রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১০ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

অর্থ বিলানো প্রার্থীদের তালিকা করছে পুলিশ

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় সংসদ নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে প্রার্থীদের মধ্যে ততই ছড়িয়ে পড়ছে উত্তাপ। একে অন্যকে ঘায়েল করতে রাজনৈতিক প্রচারণা চালাচ্ছেন। সমর্থকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে সংঘর্ষ। এর মধ্যে প্রার্থীদের টাকা খরচও বেড়ে গেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তথ্য পেয়েছে, ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯২টি আসনেই টাকার লেনদেন শুরু হয়েছে। প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকরা গোপনে ভোটারদের টাকা দিচ্ছেন।

এই তথ্যের ভিত্তিতে নির্বাচনে টাকার খেলা বন্ধ করতে পুলিশ, র‌্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তৎপর হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে কয়েক দফা বিশেষ বৈঠক করেছেন সংস্থাগুলোর প্রধানরা। যেসব প্রার্থী টাকা বিলি করছেন এবং যারা গ্রহণ করছেন তাদের তালিকা তৈরির পাশাপাশি গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে সব মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) ও জেলার পুলিশ সুপারদের (এসপি) কাছে বিশেষ বার্তা পাঠিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। বার্তা পেয়ে তালিকা করার কাজ শুরু করেছে পুলিশের সবকটি ইউনিট। তালিকার কাজও প্রায় শেষ।

পুলিশের বার্তায় বলা হয়েছে, প্রার্থীদের কাছ থেকে যারা অর্থ নেবেন তাদের গ্রেপ্তার করার পাশাপাশি প্রার্থীদের তাৎক্ষণিক সাজা দিতে হবে। এসব অপকর্মের নজরদারির পাশাপাশি কমিউনিটি পুলিশকেও কাজে লাগানো হচ্ছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতকে সার্বক্ষণিকভাবে সক্রিয় রাখার কথা বলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা গণমাধ্যমকে জানান, আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন করছে। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। নির্বাচনে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে। বিশেষ করে নাশকতার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে পুলিশ ও র‌্যাব। তাছাড়া নির্বাচনে যারা অংশ নিয়েছেন তাদের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া শুরু হয়েছে। তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে। পুলিশ-র‌্যাবসহ সবকটি গোয়েন্দা সংস্থা মাঠ চষে বেড়াচ্ছে। পাশাপাশি কমিউনিটি পুলিশও কাজ করছে।

পুলিশ সদর দপ্তর মনে করছে, যেসব প্রার্থী বা তাদের পক্ষে যারা টাকা বিলাচ্ছেন এবং যারা টাকা নিচ্ছেন, তাদের বিষয়ে বেশিরভাগ তথ্য কমিউনিটি পুলিশই সংগ্রহ করতে পারবে। এখনই প্রার্থী বা তাদের পক্ষের লোকজন ভোটারদের অর্থ দিয়ে প্রভাবিত করতে শুরু করেছেন বলে পুলিশ সদর দপ্তর নিশ্চিত হয়েছে। এমন তথ্য পাওয়ার পর কিছুদিন আগে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিশেষ বৈঠকও করেছেন। ওই বৈঠকে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা কাজ করছেন।

নাম প্রকাশ না করে পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি পদমর্যাদার দুই কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, প্রায় সবকটি আসনেই প্রার্থীরা টাকা বিলি করছেন বলে পুলিশ তথ্য পেয়েছে। তথ্য পেয়ে তারা নির্বাচন কমিশনকে বিষয়টি অবহিত করেছেন। কমিশনের নির্দেশনা হলো যারা এসব অপকর্ম করছে তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।

পুলিশের এ দুই কর্মকর্তা বলেন, প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার প্রমাণ মিললেই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা ভোটারকে গ্রেপ্তার করা হবে। আর যেসব প্রার্থী বা তাদের লোকজন টাকা বিলি করবেন তারাও গ্রেপ্তার হবেন। টাকা নেওয়ার দৃশ্য গোপনে ভিডিও করতে প্রতিটি আসনের আনাচে-কানাচে পুলিশের লোকজন কাজ করছে।

জানা গেছে, সারা দেশে কমিউনিটি পুলিশের ৪০ হাজার ৯০৮টি কমিটিকে সক্রিয় করার উদ্যোগ নিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। কমিটির মোট সদস্য ৯৫ হাজার ৪ জন। তাদের দিয়েও প্রার্থী ও তাদের লোকজনের কর্মকা- গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। পুলিশ সূত্র বলছে, গাজীপুর-১ (কালিয়াকৈর ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের একাংশ) আসনে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আ ক ম মোজাম্মেল হক। একই দল থেকে কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রেজাউল করিম রাসেলসহ আরও কয়েকজন প্রার্থী স্বতন্ত্র নির্বাচন করছেন।

অভিযোগ উঠেছে, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে দুজন নির্বাচিত হতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের তার পক্ষে প্রচারে যোগ দিতে নানাভাবে বাধ্য করছেন। তাদের মোটা অঙ্কের টাকা দিচ্ছেন ভোটারদের প্রভাবিত করতে। সফিপুর, কালিয়াকৈর বাজারসহ ওই নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরেও একই তথ্য পাওয়া গেছে। এর আগে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নেতাকর্মীদের মাধ্যমে নগদ টাকা ছড়িয়েছেন ওই প্রার্থীরা। বিএনপি ও জামায়াতের সমর্থন পেতে মোটা অঙ্কের টাকার লেনদেনও করছেন বলে জানা গেছে। তাছাড়া ঢাকায় প্রায় সবকটি আসন, কুমিল্লার ১, ৩, ৫, ৭, ৮ নম্বর আসন, ফেনীর ১, ২ ও ৩ নম্বর আসনসহ অন্তত ২৯২টি আসনে প্রার্থীরা অর্থ লেনদেন করছেন। ভোটারদের এক হাজার থেকে শুরু করে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছে।

অথচ নির্বাচন কমিশন মাসখানেক আগে একটি প্রজ্ঞাপনে বলেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় ভোটারপ্রতি ১০ টাকা করে ব্যয় করতে পারবেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা। একজন প্রার্থীর নির্বাচনী ব্যয় সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয় প্রার্থীকে মনোনয়ন দানকারী রাজনৈতিক দল থেকে নেওয়া খরচসহ ২৫ লাখ টাকার মধ্যে থাকতে হবে। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ভোটারপ্রতি ব্যয় ১০ টাকা নির্ধারণ করেছিল ইসি। আইনে সর্বোচ্চ নির্বাচনী ব্যয়ের পরিমাণ নির্ধারণ করে দেওয়া থাকলেও বাস্তবে এটি কতটুকু মানা হয়, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ। ছবি: সংগৃহীত

আশুলিয়ার জিরাবোয় নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ হয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আজিজুর রহমান আজাদ। আজ রোববার ভোরে একদল ডাকাত তার বাড়িতে ঢোকে এবং তাদের গুলিতে বিদ্ধ হন অভিনেতা। এ ঘটনায় তার স্ত্রী ও মা গুরুতর আহত বলে জানা গেছে।

তপু খান জানান, ঘটনাটি ঘটেছে ভোরবেলা। কয়েকজন ডাকাত আজাদের বাসার রান্নাঘরের গ্রিল কেটে ঘরে ঢুকে। যার শব্দে বাসার সবাই টের পেয়ে রান্নাঘরে যায়। এ সময় অভিনেতার স্ত্রীর মাথায় এবং তার মায়ের পায়ে গুরুতরভাবে আঘাত লাগে। এরপর ডাকাতরা চলে যাওয়ার সময়ে আজাদের পায়ে তিনটি গুলি করে।

মা-স্ত্রীসহ অভিনেতা এখন রাজধানীর উত্তরার একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন আজাদের জ্ঞান ফিরেছে। তবে তার স্ত্রী এবং মায়ের চিকিৎসা চলছে। তবে এ ঘটনায় এখনো কেউ গ্রেপ্তার হয়নি।

শিপ ইন্টারন্যাশনাল হসপিটালের চিকিৎসক ডা. কামরুজ্জামান বলেন, অভিনেতার শরীরে তিনটি গুলি বিদ্ধ হয়েছে। বর্তমানে তিনি শংকামুক্ত। 

Header Ad
Header Ad

আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো

ছবি: সংগৃহীত

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে আহতদের দেখতে গিয়ে তাদের চিকিৎসা বন্ধ রাখতে ও ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এমনই এক প্রমাণ প্রসিকিউশনের হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মো. তাজুল ইসলাম।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) আদালতে পূর্বনির্ধারিত শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন অফিসে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানান তিনি।

চিফ প্রসিকিউটর বলেন, "আমরা রাজধানীর জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) পরিদর্শনে গিয়ে জানতে পারি, শেখ হাসিনা পালিয়ে যাওয়ার আগে একবার হাসপাতালে গিয়েছিলেন। তখন তিনি চিকিৎসক ও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’—অর্থাৎ আহতদের চিকিৎসা না দিতে এবং কাউকে ছাড়পত্র না দিতে নির্দেশ দেন।"

তিনি আরও বলেন, "এই নির্দেশের কথা আহত রোগী, তাদের স্বজন এবং হাসপাতালের চিকিৎসকরাও আমাদের জানিয়েছেন। আমরা এর তথ্য-প্রমাণ পেয়েছি এবং আদালতে তা উপস্থাপন করেছি।"

এ সময় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চিফ প্রসিকিউটর জানান, "জুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে শহীদদের মৃতদেহ সুরতহাল করতে দেওয়া হয়নি, ডেথ সার্টিফিকেটেও গুলিবিদ্ধ হওয়ার তথ্য লুকানো হয়েছে। অনেকের ক্ষেত্রে শ্বাসকষ্ট বা জ্বরের কারণে মৃত্যু হয়েছে বলে উল্লেখ করতে বাধ্য করা হয়েছে। এমনকি আন্দোলনে শহীদদের লাশ দাফন করতে গেলে পুলিশের হামলার মুখে পড়তে হয়েছে তাদের পরিবারকে।"

তিনি বলেন, "আদালত জানতে চেয়েছেন, শহীদদের সুরতহাল প্রতিবেদন বা পোস্টমর্টেম রিপোর্ট কেন নেই। আমরা আদালতকে জানিয়েছি, সে সময় মানবতাবিরোধী অপরাধের মাত্রা এতটাই ভয়াবহ ছিল যে, দ্রুত লাশ দাফনে বাধ্য করা হয়েছিল। ফলে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিবেদন তৈরি করা সম্ভব হয়নি।"

চিফ প্রসিকিউটর আরও বলেন, "শেখ হাসিনার নির্মমতার এসব প্রমাণ যাচাই-বাছাই ও ফরেনসিক বিশ্লেষণের পর মানবতাবিরোধী অপরাধ মামলার প্রমাণ হিসেবে আদালতে উপস্থাপন করা হবে।"

এই মামলার তদন্ত ও বিচারকাজ চলমান রয়েছে এবং এর মাধ্যমে বিচার নিশ্চিত করা হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন প্রসিকিউটর।

Header Ad
Header Ad

এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলম ও তার পরিবারের সদস্যদের নামে থাকা ৮ হাজার ১৩৩ কোটি ৫৬ লাখ ৭২ হাজার টাকা মূল্যের শেয়ার ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

রোববার (২৩ ফেব্রুয়ারি) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের পক্ষে সংস্থাটির উপপরিচালক তাহাসিন মুনাবীল হক আদালতে শেয়ার অবরুদ্ধের আবেদন করেন, যা শুনানি শেষে মঞ্জুর করা হয়।

আবেদনে উল্লেখ করা হয়, এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. সাইফুল আলমের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগের অনুসন্ধান চলছে। অনুসন্ধানে দেখা গেছে, তিনি ও তার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বিভিন্ন ব্যাংক থেকে বিধিবহির্ভূতভাবে ঋণ নিয়ে তা আত্মসাৎ করেছেন এবং দেশ-বিদেশে বিপুল পরিমাণ সম্পদ গড়েছেন।

এছাড়া, বিভিন্ন সূত্র থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, তিনি ও তার পরিবারের সদস্যরা এসব অস্থাবর সম্পদ অন্যত্র হস্তান্তর বা বেহাত করার চেষ্টা করছেন। অনুসন্ধান শেষ হওয়ার আগে এসব সম্পদ স্থানান্তর হয়ে গেলে তা উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়বে।

ফলে ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা, সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং সরকারের অনুকূলে রাখার স্বার্থে শেয়ারগুলোর পাশাপাশি সেগুলো থেকে উদ্ভূত মুনাফা, আয় ইত্যাদি জরুরি ভিত্তিতে ফ্রিজ (অবরুদ্ধ) করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিয়েছে বলে দুদকের আবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অভিনেতা আজাদ, আহত মা ও স্ত্রী
আহতদের চিকিৎসা বন্ধে ‘নো ট্রিটমেন্ট, নো রিলিজ’ শেখ হাসিনার নির্দেশ ছিলো
এস আলম পরিবারের ৮,১৩৩ কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধের নির্দেশ
২৫ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ পালনের ঘোষণা
প্রথমবার বাংলাদেশ-পাকিস্তান সরাসরি বাণিজ্য চালু
৪ ডিআইজিকে বাধ্যতামূলক অবসর, জানা গেল নাম
পুলিশ প্রজাতন্ত্রের স্বাধীন কর্মচারী, কোনো দলের নয়: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ধর্ষণের প্রতিবাদে আসাদ গেটে ছাত্র-জনতার সড়ক অবরোধ
স্ত্রীর সামনে বিএনপি নেতাকে পিটিয়ে হত্যা, গ্রেপ্তার ২
দুই ফুসফুসেই নিউমোনিয়া, পোপ ফ্রান্সিসের অবস্থা ‘আশঙ্কাজনক’
সংস্কার কমিশনের সুপারিশ: জুনেই স্থানীয় সরকার নির্বাচন
নওগাঁয় রাতে সড়কে গাছ ফেলে ডাকাতি
প্রযোজনায় নাম লেখালেন বুবলি  
চোখে লাল কাপড় বেধে ঢাকার উদ্দেশ্যে কুয়েটের ৮০ শিক্ষার্থী  
বিয়ে বাড়িতে গান বাজানোর জেরে বাসর ঘরে হামলা  
আজ দুবাইয়ে ভারত-পাকিস্তান মহারণ  
মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেপ্তার  
দুপুরের মধ্যে ১৪ জেলায় বজ্রবৃষ্টির আভাস  
সারা দেশে নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে যা জানালো র‍্যাব  
এ বছরই মধ্যে তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হবেন : দুদু