বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারি ২০২৫ | ২৫ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিলে রিটের শুনানি বৃহস্পতিবার

হাইকোর্ট। ছবি: সংগৃহীত

ছাত্র-জনতাকে ‘নির্বিচারে হত্যার’ দায়ে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ ও নিবন্ধন বাতিল চেয়ে দায়ের করা রিটের শুনানির দিন ধার্য করেছেন হাইকোর্ট। আগামী বৃহস্পতিবার এ রিটের শুনানি অনুষ্ঠিত হবে।

মঙ্গলবার (২০ আগস্ট) বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি মো. মাহবুবুল উল ইসলামের হাইকোর্ট বেঞ্চ শুনানির জন্য এ দিন ধার্য করেন।

আদালতে রিটের পক্ষে রিটকারী আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া নিজেই শুনানি করেন। তিনি বলেন, রিটের এই বিষয়গুলোতে রুল ও আদেশ চাওয়া হয়েছে।

এর আগে, গতকাল সোমবার মানবাধিকার সংগঠন সারডা সোসাইটির পক্ষে নির্বাহী পরিচালক আরিফুর রহমান মুরাদ ভূঁইয়া রিটটি দায়ের করেন। এছাড়া রিটে যেসব প্রতিষ্ঠান শেখ হাসিনার নামে রয়েছে সেগুলোর নাম পরিবর্তনও চাওয়া হয়েছে।

রিটে দেশ সংস্কারের লক্ষ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের মেয়াদ সর্বনিম্ন ৩ বছর চাওয়া হয়েছে। সেই সঙ্গে বিদেশে পাচার করা ১১ লাখ কোটি টাকা ফেরত আনতে এবং বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের বদলি চাওয়া হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

টুইটারের পর এবার লিভারপুল কিনছেন ইলন মাস্ক!

ইলন মাস্ক। ছবি: সংগৃহীত

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম টুইটার অধিগ্রহণের পর এবার ক্রীড়াঙ্গনেও মনোযোগ দিয়েছেন টেসলা এবং স্পেস এক্সের সিইও ইলন মাস্ক। ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগের খ্যাতনামা ক্লাব লিভারপুল কিনতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন তিনি। এই তথ্যটি সরাসরি জানিয়েছেন ইলন মাস্কের বাবা, ইরল মাস্ক।

তবে, লিভারপুলের বর্তমান মালিকের পক্ষ থেকে এই আগ্রহের প্রতি কোনো আনুষ্ঠানিক সাড়া পাওয়া যায়নি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, লিভারপুলের মালিকরা ইলন মাস্কের ইচ্ছার প্রতি তেমন আগ্রহী নন।

লিভারপুল নিয়ে ইলন মাস্কের আগ্রহের কথা তার পরিবারের সদস্যরাই প্রথম জানিয়েছেন। ইলনের বাবা ইরল মাস্ক নিজেই জানিয়েছেন যে, "ইলন যদি লিভারপুলের মালিক হতে পারতেন, তবে তিনি খুব খুশি হতেন। তবে এর মানে এই নয় যে, তিনি লিভারপুল কিনে নিচ্ছেন। তিনি শুধু বলেছেন, যদি সম্ভব হয়, তবে এটি তার জন্য ভালো হবে।"

লিভারপুল কেন? এর উত্তরও পাওয়া গেছে ইলন মাস্কের পিতার কথায়। তিনি বলেন, "ইলনের ঠাকুমা লিভারপুলে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তাছাড়া আমাদের সেখানে আত্মীয়-স্বজনও রয়েছে। সুতরাং, লিভারপুলের সঙ্গে আমাদের একটি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে।"

এদিকে, ইলন মাস্কের আগ্রহের বিষয়টি সত্যিই বাস্তবে পরিণত হবে কিনা, সেটি এখনো অনিশ্চিত। তবে একেবারে অবাস্তবও নয়, কারণ বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তির জন্য ক্রীড়াঙ্গনে এমন বিশাল একটি বিনিয়োগ নতুন কোনো ব্যাপার নয়।

Header Ad
Header Ad

এবার শপিং কমপ্লেক্সের স্ক্রিনে ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’

ছবি: সংগৃহীত

এবার শেরপুর জেলা শহরের একটি শপিং কমপ্লেক্সের ডিজিটাল সাইনবোর্ডে ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’ লেখা ভেসে উঠল।

বুধবার (৮ জানুয়ারি) রাত সাড়ে ৮টার দিকে পৌর টাউন হল সংলগ্ন ‘রাজ ক্রোকারিজ অ্যান্ড গিফট শপ’-এর ডিসপ্লে বোর্ডে এ লেখা ভেসে ওঠে। এ ঘটনায় শপিং কমপ্লেক্সের মালিক ও কর্মচারীকে আটক করে পুলিশে দিয়েছেন স্থানীয়রা।

আটক ব্যক্তিরা হলেন- প্রতিষ্ঠানটির মালিক সদর উপজেলার রৌহা ইউনিয়নের আব্দুল মালেকের ছেলে রাজু মিয়া (৩৯) এবং প্রতিষ্ঠানটির কর্মচারী একই এলাকার সাইফুল ইসলামের ছেলে কাউসার আহমেদ (১৯)।

স্থানীয় জানান, রাত সাড়ে ৮টার দিকে শপিং কমপ্লেক্সটির ডিজিটাল বোর্ডে নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন বাংলাদেশ ছাত্রলীগের এবং জয় বাংলা স্লোগান লেখা ওঠে। পরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এবং শেরপুর পৌর ছাত্রদলের নেতারা ঘটনাস্থলে আসেন। এ সময় নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের স্লোগান প্রদর্শিত হওয়ায় স্থানীয়রা উত্তেজিত হয়ে ওঠে। পুলিশ ঘটনাস্থলে এসে প্রতিষ্ঠানটির মালিক ও একজন কর্মচারীকে আটক করে।

শেরপুর পৌর ছাত্রদলের সদস্যসচিব খালিকুজ্জামান সিদ্দিকী আসিফ বলেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠন ছাত্রলীগ প্রকাশ্যে বিচরণ করতে ভয় পায়। এ জন্য তারা আত্মগোপনে থেকে বিভিন্ন ধরনের নাশকতার পরিকল্পনা করছে। তার অংশ হিসেবেই গোপনে আঁতাত করে এ কর্মকাণ্ড চালাচ্ছে। এভাবে কাপুরুষের মতো রাজনীতি হয় না। রাজনীতি করতে হলে মাঠে আসতে হবে। আমরা শেরপুর পৌর ছাত্রদল নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠনকে প্রতিহত করতে প্রস্তুত।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন শেরপুর জেলা কমিটির সংগঠক আরাফাত রহমান বলেন, নিষিদ্ধ ঘোষিত ছাত্র সংগঠনের স্লোগান ডিজিটাল স্ক্রিনে চালানোর ঘটনায় আমরা তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। এটা অবশ্যই একটি পরিকল্পিত ঘটনা। ফ্যাসিবাদী যে চক্রটি ছাত্রদের ওপর নির্মমভাবে গুলি করেছে তারাই এ কাজটি করেছে। আমরা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কাছে ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানাচ্ছি।

শেরপুর সদর থানার ওসি মো. জুবায়দুল আলম বলেন, আমি ঘটনাটি শুনে তাৎক্ষণিকভাবে পুলিশ পাঠিয়েছি। দুজনকে আটক করা হয়েছে। বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করা হচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

স্বামীর ফোন তল্লাশি শাস্তিযোগ্য অপরাধ, হতে পারে কারাদণ্ড

প্রতীকী ছবি

স্বামীর অনুমতি ছাড়াই তার ফোন তল্লাশি বা গোপনে নজরদারি করা সৌদি আরবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে, এমনটাই সতর্ক করে দিয়েছেন দেশটির এক শীর্ষ আইনজীবী রীম ইব্রাহিম। তিনি জানান, এমন অপরাধে স্ত্রীর বিরুদ্ধে বড় অঙ্কের জরিমানা এবং কঠোর শাস্তি আরোপ করা হতে পারে।

গালফ নিউজে প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, সৌদি আরবের আইনে এ ধরনের গোপনীয়তা লঙ্ঘনকে ‘ইবসড্রপিং’ (অবৈধভাবে তথ্য শোনা) হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, যা অপরাধমূলক।

আইনজীবী রীম ইব্রাহিম আরও বলেন, যদি কোনো স্ত্রী তার স্বামীর ফোন গোপনে তল্লাশি করেন, তবে এটি সাইবার অপরাধ আইন লঙ্ঘন হিসেবে বিবেচিত হবে। এমন অপরাধের জন্য স্ত্রীর বিরুদ্ধে এক বছরের কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ ৫ লাখ সৌদি রিয়াল জরিমানা হতে পারে, কিংবা এই দুটি শাস্তির যে কোন একটি। সৌদি আরবের আইন অনুযায়ী, স্বামী তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নিতে পারেন যদি তিনি তার ফোনের গোপনীয়তা লঙ্ঘিত হওয়ার অভিযোগ করেন।

তবে, এ বিষয়ে আইনের আরও একটি ব্যাখ্যা দিয়েছেন আইন বিশেষজ্ঞ মোহাম্মদ আল ওহাইবি। তিনি জানান, স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের মধ্যে শুদ্ধতা বা ভুল বিচার করা সহজ নয়। তিনি বলেন, যদি স্ত্রীর কাছে স্বামীর ফোনের পিন নম্বর থাকে, তবে ফোনে প্রবেশ করা আইনি হিসেবে গণ্য হবে এবং এটি অপরাধ হিসেবে ধরা হবে না। এমনকি যদি স্ত্রীর উদ্দেশ্য স্বামীর ফোনে কিছু খোঁজ করা হয়, তাও আইনগতভাবে কোনো সমস্যা তৈরি করবে না।

মোহাম্মদ আল ওহাইবি উদাহরণ দিয়ে ব্যাখ্যা করেন, "যেমন, যদি আপনি কাউকে আপনার বাড়ির চাবি দেন, তাহলে সে বাড়িতে প্রবেশ করতে পারে। তারপর, আপনি কি তাকে বাড়ির গোপনীয়তা ভঙ্গ করার অভিযোগ করতে পারেন?" তিনি আরও বলেন, যদি স্ত্রীর ফোনে কোনো অপরাধের আলামত, যেমন ছবি বা ভিডিও পাওয়া যায়, তাহলে সে বৈধভাবে ফোনটি খুলে প্রমাণ সংগ্রহ করতে পারবে।

এ ধরনের আইনি পদক্ষেপের মাধ্যমে এ ধরনের গোপনীয়তা ভঙ্গের শাস্তির ভয়াবহতা আরও স্পষ্ট হয়। ২০২১ সালে, সংযুক্ত আরব আমিরাতের রাস আল খাইমাহ আদালত এক স্ত্রীর বিরুদ্ধে তার স্বামীর ফোনে নজরদারি করার কারণে মোটা অঙ্কের ক্ষতিপূরণ আদায়ের নির্দেশ দিয়েছিল।

এই ধরনের আইনগত পদক্ষেপগুলো আমাদের কাছে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রদান করে: স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্কের মধ্যে গোপনীয়তা, আস্থা এবং সম্মান রাখা অত্যন্ত জরুরি। আইন অনুযায়ী, গোপনীয়তা ভঙ্গ করাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হতে পারে, যার ফলস্বরূপ হতে পারে শাস্তি, জরিমানা কিংবা পারিবারিক অশান্তি। তাই, সতর্কতা অবলম্বন এবং পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

এছাড়া, এই আইনি পরামর্শগুলো আমাদের দেশে নতুন আইনের প্রয়োগ এবং প্রযুক্তিগত বিষয়ে সচেতন থাকার প্রয়োজনীয়তাকেও সামনে নিয়ে আসে, যাতে আমরা স্বামী-স্ত্রী সম্পর্কের মধ্যে সঠিক আইন এবং শিষ্টাচারের প্রতি সম্মান রাখতে পারি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

টুইটারের পর এবার লিভারপুল কিনছেন ইলন মাস্ক!
এবার শপিং কমপ্লেক্সের স্ক্রিনে ‘বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু’
স্বামীর ফোন তল্লাশি শাস্তিযোগ্য অপরাধ, হতে পারে কারাদণ্ড
শৈত্যপ্রবাহের কবলে চুয়াডাঙ্গা: হাড় কাঁপানো শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান বিষয়ক বিশেষ সেল গঠন করল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
শেখ পরিবারকে প্লট বরাদ্দ: ক্ষমতার অপব্যবহারের প্রমাণ পেয়েছে দুদক
সাভারে বাস-অ্যাম্বুলেন্স সংঘর্ষে বিস্ফোরণ, একই পরিবারের ৪ জন নিহত
লন্ডন ক্লিনিকে ভর্তি খালেদা জিয়া, শুরু হয়েছে চিকিৎসা
বৈশ্বিক পাসপোর্ট সূচকে তিন ধাপ পেছালো বাংলাদেশ, শীর্ষে কোন দেশ?
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন নিউজিল্যান্ডের তারকা ব্যাটার মার্টিন গাপটিল
সুনামগঞ্জ সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক নিহত
একনেক সভায় ৪ হাজার ২৪৬ কোটি টাকার ১০টি প্রকল্প অনুমোদন
বিরামপুরে শীতার্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর কম্বল বিতরণ
এস আলমের দুই ছেলসহ ৫৪ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
উদ্যোক্তা হিসেবে সাফল্যের অমূল্য হাতিয়ার ‘স্টোরিটেলিং’
৩২ কোটি টাকার তদবির বাণিজ্য নিয়ে যা বললেন সমন্বয়ক রাফি
ব্যারিস্টার আরমানের স্ত্রীকে হেনস্তা করিয়েছিলেন টিউলিপ!
ব্রাজিল থেকে এলো না ৪৯৫ টাকা কেজি মাংস
এ বছর থেকেই এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি শুরু: শিক্ষা উপদেষ্টা
কানাডাকে যুক্ত করে যুক্তরাষ্ট্রের নতুন মানচিত্র প্রকাশ করলেন ট্রাম্প