বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৫ | ১১ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অর্থ বিলানো প্রার্থীদের তালিকা করছে পুলিশ

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় সংসদ নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে প্রার্থীদের মধ্যে ততই ছড়িয়ে পড়ছে উত্তাপ। একে অন্যকে ঘায়েল করতে রাজনৈতিক প্রচারণা চালাচ্ছেন। সমর্থকদের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ছে সংঘর্ষ। এর মধ্যে প্রার্থীদের টাকা খরচও বেড়ে গেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তথ্য পেয়েছে, ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯২টি আসনেই টাকার লেনদেন শুরু হয়েছে। প্রার্থীদের কর্মী-সমর্থকরা গোপনে ভোটারদের টাকা দিচ্ছেন।

এই তথ্যের ভিত্তিতে নির্বাচনে টাকার খেলা বন্ধ করতে পুলিশ, র‌্যাব ও গোয়েন্দা সংস্থাগুলো তৎপর হয়ে উঠেছে। এ নিয়ে কয়েক দফা বিশেষ বৈঠক করেছেন সংস্থাগুলোর প্রধানরা। যেসব প্রার্থী টাকা বিলি করছেন এবং যারা গ্রহণ করছেন তাদের তালিকা তৈরির পাশাপাশি গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করতে সব মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার, রেঞ্জের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) ও জেলার পুলিশ সুপারদের (এসপি) কাছে বিশেষ বার্তা পাঠিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। বার্তা পেয়ে তালিকা করার কাজ শুরু করেছে পুলিশের সবকটি ইউনিট। তালিকার কাজও প্রায় শেষ।

পুলিশের বার্তায় বলা হয়েছে, প্রার্থীদের কাছ থেকে যারা অর্থ নেবেন তাদের গ্রেপ্তার করার পাশাপাশি প্রার্থীদের তাৎক্ষণিক সাজা দিতে হবে। এসব অপকর্মের নজরদারির পাশাপাশি কমিউনিটি পুলিশকেও কাজে লাগানো হচ্ছে। ভ্রাম্যমাণ আদালতকে সার্বক্ষণিকভাবে সক্রিয় রাখার কথা বলা হয়েছে।

সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা গণমাধ্যমকে জানান, আগামী ৭ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচন। আওয়ামী লীগ, জাতীয় পার্টিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল নির্বাচন করছে। বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে না। নির্বাচনে সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিশেষ অভিযান চালাচ্ছে। বিশেষ করে নাশকতার সঙ্গে যারা জড়িত তাদের আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে পুলিশ ও র‌্যাব। তাছাড়া নির্বাচনে যারা অংশ নিয়েছেন তাদের বিষয়ে খোঁজ নেওয়া শুরু হয়েছে। তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ করা হচ্ছে। পুলিশ-র‌্যাবসহ সবকটি গোয়েন্দা সংস্থা মাঠ চষে বেড়াচ্ছে। পাশাপাশি কমিউনিটি পুলিশও কাজ করছে।

পুলিশ সদর দপ্তর মনে করছে, যেসব প্রার্থী বা তাদের পক্ষে যারা টাকা বিলাচ্ছেন এবং যারা টাকা নিচ্ছেন, তাদের বিষয়ে বেশিরভাগ তথ্য কমিউনিটি পুলিশই সংগ্রহ করতে পারবে। এখনই প্রার্থী বা তাদের পক্ষের লোকজন ভোটারদের অর্থ দিয়ে প্রভাবিত করতে শুরু করেছেন বলে পুলিশ সদর দপ্তর নিশ্চিত হয়েছে। এমন তথ্য পাওয়ার পর কিছুদিন আগে পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিশেষ বৈঠকও করেছেন। ওই বৈঠকে বেশ কিছু সিদ্ধান্ত হয়েছে। সিদ্ধান্ত অনুযায়ী মাঠপর্যায়ের পুলিশ সদস্যরা কাজ করছেন।

নাম প্রকাশ না করে পুলিশ সদর দপ্তরের ডিআইজি পদমর্যাদার দুই কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, প্রায় সবকটি আসনেই প্রার্থীরা টাকা বিলি করছেন বলে পুলিশ তথ্য পেয়েছে। তথ্য পেয়ে তারা নির্বাচন কমিশনকে বিষয়টি অবহিত করেছেন। কমিশনের নির্দেশনা হলো যারা এসব অপকর্ম করছে তাদের আইনের আওতায় আনতে হবে।

পুলিশের এ দুই কর্মকর্তা বলেন, প্রার্থীদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার প্রমাণ মিললেই সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বা ভোটারকে গ্রেপ্তার করা হবে। আর যেসব প্রার্থী বা তাদের লোকজন টাকা বিলি করবেন তারাও গ্রেপ্তার হবেন। টাকা নেওয়ার দৃশ্য গোপনে ভিডিও করতে প্রতিটি আসনের আনাচে-কানাচে পুলিশের লোকজন কাজ করছে।

জানা গেছে, সারা দেশে কমিউনিটি পুলিশের ৪০ হাজার ৯০৮টি কমিটিকে সক্রিয় করার উদ্যোগ নিয়েছে পুলিশ সদর দপ্তর। কমিটির মোট সদস্য ৯৫ হাজার ৪ জন। তাদের দিয়েও প্রার্থী ও তাদের লোকজনের কর্মকা- গতিবিধি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। পুলিশ সূত্র বলছে, গাজীপুর-১ (কালিয়াকৈর ও গাজীপুর সিটি করপোরেশনের একাংশ) আসনে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন পেয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়কমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আ ক ম মোজাম্মেল হক। একই দল থেকে কালিয়াকৈর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রেজাউল করিম রাসেলসহ আরও কয়েকজন প্রার্থী স্বতন্ত্র নির্বাচন করছেন।

অভিযোগ উঠেছে, স্বতন্ত্র প্রার্থীদের মধ্যে দুজন নির্বাচিত হতে স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের তার পক্ষে প্রচারে যোগ দিতে নানাভাবে বাধ্য করছেন। তাদের মোটা অঙ্কের টাকা দিচ্ছেন ভোটারদের প্রভাবিত করতে। সফিপুর, কালিয়াকৈর বাজারসহ ওই নির্বাচনী এলাকার বিভিন্ন গ্রাম ঘুরেও একই তথ্য পাওয়া গেছে। এর আগে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নেতাকর্মীদের মাধ্যমে নগদ টাকা ছড়িয়েছেন ওই প্রার্থীরা। বিএনপি ও জামায়াতের সমর্থন পেতে মোটা অঙ্কের টাকার লেনদেনও করছেন বলে জানা গেছে। তাছাড়া ঢাকায় প্রায় সবকটি আসন, কুমিল্লার ১, ৩, ৫, ৭, ৮ নম্বর আসন, ফেনীর ১, ২ ও ৩ নম্বর আসনসহ অন্তত ২৯২টি আসনে প্রার্থীরা অর্থ লেনদেন করছেন। ভোটারদের এক হাজার থেকে শুরু করে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত দেওয়া হচ্ছে।

অথচ নির্বাচন কমিশন মাসখানেক আগে একটি প্রজ্ঞাপনে বলেছে, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি নির্বাচনী এলাকায় ভোটারপ্রতি ১০ টাকা করে ব্যয় করতে পারবেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীরা। একজন প্রার্থীর নির্বাচনী ব্যয় সর্বোচ্চ ২৫ লাখ টাকা। প্রজ্ঞাপনে আরও বলা হয় প্রার্থীকে মনোনয়ন দানকারী রাজনৈতিক দল থেকে নেওয়া খরচসহ ২৫ লাখ টাকার মধ্যে থাকতে হবে। ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও ভোটারপ্রতি ব্যয় ১০ টাকা নির্ধারণ করেছিল ইসি। আইনে সর্বোচ্চ নির্বাচনী ব্যয়ের পরিমাণ নির্ধারণ করে দেওয়া থাকলেও বাস্তবে এটি কতটুকু মানা হয়, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

তন্ময়সহ শেখ পরিবারের ৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

শেখ পরিবারের ৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা। ছবি কোলাজ: ঢাকাপ্রকাশ

শেখ হাসিনার চাচাতো ভাই খুলনা-২ আসনের সাবেক এমপি শেখ সালাউদ্দিন জুয়েল, শেখ সোহেল ও শেখ জালাল উদ্দিন রুবেল এবং ভাতিজা বাগেরহাট-২ আসনের সাবেক এমপি শেখ সারহান নাসের তন্ময়ের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত। দুর্নীতির অভিযোগ থাকায় তাদের বিরুদ্ধে এই নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।

বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকা মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিব এ আদেশ দেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

এদিন দুদকের উপ-পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান তাদের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন।

ওই আবেদনে বলা হয়, বিগত সরকারের সাবেক মন্ত্রী ও বিভিন্ন নির্বাচনি এলাকার এমপিদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অকল্পনীয় অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ অনুসন্ধানাধীন রয়েছে। অভিযোগ সংশ্লিষ্ট এই ব্যক্তিরা তাদের নামে অবৈধভাবে অর্জিত সম্পত্তি হস্তান্তর করে বিদেশে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছেন মর্মে বিশ্বস্ত সূত্রে জানা গেছে। তারা বিদেশে পালিয়ে গেলে তদন্ত কার্যক্রম দীর্ঘায়িত বা ব্যাহত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। অভিযোগটি সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করা একান্ত প্রয়োজন।

Header Ad
Header Ad

চলতি বছরে দেশে আরো ৩০ লাখ মানুষ দরিদ্র হতে পারে: বিশ্বব্যাংক

ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশে অর্থনৈতিক কার্যক্রমে ধীরগতি ও শ্রমবাজারের দুর্বল পরিস্থিতির কারণে চলতি বছর আরও ৩০ লাখ মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যের কাতারে পড়তে পারেন বলে সতর্ক করেছে বিশ্বব্যাংক।

বুধবার (২৩ এপ্রিল) প্রকাশিত ‘বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেট’ শীর্ষক প্রতিবেদনে সংস্থাটি জানিয়েছে, অর্থনীতির মন্থর গতি এবং ক্রমবর্ধমান বৈষম্য দেশের দরিদ্র ও নিম্নআয়ের মানুষের ওপর বড় ধরনের চাপ সৃষ্টি করছে। এর ফলে অনেকেই দারিদ্র্যসীমার নিচে নেমে যেতে পারেন।

বিশ্বব্যাংকের হিসাবে, দৈনিক আয় ২.১৫ ডলারের নিচে হলে কেউ "হতদরিদ্র" হিসেবে বিবেচিত হন। এই মানদণ্ড অনুযায়ী ২০২২ সালে বাংলাদেশে হতদরিদ্রের হার ছিল ৫ শতাংশ, যা ২০২৫ সাল নাগাদ বেড়ে দাঁড়াতে পারে ৯.৩ শতাংশে।

শুধু হতদরিদ্র নয়, বাড়তে পারে জাতীয় দারিদ্র্য হারও। ২০২৪ সালে যা ছিল ২০.৫ শতাংশ, সেটি ২০২৫ সালে গিয়ে পৌঁছাতে পারে ২২.৯ শতাংশে।

বিশ্বব্যাংকের বিশ্লেষণে বলা হয়, প্রকৃত আয় কমে যাওয়া ও জীবনযাত্রার ব্যয় বৃদ্ধি দরিদ্র মানুষের অবস্থান আরও নাজুক করে তুলছে। কর্মসংস্থান কমে যাওয়া এবং আয় কমে যাওয়ায় সামাজিক বৈষম্যও বাড়বে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে।

এই একই দিনে প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের আরেক প্রতিবেদন ‘সাউথ এশিয়া ডেভেলপমেন্ট আপডেট: ট্যাক্সিং টাইমস’-এ জানানো হয়, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি কমে দাঁড়াতে পারে মাত্র ৩.৩ শতাংশে। যেখানে জানুয়ারিতে এ হার ধরা হয়েছিল ৪.১ শতাংশ। তবে আগামী অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি কিছুটা বাড়ে ৪.৯ শতাংশে উন্নীত হতে পারে বলে ধারণা দিয়েছে সংস্থাটি।

Header Ad
Header Ad

৮ দিন পর মুক্তি পেলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অপহৃত ৫ শিক্ষার্থী

অপহৃত ৫ শিক্ষার্থী। ছবি: সংগৃহীত

অবশেষে মুক্তি পেয়েছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সেই পাঁচ শিক্ষার্থী, যাদের খাগড়াছড়ি থেকে অপহরণ করা হয়েছিল। বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) বিকেলে এই তথ্য নিশ্চিত করেন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের সদস্য নিপন ত্রিপুরা।

তবে কোথায়, কখন এবং কীভাবে তাদের মুক্তি দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়ে এখনও নিশ্চিতভাবে কিছু জানানো হয়নি। অপহরণের ৮ দিন পর তারা ফিরে এলেও, ঘটনার পেছনের বিস্তারিত তথ্য এখনো অন্ধকারেই।

অপহৃত শিক্ষার্থীরা হলেন- রিশন চাকমা, দিব্যি চাকমা, মৈত্রীময় চাকমা, লংঙি ম্রো এবং অলড্রিন ত্রিপুরা। সবাই চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। ১৬ এপ্রিল বিঝু উৎসব শেষে খাগড়াছড়ি থেকে চট্টগ্রামে ফেরার পথে তাদের অপহরণ করা হয়।

পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের পক্ষ থেকে পাঁচ শিক্ষার্থীর মুক্তিকে স্বাগত জানানো হয়েছে। তবে, অপহরণের পেছনে কারা ছিল—তা নিয়ে এখনও বিতর্ক অব্যাহত।

সন্তু লারমার নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতি (জেএসএস)-সমর্থিত পাহাড়ি ছাত্র পরিষদ এই অপহরণের জন্য ইউনাইটেড পিপলস ডেমোক্রেটিক ফ্রন্টকে (ইউপিডিএফ) দায়ী করে আসছে। যদিও ইউপিডিএফ এই অভিযোগ সরাসরি অস্বীকার করেছে।

এর আগেই, অপহৃতদের উদ্ধারে গত সোমবার ইউপিডিএফের একটি গোপন আস্তানায় অভিযান চালায় যৌথবাহিনী। অভিযানে চাঁদা আদায়ের রশিদ, সামরিক পোশাক, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোনসহ প্রশিক্ষণের বিভিন্ন সরঞ্জাম উদ্ধার করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

তন্ময়সহ শেখ পরিবারের ৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
চলতি বছরে দেশে আরো ৩০ লাখ মানুষ দরিদ্র হতে পারে: বিশ্বব্যাংক
৮ দিন পর মুক্তি পেলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অপহৃত ৫ শিক্ষার্থী
পাকিস্তানের সঙ্গে কখনও দ্বিপাক্ষিক সিরিজ খেলবে না ভারত
৮ দিনের নোটিশে সরকারি কর্মচারীদের চাকরিচ্যুত করা যাবে তদন্ত ছাড়াই
ভেঙে গেল সামিরা খান মাহির ৪ বছরের প্রেম
বাংলাদেশে অবাধ-সুষ্ঠু নির্বাচন চায় অস্ট্রেলিয়া
বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারদের বৈষম্য নিরসনের দাবি জানিয়ে রাবিতে বিক্ষোভ
কাশ্মিরে উগ্রপন্থীদের সঙ্গে সংঘর্ষে ভারতীয় সেনা নিহত
সিঙ্গাপুর ম্যাচেই অভিষেক হতে পারে ফাহমিদুলের
বাবার ঠিকাদারি ইস্যুতে ক্ষমা চাইলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন কুয়েটের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য
গোল্ডেন ভিসায় দুবাইয়ে সম্পদের পাহাড়, ৭০ জনকে চিহ্নিত করেছে দুদক
রাজধানীতে বাড়তে পারে তাপমাত্রা, বৃষ্টির সম্ভাবনা কম
গাজায় একদিনে আরও নিহত ৪৫, আহত শতাধিক
কাতারের বিনিয়োগকারীদের বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলের প্রস্তাব প্রধান উপদেষ্টার
টাঙ্গাইলে ট্রাক নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বসতঘরে, কেড়ে নিল ঘুমন্ত নারীর প্রাণ
পোপ ফ্রান্সিসের মৃত্যুতে বাংলাদেশে তিন দিনের রাষ্ট্রীয় শোক
আ.লীগ নিজেকে ভারতের কাছে নগ্নভাবে সঁপে দিচ্ছে: রাশেক রহমান
বাবার ‘ঠিকাদারি লাইসেন্স’ নিয়ে যা বললেন উপদেষ্টা আসিফ