শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৯ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

অধ্যাপক সাইদা হত্যা: গ্রেপ্তার আনোয়ারুলের ৩ দিনের রিমান্ড

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক সাইদা গাফ্ফার (৭১) হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার রাজমিস্ত্রি আনোয়ারুলকে হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ১০ দিনের রিমান্ড আবেদন করেছিল পুলিশ। তবে শুনানি শেষে আদালত ৩ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন।

শনিবার (১৫ জানুয়ারি) গাজীপুরের আদালত এ রিমান্ড মঞ্জুর করেন। রিমান্ডের তথ্য নিশ্চিত করেন মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা ও কাশিমপুর থানার পরিদর্শক শেখ মিজানুর রহমান।

তিনি জানান, এই হত্যাকাণ্ডের অনেক রহস্যই এখনো উম্মোচন হয়নি। এসব বিষয়ে তথ্য সংগ্রহের জন্য আনোয়ারুলকে আদালতে পাঠিয়ে দশ দিনের রিমান্ড আবেদন করা হয়েছিল। আদালত শুনানি শেষে তিন দিনের রিমান্ড আবেদন মঞ্জুর করেন।

সাঈদা গাফফার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক ছিলেন। ২০১৬ সালে তিনি অবসরে যান। তিনি কাশিমপুর থানার দক্ষিণ পানিশাইল এলাকায় একটি তিন তলা ভবনের দোতলায় ভাড়া থাকতেন। তার স্বামী প্রয়াত কিবরিয়াউল খালেকও একই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছিলেন। তাদের চার সন্তানের মধ্যে দুই মেয়ে থাকেন অস্ট্রেলিয়ায়। এক মেয়ে ঢাকার উত্তরায় এবং ছেলে মতিঝিলে থাকেন। দুদিন ধরে নিখোঁজ জানিয়ে থানায় জিডি করেছিলেন তার মেয়ে।

পুলিশ জানায়, গ্রেপ্তার আনোয়ারুল ইসলাম গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর থানার বুজুর্গ জামালপুর গ্রামের আনসার আলীর ছেলে। তিনি রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। থাকতেন গাজীপুরের কাশিমপুরে। সেখানে একটি ফ্ল্যাট নির্মাণ করছিলেন শিক্ষক সাঈদা গাফফার। আর তার ওই নির্মাণ কাজের দায়িত্বে ছিলেন আনোয়ারুল ইসলাম।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পাওয়া তথ্যের বরাত দিয়ে কাশিমপুর থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) দীপঙ্কর রায় জানান, প্রকল্প এলাকার ভেতরে নির্জন জায়গায় অধ্যাপক সাঈদার সঙ্গে থাকা টাকার লোভে পড়ে যান আনোয়ার। আনোয়ার টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলে সাইদা চিৎকার করেন। তখন গলার ওড়না চেপে ধরে শ্বাসরোধ করে তাকে হত্যা করে আনোয়ার। তারপর থাকা টাকা ছিনিয়ে নিয়ে রাতেই গাইবান্ধায় পালিয়ে যায় সে। পরে গত ১১ জানুয়ারি সন্ধ্যার পর থেকে পরিবারের লোকজন ফোন করে সাঈদার সাড়া পাচ্ছিল না। পরদিন তার মেয়ে সাহিদা আফরিন এ ব্যাপারে কাশিমপুর থানায় একটি জিডি করেন।

দীপঙ্কর রায় আরও জানান, ওই জিডির তদন্ত করতে গিয়ে পুলিশ জানতে পারে, সাঈদার নির্মাণাধীন ফ্ল্যাটে দিনের কাজ শেষে ১১ জানুয়ারি আনোয়ারুলসহ শ্রমিকরা সবাই চলে যায়। পরদিন সকালে অন্যরা কাজে যোগ দিলেও আনোয়ারুল অনুপস্থিত ছিলেন। এরপর পুলিশ তার খোঁজ শুরু করে। পরে প্রযুক্তির সহায়তা নিয়ে গাইবান্ধা থেকে আটক করা হয় আনোয়ারুলকে। জিজ্ঞাসাবাদে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে অধ্যাপক সাঈদার নবনির্মিত ফ্ল্যাট থেকে দুইশ গজ দূরে ঝোঁপের ভেতর থেকে তার লাশ উদ্ধার করা হয়।

সাইদা গাফ্ফারের ছেলে সাউদ ইফখার বিন জহির জানান, তার মা এই বাসায় থেকে পাশেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক হাউজিং প্রকল্পে বাড়ি নির্মাণকাজ দেখাশোনা করতেন। বাড়ির কাজও প্রায় শেষের দিকে। ৩০ জানুয়ারি নতুন বাসায় ওঠার কথা ছিল তাদের।

তিনি অভিযোগ করেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসন এলাকাটি অরক্ষিত। নামে মাত্র নিরাপত্তাকর্মীর ব্যবস্থা রয়েছে। সন্ধ্যার পর নিরাপত্তাকর্মীদের খুঁজেও পাওয়া যায় না।

 

এনএইচ/এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের সাক্ষাৎ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। শুক্রবার সকালে ঢাকায় প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে তারা সাক্ষাৎ করেন।

প্রধান উপদেষ্টা উপপ্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ মজুমদার এ তথ্য জানিয়েছেন। আবুল কালাম আজাদ মজুমদার জানান, সাক্ষাৎ শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একই বিমানে কক্সবাজার ভ্রমণ করবেন।

কক্সবাজারে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্মাণাধীন কক্সবাজার আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও খুরুশকূল জলবায়ু উদ্বাস্তু কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন। পরিদর্শন শেষে উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস উখিয়ায় জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস এবং প্রায় এক লক্ষ রোহিঙ্গা শরণার্থীর সঙ্গে ইফতারে যোগ দেবেন।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা ফারুক ই আজম কক্সবাজারে জাতিসংঘ মহাসচিবকে স্বাগত জানাবেন।

জাতিসংঘ মহাসচিব গুতেরেস বিমানবন্দর থেকে সরাসরি উখিয়ায় যাবেন। সেখানে তিনি রোহিঙ্গা লার্নিং সেন্টার, রোহিঙ্গাদের সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ও পাটজাত পণ্যের উৎপাদন কেন্দ্র পরিদর্শন করবেন।

পরিদর্শন ও ইফতার শেষে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব একসঙ্গে সন্ধ্যায় ঢাকায় ফিরবেন।

Header Ad
Header Ad

৩ ম্যাচ পর মাঠে ফিরেই মেসির দুর্দান্ত গোল, কোয়ার্টারে ইন্টার মিয়ামি (ভিডিও)

লিওনেল মেসি। ছবি: সংগৃহীত

চোটের কারণে টানা তিন ম্যাচ মাঠের বাইরে থাকার পর আবারও মাঠে ফিরে দুর্দান্ত এক গোল করেছেন লিওনেল মেসি। ক্যাভালিয়েরের বিপক্ষে কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের শেষ ষোলোর দ্বিতীয় লেগে মেসি ছিলেন বেঞ্চে, তবে বিরতির পর ৫৩ মিনিটে লুইস সুয়ারেজের বদলি হিসেবে মাঠে নামেন এবং নিজের প্রথম গোল করেন।

মেসির জন্য এটি ছিল জ্যামাইকায় প্রথম ম্যাচ এবং তার উপস্থিতি নিয়ে দেশটিতে উন্মাদনা ছিল তুঙ্গে। মেসির কারণে ম্যাচটি ক্যাভালিয়েরের ৩ হাজার ধারণ ক্ষমতাসম্পন্ন মাঠ থেকে সরিয়ে নেওয়া হয় ন্যাশনাল স্টেডিয়াম ইনডিপেনডেন্টস পার্কে, যেখানে ধারণক্ষমতা ছিল প্রায় ৩৫ হাজার। এই মাঠে এসে মেসিকে একনজর দেখতে আসা দর্শকরা হতাশ হননি, কারণ তারা মেসিকে গোল করতে দেখার আনন্দ পেয়েছেন।

মেসি ম্যাচের যোগ করা সময়ে দারুণ একটি গোল করেন। সতীর্থ সান্তিয়াগো মোরালেসের পাস ধরে বক্সে ঢুকে মেসি দুর্দান্ত ফিনিশিংয়ে গোল করেন। এর ফলে, ক্যাভালিয়েরের বিপক্ষে ২-০ ব্যবধানে জয়লাভ করে ইন্টার মায়ামি। দুই লেগ মিলিয়ে ৪-০ গোলের জয় নিয়ে তারা কনক্যাকাফ চ্যাম্পিয়নস কাপের কোয়ার্টারে পৌঁছেছে।

মেসির অনুপস্থিতিতে প্রথমার্ধে সুয়ারেজের পেনাল্টি গোলে ৩৭ মিনিটে ইন্টার মায়ামি ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে ছিল। ম্যাচের বাকি সময়টা ১-০ ব্যবধানেই শেষ হওয়ার মতো মনে হচ্ছিল, তবে যোগ করা সময়ের দ্বিতীয় মিনিটে মেসি গোল করে সবাইকে উল্লসিত করেন।

এদিন মেসির ক্যারিয়ার গোল সংখ্যা ৮৫৩-এ পৌঁছেছে এবং মায়ামির হয়ে তার গোলের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৭।

 

Header Ad
Header Ad

মাগুরার সেই শিশুর মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না: তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

মাগুরার সেই শিশুর মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, সেই শিশুর মৃত্যুর ঘটনা সারা দেশের মানুষকে লজ্জিত করেছে। আমরা দেখছি পবিত্র মাহে রমজান মাসেও ধর্ষণের ঘটনা থামছে না। দেশের বিভিন্ন স্থানে নারী ও শিশুদের ওপর চলমান নিপীড়ন, হেনস্তাকরণ ও ধর্ষণের মতো ঘৃণ্য কাজ রোধে সর্বস্তরের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে।

বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) দিবাগত মধ্যরাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারেক রহমান এসব কথা বলেন। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী প্রেরিত বিজ্ঞপ্তিটি বিএনপির অফিসিয়াল ফেসবুক পেইজ থেকেও প্রকাশ করা হয়।

বিবৃতিতে তারেক রহমান বলেছেন, নির্মম পাশবিকতায় সেই শিশুর মৃত্যুর ঘটনা দেশবাসীর মতো আমাকেও ব্যথিত করেছে। তার মৃত্যুর সংবাদে স্তব্ধ হয়ে পড়েছে গোটা দেশ। এ মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। এ ঘটনা সারা দেশের মানুষকে লজ্জিত করেছে। সেই শিশুর ওপর ঘটে যাওয়া নির্মম পাশবিক ঘটনার প্রতিবাদের ঝড় উঠেছে শহর থেকে গ্রামে। রাজপথ উত্তপ্ত হয়েছে মিছিল আর স্লোগানে। একইসঙ্গে তার ফিরে আসার জন্য প্রার্থনা ছিল প্রতিটি মানুষের।

তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার দুপুরের পর সিএমএইচ থেকে আসা খবরে শোক আর ক্ষোভে একাকার মানুষ ধিক্কার জানাচ্ছে মানুষরূপী কুলাঙ্গারদের। আমি শুরুতে এ ঘটনা জানার পর তার চিকিৎসা ও আইনি সহায়তার ঘোষণা দিয়েছিলাম। অতীতের ফ্যাসিবাদ সরকারের আমলে ধর্ষণকারীদেরকে বিচারের আওতায় না এনে বিভিন্নভাবে পুরস্কৃত করার ফলে দেশে ধারাবাহিকভাবে একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটছে। বিচারের দীর্ঘসূত্রিতার ফলে আইনের ফাঁক দিয়ে ধর্ষণকারীরা বারবার রক্ষা পেয়ে যাচ্ছে। যার ফলে ধর্ষণের মাত্রা দিনদিন বেড়েই চলছে।

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, আধুনিক এ যুগে মানবজাতি এরূপ অমানবিক, পৈশাচিক এবং বর্বরোচিত কাজে লিপ্ত হতে পারে, তা কল্পনাতীত। ধর্ষণ শুধু অপরাধই নয়, মানবতার বিরুদ্ধে চরম আঘাত এবং সমাজের নৈতিক অবক্ষয়ের ভয়াবহ চিত্র। আমাদের সমাজে যে নির্মম ও বর্বরোচিত ঘটনাগুলো ঘটে চলছে, তা মানবতা ও নৈতিকতার মৌলিক ভিত্তিকেই প্রশ্নের মুখে দাঁড় করিয়ে দিয়েছে। আমরা দেখছি পবিত্র মাহে রমজান মাসেও ধর্ষণের ঘটনা থামছে না। দেশের বিভিন্ন স্থানে নারী ও শিশুদের ওপর চলমান নিপীড়ন, হেনস্তাকরণ ও ধর্ষণের মতো ঘৃণ্য কাজ রোধে সর্বস্তরের মানুষকে এগিয়ে আসতে হবে।

তারেক রহমান বলেন, গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর থেকে নারী হেনস্তা, হয়রানি, ধর্ষণ বা ধর্ষণের হুমকির মতো ঘটনা মানুষ আর প্রত্যাশা করে না। তারপরেও এ ঘটনাগুলো ঘটেই চলেছে। নারী, কিশোরী ও শিশুদের প্রতি যেকোনো ধরনের সহিংসতা বা হয়রানি মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন। তাই সরকারের সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নারী ও শিশুদের নিরাপত্তা এবং মর্যাদা নিশ্চিতে দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানাচ্ছি। এ ছাড়া একটি বিস্তৃত শিশু সুরক্ষা ব্যবস্থা তৈরি করে নারী ও শিশুদের জন্য নিরাপদ চলাচল, নাগরিক স্বাধীনতা এবং ডিজিটাল নিরাপত্তা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখতে হবে। ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের সর্বোচ্চ সুরক্ষা দিতে হবে আইনিভাবে।

বিএনপির শীর্ষ এ নেতা বলেন, এ ধরনের অপরাধের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করা সমাজে শান্তি ও ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য অতীব গুরুত্বপূর্ণ। এ ঘটনা শুধু বর্তমান সমাজকে কলুষিত করছে না, ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্যও এক ভয়ংকর দৃষ্টান্ত তৈরি করছে। এমন ব্যবস্থা নিতে হবে যাতে ভবিষ্যতে কেউ যেন এ ধরনের অপরাধ করার সাহস না পায়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মহাসচিবের সাক্ষাৎ
৩ ম্যাচ পর মাঠে ফিরেই মেসির দুর্দান্ত গোল, কোয়ার্টারে ইন্টার মিয়ামি (ভিডিও)
মাগুরার সেই শিশুর মৃত্যু কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না: তারেক রহমান
ইসলামী শাসনে চলবে সিরিয়া, অস্থায়ী সংবিধানে সই করলেন প্রেসিডেন্ট
বিরামপুরে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে পরিকল্পনা সভা অনুষ্ঠিত
ঈদে ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু, আজ পাওয়া যাচ্ছে ২৪ মার্চের টিকিট
ড. ইউনূস ও গুতেরেসের কক্সবাজার সফর আজ, ইফতার করবেন লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে
ঢাকা বশ্বিবিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য ড. আরেফিন সিদ্দিক মারা গেছেন
আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা