সোমবার, ২৫ নভেম্বর ২০২৪ | ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রাশিয়াতে যেসব ব্র্যান্ডের কার্যক্রম স্থগিত রাখার ঘোষণা

তিরিশ বছর আগে যখন সোভিয়েত ইউনিয়নের পতন হয় তখন পশ্চিমা বড় বড় ব্র্যান্ড রাশিয়ায় হুমড়ি খেয়ে পড়েছিল। কোকা-কোলা ও ম্যাকডোনাল্ডসের মতো ব্র্যান্ডের আগমনে একটি নতুন যুগের হয়েছিল রাশিয়ায়। রাশিয়ানরা লেভি জিন্স ও বিলাসবহুল পণ্যের আগ্রহী গ্রাহক হয়ে ওঠে।

এখন ইউক্রেনে সামরিক অভিযানের পরিপ্রেক্ষিতে অ্যাপল, জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার, এইচএন্ডএম এবং বারবেরিসহ কয়েকটি সংস্থার রাশিয়ায় তাদের কার্যক্রম স্থগিত রাখার ঘোষণা দিয়েছে।

মস্কোর বিরুদ্ধে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার কারণে অর্থপ্রদানের ধরন সীমিত হওয়া, দেশের বাইরে বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ে যাওয়ার উপর বিধিনিষেধ এবং ভবিষ্যতের দাম ব্যবসার পরিবেশকে অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং করে তুলেছে বলে জানিয়েছেন বাজার বিশ্লেষকরা।

তেল এবং গ্যাস

ইউক্রেনে সংঘর্ষ শুরু হলে তাৎক্ষণিক চাপে পড়ে এনার্জি ফার্ম বিপি। কোম্পানিটি রাশিয়ান এনার্জি জায়ান্ট রোসনেফ্টের একটি বড় অংশের মালিক, কিন্তু কয়েক দিনের মধ্যে এটি রাশিয়ায় তাদের কার্যক্রম স্থগিত রাখার ঘোষণা করে। শেয়ারহোল্ডারদের পাশাপাশি সরকার ও জনসাধারণের চাপের কারণে শেল, এক্সনমোবিল এবং ইকুইনর তাদের রাশিয়ান বিনিয়োগ কমানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

মার্কিন জ্বালানি কোম্পানি শেল রাশিয়ান কোম্পানি গ্যাজপ্রম থেকে সরে আসার জন্য তিন বিলিয়ন মার্কিন ডলার বলি দিতে হতে পারে। এজে বেলের পরিচালক রাস মোল্ড অবশ্য বলছেন, সংস্থাগুলো সঠিক কাজই করছে।

ইতিমধ্যে, টোটাল এনার্জি বলেছে যে তারা রাশিয়ায় নতুন বিনিয়োগ করবে না। তবে বর্তমান বিনিয়োগ বিক্রি করারও পরিকল্পনা নেই।

বিনোদন খাত

এন্টারটেইনমেন্ট কোম্পানি ওয়ার্নার ব্রোস রাশিয়ায় নতুন চলচ্চিত্র মুক্তি দেওয়া স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মার্কিন মুভি নির্মাতা ডিজনি এবং সনিও একই সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই পথে হেটেছে নেটফ্লিক্সও। কোম্পানিগুলো বলেছে, ইউক্রেনের মানবিক সঙ্কটের কারণে তারা এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

প্রযুক্তি

অ্যাপল রাশিয়ায় সমস্ত পণ্য বিক্রি বন্ধ করেছে এবং অ্যাপল পে এবং অ্যাপল ম্যাপের মতো অন্যান্য পরিষেবা সীমিত করেছে। রাশিয়ায় অ্যাপলের আউটলেটগুলোও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।

কোম্পানিগুলো বলছে, তারা রাশিয়ার শাসন এবং ইউক্রেনে যা ঘটছে তার সঙ্গে যুক্ত হতে চায় না। রাশিয়ায় ব্যবসা লাভজনক হতে পারে কিন্তু বাকি বিশ্ব আরও বেশি গুরুত্বপূর্ণ।

এ ছাড়া ফেসবুক-টুইটারের মতো কিছু প্রযুক্তি কোম্পানি রাশিয়ার মিডিয়া আউটলেটগুলোর প্লাটফর্ম থেকে পোস্ট করা সীমাবদ্ধ রেখেছে।

রিটেইল কোম্পানি

সুইডিশ ফ্যাশন জায়ান্ট এইচঅ্যান্ডএম রাশিয়ায় তাদের কার্যক্রম স্থগিত রাখার ঘোষণা দিয়েছে। বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন, এই পদাঙ্ক অনুসরণ করতে পারে আরও অনেক ব্র্যান্ড। যুক্তরাজ্যের ফ্যাশন ফার্ম বুহুও রাশিয়ায় পণ্য বিক্রি স্থগিত করার পাশাপাশি দেশটিতে তাদের ওয়েবসাইট বন্ধ করে দিয়েছে।

তবে যুক্তরাষ্ট্রের নাইকিসহ অন্যান্য ব্র্যান্ডগুলি কেবল বলেছে যে তারা রাশিয়ার গ্রাহকদের কাছে পণ্য সরবরাহ করবে না। মস্কোর রেড স্কয়ারে একটি ফ্ল্যাগশিপ স্টোর রয়েছে বারবেরির। এই কোম্পানিটিও তাদের সরবরাহ স্থগিত রেখেছে রাশিয়ায়।

২০২১ সালে রাশিয়া ছিল পঞ্চম বৃহত্তম ইউরোপীয় খুচরা বাজার, যার মূল্য ৩২৭ বিলিয়ন ইউরো। অবশ্য অনেকগুলো ব্র্যান্ড পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে বলে জানিয়েছে।

গাড়ি

জাগুয়ার ল্যান্ড রোভার (জেএলআর), জেনারেল মোটরস, অ্যাস্টন মার্টিন এবং রোলস-রয়েস গাড়ি নির্মাতাদের মধ্যে রয়েছে যারা সংঘর্ষের কারণে রাশিয়ায় যানবাহন সরবরাহ বন্ধ করে দিয়েছে। স্পেয়ার পার্টস প্রস্তুতকারক জেসিবিও দেশটিতে সমস্ত ক্রিয়াকলাপ বন্ধ করে দিয়েছে।

বিশ্বের দুটি বৃহত্তম কার্গো শিপিং কোম্পানি এমএসসি এবং মায়েরস্ক, খাদ্য, চিকিৎসা এবং মানবিক সরবরাহ সরবরাহ ব্যতীত রাশিয়ায় যাওয়া এবং আসা স্থগিত রেখেছে।

কিছু গাড়ি নির্মাতা যেমন ভক্সওয়াগন এবং বিএমডব্লিউ ইউক্রেন থেকে যন্ত্রাংশের অভাবের কারণে কিছু ইউরোপীয় প্ল্যান্টে উৎপাদন স্থগিত রেখেছে।

কনাসালট্যান্সি ফার্ম

যুক্তরাজ্যের কেপিএমজি তার ক্লায়েন্টদের বিষয়গুলো ‘পর্যালোচনা’ করছে। ইওয়াই বলেছে যে তারা নিষেধাজ্ঞা মেনে চলবে। তবে ইওয়াই কোনও ক্লায়েন্টের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করতে চায় কিনা তা নিশ্চিত করেনি।

কিছু আইনি এবং পরামর্শক সংস্থাও বলেছে যে তারা পরিস্তিতি পর্যালোচনা করছে। ম্যাককিন্সির একজন সিনিয়র এক্সিকিউটিভ একটি সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে লিখেছেন যে তারা রাশিয়াতে আর কোনো সরকারি প্রতিষ্ঠানকে সেবা দেবে না।

কিন্তু ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের প্রতিবেদন অনুসারে, ম্যাককিনসে সেই নিষেধাজ্ঞা রোজনেফ্টের মতো রাষ্ট্র-নিয়ন্ত্রিত সংস্থাগুলিতে প্রযোজ্য হবে কিনা সে বিষয়ে মন্তব্য করেনি। ম্যাককিন্সির ওয়েবসাইট অনুসারে, এটি ৩০টি বৃহত্তম রাশিয়ান কোম্পানির মধ্যে ২১টিকেই পরিষেবা দেয়। সূত্র: বিবিসি

আরইউ/এমএমএ/

Header Ad

হামলার পেছনে ইউসিবি গ্রুপ

মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ

অধ্যক্ষ ওবায়দুল্লাহ নয়ন। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর কবি নজরুল সরকারি কলেজ, সোহরাওয়ার্দী কলেজসহ বেশ কয়েকটি কলেজের শিক্ষার্থীদের হামলায় ডেমরার ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে (ডিএমআরসি) প্রায় ৭০ কোটি টাকার মতো ক্ষতি হয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ ওবায়দুল্লাহ নয়ন।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে কলেজ ক্যাম্পাসে গণমাধ্যমকর্মীদের ব্রিফকালে তিনি এ দাবি করেন।

অধ্যক্ষ নয়ন বলেন, শিক্ষার্থীদের হামলায় আমাদের ১২তলা ভবনের কোনো কাঁচ আর অক্ষত নেই। ৫টি লিফট, কম্পিউটার ও সায়েন্স ল্যাব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। হামলাকারী শিক্ষার্থীরা নগদ টাকা, শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট, সার্টিফিকেট, ৩ শতাধিক ফ্যান, প্রায় ৩০টির মতো ল্যাপটপ, অসংখ্য কম্পিউটারসহ মূল্যবান ও প্রয়োজনীয় বিভিন্ন জিনিস লুট করেছে। এতে করে প্রায় ৭০ কোটির মতো ক্ষতি হয়েছে।

এ সময় তিনি ঘটনার জন্য ন্যাশনাল মেডিকেল কর্তৃপক্ষের গাফিলতি রয়েছে বলে দাবি করেন। এছাড়া শিক্ষার্থীদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ইউসিবি নামের একটি গ্রুপ থেকে হামলার উসকানি ও ষড়যন্ত্র করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন অধ্যক্ষ নয়ন।

তিনি বলেন, শিক্ষার্থীরা এমন করতে পারে আমরা ভাবিনি। আমাদের সব ধ্বংস করে দিয়েছে। দ্বন্দ্ব-সংঘাত থেকে ফেরাতে শিক্ষার্থীদের কলেজমুখী করার বিকল্প নেই। শিক্ষার্থীদের পুঁজি করে কুচক্রী মহল কাজ করছে। এটা নিয়ন্ত্রণ করতে না পারলে দেশ অন্যদিকে চলে যাবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ওপর হামলা আমরা চাই না।

হামলার সময় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী যথাযথ ভূমিকা রাখেনি বলেও অভিযোগ করেন ডিএমআরসি অধ্যক্ষ। তিনি বলেন, সকাল থেকেই পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় বিভিন্ন বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু হামলার সময় তারা দূরে থেকে পরিস্থিতি দেখেছেন। হামলাকারীদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।

ঘটনাস্থলে থাকা ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার (ওয়ারী বিভাগ) মো. ছালেহ উদ্দিন বলেন সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ছাত্ররা দেশের ভবিষ্যৎ। আমরা চাই না দেশের কোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এভাবে আক্রান্ত হোক। কলেজ ভার্সাস কলেজ প্রতিযোগিতা হোক, মারপিট হোক এটা কিন্তু আমরা কখনো চাই না। আমি সব কলেজের গভর্নিং বডি এবং অভিভাবককে বলব, আপনাদের সন্তানকে বাসায় রাখুন। এটা আলোচনার মধ্যে সমাধান হবে। আমরা যথাযথ কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করছি, এই জাতীয় সমস্যা যাতে ভবিষ্যতে না হয় সেজন্য সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে।

তিনি আরও বলেন, আমরা বিকেল চারটায় তাদের সঙ্গে বসেছি। আমরা চেষ্টা করছি আলাপ-আলোচনার মধ্যে যেন সমাধান হয় সে প্রচেষ্টা আমরা রাখব। সর্বশক্তি দিয়ে আমরা এটা অব্যাহত রাখব। বর্তমানে আমাদের সঙ্গে র‍্যাব ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা আছেন। সবার প্রচেষ্টায় এখন পরিস্থিতি স্বাভাবিক আছে।

Header Ad

ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী। ছবি: সংগৃহীত

সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের ধর্মীয় নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার (২৫ নভেম্বর) বিকেলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার পথে শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেন বাংলাদেশ পুলিশের বিশেষায়িত গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা।

সম্প্রতি চিন্ময় কৃষ্ণ দাসের নেতৃত্বে চট্টগ্রাম ও রংপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় সনাতনী ধর্মাবলম্বীদের ৮ দফা দাবি নিয়ে কয়েকটি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

গত ৩০ অক্টোবর চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীসহ ১৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়। মো. ফিরোজ খান নামে এক ব্যক্তি বাদী হয়ে নগরীর কোতোয়ালি থানায় মামলাটি দায়ের করেন। জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগে রাষ্ট্রদ্রোহ আইনে এ মামলা দায়ের হয়। এ ঘটনায় দুজনকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। তারা হলেন- রাজেশ চৌধুরী ও হৃদয় দাশ।

মামলার আসামিরা হলেন- ইসকনের চট্টগ্রাম বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও পুণ্ডরীক ধাম মন্দিরের অধ্যক্ষ চন্দন কুমার ধর প্রকাশ চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারী (৩৮), চট্টগ্রামের হিন্দু জাগরণ মঞ্চের সমন্বয়ক অজয় দত্ত (৩৪), নগরীর প্রবর্তক ইসকন মন্দিরের অধ্যক্ষ লীলা রাজ দাশ ব্রহ্মচারী (৪৮), গোপাল দাশ টিপু(৩৮), ডা. কথক দাশ (৪০), প্রকৌশলী অমিত ধর (৩৮), রনি দাশ (৩৮), রাজীব দাশ (৩২), কৃষ্ণ কুমার দত্ত (৫২), জিকু চৌধুরী (৪০), নিউটন দে ববি (৩৮), তুষার চক্রবর্তী রাজীব (২৮), মিথুন দে (৩৫), রুপন ধর (৩৫), রিমন দত্ত (২৮), সুকান্ত দাশ (২৮), বিশ্বজিৎ গুপ্ত (৪২), রাজেশ চৌধুরী (২৮) এবং হৃদয় দাস (২৫)। একই মামলায় অজ্ঞাতনামা আরো ১৫ থেকে ২০ জনকে আসামি করা হয়েছে।

চিন্ময় কৃষ্ণ দাস বাংলাদেশ সনাতন জাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সনাতন ধর্মাবলম্বীদের কাছে তিনি চিন্ময় প্রভু নামে পরিচিত। এছাড়া তিনি পুণ্ডরীক ধামের অধ্যক্ষ।

Header Ad

সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত

ছবি: সংগৃহীত

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের স্নাতক চতুর্থ বর্ষের মঙ্গলবারের (২৬ নভেম্বর) চূড়ান্ত পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সোমবার (২৫ নভেম্বর) ঢাবির পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. বাহালুল হক চৌধুরীর সই করা বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাবি অধিভুক্ত সরকারি সাত কলেজের ২০২৩ সালের চতুর্থ বর্ষ স্নাতক পরীক্ষার সময়সূচি থেকে মঙ্গলবারের (২৬ নভেম্বর) পরীক্ষা অনিবার্য কারণে স্থগিত করা হলো। তবে স্থগিত করা পরীক্ষার পরিবর্তিত সময়সূচি শিগগির ঘোষণা করা হবে।

এছাড়া পূর্বঘোষিত সময়সূচির অন্যান্য পরীক্ষা অপরিবর্তিত থাকবে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে।

এর আগে গতকাল রবিবার ঢাবি অধিভুক্ত সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবি নজরুল কলেজ ক্যাম্পাসে হামলা চালিয়ে অবকাঠামোগত ব্যাপক ক্ষতি করেছে ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজের (ডিএমআরসি) শিক্ষার্থীরা। ফলে নতুন করে পরীক্ষা নেওয়ার পরিবেশ তৈরি করতে বেশ খানিকটা সময় প্রয়োজন। যার কারণে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ
ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার
সাত কলেজের স্নাতক পরীক্ষা স্থগিত
সংঘর্ষের ঘটনায় যাত্রাবাড়ী-ডেমরা এলাকায় ৬ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
পার্থ টেস্টে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে রেকর্ড জয় ভারতের
বদলগাছীতে বাসের ধাক্কায় ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা নারী নিহত, আহত ২
মামলা না নিলে ওসিকে এক মিনিটে বরখাস্ত করে দেবো: ডিএমপি কমিশনার
মাদ্রাসা শিক্ষার্থীকে যৌন নিপীড়নের মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
বিগ ব্যাশ খেলার অনুমতি পেলেন রিশাদ
শাকিব খানের সঙ্গে আইটেম গানে নুসরাত
রাজধানীর মোল্লা কলেজে হামলা-ভাঙচুর, শিক্ষার্থীদের দখলে সড়ক
ওয়ানডে সিরিজেও অনিশ্চিত মুশফিক
জানুয়ারিতে আসছে ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল
বছরে দুইবারের বেশি বিদেশ যেতে পারবেন না চিকিৎসকরা
বুবলীকে টয়লেট দিবসের শুভেচ্ছা অপুর
কেজি দরে বিক্রি হওয়া ভাস্কর্যটি মুক্তিযোদ্ধার নয়, আওয়ামী লীগের অপপ্রচার
ফলোঅন এড়িয়ে ১৮১ রানে পিছিয়ে বাংলাদেশ
অটোরিকশা চলাচলে আপিল করবে সরকার
পুতুলের সূচনা ফাউন্ডেশনের ব্যাংক হিসাব জব্দের নির্দেশ
ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত আরও ৩৫ ফিলিস্তিনি