে।

 

বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের সহকারী কোচ হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মোহাম্মদ সালাউদ্দিন। ছবি: সংগৃহীত

মঙ্গলবার বিসিবি কার্যালয়ে উপস্থিত হয়ে সভাপতি ফারুক আহমেদের সঙ্গে বৈঠক করেন সালাউদ্দিন। এই বৈঠকের পরই চূড়ান্ত হয় যে, আসন্ন চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি পর্যন্ত জাতীয় দলের সহকারী কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন তিনি। সালাউদ্দিনের এই নিয়োগ জাতীয় দলের অভিজ্ঞতা এবং কোচিং দক্ষতায় নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে আশাবাদী বিসিবি।

উল্লেখ্য, এর আগে ২০০৫ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত জাতীয় দলের সহকারী কোচ হিসেবে কাজ করেছেন সালাউদ্দিন। এছাড়া বিকেএসপি এবং বিপিএলে কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের প্রধান কোচ হিসেবেও তার সফলতার অভিজ্ঞতা রয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আপত্তিকর ছবি ও ভিডিও ফাঁসের ঘটনায় গৃহবধূর আত্মহত্যা
সম্মেলন শেষে ঢাবি পরিচ্ছন্নতা অভিযান করেছে তাবলিগের সাথীরা
বাংলাদেশ দলের সহকারী কোচ হলেন সালাহউদ্দিন
আরও ২৯ জন সাংবাদিকের প্রেস অ্যাক্রেডিটেশন কার্ড বাতিল
কৃষক বাবাকে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে পুলিশের এএসপি হন শতকোটি টাকার মালিক হারুন
হত্যা মামলার আসামি হয়েও পাসপোর্ট পেতে যাচ্ছেন শিরীন শারমিন চৌধুরী
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষ্যে ছাত্রদলের দুই দিনের কর্মসূচি ঘোষণা
শেখ হাসিনা কীভাবে ভারতে আছেন, জানতে চাইলেন ঝাড়খন্ডের মুখ্যমন্ত্রী
মানুষ আগেও ভোটারবিহীন সরকারকে মানেনি, এখনও মানবে না: মির্জা আব্বাস
মাওলানা সাদকে দেশে আসতে দিলে অন্তর্বর্তী সরকারের পতন
সরকারি অনুষ্ঠানে স্লোগান ও জয়ধ্বনি থেকে বিরত থাকার নির্দেশনা
বেনাপোল স্থলবন্দরে ভোক্তা অধিকারের মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
গুম কমিশনে জমা পড়েছে ১৬০০ অভিযোগ, সবচেয়ে বেশি র‌্যাবের বিরুদ্ধে
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যকে হত্যার হুমকি, থানায় জিডি
মালয়েশিয়ায় বন্দিশিবির থেকে ছয় বাংলাদেশিকে উদ্ধার, মানবপাচার চক্র আটক
১২ কেজি এলপি গ্যাসের দাম কমলো ১ টাকা
বিডিআর হত্যাকাণ্ড পুনঃতদন্তে হাইকোর্টের জাতীয় কমিশন গঠনের নির্দেশ কেন নয়
বাংলাদেশে ইজতেমা একবারই হবে, দুবার নয়: মহাসম্মেলনে বক্তারা
এক মাস পর খাগড়াছড়ি ও সাজেক পর্যটকদের জন্য উন্মুক্ত
মার্কিন নির্বাচনে লড়ছেন বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ৬ প্রার্থী