বৃহস্পতিবার, ২৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ৯ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

শ্রম আইন লঙ্ঘন

ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে মামলার রায় ঘোষণা আজ

ছবি: সংগৃহীত

নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে করা মামলার রায় আজ ঘোষণা করবেন শ্রম আদালত।

সোমবার (১ জানুয়ারি) দুপুর ২টার পর ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা এ রায় ঘোষণা করবেন।

গত ২৪ ডিসেম্বর শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগের মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের পক্ষে ও বিপক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষ হয়। একইসঙ্গে এই মামলায় রায় ঘোষণার জন্য ১ জানুয়ারি দিন ধার্য করা হয়। সেদিন রাত ৮টা ২০ মিনিটে ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানার রায় ঘোষণার জন্য এ দিন ধার্য করেন।

আদালতে ড. ইউনূসের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার আবদুল্লাহ আল মামুন। কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান ও অ্যাডভোকেট মো. হায়দার আলী। সেদিন টানা ৮ ঘণ্টা পক্ষে-বিপক্ষে শুনানি হয়। শুনানিতে আদালতে ড. ইউনূসসহ আসামিদের খালাসের আর্জি জানিয়েছেন তার আইনজীবী। অন্যদিকে ড. ইউনূসসহ আসামিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির আর্জি জানান কলকারখানা অধিদপ্তরের আইনজীবী অ্যাডভোকেট খুরশীদ আলম খান। ড. ইউনূসসহ আসামিরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।

গত ২১ ডিসেম্বর শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে মামলায় নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের পক্ষে মামলার আইনগত বিষয়ে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হয়।

ওইদিন ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেছিলেন, এ মামলার সাক্ষীদের বর্ণনায় ড. ইউনূসসহ অন্যরা সংশ্লিষ্ট আছেন এমন কোনো বর্ণনা নেই। তাদের বিরুদ্ধে কোনো ডকুমেন্ট নেই।

তিনি আরো বলেন, মামলার আর্জিতে কোথাও আসামিরা অপরাধী এমন কোনো অভিযোগ উল্লেখ নেই। কোম্পানি আইন অনুযায়ী অপরাধ কোম্পানির হবে। কিন্তু এখানে অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে। এ কারণে এ মামলা চলতে পারে না।

গত ৬ ডিসেম্বর এ মামলায় ২৩ ডিসেম্বর পর্যন্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে শ্রম আদালতে ব্যক্তিগত হাজিরা থেকে অব্যাহতি দেন আদালত। ওইদিন ড. মুহাম্মদ ইউনূস সপ্তম বারের মতো শ্রম আদালতে হাজির হন।

আদালতে ড. ইউনূসের পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করছেন ব্যারিস্টার আব্দুল্লাহ আল মামুন। সঙ্গে ছিলেন অ্যাডভোকেট এসএম মিজানুর রহমান।

অপরদিকে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের পক্ষে ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী খুরশীদ আলম খান ও আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর সৈয়দ হায়দার আলী।

গত ৬ নভেম্বর এ মামলার বাদীপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। ওইদিন আদালত ৯ নভেম্বর ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ এ মামলার চারজন আসামির ফৌজদারি কার্যবিধি ৩৪২ ধারায় আত্মপক্ষ সমর্থন করে বক্তব্য রাখার দিন রাখেন।

২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে ওই মামলা করেন। মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের ৪-এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়।

এ মামলায় ড. ইউনূস ছাড়াও গ্রামীণ টেলিকমের এমডি মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানকে বিবাদী করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

পণ্যের দাম বাড়লে অধিকাংশ মানুষ ধরে নেয়, দেশটা ভালো নেই: হাসনাত  

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। ছবিঃ সংগৃহীত

নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি ও বিভিন্ন পণ্যে সরকারের বর্ধিত কর নিয়ে মুখ খুলেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ। যখন চালের দাম বাড়ে, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ে তখন অধিকাংশ মানুষ ধরে নেয়, দেশটা ভালো নেই।

বুধবার (২২ জানুয়ারী) সন্ধ্যায় নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে এক দীর্ঘ স্ট্যাটাসে এ মন্তব্য করেন হাসনাত। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অনেক সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

তবে সরকারকে তারা জনগণের কল্যাণে যৌক্তিক দাবিদাওয়া নিয়ে চাপে রাখতে পেরেছে বলে দাবি তার। পাঠকদের জন্য হাসনাত আব্দুল্লাহর স্ট্যাটাসটি হুবহু তুলে ধরা হলো-

এই দেশের অধিকাংশ মানুষ সহজ-সরল জীবনযাপনে অভ্যস্ত। দেশটা কেমন আছে সেটাও তারা বোঝার চেষ্টা করেন সহজ হিসাব-নিকেশের মধ্যেই। যখন চালের দাম বাড়ে, নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ে, বাবা-মা-সন্তানের মুখে পুষ্টিকর খাবার তুলে দিতে ব্যর্থ হয় মানুষ, তখন তারা ধরে নেয় দেশটা ভালো নেই।

লুটপাটের অর্থনীতি জারি রেখে দেশের বিপুল পরিমাণ অর্থ বিদেশে পাচার করেছে ফ্যাসিজমের দোসররা। রাষ্ট্রীয় প্রকল্পগুলো থেকে জনগণের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করে আমাদের অর্থনীতিকে করেছে ভঙ্গুর। চাঁদাবাজির অত্যাচারে অতীষ্ঠ হয়ে অনেক তরুণ উদ্যোক্তা ব্যবসা করতে পারেনি। কিন্তু বিগত স্বৈরাচার আমাদের বলতে দিত না।

জুলাইয়ের স্বাধীনতায় গণমানুষ আবার নিজেদের কথা বলার, হতাশা ব্যক্ত করার, প্রতিবাদ করার সক্ষমতা ফিরে পেয়েছে। মজলুম মানুষের এই নানামুখী যন্ত্রণা দিনশেষে ফ্যাসিজমের কবর রচনা করেছে বাংলাদেশে। এ দেশের মানুষকে দমন করে, নিপীড়ন করে, অত্যাচার করে শাসন করা অসম্ভব। আজ হোক বা কাল- আমরা প্রতিবাদ করবই।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের নানা সীমাবদ্ধতা ও অদক্ষতার বিরুদ্ধেও মানুষ আজ প্রকাশ্যে অবস্থান নিচ্ছে। সত্যিকার অর্থেই মানুষ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অনেক সিদ্ধান্তে ক্ষুব্ধ। যদিও এটি একটি চমৎকার গণতান্ত্রিক পরিবেশকে ইঙ্গিত করে।

জনগণের কল্যাণে আমরা আমাদের যৌক্তিক দাবিদাওয়া নিয়ে সরকারকে চাপে রাখতে পারছি এবং সরকারের সাথে বিতর্ক করতে পারছি। এ দেশের জাগ্রত তরুণ সমাজকে বিভ্রান্ত না করে, তাদের নিয়ে দেশ গঠনে সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা করতে পারলে আমরা সফল হবো। আর অপরপক্ষে গণমানুষ বিবর্জিত বিভাজনের রাজনীতিকে প্রশ্রয় দেওয়া হলে, জুলাইয়ের সাথে বেইমানি করা হবে।

জনজীবনে চাপ সৃষ্টি করে সরকারের এমন প্রতিটি পদক্ষেপের পূর্ণাঙ্গ ব্যাখ্যা এ দেশের প্রতিটি মানুষ জানার অধিকার রাখে। যেমন, সাম্প্রতিক সময়ে সরকার কেন ভ্যাট বৃদ্ধি করল, এর বিকল্প কী ছিল, কিভাবে জিনিসপত্রের দাম অতি দ্রুত মানুষের নাগালের মধ্যে নিয়ে আসা যাবে, কবের মধ্যে ভ্যাট কমানো হবে- এই ব্যাখ্যা-বিশ্লেষণগুলো অবশ্যই অবশ্যই সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে হবে। এটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অন্যতম একটি দায়িত্ব বলে আমরা মনে করি। এটি নিয়ে ন্যূনতম গড়িমসি করার অর্থ হলো, আগামীর বাংলাদেশ নিয়ে গণমানুষের স্বপ্ন এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অস্তিত্বকে বিপন্ন করা।

Header Ad
Header Ad

ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে: জয়শঙ্কর  

ছবিঃ সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর সঙ্গে প্রথম বৈঠক করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বৈঠকে বাংলাদেশ পরিস্থিতি নিয়েও আলোচনা হয়েছে। ওয়াশিংটনে দুই পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দ্বিপক্ষীয় বৈঠকের পর বুধবার (২২ জানুয়ারি) এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন জয়শঙ্কর।

তবে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে ঠিক কী আলোচনা হয়েছে-তা নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে চাননি জয়শঙ্কর।

ভারতীয় বার্তা সংস্থা পিটিআই'র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের শপথ অনুষ্ঠানে ভারতের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেছেন জয়শঙ্কর। তিনি শপথ অনুষ্ঠানের পর ওয়াশিংটন ডিসিতে দেশটির নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়ালজের সঙ্গে বৈঠক করেছেন।

এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, অস্ট্রেলিয়া ও জাপানকে নিয়ে গঠিত চার দেশীয় জোট কোয়াডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের বৈঠকেও উপস্থিত ছিলেন জয়শঙ্কর।

সংবাদ সম্মেলনে জয়শঙ্করের কাছে জানতে চাওয়া হয়, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণ নিয়ে কোনো আলোচনা হয়েছে কি না? এর জবাবে জয়শঙ্কর বলেন, ‘হ্যাঁ, বাংলাদেশ নিয়ে আমাদের সংক্ষিপ্ত আলোচনা হয়েছে। আমি মনে করি না যে, এ বিষয়ে বিস্তারিত বলাটা সমীচীন হবে।’

এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে ভারতের ভবিষ্যৎ সম্পর্ক নিয়ে জয়শঙ্করকে প্রশ্ন করা হয়েছে। এর জবাবে তিনি বলেন, ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক সামনে এগিয়ে নিতে ট্রাম্প প্রশাসনের সুস্পষ্ট আগ্রহ রয়েছে। এটা খুবই স্পষ্ট যে, নতুন প্রশাসন ট্রাম্পের অভিষেক অনুষ্ঠানে ভারতের উপস্থিতি চেয়েছিল। তারা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের ওপর অগ্রাধিকার দিচ্ছে।

Header Ad
Header Ad

এবার মালয়েশিয়ার নম্বর থেকে আসলো হুমকি বার্তা  

ছবিঃ সংগৃহীত

এবার মালয়েশিয়ার একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর থেকে বিমানবন্দর এপিবিএনের ডিউটি অফিসারের হোয়াটসঅ্যাপে হুমকির বার্তা দেওয়া হয়েছে। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে দেওয়া এই হুমকি বার্তার আদৌ কোনো সত্যতা আছে কি না তা জানার চেষ্টা করছে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ। তবে বিমানবন্দরে ফ্লাইট ওঠানামা এখনো স্বাভাবিক রয়েছে।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) রাত ১১টায় এপিবিএনের ডিউটি অফিসারের হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে মালয়েশিয়ার একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর থেকে বিমানবন্দরে হুমকির বার্তা পাঠানো হয়।

এরপরই বিমানবন্দরের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়। বিভিন্ন পয়েন্টে তল্লাশি চালানো হয়।
হযরত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন কামরুল ইসলাম বলেন, একটি অপরিচিত হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর থেকে আমরা আবারও আরেকটি সম্ভাব্য হুমকির বার্তা পেয়েছি। বার্তা পেয়েই নির্ধারিত প্রোটোকল অনুযায়ী বিমানবন্দরে দায়িত্বরত সব বাহিনীর সমন্বয়ে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

বিমানবন্দরের সব কার্যক্রম স্বাভাবিক আছে। আতঙ্কিত হওয়ার মতো কিছু নেই।
এর আগে ইতালির রোম থেকে ঢাকাগামী বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইটে বোমা হামলার হুমকির বার্তাটি একটি পাকিস্তানি নম্বর থেকে দেওয়া হয়। এয়ারপোর্ট এপিবিএনের ডিউটি অফিসারের অফিসিয়াল হোয়াটসঅ্যাপ নম্বরে ওই বার্তা দেওয়া হয়।

সে সময় দায়িত্বে ছিলেন এএসপি আব্দুল হান্নান।
ওই বার্তায় বলা হয়, বিমানের রোম থেকে ঢাকা অভিমুখী ফ্লাইটে ৩৪ কেজি বিস্ফোরক রয়েছে। শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইটটি অবতরণের পর এগুলো বিস্ফোরণ ঘটানো হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পণ্যের দাম বাড়লে অধিকাংশ মানুষ ধরে নেয়, দেশটা ভালো নেই: হাসনাত  
ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে বাংলাদেশ নিয়ে আলোচনা হয়েছে: জয়শঙ্কর  
এবার মালয়েশিয়ার নম্বর থেকে আসলো হুমকি বার্তা  
ইডেনে অভিষেক শর্মার তাণ্ডব: ৭৭ বল বাকি থাকতে ভারতের দাপুটে জয়
চুয়াডাঙ্গায় শুরু হলো দু'দিনব্যাপি তারুন্যের মেলা
এবার ৫০ হাজার টাকায় বিক্রি হলো দুই হালি ডালিম ও এক হালি মাল্টা  
১০ লাখ মেট্রিক টন চাল-গম আমদানি করবে সরকার
চন্দ্রা-নবীনগর মহাসড়ক রণক্ষেত্র করলো বেক্সিমকোর শ্রমিকরা  
পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  
ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল
ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  
বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪
ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর