শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫ | ২৯ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাশিয়া থেকে ইউরোপে গ্যাসের সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ

গ্যাস পাইপলাইন মেরামতের কথা বলে রাশিয়া ইউরোপে গ্যাসের সরবরাহ পুরোপুরি বন্ধ করে দিয়েছে। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জ্বালানি কোম্পানি গ্যাযপ্রম বলেছে, নর্ড স্ট্রিম ওয়ান গ্যাস পাইপলাইন দিয়ে গ্যাসের সরবরাহ শনিবার পর্যন্ত বন্ধ থাকবে।

রাশিয়া এর আগে থেকেই ইউরোপে গ্যাসের সরবরাহ ব্যাপকভাবে কমিয়ে দিয়েছিল। সংবাদমাধ্যম বিবিসি এ খবর জানায়।

অবশ্য রাশিয়া এমন অভিযোগ অস্বীকার করছে যে তারা জ্বালানি সরবরাহকে পশ্চিমা দেশগুলোর বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।

নর্ড স্ট্রিম ওয়ান পাইপলাইনের দৈর্ঘ্য বারোশো কিলোমিটার। এটি রাশিয়ার সেন্ট পিটার্সবার্গের কাছের উপকূল হতে বল্টিক সাগরের নিচ দিয়ে উত্তর-পূর্ব জার্মানি পর্যন্ত গেছে।

২০১১ সালে নর্ড স্ট্রিম ওয়ান চালু করা হয়েছিল। এই পাইপলাইন দিয়ে প্রতিদিন সর্বোচ্চ ১৭০ মিলিয়ন ঘন মিটার গ্যাস রাশিয়া থেকে জার্মানিতে পাঠানো যায়।

গত জুলাই মাসেও এই পাইপলাইন মেরামতের কথা বলে দশদিন বন্ধ রাখা হয়েছিল। সম্প্রতি এটি দিয়ে মোট ক্ষমতার মাত্র বিশ শতাংশ গ্যাস সরবরাহ করা হচ্ছিল। এর কারণ হিসেবে রাশিয়া কারিগরি ত্রুটির কথা বলেছিল।

জার্মানির গ্যাস নেটওয়ার্কের রেগুলেটরি সংস্থার প্রেসিডেন্ট জানিয়েছেন, গ্যাসের সরবরাহ সাময়িকভাবে যে বন্ধ রাখা হচ্ছে, তারা সেটির মোকাবিলা করতে পারবে, যদি রাশিয়া সামনের দিনগুলোতে আবার সরবরাহ চালু করে।

ইউরোপীয় নেতারা আশংকা করছেন, রাশিয়া গ্যাস সরবরাহ বন্ধ রাখছে যাতে করে বাজারে গ্যাসের দাম আরও বাড়ানো যায়। গত এক বছরে এমনিতেই গ্যাসের দাম বহুগুণ বেড়েছে।

ইউরোপে আসন্ন শীত মওসুমে জ্বালানির বিরাট সংকট হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। বহু দেশেই সরকারকে শত শত কোটি ডলারের ভর্তুকি দিতে হবে যাতে করে মানুষ জ্বালানির বিল পরিশোধ করতে পারে।

ফ্রান্সের জ্বালানি বিষয়ক একজন মন্ত্রী অ্যাগনেস প্যানিয়ের রুনাচের রাশিয়ার বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন যে, তারা জ্বালানিকে যুদ্ধের অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে।

রাশিয়ার গ্যাযপ্রম ফ্রান্সের একটি জ্বালানি কোম্পানিকে গ্যাস সরবরাহ স্থগিত করে দেওয়ার পর তিনি এই অভিযোগ করেন।

তবে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের একজন মুখপাত্র এই অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণেই গ্যাস সরবরাহে বিঘ্ন ঘটছে কারণ এর ফলে রুশ অবকাঠামোর ক্ষতি হয়েছে।

গত মে মাসে বেলারুশ ও পোল্যান্ডের মধ্য দিয়ে যাওয়া একটি গ্যাস পাইপলাইন বন্ধ করে দিয়েছিলো রাশিয়া। এর মাধ্যমে জার্মানিসহ কয়েকটি ইউরোপীয় দেশে গ্যাস পাঠাতো রাশিয়া।

এরপর জুনের মাঝামাঝিতে নর্ড স্ট্রিম ওয়ান এর মাধ্যমে গ্যাস সরবরাহ তিন চতুর্থাংশ কমিয়ে দিলে দিনে গ্যাস সরবরাহের পরিমাণ দাঁড়ায় মাত্র ৪০ মিলিয়ন কিউবিক মিটারে।

জুলাইয়ের শুরুতে নর্ড স্ট্রিম ওয়ান দশ দিনের জন্য বন্ধ রাখা হয় রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য। এরপর আবার চালু করার পরপরই বলা হয়েছে যে গ্যাযপ্রম সরবরাহ আরও বিশ ভাগ কমিয়ে দেবে।

এ খবরে ইউরোপে এক দিনের মধ্যেই গ্যাসের পাইকারি দাম দশ শতাংশ বেড়ে গিয়েছিল।

এমএমএ/

 

Header Ad
Header Ad

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি

ফাইল ছবি

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে সারাদেশে দায়ের হওয়া একের পর এক মামলায় এজাহারভুক্ত আসামিদের গ্রেফতার নিয়ে বিতর্ক ও অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে নতুন নির্দেশনা দিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। এখন থেকে এসব মামলায় কাউকে গ্রেফতারের আগে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি নিতে হবে, এবং গ্রেফতারের জন্য উপযুক্ত ও পর্যাপ্ত প্রমাণ পেশ করাও হবে বাধ্যতামূলক।

গত বৃহস্পতিবার (১০ এপ্রিল) ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার ফারুক হোসেন স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এসব নির্দেশনা দেওয়া হয়।

অফিস আদেশে বলা হয়, বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে কেন্দ্র করে রুজু করা মামলাগুলোর অধিকাংশেই এজাহারভুক্ত আসামির সংখ্যা অত্যাধিক। এসব মামলায় আসামি গ্রেফতারের আগে তদন্তে প্রাপ্ত প্রমাণ যেমন—ভিকটিম, বাদী, প্রত্যক্ষদর্শী, ভিডিও, অডিও, স্থিরচিত্র, মোবাইল কললিস্ট (সিডিআর) ইত্যাদি সংগ্রহ করে, তা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে উপস্থাপন করতে হবে। অনুমোদন ছাড়া কাউকে গ্রেফতার করা যাবে না।

শনিবার (১২ এপ্রিল) গণমাধ্যমে এই বিষয়ে জানতে চাইলে যুগ্ম কমিশনার ফারুক হোসেন বলেন, “কোনো নিরাপরাধ ব্যক্তি যেন হয়রানির শিকার না হন এবং প্রকৃত অপরাধীরা যেন ছাড়া না পান—সে লক্ষ্যেই আমরা কাজ করছি।”

শেখ হাসিনার সরকারের পতনের পর শুরু হওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ঘিরে দেশের বিভিন্ন জেলায় ব্যাপক হারে মামলা দায়ের করা হয়। অনেক ক্ষেত্রেই একেকটি মামলায় হাজারের বেশি লোককে আসামি করা হয়েছে, যাদের অনেকের বিরুদ্ধে কোনো সংশ্লিষ্টতার প্রমাণ পাওয়া যায়নি—এমন তথ্য উঠে এসেছে প্রাথমিক অনুসন্ধানে।

এই ধরনের মামলায় শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ নয়, ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগের স্থানীয় নেতৃবৃন্দ, এমনকি ব্যক্তি বিরোধ বা প্রতিপক্ষতার জেরে নাম জুড়ে দেওয়ার অভিযোগও উঠেছে। আসামি করার বিনিময়ে আর্থিক লেনদেন বা “মামলা বাণিজ্য”-এর কথাও উঠে এসেছে বিভিন্ন মহলের বক্তব্যে।

এর আগেও, পুলিশ সদরদপ্তর থেকে গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর একটি সার্কুলারে বলা হয়েছিল, সঠিক তথ্য-প্রমাণ ছাড়া কোনো সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীকেও গ্রেফতার করা যাবে না। এমনকি প্রাথমিক তদন্তে কোনো ব্যক্তির সম্পৃক্ততা না থাকলে, তাকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার কথাও বলা হয়।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ সরকারের শীর্ষ পর্যায় থেকেও বারবার জানানো হয়েছে—“মামলা হলেই গ্রেফতার করতে হবে—এমন কোনো বাধ্যবাধকতা নেই।”

Header Ad
Header Ad

‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি

ছবি: সংগৃহীত

ফিলিস্তিনের রক্তমাখা ভূমির প্রতি সংহতি জানাতে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জমেছে ইতিহাসের আরেকটি দৃশ্য। ‘মার্চ ফর গাজা’ নামে আয়োজিত এই কর্মসূচিতে হাজারো মানুষের ঢল যেন শুধু একখণ্ড প্রতিবাদ নয়—এ এক ঐক্যের বয়ে চলা নদী।

এই কর্মসূচিকে নিছক একটি পদযাত্রা হিসেবে দেখছেন না বিশিষ্ট ইসলামিক বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারি।

শনিবার (১২ এপ্রিল) সকালে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে তিনি লেখেন, “আজকের ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি নিছক কোনো পদযাত্রা নয়। এটি আমাদের এই অঞ্চলের মুসলিমদের ঐক্যের এক নতুন সেতু বন্ধন রচনা করবে ইনশাআল্লাহ।”

এর আগে, ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলা ও গণহত্যার প্রতিবাদে ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচিতে যোগ দিতে রওনা হয়েছেন আলোচিত ইসলামিক বক্তা ড. মিজানুর রহমান আজহারি ও ইসলামিক স্কলার শায়খ আহমাদুল্লাহ। কর্মসূচিতে যোগ দিতে সবার প্রতি আহ্বানও জানিয়েছেন তারা।

এদিন সকালে নিজেদের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া স্ট্যাটাসে তারা এই আহ্বান জানান।

ড. মিজানুর রহমান আজহারি লেখেন, ‘মজলুম গাজাবাসীর প্রতি সংহতি জানাতে, এই মুহূর্তে আছি ‘মার্চ ফর গাজা’র পথে। মানবতার এ মিছিলে আপনিও আসুন প্রিয়জনদের সাথে নিয়ে।’

শায়খ আহমাদুল্লাহ লেখেন, ‘মজলুম গাজাবাসীর প্রতি সংহতি জানাতে এই মুহূর্তে আছি ‘মার্চ ফর গাজা’র পথে। মানবতার এ মিছিলে আপনিও আসুন সন্তানকে সাথে নিয়ে।’

ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আয়োজিত ‘মার্চ ফর গাজা’ কর্মসূচি দিয়েছে ‘প্যালেস্টাইন সলিডারিটি মুভমেন্ট বাংলাদেশ’ নামের একটি প্ল্যাটফর্ম। কর্মসূচির মূল অনুষ্ঠান বিকালে হলেও সকাল থেকেই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের প্রতিটি গেটেই মানুষের ঢল নেমেছে। সকাল থেকেই ছোট-বড় মিছিল নিয়ে আসতে শুরু করেছে সাধারণ মানুষ। মিছিলে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকের হাতে রয়েছে লাল সবুজ পতাকা ও ফিলিস্তিনের পতাকা।

Header Ad
Header Ad

ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি

ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি। ছবি: সংগৃহীত

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে শুধু টাকা-পয়সা নয়, দান করা হয়ে থাকে মানুষদের না বলা গল্প, ব্যক্তিগত প্রার্থনা, আর কিছু অসমাপ্ত স্বপ্নের চিরকুটও। এবার এমনই একটি চিরকুট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। যেখানে একজন সাধারণ নাগরিক ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে আরও পাঁচ বছর ক্ষমতায় রাখার জন্য আকুতি জানিয়েছেন আল্লাহর দরবারে।

সেখানে নাম পরিচয়হীন অজ্ঞাত এক ব্যক্তির দেওয়া চিরকুটে লেখা- ‘ড. ইউনূস স্যারকে আরও ৫ বছর চাই- সাধারণ জনগণ। আল্লাহ তুমি সহজ করে দাও।’

শনিবার (১২ এপ্রিল) সকাল ৭টার দিকে কিশোরগঞ্জের বিখ্যাত পাগলা মসজিদের ১১টি দানবাক্স খোলা হয়।

অন্যান্যবারের মতো এবারও কঠোর নিরাপত্তার মধ্যে চলে এই কার্যক্রম। সেনাবাহিনী, পুলিশ, আনসার, এপিপিএন—সব বাহিনীই ছিল সতর্ক অবস্থানে। গণনার জন্য যুক্ত হন প্রায় চার শতাধিক শিক্ষক, ছাত্র ও মসজিদ কর্তৃপক্ষ।

মসজিদ কমিটি জানায়, ৪ মাস ১২ দিন পর দানবাক্স খোলা হলো, আর এবার বের হয়েছে ২৮ বস্তা টাকা! সেই সঙ্গে উঠে এসেছে নানা ধরণের চিঠি ও আকুতি—যার মধ্যে ড. ইউনূসকে ঘিরে সাধারণের চাওয়া মিশে গেছে ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে।

কিশোরগঞ্জের জেলা প্রশাসক ও পাগলা মসজিদ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ফৌজিয়া খান জানান, মসজিদের দোতলায় বসে গণনার কাজ এখনো চলছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের মামলায় আসামি গ্রেফতারে লাগবে ঊর্ধ্বতনের অনুমতি: ডিএমপি
‘মার্চ ফর গাজা’ নিছক কোনো পদযাত্রা নয়, এটি মুসলিমদের ঐক্যের সেতু: আজহারি
ড. ইউনূসকে ৫ বছর ক্ষমতায় চেয়ে পাগলা মসজিদের দানবাক্সে চিঠি
আল-আকসার ইমামকে ৭ দিনের নিষেধাজ্ঞা দিলো ইসরায়েল
হাসিনার দোসররা ফ্যাসিবাদের মুখাবয়ব পুড়িয়ে দিয়েছে: উপদেষ্টা ফারুকী
১০ জনের পরিবারের সবাইকে হত্যা করল ইসরায়েল
পিএসএল না খেলেই দেশে ফিরছেন লিটন
পাগলা মসজিদের অ্যাকাউন্টে জমেছে ৮০ কোটি ৭৫ লাখ টাকা
ভারী বর্ষণ-বজ্রপাতে ভারত ও নেপালে প্রায় ১০০ জনের প্রাণহানি
পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলল ২৮ বস্তা টাকা, গণনা চলছে
অবশেষে জানা গেল কলকাতার কোথায় আছেন ওবায়দুল কাদের
স্বাধীন ফিলিস্তিনের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখবে বাংলাদেশ
মার্চ ফর গাজা: প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী, আসছে মানুষ-জনসমুদ্রের অপেক্ষা
চারুকলায় আগুন, নববর্ষের দুদিন আগে পুড়ে গেল ‘ফ্যাসিবাদের মোটিফ’
কুল-বিএসপিএ স্পোর্টস অ্যাওয়ার্ডে বর্ষসেরা ক্রীড়াবিদ মিরাজ, দর্শক পছন্দে সেরা ঋতুপর্ণা
রাজধানীর ওয়াসার পানিতে কিলবিল করছে পোকা, মগবাজার-মধুবাগে তীব্র ভোগান্তি
বিদেশি আইনের আওতায় পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনার উদ্যোগ: গভর্নর
মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম বদল নয়, বরং ঐতিহ্যে ফেরত: ঢাবি উপাচার্য
তৃতীয় বিয়ের ইতি, রোশন সিংয়ের সঙ্গে আইনিভাবে বিচ্ছিন্ন শ্রাবন্তী
৬৪ জেলা নিয়ে তৃণমূল ফুটবল টুর্নামেন্ট আয়োজনের ঘোষণা ক্রীড়া উপদেষ্টার