বুধবার, ২২ জানুয়ারি ২০২৫ | ৮ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

অর্থ বিলানো প্রার্থীদের তালিকা করছে পুলিশ

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় সংসদ নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে প্রার্থীদের মধ্যে ততই ছড়িয়ে পড়ছে উত্তাপ। একে অন্যকে ঘায়েল করতে রাজনৈতিক প্রচারণা চালাচ্ছেন। সমর্থকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে সংঘর্ষ। এর মধ্যে প্রার্থীদের টাকা খরচও বেড়ে গেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তথ্য পেয়েছে, ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯২টি আসনেই টাকার লেনদেন শুরু হয়েছে। প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকরা গোপনে ভোটারদের টাকা দিচ্ছেন।

এই তথ্যের ভিত্তিতে নির্বাচনে টাকার খেলা বন্ধ করতে পুলিশ, র‌্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তৎপর হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে কয়েক দফা বিশেষ বৈঠক করেছেন সংস্থাগুলোর প্রধানরা। যেসব প্রার্থী টাকা বিলি করছেন এবং যারা গ্রহণ করছেন তাদের তালিকা তৈরির পাশাপাশি গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে সব মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) ও জেলার পুলিশ সুপারদের (এসপি) কাছে বিশেষ বার্তা পাঠিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। বার্তা পেয়ে তালিকা করার কাজ শুরু করেছে পুলিশের সবকটি ইউনিট। তালিকার কাজও প্রায় শেষ।

পুলিশের বার্তায় বলা হয়েছে, প্রার্থীদের কাছ থেকে যারা অর্থ নেবেন তাদের গ্রেপ্তার করার পাশাপাশি প্রার্থীদের তাৎক্ষণিক সাজা দিতে হবে। এসব অপকর্মের নজরদারির পাশাপাশি কমিউনিটি পুলিশকেও কাজে লাগানো হচ্ছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতকে সার্বক্ষণিকভাবে সক্রিয় রাখার কথা বলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা গণমাধ্যমকে জানান, আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন করছে। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। নির্বাচনে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে। বিশেষ করে নাশকতার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে পুলিশ ও র‌্যাব। তাছাড়া নির্বাচনে যারা অংশ নিয়েছেন তাদের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া শুরু হয়েছে। তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে। পুলিশ-র‌্যাবসহ সবকটি গোয়েন্দা সংস্থা মাঠ চষে বেড়াচ্ছে। পাশাপাশি কমিউনিটি পুলিশও কাজ করছে।

পুলিশ সদর দপ্তর মনে করছে, যেসব প্রার্থী বা তাদের পক্ষে যারা টাকা বিলাচ্ছেন এবং যারা টাকা নিচ্ছেন, তাদের বিষয়ে বেশিরভাগ তথ্য কমিউনিটি পুলিশই সংগ্রহ করতে পারবে। এখনই প্রার্থী বা তাদের পক্ষের লোকজন ভোটারদের অর্থ দিয়ে প্রভাবিত করতে শুরু করেছেন বলে পুলিশ সদর দপ্তর নিশ্চিত হয়েছে। এমন তথ্য পাওয়ার পর কিছুদিন আগে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিশেষ বৈঠকও করেছেন। ওই বৈঠকে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা কাজ করছেন।

নাম প্রকাশ না করে পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি পদমর্যাদার দুই কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, প্রায় সবকটি আসনেই প্রার্থীরা টাকা বিলি করছেন বলে পুলিশ তথ্য পেয়েছে। তথ্য পেয়ে তারা নির্বাচন কমিশনকে বিষয়টি অবহিত করেছেন। কমিশনের নির্দেশনা হলো যারা এসব অপকর্ম করছে তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।

পুলিশের এ দুই কর্মকর্তা বলেন, প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার প্রমাণ মিললেই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা ভোটারকে গ্রেপ্তার করা হবে। আর যেসব প্রার্থী বা তাদের লোকজন টাকা বিলি করবেন তারাও গ্রেপ্তার হবেন। টাকা নেওয়ার দৃশ্য গোপনে ভিডিও করতে প্রতিটি আসনের আনাচে-কানাচে পুলিশের লোকজন কাজ করছে।

জানা গেছে, সারা দেশে কমিউনিটি পুলিশের ৪০ হাজার ৯০৮টি কমিটিকে সক্রিয় করার উদ্যোগ নিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। কমিটির মোট সদস্য ৯৫ হাজার ৪ জন। তাদের দিয়েও প্রার্থী ও তাদের লোকজনের কর্মকা- গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। পুলিশ সূত্র বলছে, গাজীপুর-১ (কালিয়াকৈর ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের একাংশ) আসনে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আ ক ম মোজাম্মেল হক। একই দল থেকে কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রেজাউল করিম রাসেলসহ আরও কয়েকজন প্রার্থী স্বতন্ত্র নির্বাচন করছেন।

অভিযোগ উঠেছে, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে দুজন নির্বাচিত হতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের তার পক্ষে প্রচারে যোগ দিতে নানাভাবে বাধ্য করছেন। তাদের মোটা অঙ্কের টাকা দিচ্ছেন ভোটারদের প্রভাবিত করতে। সফিপুর, কালিয়াকৈর বাজারসহ ওই নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরেও একই তথ্য পাওয়া গেছে। এর আগে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নেতাকর্মীদের মাধ্যমে নগদ টাকা ছড়িয়েছেন ওই প্রার্থীরা। বিএনপি ও জামায়াতের সমর্থন পেতে মোটা অঙ্কের টাকার লেনদেনও করছেন বলে জানা গেছে। তাছাড়া ঢাকায় প্রায় সবকটি আসন, কুমিল্লার ১, ৩, ৫, ৭, ৮ নম্বর আসন, ফেনীর ১, ২ ও ৩ নম্বর আসনসহ অন্তত ২৯২টি আসনে প্রার্থীরা অর্থ লেনদেন করছেন। ভোটারদের এক হাজার থেকে শুরু করে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছে।

অথচ নির্বাচন কমিশন মাসখানেক আগে একটি প্রজ্ঞাপনে বলেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় ভোটারপ্রতি ১০ টাকা করে ব্যয় করতে পারবেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা। একজন প্রার্থীর নির্বাচনী ব্যয় সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয় প্রার্থীকে মনোনয়ন দানকারী রাজনৈতিক দল থেকে নেওয়া খরচসহ ২৫ লাখ টাকার মধ্যে থাকতে হবে। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ভোটারপ্রতি ব্যয় ১০ টাকা নির্ধারণ করেছিল ইসি। আইনে সর্বোচ্চ নির্বাচনী ব্যয়ের পরিমাণ নির্ধারণ করে দেওয়া থাকলেও বাস্তবে এটি কতটুকু মানা হয়, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  

ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তি (আবু সালেহ) এনআইডি কার্ড থেকে নেওয়া।ছবিঃ সংগৃহীত

অবশেষে পরিচয় মিলেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার একটি মেহগনি গাছে ফাঁস নেওয়া ব্যাক্তির। তার নাম আবু সালাহ (৪৫) বাড়ি মুন্সিগঞ্জের সদর উপজেলার নগরকসবা গ্রামে। থাকতেন ঢাকার কেরানীগঞ্জে। তার ছোটভাই আবু রায়হান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) দুপুরে তার ছোটভাই আবু রায়হান ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে মরদেহ শনাক্ত করেন।

তিনি বলেন, গত ২০ বছর যাবৎ নেশায় আসক্ত তার বড় ভাই আবু সালেহ, তবে বাড়িতেই থাকতেন। তিন বছর যাবৎ বাড়ি ছাড়া। একেক সময় একেক জায়গায় থাকতেন। তবে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জের কালীগঞ্জ নয়বাড়ি এলাকায় তাদের নিজেদের বাড়ি আছে। চার ভাইয়ের মধ্যে সে ছিল সবার বড়। এলাকায় একটি টেইলার্সে কাজ করতেন আবু সালেহ। সেখান থেকেই বাজে বন্ধুদের পাল্লায় পরে নেশা করা শুরু করেন। গাজা,ইয়াবার পাশাপাশি শেষ পর্যন্ত প্যাথেডিনও নেওয়া শুরু করেন তিনি।

শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) শেখ হাদিউজ্জামান জানান, সকাল পৌনে ৯টার দিকে তারা খবর পান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের বিপরীত পাশে ফুটপাতে একটি মেহগনি গাছের চূড়ায় গলায় ফাঁস লাগিয়ে ঝুলছেন এক ব্যক্তি। সেখানে গিয়ে ফায়ার সার্ভিস সদস্যদের খবর দেওয়া হয়। ফায়ার সার্ভিস আসলে তাদের সহায়তায় গাছ থেকে মরদেহটি নিচে নামানো হয়। পরে আইনি প্রক্রিয়া শেষে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেকের মর্গে পাঠানো হয়।

এসআই আরও জানান, স্থানীয়দের মাধ্যমে জানা গেছে, ওই ব্যক্তি ভবঘুরে। থাকতেন ওই এলাকার ফুটপাতে। মানসিক সমস্যাও ছিল তার।

প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, মঙ্গলবার দিবাগত রাতের যেকোনো সময় সে ওই মেহগনি গাছের চূড়ায় উঠে গলায় রশি পেচিয়ে ফাঁস দিয়েছেন তিনি।

এসআই বলেন, প্রযুক্তির সহায়তায় সিআইডির ক্রাইম সিন হাতের আঙ্গুলের ছাপের মাধ্যমে ওই ব্যক্তির পরিচয় শনাক্ত করে। পরে তার পরিবারকে খবর দেওয়া হয়।

মৃতের পরিবার সূত্রে জানা যায়, তিনি মাদকাশক্ত ও মানসিক ভারসাম্যহীন ছিলেন। পাঁচ বছর যাবৎ তিনি বাড়ির বাইরে থাকতেন। ঢামেকের মর্গে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহটি তার স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল

ছবি: সংগৃহীত

সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ‘ছাত্রদলকে প্রতিহত করতে ছাত্রশিবিরের পাশে থাকার ঘোষণা ছাত্রলীগের’ শীর্ষক ঢাকা পোস্টের লোগোযুক্ত একটি ফটোকার্ড প্রচার করা হয়েছে। তবে এটি সম্পূর্ণ ভুয়া এবং এমন কোনো ঘোষণা দেওয়া হয়নি বলে নিশ্চিত করেছে তথ্য যাচাইকারী প্রতিষ্ঠান রিউমর স্ক্যানার।

রিউমর স্ক্যানারের অনুসন্ধানে জানা গেছে, ফটোকার্ডটি ডিজিটাল প্রযুক্তির মাধ্যমে তৈরি করা হয়েছে এবং এটি ঢাকা পোস্টের কোনো প্রকৃত প্রকাশনা নয়। ফটোকার্ডে ঢাকা পোস্টের লোগো এবং প্রকাশের তারিখ হিসেবে ‘১৯ জানুয়ারি ২০২৫’ উল্লেখ থাকলেও, ঢাকাপোস্টের ফেসবুক পেজ বা ওয়েবসাইটে এমন কোনো সংবাদ বা ফটোকার্ড খুঁজে পাওয়া যায়নি।

 

ছবি: সংগৃহীত

এছাড়া ফটোকার্ডটির ফন্ট ডিজাইন এবং শিরোনামের শেষে দাঁড়ি দেওয়ার মতো বৈশিষ্ট্যগুলোও ঢাকা পোস্টের প্রচলিত ফটোকার্ডের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। উপরন্তু, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন বা সাধারণ সম্পাদক শেখ ইনানের পক্ষ থেকে এমন কোনো ঘোষণা বা মন্তব্যের নির্ভরযোগ্য সূত্র পাওয়া যায়নি।

তথ্য যাচাইয়ের ভিত্তিতে বলা যায়, ‘ছাত্রদলকে প্রতিহত করতে ছাত্রশিবিরের পাশে থাকার ঘোষণা ছাত্রলীগের’ শীর্ষক শিরোনামে প্রচারিত ফটোকার্ডটি ভুয়া ও বিভ্রান্তিকর।

Header Ad
Header Ad

ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার

বৈষ্যমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক জিল্লুর রহমান হৃদয় (২৮) ও মাসুদ রানা (২৬)। ছবিঃ সংগৃহীত

ভারত থেকে চিনি ও জিরা এনে মজুত করার অভিযোগে ময়মনসিংহের ফুলপুরে বৈষ্যমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ককে গ্রেপ্তার করেছে যৌথবাহিনী।

বুধবার (২২ জানুয়ারি) বিকেলে পৌর শহরের আমুয়াকান্দা বাজার এলাকায় অভিযান চালিয়ে ভারতীয় মালামালসহ তাদের গ্রেপ্তার করা হয়।

গ্রেপ্তার দুজন হলেন বৈষ্যমবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ফুলপুর উপজেলার সমন্বয়ক জিল্লুর রহমান হৃদয় (২৮) ও মাসুদ রানা (২৬)।

ফুলপুর থানার ওসি সৈয়দ আব্দুল হাদি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেনাবাহিনীর মেজর ইব্রাহীমের নেতৃত্বে যৌথবাহিনী অভিযান চালায়। এসময় ভারতীয় পণ্য গুদামজাত করার বৈধ কোনো কাগজপত্র দেখাতে না পারায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। একই সঙ্গে ১২০ বস্তা চিনি এবং ১৫ বস্তা জিরা জব্দ করে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে ভারতীয় মালামাল চোরাচালানের অভিযোগে বিশেষ ক্ষমতা আইনে ফুলপুর থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

পরিচয় মিলেছে ঢাবি ক্যাম্পাসে গাছে ঝুলন্ত ব্যক্তির  
ছাত্রশিবির ও ছাত্রলীগকে জড়িয়ে প্রচার নিয়ে যা জানা গেল
ময়মনসিংহে ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হৃদয় ও মাসুদ গ্রেপ্তার
শেখ হাসিনার ‘নিশি রাতের ভোট’ নিয়ে তদন্তে নামলো দুদক  
বইমেলা ঘিরে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে : ডিএমপি কমিশনার
ট্রাম্পের নির্বাহী আদেশে আতঙ্কে বাংলাদেশিরা, নিউইয়র্কে গ্রেপ্তার ৪
ক্যালিফোর্নিয়ায় আবারও ভয়াবহ দাবানল    
চিটাগংকে উড়িয়ে তৃতীয় জয় তুলে নিলো ঢাকা ক্যাপিটালস
এক বছর ধরে গাঁজার গাছ রোপণ করে পরিচর্যা, অতঃপর আটক
ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৩২
টাঙ্গাইলে স্বামী-স্ত্রীর মাদকের ব্যবসা, জনতার হাতে উদ্ধার ২০ লিটার মদ
নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও হাসিনার বিদ্বেষমূলক খবর প্রচার করলে আইনি ব্যবস্থা: চিফ প্রসিকিউটর  
এবার রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বৈষম্যবিরোধী সমন্বয়কের ওপর হামলা!
জাতিসংঘের মহাসচিবের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা সাক্ষাৎ
আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না আওয়ামী লীগ
চলতি বছরই নির্বাচন চায় বিএনপি ও খেলাফত মজলিস
৮টি খাতে ভ্যাট হ্রাস, ৪টি খাতে বর্ধিত ভ্যাট প্রত্যাহার
সালমান এফ রহমানের ঘনিষ্ঠ তারেক আলম আটক
২৮ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে চলবে না ট্রেন!
বাবার জানাজার মাঠ থেকে কণ্ঠশিল্পী মনির খানের আইফোন চুরি