বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

কে হচ্ছেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী?

বৃটেনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হচ্ছেন তা নিয়ে শুরু হয়েছে জল্পনা-কল্পনা। মূলত প্রধানমন্ত্রী লিজ ট্রাস বৃহস্পতিবার (২০ অক্টোবর) পদত্যাগের ঘোষণা দেওয়ার পর শুরু হয় আলোচনা।

ব্রিটেনের ক্ষমতাসীন কনজারভেটিভ পার্টির পরবর্তী নেতা এবং সম্ভাব্য প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আলোচনায় রয়েছেন—সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন, সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক, প্রতিরক্ষামন্ত্রী বেন ওয়ালেস, সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মর্ডান্ট ও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুয়েলা ব্র্যাভারম্যান।

লিস ট্রাস মাত্র মাস দেড়েক আগে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছিলেন। তিনি নেতৃত্বের প্রতিযোগিতায় সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাককে হারিয়ে প্রধানমন্ত্রী হন। লিস ট্রাস সরকারি ব্যয় হ্রাস না করে ট্যাক্স হ্রাস ও প্রবিধান সহজ করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে দলীয় এমপিদের ভোটে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। সে সময় সুনাক (৪২) সতর্ক করে দিয়েছিলেন যে, অতিরিক্ত ঋণের মাধ্যমে প্রস্তাব গুলোতে অর্থায়ন করার জন্য তার পরিকল্পনা বেপরোয়া এবং কয়েক দশকের উচ্চ মুদ্রাস্ফীতির পাশাপাশি যুক্তরাজ্যে বাজারের আস্থাকে আরও খারাপ করতে পারে।
এখন যেহেতু সুনাকের বক্তব্য সঠিক প্রমাণ হয়েছে, ট্রাসের নাটকীয় ঘোষণার পর সেই হিসেবে সুনাক এখন পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী বাছাইয়ে এগিয়ে থাকবেন বলে অনেকের মত।

অন্যদিকে পার্টির অনেক সদস্য, যারা সাধারণত বলে থাকেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে (৫৮) ক্ষমতাচ্যুত করার ক্ষেত্রে তার ভূমিকার জন্য তাকে ক্ষমা করতে তারা রাজি নন।

কয়েক মাস বিতর্কের পর জনসনের দুর্বল সরকার থেকে সুনাক এবং অন্যদের পদত্যাগের কারণে সাবেক প্রধানমন্ত্রী জনসন সেপ্টেম্বরের শুরুর দিকে তার মন্ত্রিসভা এবং এমপিদের মধ্যে বিদ্রোহের পর প্রধানমন্ত্রী থেকে পদত্যাগ করেন।

তবে, জনসন ব্রেক্সিটের জন্য কনজারভেটিভ এমপি এবং দলের একটি অংশের কাছে এখনো জনপ্রিয়।

প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড়ে প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে সুনাম অর্জন করা বেন ওয়ালেসও থাকছেন। রাশিয়ার ইউক্রেন আগ্রাসনের বৈশ্বিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি ব্রিটেনের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

সাম্প্রতিক কনজারভেটিভ পার্টির সম্মেলনে তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল যে, তিনি প্রধানমন্ত্রী হতে ভোটে দাঁড়ানোর কথা বিবেচনা করবেন কিনা? ৫২ বছর বয়সী বেন ওয়ালেস বলেছিলেন, ‘আমি এটিকে অস্বীকার করি না।’

সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী পেনি মর্ডান্ট প্রধানমন্ত্রীর দৌড়ে নাম লেখাবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। বিবিসি বলছে, ব্রিটেনের পার্লামেন্টে একটি জরুরি প্রশ্নের সময় লিজ ট্রাসের পক্ষে দাঁড়িয়ে এই সপ্তাহের শুরুতে প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বাদ পেয়েছিলেন পেনি মর্ডান্ট। বরিসের পদত্যাগের পরও নেতৃত্ব নির্বাচনের সর্বশেষ প্রতিযোগিতায় তিনি প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিলেন এবং নিজের সহকর্মী এমপিদের কাছ থেকে জোরালো সমর্থনও অর্জন করেছিলেন। কিন্তু শেষের দিকে সমর্থনের অভাবে সেসময় চূড়ান্ত দু’জন প্রার্থীর একজনে পরিণত হতে ব্যর্থ হন তিনি। তবে লিজ ট্রাসকে সমর্থন করার পর তিনি হাউস অব কমন্সের নেত্রী এবং প্রিভি কাউন্সিলের লর্ড প্রেসিডেন্ট নিযুক্ত হন। এর ফলে তিনি নতুন রাজার অ্যাকসেসন কাউন্সিলের সভাপতিত্ব করেন।

সদ্য সাবেক হওয়া যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সুয়েলা ব্র্যাভারম্যানও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন বলে শোনা যাচ্ছে। গত বুধবার লিজ ট্রাসের ওপর চাপ সৃষ্টি করে তিনি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী থেকে সরে দাঁড়ান। যদিও ব্রিটিশ মন্ত্রিসভা থেকে ব্র্যাভারম্যানের প্রস্থানের দৃশ্যত কারণ ছিল সরকারি নিয়মের ‘প্রযুক্তিগত লঙ্ঘন।

উল্লেখ্য, চার দফা অনুসরণ করে নির্বাচিত হবে নতুন প্রধানমন্ত্রী। প্রথমত, প্রার্থীদের কমপক্ষে ১০০ এমপির সমর্থন পেতে হবে। যদি কেউ এই সমর্থন আদায় করতে পারেন তাহলে দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রিত্বের দৌড়ে তিনি যোগ্য হবেন। দ্বিতীয়ত, ২৪ অক্টোবর এমপিদের প্রথম ভোট হবে। এতে যদি তিনজন প্রার্থী হন, তাহলে সবচেয়ে কম ভোট পাবেন যে প্রার্থী, তিনি এই প্রতিযোগিতা থেকে বাদ পড়বেন। তৃতীয়ত, ২৪ অক্টোবর রাতে বাকি দুই প্রার্থীর ওপর ভোট দেবেন এমপিরা। চতুর্থ বা সর্বশেষ ধাপে দু’জন প্রার্থীই লড়াইয়ে থেকে যাবেন। এরপর তাদের মধ্য থেকে একজনকে বেছে নিতে অনলাইনে ভোট নেওয়া হবে। ভোট দেবেন কনজার্ভেটিভ পার্টির সদস্যরা। বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে ২৮ অক্টোবর শুক্রবার।

আরএ/

Header Ad

নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা

চিত্রনায়ক নিরব ও তার স্ত্রী তাহের চৌধুরী ঋদ্ধি। ছবি: সংগৃহীত

চিত্রনায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ তুলে স্ত্রী তাহের চৌধুরী ঋদ্ধি মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) মধ্যরাতে একটি ফেসবুক পোস্ট করেন। দাম্পত্য জীবনের ইতি টানারও ইঙ্গিত দেন তিনি। ঘন্টাখানেক পর ঋদ্ধি ওই পোস্ট মুছে দেন। তাতে অবশ্য তেমন লাভ হয়নি, সকাল হতেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়ে নিরব-ঋদ্ধির ভাঙনের গুঞ্জন।

সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে বিষয়টি আরও জটিল আকার ধারণ করছিল। অবশেষে পিছু হটলেন ঋদ্ধি। নিরবের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ তুলে নিলেন। জানালেন, পরকীয়ায় জড়িত নন নিরব। রাতে দেওয়া পোস্টের জন্য ক্ষমা চান ঋদ্ধি।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) দুপুরে ফেসবুকে ঋদ্ধি লেখেন, ‘গতকাল রাতে দেওয়া আমার প্রথম পোস্টের জন্য ক্ষমা চাই। সে (নিরব) আমার সঙ্গে প্রতারণা করেনি। নিরবের এক প্রাক্তন তাঁকে মেসেজ দিয়েছিল। এটা ছিল একপাক্ষিক যোগাযোগ। হিট অব দ্য মোমেন্টে স্ট্যাটাস দিয়েছিলাম। প্রাক্তনের যোগাযোগ প্রসঙ্গে নিরবের কোনো দায় নেই। তাই এটা পরকীয়া সম্পর্ক নয়।’

রাতে দেওয়া তাঁর পোস্টের বক্তব্য ধরে কোনো ধরনের খবর প্রকাশ করা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানিয়েছেন ঋদ্ধি।

সম্প্রতি এক অ্যাওয়ার্ড শোতে অংশ নিতে যুক্তরাষ্ট্রে গেছেন নিরব। সেখানে বিভিন্ন স্টেজ শোতে পারর্ফম করার কথা রয়েছে তাঁর। এর মাঝেই স্ত্রীর অভিযোগকে কেন্দ্র করে তাঁদের বিচ্ছেদের গুঞ্জন তৈরি হয়। প্রথম পোস্টে ঋদ্ধি লিখেছিলেন, ‘বউ বাচ্চা ফেলে কীভাবে দেশের বাইরে গিয়ে এক্সের সাথে আবার যোগাযোগ করে। যদি আমার আর আমার বাচ্চার লাইফ আনস্ট্যাবল হয়, কোনো পরকীয়া করা কাপলকে আমি ভালো মানুষের মুখোশ পরে থাকতে দিব না।’

এর কিছুক্ষণ পর নিরবের সঙ্গে দাম্পত্য জীবন নিয়ে দীর্ঘ পোস্ট দেন ঋদ্ধি। সেই পোস্টে লেখেন, ‘নিরব হোসেন, আপনাকে অজস্র ধন্যবাদ আমার মতো মুটিয়ে যাওয়া কদাকার স্ত্রীকে দীর্ঘসময় সহ্য করার জন্য।...২০১৪ থেকে আপনি আমার লাইফে আসার পর থেকে আমার মা-বাবা-সন্তানদেরও আগে আপনি ছিলেন আমার প্রথম প্রায়োরিটি। রিলেশনশিপে নাকি ইগো থাকতে হয় না। এ জন্য যেকোনো ধরনের ছোট বড় সমস্যাতেই দাঁত কামড়ে আপনার সাথে ছিলাম। এর জন্যই আপনারও সবচাইতে বড় সমস্যা আমি হয়ে গেলাম। আমার অনেক কষ্ট হবে আপনাকে ছেড়ে থাকতে, তারপরও এবার আপনাকে আর কখনোই বিরক্ত করব না...’

উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে কাসফিয়া তাহের চৌধুরী ঋদ্ধিকে ভালোবাসে বিয়ে করেছিলেন চিত্রনায়ক নিরব হোসেন। তাদের এই বিয়ে মেনে নেয়নি ঋদ্ধির পরিবার। নিরবের নামে মামলা ঠুকে দিয়েছিলেন তাঁরা। তবে এই ঘটনা তাঁদের পথচলায় বাঁধা হতে পারেনি। নিরব-ঋদ্ধির সংসারে দুই কন্যা সন্তান রয়েছে।

Header Ad

মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমসহ অন্যান্য সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) দেশটির জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লেইংয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়েছে।

তিন বিচারক নিয়ে গঠিত আইসিসির একটি প্যানেল এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। তারা দেখবেন মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির মতো ‘উপযুক্ত কারণ’ আছে কিনা। মিয়ানমারের এই জেনারেলের নেতৃত্বে রোহিঙ্গাদের ওপর ব্যাপক অত্যাচার নির্যাতন চালানো হয়েছে। এছাড়া লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) প্রসিকিউটর করিম খানের আবেদনের পর আইসিসির বিচারকরা গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ব্যাপারে কখন সিদ্ধান্ত নেবেন সে ব্যাপারে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা নেই। তবে সাধারণত এমন আবেদনের তিন মাসের মধ্যে বিচারকরা সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন।

তার আগে হেগভিত্তিক আদালতের প্রধান কৌঁসুলি বিচারকদের প্রতি এ আবেদন জানিয়েছেন। আইসিসির এই পদক্ষেপের ব্যাপারে মিয়ানমারের জান্তার প্রতিক্রিয়া এখনো জানা যায়নি। গত সপ্তাহে করিম খানের অনুরোধের প্রেক্ষিতে দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োহাভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আইসিসি। এই পরোয়ানা জারির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক চাপের মুখে আছেন তিনি।

বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থানরত আদালতের শীর্ষ প্রসিকিউটর করিম খান শরণার্থী শিবির থেকে এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, তিনি শিগগিরই মিয়ানমারের নেতাদের বিরুদ্ধে আরও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির অনুরোধ করতে চান।

তিনি বলেন, এর মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের সব অংশীদারদের সঙ্গে মিলে দেখাবো যে, রোহিঙ্গাদের ভুলে যাওয়া হয়নি। বিশ্বের অন্য সব মানুষের মতো তাদেরও আইনের আশ্রয় পাওয়ার অধিকার রয়েছে।

২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নির্বাচিত নেত্রী অং সান সু চির কাছ থেকে ক্ষমতা নেন সিনিয়র জেনারেল মিন অং হ্লাইং। এরপর থেকে রোহিঙ্গাদের বিতাড়ন ও নিপীড়নের জন্য মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ ওঠে।

দলবদ্ধ ধর্ষণ, হত্যা ও বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগসহ জাতিগত নির্মূল অভিযান থেকে বাঁচতে প্রায় ১০ লাখ মানুষ প্রতিবেশী বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়।

Header Ad

স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের পাঁচলাইশে মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমান ও বিচারপতি আলী রেজার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

জানা যায়, ১৪ আগস্ট চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে জামিন আবেদন করেছিলেন এসপি বাবুল আক্তার। পরে ১৮ আগস্ট বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে আদেশ দেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন- মোতালেব মিয়া ওরফে ওয়াসিম, আনোয়ার হোসেন, এহতেশামুল হক ভোলা, শাহজাহান মিয়া, কামরুল ইসলাম শিকদার মুছা ও খায়রুল ইসলাম।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে নগরীর পাঁচলাইশ থানার ওআর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে বাসার কাছে গুলি ও ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয় মাহমুদা খানম মিতুকে। স্ত্রী খুনের ঘটনায় পুলিশ সদর দপ্তরের তৎকালীন এসপি বাবুল আক্তার বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে।

গোয়েন্দা কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদসহ নানা নাটকীয়তার পর ওই বছরের আগস্টে বাবুল আক্তারকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। পরে তাকে স্ত্রী হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর থেকে বাবুল আক্তার কারাগারে রয়েছেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিরবের পরকীয়ার অভিযোগ ফিরিয়ে নিলেন স্ত্রী, চাইলেন ক্ষমা
মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ
নায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ স্ত্রীর
মুন্সি সমিতির অফিসে আগুন দিলো আইনজীবীরা
মৃত্যুর ৬ বছর পর প্রকাশ পাচ্ছে আইয়ুব বাচ্চুর নতুন গান
তানজিম সাকিবের দারুণ বোলিং, জয়ে শুরু গায়ানার
ভিসার জন্য দুপুরে আমেরিকান দূতাবাসে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ইসকন নিষিদ্ধে সরকারের অবস্থান জানতে চায় হাইকোর্ট
নারী যুগ্মসচিবের ধমক খেয়ে অজ্ঞান কর্মকর্তা, সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০
বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়
ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের