রবিবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৪ | ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার পাঁচ মৃত্যু দণ্ডপ্রাপ্তরা কে কোথায়?

বঙ্গবন্ধু শেখ ‍মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে হত্যায় অংশগ্রহণের দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচ খুনি এখনো পলাতক। তাদের মৃত্যুদণ্ড কবে কার্যকর করা যাবে এই নিয়ে কোনো নিশ্চয়তা দিতে পারছেন না সরকার সংশ্লিষ্টরাও। তবে তাদের আটক করে দণ্ড কার্যকর করার বিষয়ে অগ্রগতি আছে এবং সরকার আশাবাদী বলে জানান পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী মো. শাহরিয়ার আলম।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে শনিবার (১৩ আগস্ট) ঢাকাপ্রকাশ-কে প্রতিমন্ত্রী বলেন, পলাতক খুনীদের দেশে ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে আমাদের চেষ্টায় অগ্রগতি আছে। তবে অগ্রগতির বিষয়ে খুব বেশি কিছু বলব না। অন্যান্য বিষয়ে আমরা অগ্রগতির কথা যেভাবে বিস্তারিত বলি, সেভাবে বলব না।

এর পরিপ্রেক্ষিতে তিনি সর্বশেষ আবদুল মাজেদকে আটক করে তার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার উদাহরণ দিয়ে বলেন, এটা বলব যে আমরা আশাবাদী।

শাহরিয়ার আলম বলেন, খুনিদের কে কোথায় আছে, এই প্রশ্ন করলে বলব যে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এক বা একাধিক পলাতক আসামি পাকিস্তানে আছে। তাদের নাম বলব না। তবে এটা বলব যে, তারা হাইপ্রোফাইল। তাদের ব্যাপারে আমরা পাকিস্তানকে জানিয়ে আসছি কিন্তু পাকিস্তান রিফিউজ করে আসছে।

পলাতকদের মধ্যে নূর চৌধুরী কানাডায় এবং রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে আছে বলে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে খবর এসেছে। বিষয়টি নজরে দিলে তারা সেখানেই আছে বলে নিশ্চিত করেন প্রতিমন্ত্রী।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচ খুনি হচ্ছেন লে. কর্নেল এস এইচ এম বি নূর চৌধুরী (অব্যাহতি), লে. কর্নেল এ এম রাশেদ চৌধুরী (অব্যাহতি), লে. কর্নেল শরিফুল হক ডালিম (অব্যাহতি), লে. কর্নেল আবদুর রশীদ (বরখাস্ত), রিসালদার মোসলেহ উদ্দিন (অব.)। তাদের মধ্যে নূর চৌধুরী কানাডায় ও রাশেদ চৌধুরী যুক্তরাষ্ট্রে থাকলেও বাকি তিনজনের মধ্যে শরিফুল হক ডালিমের সম্ভাব্য অবস্থান পাকিস্তান অথবা লিবিয়ায়, আবদুর রশীদের সম্ভাব্য অবস্থান লিবিয়া অথবা জিম্বাবুয়েতে এবং মোসলেহ উদ্দিনের সম্ভাব্য অবস্থান পাকিস্তানে বলে বিভিন্ন সময় গণমাধ্যমে খবর আসে।

প্রসঙ্গত, ঢাকার তৎকালীন দায়রা জজ কাজী গোলাম রসুল ১৯৯৮ সালের ৮ নভেম্বর ১৫ জনকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়ে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার রায় দেন। বিচারিক আদালতের ওই রায়ের বিরুদ্ধে আসামিদের আপিল ও মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার অনুমতি চাওয়া (ডেথ রেফারেন্স) শুনানি শেষে ২০০০ সালের ১৪ ডিসেম্বর উচ্চ আদালত বিভক্ত রায় দেন।



পরের বছর ২০০১ সালের ৩০ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের তৃতীয় বেঞ্চ ১২ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন এবং তিনজনকে খালাস দেন।

সর্বোচ্চ আদালত আপিল বিভাগ ২০০৯ সালের ১৯ নভেম্বর ১২ আসামির মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে রায় দেন। এরপর ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি এই ১২ আসামির মধ্যে পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়। এই আসামিরা হচ্ছেন-সৈয়দ ফারুক রহমান, বজলুল হুদা, এ কে এম মহিউদ্দিন আহমেদ, সুলতান শাহরিয়ার রশিদ খান ও মুহিউদ্দিন আহমেদ।

২৫ বছর ভারতে আত্মগোপনে থাকার পর ২০২০ সালের ৬ এপ্রিল ঢাকার গাবতলী থেকে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি ক্যাপ্টেন (বরখাস্ত) আবদুল মাজেদকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওই বছরের ১১ এপ্রিল রাত ১২টা ১ মিনিটে তার ফাঁসি কার্যকর হয়।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আরেক পলাতক আসামি আজিজ পাশা ২০০২ সালে পলাতক অবস্থায় জিম্বাবুয়েতে মারা যায়। জানা যায়, ২০০৯ সালের ৩১ আগস্ট নূর চৌধুরীর বিরুদ্ধে রেড নোটিস (এ-২৬৯১/৮-২০০৯) জারি করে ইন্টারপোল। রাশেদ চৌধুরীর বিষয়ে রেড নোটিস (এ-২৫/১-২০০৯) জারি করা হয় ২০০৯ সালের ৭ জানুয়ারি।

শরিফুল হক ডালিমের বিরুদ্ধে রেড নোটিস (এ-১৮১১/৬-২০০৯) জারি হয় ২০০৯ সালের ২৮ জুন। খন্দকার আবদুর রশীদের বিষয়ে রেড নোটিশ (এ-২৬২০/৮-২০০৯) জারি করা হয় ২০০৯ সালের ৩১ আগস্ট। রিসালদার মোসলেহ উদ্দিনের বিষয়ে রেড নোটিশ (এ-১৮৩৬/৬-২০০৯) জারি করা হয় ২০০৯ সালের জুনে।

উল্লেখ্য, ৭৫’র ১৫ আগস্ট জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। ১৯৯৬ সালের ১২ নভেম্বর দায়মুক্তি আইন বাতিল হলে ওই বছরের ২ অক্টোবর রাজধানীর ধানমন্ডি থানায় বঙ্গবন্ধুর ব্যক্তিগত সহকারী মহিতুল ইসলাম বাদী হয়ে মামলা করেন। ওই মামলায় যথাক্রমে নিম্ন আদালত, উচ্চ আদালত এবং সর্বোচ্চ আদালতের রায় হওয়ার পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের দণ্ড কার্যকরের উদ্যোগ নেওয়া হয়। 

এমএ/এসআইএইচ/

Header Ad

রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭

ফাইল ছবি

রাজধানীর মিরপুরের একটি বাসায় গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় নারী-শিশুসহ সাত জন দগ্ধ হয়েছেন।

রোববার (২৪ নভেম্বর) ভোরের দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। পরে তাদের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তারা সেখানেই চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

দগ্ধরা হলেন—আব্দুল খলিল (৪০), মোছাম্মদ রুমা আক্তার (৩২), আব্দুল্লাহ (১৩), মোহাম্মদ (১০), ইসমত (৪), স্বপ্না (২৫) ও শাহ্জাহান (৩৪)।

তাদের মধ্যে তিনজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে জানা গেছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. শাওন বিন রহমান গণমাধ্যমকে বলেন, মিরপুর থেকে আসা দগ্ধ সাত জনকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। তাদের মধ্যে আব্দুল খলিলের শরীরের ৯৫ শতাংশ, আব্দুল্লাহর ৩৮ শতাংশ এবং মোহাম্মদের শরীরের ৩৫ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।

Header Ad

জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ

ছবি: সংগৃহীত

অ্যান্টিগা টেস্টের শুরুতে নতুন বলে কিছুটা রয়ে-সয়ে দেখে খেলেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের ওপেনাররা। তবে সময় গড়ানোর সাথে সাথে ঠিকই রানের গতি বাড়ান ক্যারিবিয়ানরা। প্রথম দিনে ৫ উইকেটে ২৫০ রান সংগ্রহ করে দিন শেষ করেছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দ্বিতীয় দিনের শুরুতেই ক্যারিবিয়ান শিবিরে জোড়া আঘাত হানেন হাসান মাহমুদ। পরবর্তীতে তাদের সর্বোচ্চ রানের জুটিটা এসেছে অষ্টম উইকেটে। টেল-এন্ডার কেমার রোচকে সঙ্গে নিয়ে সেঞ্চুরি করা জাস্টিন গ্রিভস ১৪১ রানের জুটি গড়েন। এরপর ব্যাটিংয়ে নেমে বাংলাদেশ সুবিধা করতে পারেনি। চিরাচরিত ধারায় ২১ রানেই হারিয়েছে ২ উইকেট!

স্যার ভিভিয়ান রিচার্ড স্টেডিয়ামে দিনের ২০ ওভারেরও বেশি সময় বাকি থাকতে ইনিংস ঘোষণা করে স্বাগতিক ক্যারিবীয়রা। তার আগে ৯ উইকেটে তাদের সংগ্রহ ৪৫০ রান। আগেরদিনই নিজেদের চারশ রানের লক্ষ্য জানিয়েছিলেন উইন্ডিজ ব্যাটার মিকাইল লুইস। এমনকি নিজের সেঞ্চুরির আক্ষেপও অন্য কেউ ঘোচাবেন, এমন বিশ্বাসই ছিল তার। দুটিই ঘটেছে গ্রিভসের কল্যাণে। দলীয় পুঁজি সাড়ে চারশ করে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করা এই ডানহাতি ব্যাটার অপরাজিত থেকে মাঠ ছেড়েছেন।

বিপরীতে নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশের দুই ওপেনারই ফিরেছেন মাত্র ২১ রানে। ইনিংসের দশম ওভারে জেইডেন সিলসের বলে জাকির হাসান ১৫ রান করে বোল্ড হয়ে যান। অফ স্টাম্পের ওপর দিয়ে যেতে থাকা বলে ব্যাট চালিয়ে এডজ হয়ে মিডল ও লেগ স্টাম্প হারান এই বাঁ-হাতি ব্যাটার। আরেক ওপেনার মাহমুদুল হাসান জয় জীবন পেলেও ইনিংস বড় করতে পারেননি, আলজারি জোসেফের বলে স্লিপে ক্যাচ দিয়ে ফিরেছেন ৫ রান করে।

দ্বিতীয় দিন শেষ হওয়ার আগে ১৯ রানের জুটি গড়ে অপরাজিত থেকে দিন শেষ করেছেন মুমিনুল হক (৭) ও শাহাদাত হোসেন (১০)। ফলে ক্যারিবীয়দের চেয়ে সফরকারীরা এখনও ৪১০ রানে পিছিয়ে আছে। তৃতীয় দিন উইন্ডিজদের দেখানো পথেই বড় জুটি গড়তে হবে টাইগারদের। দুটি টেস্ট এবং টানা চতুর্থ সিরিজ হারের পর এটাই যে মেহেদী হাসান মিরাজদের ঘুরে দাঁড়ানোর ক্যারিবীয় সফর!

এর আগে ৫ উইকেটে ২৫০ রান নিয়ে দিন শুরু করা ওয়েস্ট ইন্ডিজ কাল টেস্টের দ্বিতীয় দিনে মাত্র ১১ রান যোগ করতেই হারিয়ে ফেলেছিল আরও ২ উইকেট। এরপরের গল্পটা স্বাগতিকদের দাপটের। বাংলাদেশকে হতাশ করে ওয়েস্ট ইন্ডিজ স্কোরবোর্ড ক্রমাগত শক্তিশালী করেছে। গ্রিভস ও রোচের ১৪০ রানের রেকর্ড অষ্টম উইকেট জুটিই মূলত ভুগিয়েছে বাংলাদেশকে। ক্যারিয়ার সর্বোচ্চ ৪৭ রান করে হাসান মাহমুদের শিকার হয়েছেন কেমার রোচ।

অন্যদিকে মাত্র তৃতীয় টেস্ট খেলতে নেমেই ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করার পর ১১৫ রানে অপরাজিত ছিলেন গ্রিভস। বাংলাদেশের বোলারদের মধ্যে হাসান মাহমুদ সর্বোচ্চ তিনটি এবং তাসকিন আহমেদ ও মিরাজ দুটি করে উইকেট শিকার করেছেন। হাসান দুই উইকেটের কল্যাণে ইতিহাসে নাম লিখিয়েছেন। এক ক্যালেন্ডার বছরে বাংলাদেশি পেসারদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উইকেটের মালিক এখন এই ডানহাতি বোলার। চলতি বছরেই টেস্টে অভিষেক হওয়ার পর ক্যারিয়ারের ৮ম ম্যাচে এসে পেয়েছেন ২৫তম উইকেট।

Header Ad

সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই

ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিন মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।

রোববার (২৪ নভেম্বর) ভোর সাড়ে ৪টার দিকে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান বলে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন সূত্র নিশ্চিত করেছে।

সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিনের মৃত্যুতে তার প্রতি সম্মান জানিয়ে আজ (রোববার) সুপ্রিম কোর্টের আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগ বিচারকাজ বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের জনসংযোগ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম গণমাধ্যমকে বলেন, সুপ্রিম কোর্টের ঐতিহ্য অনুযায়ী সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিনের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আজ সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। তবে, সুপ্রিম কোর্ট রেজিস্ট্রির সব প্রশাসনিক কাজ চলমান থাকবে।

সাবেক এই প্রধান বিচারপতির মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহেমেদ। একই সঙ্গে তিনি প্রয়াতের শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন।

শোক বার্তায় বলা হয়, আগামী মঙ্গলবার বাদ জোহর সুপ্রিম কোর্টের ইনার কোর্ট ইয়ার্ডে (অভ্যন্তরীণ অঙ্গনে) সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিনের জানাজা অনুষ্ঠিত হবে।

প্রসঙ্গত, সাবেক প্রধান বিচারপতি মো. রুহুল আমিন ১৯৪১ সালের ১ জুন তারিখে লক্ষ্মীপুর জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ২০০৭ সালের ১ মার্চ তিনি দেশের ১৫তম প্রধান বিচারপতি হিসেবে যোগদান করেন ও ২০০৮ সালের ৩১ মে অবসরে যান।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

রাজধানীতে সিলিন্ডার গ্যাস বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৭
জোড়া উইকেট হারিয়ে দিন শেষ করলো বাংলাদেশ
সাবেক প্রধান বিচারপতি রুহুল আমিন আর নেই
এশিয়া কাপ খেলতে দেশ ছাড়লো বাংলাদেশ
আমাকে স্যার বলার দরকার নেই, আমি আপনাদের ভাই : উপদেষ্টা নাহিদ
দুই দিনের ব্যবধানে আবারও বাড়ল সোনার দাম
বাংলাদেশ সফরে আসতে পারেন ব্রিটিশ রাজা চার্লস
নির্বাচনের ফাঁকা মাঠ ভেবে খুশি হচ্ছেন, সাবধান হন : তারেক রহমান
গোপনে দুইজনকে বিয়ে, কাউকেই অধিকার বঞ্চিত করেননি জান্নাতুল
শহীদ আব্দুল্লাহর বাড়িতে জামায়াতে ইসলামীর কেন্দ্রীয় নির্বাহী সদস্য মোবারক হোসেন
বিরামপুরে আদিবাসী নারীর লাশ উদ্ধার
বিএনপির কাঁধে অনেক দ্বায়িত্ব: তারেক রহমান
'জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন হওয়া উচিত'- তোফায়েল আহমেদ
৩ মাসে জ্বালানি খাতে সাশ্রয় হয়েছে ৩৭০ কোটি টাকা : জ্বালানি উপদেষ্টা
জুটি বাধলেন মিঠুন চক্রবর্তী-আফসানা মিমি
দেশ ও মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠায় দ্রুত নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই : তারেক রহমান
২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা
অক্টোবরে সড়কে প্রাণ গেছে ৪৭৫ জনের
গায়ানায় দলের সঙ্গে যোগ দিলেন সাকিব
আইপিএল নিলামের আগেই নিষিদ্ধ হলেন ভারতের ২ ক্রিকেটার