রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

১৭ বছরেও শেষ হয়নি সিরিজ বোমা হামলার মামলা

১৭ বছরেও নিষ্পত্তি হয়নি ১৭ আগস্টের সিরিজ বোমা হামলার মামলা। রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা বলছেন, সাক্ষী হাজির করতে না পারার কারণে সিরিজ বোমা হামলার মামলাগুলো বিচারের অপেক্ষায় আদালতে ঝুলে আছে। মামলা দায়েরের সময় দেওয়া ঠিকানা পরিবর্তন হয়েছে অনেক সাক্ষীর। আর বিচারের দীর্ঘসূত্রীতার কারণে অনেক মামলায় সাক্ষী খুঁজে পাওয়া চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে।

২০০৫ সালের ১৭ আগস্ট সারাদেশে ৬৩ জেলার ৪৫০টি স্থানে একযোগে পাঁচ শতাধিক বোমা হামলা চালিয়েছিল নিষিদ্ধ ঘোষিত জঙ্গি সংগঠন জামা’আতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ (জেএমবি)। দেশের প্রধান বিচারালয় সুপ্রিম কোর্ট থেকে শুরু করে বিমানবন্দর, মার্কিন দূতাবাস এবং ঢাকা ট্রেড সেন্টার, কারওয়ানবাজারসহ দেশের বিভিন্ন জেলা আদালত, জেলা প্রশাসকের কার্যালয়, জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়, প্রেস ক্লাব ও সরকারি-আধা সরকারি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা লক্ষ্য করে বোমার বিস্ফোরণ ঘটায় জেএমবি। সিরিজ বোমা হামলায় নিহত হয়েছিলেন দুই জন। আর আহত হন দুই শতাধিক মানুষ।

আদালত ও পুলিশ সূত্রে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, জেএমবির সিরিজ বোমা হামলার ঘটনায় সারাদেশে মোট ১৫৯টি মামলা হয়। যার মধ্যে ১৬টি মামলার অভিযোগ সত্য হলেও আসামি খুঁজে না পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দেয় পুলিশ। আদালতে অভিযোগপত্র দেওয়া হয় ১৪৩টি মামলার।

মামলাগুলোর এজাহারে নাম উল্লেখ করে আসামি করা হয় ২৪২ জনকে। আর অভিযোগপত্রে আসামি করা হয় ১ হাজার ১২১ জনকে। তাদের মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয় ৯৮৮ জনকে।

এসব মামলার মধ্যে বিচারিক আদালতে ৯৭টি মামলার বিচারকাজ সম্পন্ন হয়েছে। বিচারাধীন আছে আরও ৪৬টি মামলা।

নিষ্পন্ন হওয়ার মামলাগুলোর রায়ে ২৭ জনের বিরুদ্ধে ফাঁসির রায় প্রদানসহ ৩৩৪ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে। অব্যাহতি দেওয়া হয় ৩৪৯ জনকে। সাজাপ্রাপ্তদের মধ্যে যাদের নয় জনের ফাঁসি কার্যকর হয়েছে। আর খালাস পেয়েছে ৩৫৮ জন। মামলাগুলোতে জামিনে মুক্ত আছেন ১৩৩ জন।

এ ছাড়া ঢাকায় বিচারাধীন ৫টি মামলা শেষ পর্যায়ে রয়েছে। ২০২১ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি সিরিজ বোমা হামলায় সর্বশেষ রায় দেন সাতক্ষীরা অতিরিক্ত দায়রা জজ প্রথম আদালতের বিচারক মো. শরিফুল ইসলাম। ওই রায়ে ১২ আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়।

পুলিশ ও আদালত সূত্রে জানা গেছে, ১৭ আগস্টের ওই সিরিজ বোমা হামলার ঘটনায় ঢাকা মহানগরে সবচেয়ে বেশি ১৮টি মামলা হয়। যার ৯টিতে চার্জশিট দিয়েছে পুলিশ।

তা ছাড়া দেশের বিভিন্ন বিচারিক আদালতের রায়ের বিরুদ্ধেও শতাধিক জঙ্গির করা আবেদন বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন রয়েছে।

সিরিজ বোমা হামলা মামলার সর্বশেষ অবস্থা জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী (পিপি) আবদুল্লাহ আবু ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, মামলার বিচারিক প্রক্রিয়া যে এগুচ্ছে না, তা নয়। অনেক মামলার নিষ্পত্তি হয়ে গেছে। সাক্ষীর জন্য বাকিগুলো হচ্ছে না। সাক্ষীরা যদি আদালতে সাক্ষ্য দিতে না আসেন, তাহলে কী করার আছে! সাক্ষীরা যদি সাক্ষ্য দিতে আদালতে না আসেন, তাহলে যেন অ্যারেস্ট করা হয়, আদালত সে নির্দেশও দিয়ে রেখেছে, তাতেও কিছু হচ্ছে না।

উল্লেখ্য, ২০০৫ সালের সিরিজ বোমা হামলার ওই স্থানগুলোতে জেএমবির লিফলেট পাওয়া গিয়েছিল। লিফলেটগুলোতে বাংলাদেশে আল্লাহর আইন প্রতিষ্ঠা করার বিষয়ে বক্তব্য লেখা ছিল। লেখা ছিল, দেশের কর্মরত বিচারকদের প্রতি একটি বিশেষ বার্তা পাঠালাম। দ্রুত দেশে ইসলামি হুকুমত কায়েম করতে হবে। নতুবা কঠিন পথ বেছে নিতে বাধ্য হবে জেএমবি। ইসলামি হুকুমত কায়েমের বিষয়ে তাদের সঙ্গে দেশ-বিদেশের অনেক শক্তিশালী দেশ ও শীর্ষ রাজনৈতিক দল একমত পোষণ করেছে। অতএব যারা বিচারক আছেন তারা তাগুতি (মানবসৃষ্ট) আইন বাদ দিয়ে ইসলামি আইনে বিচার করবেন। নতুবা আরও ভয়াবহ বিপদ আপনাদের জন্য অপেক্ষা করছে। এ সর্তকবাণীর (সিরিজ বোমা হামলা) পর আমরা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করব। তারপর আবার হামলা শুরু হবে।

এমএ/এনএইচবি/আরএ/

Header Ad

এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

সবকিছু ঠিক থাকলে চলতি বছরের নভেম্বরের শেষভাগ থেকে সংযুক্ত আরব আমিরাতে মাঠে গড়াবে অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ। এবারের যুব এশিয়া কাপ হবে ওয়ানডে ফরম্যাটে। বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) ইতোমধ্যেই ১৪ সদস্যের চূড়ান্ত দল ঘোষণা করেছে। দলের নেতৃত্বে আজিজুল হাকিম তামিম। টুর্নামেন্টটি খেলতে টাইগার যুবারা আজ (রোববার) সকালে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটিতে উড়াল দিয়েছে।

ওই বহরে স্কোয়াডে থাকা ক্রিকেটার ও টিম ম্যানেজেমেন্টের সদস্যরাও রওয়া হয়েছেন বিশ্বকাপের আয়োজক দেশটির উদ্দেশ্যে। এর আগে গত বৃৃহস্পতিবার ১৪ সদস্যের বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল ঘোষণা করেছিল বিসিবি। নেতৃত্ব পাওয়া আজিজুল হাকিম তামিম এশিয়া কাপে নিজেদের শিরোপা ধরে রাখার লক্ষ্য জানিয়েছেন। পাশাপাশি ২০২০ সালের পর আবারও বিশ্বকাপ জয়ের আত্মবিশ্বাস রয়েছে তার।

এবারের যুব এশিয়া কাপের ‘এ’ গ্রুপে রয়েছে বাংলাদেশ। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ হিসেবে থাকছে শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান ও নেপাল। এ ছাড়া ‘বি’ গ্রুপে রয়েছে ভারত, পাকিস্তান, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও জাপান। টুর্নামেন্টের উদ্বোধনী দিনেই আফগানিস্তানের বিপক্ষে খেলবে বাংলাদেশ। আজিজুল হাকিম তামিমের দল দ্বিতীয় ম্যাচে ১ ডিসেম্বর নেপালের বিপক্ষে খেলবে। ৩ ডিসেম্বর গ্রুপপর্বের শেষ ম্যাচে তাদের প্রতিপক্ষ লঙ্কানরা।

বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল :
জাওয়াদ আবরার (সহ অধিনায়ক), রিফাত বেগ, আজিজুল হাকিম তামিম (অধিনায়ক), সামিউন বশির রাতুল, দেবাশীষ সরকার দেবা, রিজান হোসেন, আল ফাহাদ, ইকবাল হাসান ইমন, রাফিউজ্জামান রাফি, ফরিদ হাসান ফয়সাল, মারুফ মৃধা, শিহাব জেমস, আশরাফুজ্জামান বরেণ্য, সাদ ইসলাম রাজিন।


অতিরিক্ত– কালাম সিদ্দিকী, শাহরিয়ার আজমীর, ইয়াসির আরাফাত, সানজিদ মজুমদার।

Header Ad

আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম বলেছেন, ‘আমাকে স্যার বলার দরকার নেই আমি আপনাদের ভাই। গণঅভ্যুত্থানের মতো কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে একসঙ্গে এগিয়ে যাব। ভুল করলে শুধরে দিবেন। যদি জাতির প্রয়োজন পড়ে আমরা আবারও রাস্তায় নামবো।’

ঢাকায় সরকারি বিজ্ঞান কলেজে ১১তম জিএসসি ন্যাশনাল সাইনটিস্ট ম্যানিয়া এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য দেওয়ার সময় কলেজের ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দেশে কথাগুলো বলেন তিনি ।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকারি বিজ্ঞান কলেজের ছাত্রদের অংশগ্রহণ এবং আত্মত্যাগের জন্য ধন্যবাদও কৃতজ্ঞতা জানান উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, জেন-জি পৃথিবীকে দেখিয়ে দিয়েছে তারা আন্দোলন সংগ্রামে রক্ত দিয়ে দেশকে স্বৈরাচারমুক্ত করতে পারে, তারা অলস নয়।

উপদেষ্টা বলেন, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সুফল যেন বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ পায় সে কাজটি আমাদের করতে হবে। আমরা আশা করি, যে প্রত্যাশা নিয়ে সবাই আন্দোলন করেছে, রক্ত দিয়েছে সে প্রত্যাশা আমাদের পূরণ হবে। জুলাই গণঅভ্যুত্থান আমাদের আত্মমর্যাদা নিয়ে দাঁড়াতে শিখিয়েছে। এ আত্মবিশ্বাস নিয়ে আমরা বাংলাদেশকে নতুনভাবে গড়তে পারবো।

নাহিদ ইসলাম বলেন, শিক্ষার্থীদের পরিকল্পিতভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আমরা সবাই যেন এ বিষয়ে সচেতন থাকি, দায়িত্বশীল আচরণ করি। ছাত্রদের মধ্যে বিবাদ,সংঘাত শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে দেশবাসীর কাছে উপস্থাপন করতে সহায়তা করছে। শিক্ষার্থীদের নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা গেলে জুলাই অভ্যুত্থানকেও নেতিবাচকভাবে উপস্থাপন করা সহজ হবে। এ সুযোগ যেন কেউ নিতে না পারে। আমরা এতদিন বিক্ষোভ করেছি, রাজপথে থেকেছি, আমাদের এখন রাষ্ট্র গঠনের সময়। আমাদের এখন মেধাকে কাজে লাগাতে হবে, সৃজনশীলতাকে কাজে লাগাতে হবে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থান শহিদ ও আহতদের রাষ্ট্রীয় সম্মাননা প্রদান করার পাশাপাশি শহিদের পরিবারকে পুনর্বাসন এবং আহতদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

প্রসঙ্গত, উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম সরকারি বিজ্ঞান কলেজের প্রাক্তন শিক্ষার্থী।

Header Ad

দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম

ছবি: সংগৃহীত

দুই দিনের ব্যবধানে দেশের বাজারে আবারও বেড়েছে সোনার দাম। ভরিতে এবার সর্বোচ্চ দুই হাজার ৮৩৩ টাকা বাড়িয়ে নতুন মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। দাম বাড়ানোর ফলে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম হবে এক লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকা। যা আজ ছিল এক লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা।

শনিবার (২৩ নভেম্বর) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বাজুস জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী সোনার দাম বেড়েছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। রোববার (২৪ নভেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে। এর আগে গত ২১ নভেম্বর ভরিতে ১৯৯৪ টাকা বাড়া‌নো হয়েছিল।

নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা এক লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮০৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ১৬ হাজার ৩৯৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ৯৫ হাজার ৬৪৫ টাকায় বিক্রি করা হবে।

সোনার দাম বাড়ানো হলেও অপরিবর্তিত আছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ৫৭৮ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ২১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ৫৮৬ টাকা।

এর আগে, গত ২১ নভেম্বর সোনার দাম বাড়য়েছিল বাজুস। যা ২২ নভেম্বর কার্যকর হয়, ওই দামে এই দুই দিন সোনা কেনাবেচা হয়েছে। সেই হি‌সে‌বে আজ‌কে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা সোনা এক লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনা ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনা ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকায় বিক্রি হয়েছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ
৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার
গাজীপুরে পিকনিকের বাসে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে ৩ শিক্ষার্থীর মৃত্যু
কবে বিয়ে করবেন জানালেন তামান্না ভাটিয়া
পঞ্চগড়ে ৫০০ টাকায় সন্তান বিক্রি, অতঃপর যা ঘটল...