শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

যুক্তরাজ্যের ১৬ বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী নেওয়া বন্ধ

অনিয়‌মিত উপ‌স্থিতি, পরীক্ষায় অংশ না নেওয়াসহ নানা কার‌ণে বাংলা‌দেশ থে‌কে শিক্ষার্থী নেওয়া বন্ধ ক‌রে দি‌য়ে‌ছে যুক্তরা‌জ্যের ১৬টি বিশ্বদ্যালয়।

ভর্তি ইচ্ছ‌ুক শিক্ষার্থী ও এজে‌ন্সিগু‌লো‌কে এই ১৬টি বিশ্ববিদ্যালয় আনুষ্ঠা‌নিকভা‌বে বাংলা‌দেশ থে‌কে শিক্ষার্থী না নেওয়ার কথা জা‌নি‌য়ে‌ছে।

শিক্ষার্থী না নেওয়ার ঘোষণা‌কে বাংলা‌দে‌শের জন্য দুঃসংবাদ ম‌নে কর‌ছেন বাংলা‌দেশ ও যুক্তরা‌জ্যের এজেন্সি সং‌শ্লিষ্টরা।

সং‌শ্লিষ্ট সূ‌ত্রে জানা যায়, যুক্তরা‌জ্যের স্টা‌ডি গ্রুপ, রা‌সেল গ্রুপ, না‌ভিটাস, অক্স‌ফোর্ড, ইনটু গ্রুপসহ বি‌ভিন্ন গ্রু‌পের অধী‌নে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক বিশ্ববিদ্যালয় র‌য়ে‌ছে। এর ম‌ধ্যে এশিয়ার দেশগু‌লো থে‌কে অধিকাংশ শিক্ষা‌র্থী স্টা‌ডি গ্রুপ, অক্স‌ফোর্ড গ্রুপ, ইনটু গ্রুপ, না‌ভিটাস গ্রু‌পের ম‌াধ্যমে আসেন। বাংলা‌দে‌শের শিক্ষা‌র্থী‌রাও এসব গ্রু‌পের মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভিসায় যুক্তরা‌জ্যে এসেছেন।
বাংলা‌দেশ থে‌কে আসা কিছু সংখ্যক শিক্ষার্থীর বিরু‌দ্ধে প্রথম থে‌কেই অভি‌যোগ ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ে নিয়‌মিত উপ‌স্থিত না হওয়া ও প‌রীক্ষায় অংশ নেওয়ার। এছাড়া অনেকের বিরু‌দ্ধে শিক্ষাজীবন শুরু করার আগেই দেশ ত্যাগ, ভিসা বদ‌ল, রাজ‌নৈ‌তিক আশ্রয়ের আবেদন করারও অভিযোগ ছিল। এসব বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ এজেন্ট‌দের চি‌ঠি দি‌য়ে সুরাহা কর‌তে পা‌রে‌নি। উ‌ল্টো এজেন্সি কর্মকর্তার‌া শিক্ষার্থী‌দের অবস্থানই নি‌শ্চিত কর‌তে পা‌রেনি। এতে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়েছে বিশ্ববিদ্যালয়। এ ছাড়া রে‌টিং সমস্যায়ও প‌ড়ে‌ছে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। এমন অবস্থায় মাস ছ‌য়েক আগে ঘোষণা না দি‌য়ে লন্ড‌নের এক‌টি বিশ্ববিদ্যালয় সি‌লে‌টের দু‌টিসহ বাংলা‌দে‌শের ৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নেওয়া বন্ধ ক‌রে দেয়।

সম্প্রতি স্টা‌ডি গ্রু‌পের ১৩টি বিশ্ববিদ্যালয়সহ ১৬টি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা‌দে‌শের ব্যাপা‌রে ক‌ঠিন অবস্থান নেয়। চল‌তি সপ্তাহ থে‌কে কার্ডিফ ইউনিভার্সিটি, ডারহাম ইউনিভার্সিটি, কিংস্টন ইউনিভার্সিটি, ল্যাঙ্কাস্টার ইউনিভার্সিটি, লিডস ইন্টারন্যাশনাল স্টাডি সেন্টার, লিভারপুল জন মুরস ইউনিভার্সিটি, রয়্যাল হলওয়ে ইউনিভার্সিটি অব লন্ডন, টিসাইড ইউনিভার্সিটি, শেফিল্ড ইউনিভার্সিটি, অ্যাবারডিন ইউনিভার্সিটি, হাডার্সফিল্ড ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব হাডার্সফিল্ড লন্ডন, স্ট্র্যাথক্লাইড ইউনিভার্সিটি, ইউনিভার্সিটি অব সারে, সাসেক্স ইউনিভার্সিটি, ক‌ভে‌ন্টি ইউনিভার্সিটি বাংলা‌দেশ থে‌কে শিক্ষার্থী না নেওয়ার সিদ্ধান্ত নি‌য়ে‌ছে। বিষয়‌টি তারা শিক্ষার্থী ও এজেন্সিগু‌লো‌কে জা‌নি‌য়ে দি‌য়ে‌ছে। হঠাৎ ক‌রে এমন ঘোষণা দেওয়ায় বাংলা‌দেশ থেকে যুক্তরা‌জ্যে আস‌তে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা বিপা‌কে প‌ড়ে‌ছেন।

এজে‌ন্সি সং‌শ্লিষ্টরা জানান, যারা ইন্টার‌ভিউয়ে পাস ক‌রেছেন, টাকা জমা দি‌য়ে‌ছেন এবং অ্যা‌ম্বাসি‌তে ভিসার আবেদন ক‌রে‌ছেন তা‌দের বিশ্ববিদ্যালয় থে‌কে ই-মেই‌ল দি‌য়ে বলা হ‌চ্ছে আবেদন প্রত্যাহার কর‌তে। সঙ্গে টাকা ফেরত নেওয়ারও আবেদন কর‌তে। বিশ্ববিদ্যালয়গু‌লো‌তে থে‌কে বলা হ‌য়ে‌ছে নতুন ক‌রে কেউ আর ভিসা পা‌বেন না। জমা দেওয়া পু‌রো টাকা ফেরত পা‌বেন শিক্ষার্থীরা।

লন্ড‌নের এসএ এক্স‌প্রেস'র প‌রিচালক আনিসুর রহমান ব‌লেন, স্টা‌ডি গ্রু‌পের ১৩টিসহ ১৬টি বিশ্ববিদ্যালয় বাংলা‌দেশ থে‌কে আর কোনো শিক্ষার্থী নে‌বে না ব‌লে জা‌নি‌য়ে দি‌য়ে‌ছে। ফ‌লে এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পড়া‌শোনার জন্য আর কোনো বাংলাদেশি শিক্ষার্থী ভিসা পা‌বেন না। এর মূল কারণ হ‌চ্ছে অনিয়মিত উপ‌স্থি‌তি, প‌রীক্ষায় অংশ না নেওয়া, একা‌ডে‌মিক কার্যক্রমে অংশ না নেওয়া। এজে‌ন্সি হি‌সে‌বে আমরাও চা‌পে আছি।

‌তি‌নি ব‌লেন, অনেক শিক্ষার্থী রাজ‌নৈতিক আশ্রয় চায়, ওয়ার্ক পার‌মি‌টে ভিসা সুইচ ক‌রে, কিন্তু আমা‌দের জানায় না। বিশ্ববিদ্যালয়ে অনিয়মিত হ‌লে কর্তৃপক্ষ আমা‌দের স‌ঙ্গে যোগা‌যোগ করে তা‌দের বিষ‌য়ে। আমরা তা‌দের শিক্ষার্থীদের বর্তমান অবস্থান সম্প‌র্কে কোনো তথ্য দি‌তে পা‌রি না।

যুক্তরা‌জ্যের লুটন টাউনের বা‌সিন্দা মাহবুবুল ক‌রিম সু‌য়েদ ব‌লেন, বিষয়‌টি দুঃখজনক, কিছু সংখ্যাক শিক্ষার্থীর কার‌ণে অন্যদের সমস্যায় পড়‌তে হ‌চ্ছে।

এসএন

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি

ফাইল ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সারাদেশে দায়ের হওয়া একের পর এক মামলায় এজাহারভুক্ত আসামিদের গ্রেফতার নিয়ে বিতর্ক ও অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। এখন থেকে এসব মামলায় কাউকে গ্রেফতারের আগে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে, এবং গ্রেফতারের জন্য উপযুক্ত ও পর্যাপ্ত প্রমাণ পেশ করাও হবে বাধ্যতামূলক।

গত বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার ফারুক হোসেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।

অফিস আদেশে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রুজু করা মামলাগুলোর অধিকাংশেই এজাহারভুক্ত আসামির সংখ্যা অত্যাধিক। এসব মামলায় আসামি গ্রেফতারের আগে তদন্তে প্রাপ্ত প্রমাণ যেমন—ভিকটিম, বাদী, প্রত্যক্ষদর্শী, ভিডিও, অডিও, স্থিরচিত্র, মোবাইল কললিস্ট (সিডিআর) ইত্যাদি সংগ্রহ করে, তা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে উপস্থাপন করতে হবে। অনুমোদন ছাড়া কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না।

শনিবার (১২ এপ্রিল) গণমাধ্যমে এই বিষয়ে জানতে চাইলে যুগ্ম কমিশনার ফারুক হোসেন বলেন, “কোনো নিরাপরাধ ব্যক্তি যেন হয়রানির শিকার না হন এবং প্রকৃত অপরাধীরা যেন ছাড়া না পান—সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।”

শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর শুরু হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে দেশের বিভিন্ন জেলায় ব্যাপক হারে মামলা দায়ের করা হয়। অনেক ক্ষেত্রেই একেকটি মামলায় হাজারের বেশি লোককে আসামি করা হয়েছে, যাদের অনেকের বিরুদ্ধে কোনো সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি—এমন তথ্য উঠে এসেছে প্রাথমিক অনুসন্ধানে।

এই ধরনের মামলায় শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নয়, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, এমনকি ব্যক্তি বিরোধ বা প্রতিপক্ষতার জেরে নাম জুড়ে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। আসামি করার বিনিময়ে আর্থিক লেনদেন বা “মামলা বাণিজ্য”-এর কথাও উঠে এসেছে বিভিন্ন মহলের বক্তব্যে।

এর আগেও, পুলিশ সদরদপ্তর থেকে গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর একটি সার্কুলারে বলা হয়েছিল, সঠিক তথ্য-প্রমাণ ছাড়া কোনো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকেও গ্রেফতার করা যাবে না। এমনকি প্রাথমিক তদন্তে কোনো ব্যক্তির সম্পৃক্ততা না থাকলে, তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কথাও বলা হয়।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকেও বারবার জানানো হয়েছে—“মামলা হলেই গ্রেফতার করতে হবে—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।”

Header Ad
Header Ad

‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের রক্তমাখা ভূমির প্রতি সংহতি জানাতে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমেছে ইতিহাসের আরেকটি দৃশ্য। ‘মার্চ ফর গাজা’ নামে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে হাজারো মানুষের ঢল যেন শুধু একখণ্ড প্রতিবাদ নয়—এ এক ঐক্যের বয়ে চলা নদী।

এই কর্মসূচিকে নিছক একটি পদযাত্রা হিসেবে দেখছেন না বিশিষ্ট ইসলামিক বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারি।

শনিবার (১২ এপ্রিল) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি লেখেন, “আজকের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিছক কোনো পদযাত্রা নয়। এটি আমাদের এই অঞ্চলের মুসলিমদের ঐক্যের এক নতুন সেতু বন্ধন রচনা করবে ইনশাআল্লাহ।”

এর আগে, ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে যোগ দিতে রওনা হয়েছেন আলোচিত ইসলামিক বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারি ও ইসলামিক স্কলার শায়খ আহমাদুল্লাহ। কর্মসূচিতে যোগ দিতে সবার প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন তারা।

এদিন সকালে নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া স্ট্যাটাসে তারা এই আহ্বান জানান।

ড. মিজানুর রহমান আজহারি লেখেন, ‘মজলুম গাজাবাসীর প্রতি সংহতি জানাতে, এই মুহূর্তে আছি ‘মার্চ ফর গাজা’র পথে। মানবতার এ মিছিলে আপনিও আসুন প্রিয়জনদের সাথে নিয়ে।’

শায়খ আহমাদুল্লাহ লেখেন, ‘মজলুম গাজাবাসীর প্রতি সংহতি জানাতে এই মুহূর্তে আছি ‘মার্চ ফর গাজা’র পথে। মানবতার এ মিছিলে আপনিও আসুন সন্তানকে সাথে নিয়ে।’

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি দিয়েছে ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম। কর্মসূচির মূল অনুষ্ঠান বিকালে হলেও সকাল থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রতিটি গেটেই মানুষের ঢল নেমেছে। সকাল থেকেই ছোট-বড় মিছিল নিয়ে আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ। মিছিলে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকের হাতে রয়েছে লাল সবুজ পতাকা ও ফিলিস্তিনের পতাকা।

Header Ad
Header Ad

ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি

ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি। ছবি: সংগৃহীত

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে শুধু টাকা-পয়সা নয়, দান করা হয়ে থাকে মানুষদের না বলা গল্প, ব্যক্তিগত প্রার্থনা, আর কিছু অসমাপ্ত স্বপ্নের চিরকুটও। এবার এমনই একটি চিরকুট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে একজন সাধারণ নাগরিক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রাখার জন্য আকুতি জানিয়েছেন আল্লাহর দরবারে।

সেখানে নাম পরিচয়হীন অজ্ঞাত এক ব্যক্তির দেওয়া চিরকুটে লেখা- ‘ড. ইউনূস স্যারকে আরও ৫ বছর চাই- সাধারণ জনগণ। আল্লাহ তুমি সহজ করে দাও।’

শনিবার (১২ এপ্রিল) সকাল ৭টার দিকে কিশোরগঞ্জের বিখ্যাত পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্স খোলা হয়।

অন্যান্যবারের মতো এবারও কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে চলে এই কার্যক্রম। সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসার, এপিপিএন—সব বাহিনীই ছিল সতর্ক অবস্থানে। গণনার জন্য যুক্ত হন প্রায় চার শতাধিক শিক্ষক, ছাত্র ও মসজিদ কর্তৃপক্ষ।

মসজিদ কমিটি জানায়, ৪ মাস ১২ দিন পর দানবাক্স খোলা হলো, আর এবার বের হয়েছে ২৮ বস্তা টাকা! সেই সঙ্গে উঠে এসেছে নানা ধরণের চিঠি ও আকুতি—যার মধ্যে ড. ইউনূসকে ঘিরে সাধারণের চাওয়া মিশে গেছে ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান জানান, মসজিদের দোতলায় বসে গণনার কাজ এখনো চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি
‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
আল-আকসার ইমামকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিলো ইসরায়েল
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী
১০ জনের পরিবারের সবাইকে হত্যা করল ইসরায়েল
পিএসএল না খেলেই দেশে ফিরছেন লিটন
পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে জমেছে ৮০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা
ভারী বর্ষণ-বজ্রপাতে ভারত ও নেপালে প্রায় ১০০ জনের প্রাণহানি
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, গণনা চলছে
অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
মার্চ ফর গাজা: প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, আসছে মানুষ-জনসমুদ্রের অপেক্ষা
চারুকলায় আগুন, নববর্ষের দুদিন আগে পুড়ে গেল ‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’
কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার