বুধবার, ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | ১২ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

জেরুজালেমকে ইসরায়েলি রাজধানীর স্বীকৃতি বাতিল করল অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়া বলেছে যে, তারা আর পশ্চিম জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেবে না। সাবেক প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন সরকারের নেওয়া ২০১৮ সালের ওই সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসেছে দেশটি।

মঙ্গলবার (১৮ অক্টোবর) অস্ট্রেলিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওং এক বিবৃতিতে এ কথা জানান। খবর আল-জাজিরার।

বিবৃতিতে ওং বলেন, সরকার আজ অস্ট্রেলিয়ার পূর্ববর্তী ও দীর্ঘস্থায়ী অবস্থান পুনরায় নিশ্চিত করছে যে, জেরুজালেমের স্ট্যাটাস (কার নিয়ন্ত্রণে থাকবে) কী হবে, সেটি একটি চূড়ান্ত ইস্যু। এটি ইসরায়েল ও ফিলিস্তিনি জনগণের মধ্যে যেকোনো শান্তি আলোচনার মাধ্যমে সমাধান হওয়া উচিত।

তিনি আরও বলেন, পশ্চিম জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে মরিসন সরকারের দেওয়া স্বীকৃতিকে পাল্টে দিচ্ছে অস্ট্রেলিয়া।

ওং পুনর্ব্যক্ত করেছেন যে, অস্ট্রেলিয়ার দূতাবাস তেল আবিবেই থাকবে। ক্যানবেরা একটি দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের জন্য প্রতিশ্রুতিবদ্ধ ছিল— যেখানে ইসরায়েল ও একটি ভবিষ্যৎ ফিলিস্তিন রাষ্ট্র শান্তি-নিরাপত্তায় আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত সীমানার মধ্যে সহাবস্থান থাকবে।

তিনি বলেন, ‘আমরা এমন কোনো পদক্ষেপ সমর্থন করব না, যা এ দুই রাষ্ট্রের সমঝোতার সম্ভাবনাকে দুর্বল করে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী পেনি ওং যোগ করেছেন যে, অ্যান্টনি আলবানিজের সরকার অস্ট্রেলিয়াকে ‘একটি ন্যায্য এবং স্থায়ী দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের জন্য আন্তর্জাতিক প্রচেষ্টার জন্য পুনরায় প্রতিশ্রুতি দেবে’।

বিবৃতিতে বলা হয়েছে, অস্ট্রেলিয়া সর্বদা ইসরায়েলের অবিচল বন্ধু। সেইসঙ্গে ফিলিস্তিনি জনগণের প্রতি অস্ট্রেলিয়ার অটুট সমর্থন থাকবে বলেও উল্লেখ করা হয়েছে।

১৯৬৭ সালের যুদ্ধে দখলে নেওয়া পূর্বাঞ্চলসহ গোটা জেরুজালেম শহরকে নিজেদের রাজধানী মনে করে ইসরায়েল। অন্যদিকে ইসরায়েলের দখলে থাকা পশ্চিম তীর এবং গাজা উপত্যকা নিয়ে ভবিষ্যতে রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার আশায় থাকা ফিলিস্তিনিরা পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করতে চায়। ফিলিস্তিনিদের এই অবস্থানের প্রতি বৃহত্তর আন্তর্জাতিক সমর্থন রয়েছে।

এরপর অস্ট্রেলিয়ার রক্ষণশীল সরকারও পশ্চিম জেরুজালেমকে ইসরায়েলের রাজধানী হিসেবে স্বীকৃতি দেবে বলে ঘোষণা দেন মরিসন। তবে ওই সিদ্ধান্তের সমালোচনা করে বিরোধী দলে থাকা লেবার পার্টি। একই সঙ্গে ক্ষমতায় আসলে এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তনেরও ঘোষণা দেয় দলটি। মে মাসে ক্ষমতায় আসে লেবার পার্টি।

আরএ/

Header Ad

মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন

ছবি: সংগৃহীত

মিয়ানমারের সংখ্যালঘু রোহিঙ্গা মুসলিমসহ অন্যান্য সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে সংঘটিত অপরাধের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) দেশটির জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লেইংয়ের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন করা হয়েছে।

তিন বিচারক নিয়ে গঠিত আইসিসির একটি প্যানেল এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেবে। তারা দেখবেন মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির মতো ‘উপযুক্ত কারণ’ আছে কিনা। মিয়ানমারের এই জেনারেলের নেতৃত্বে রোহিঙ্গাদের ওপর ব্যাপক অত্যাচার নির্যাতন চালানো হয়েছে। এছাড়া লাখ লাখ রোহিঙ্গাকে বাংলাদেশের দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতে (আইসিসি) প্রসিকিউটর করিম খানের আবেদনের পর আইসিসির বিচারকরা গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ব্যাপারে কখন সিদ্ধান্ত নেবেন সে ব্যাপারে নির্দিষ্ট কোনো সময়সীমা নেই। তবে সাধারণত এমন আবেদনের তিন মাসের মধ্যে বিচারকরা সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন।

তার আগে হেগভিত্তিক আদালতের প্রধান কৌঁসুলি বিচারকদের প্রতি এ আবেদন জানিয়েছেন। আইসিসির এই পদক্ষেপের ব্যাপারে মিয়ানমারের জান্তার প্রতিক্রিয়া এখনো জানা যায়নি। গত সপ্তাহে করিম খানের অনুরোধের প্রেক্ষিতে দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু এবং সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োহাভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে আইসিসি। এই পরোয়ানা জারির কারণে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যাপক চাপের মুখে আছেন তিনি।

বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থানরত আদালতের শীর্ষ প্রসিকিউটর করিম খান শরণার্থী শিবির থেকে এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, তিনি শিগগিরই মিয়ানমারের নেতাদের বিরুদ্ধে আরও গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির অনুরোধ করতে চান।

তিনি বলেন, এর মধ্য দিয়ে আমরা আমাদের সব অংশীদারদের সঙ্গে মিলে দেখাবো যে, রোহিঙ্গাদের ভুলে যাওয়া হয়নি। বিশ্বের অন্য সব মানুষের মতো তাদেরও আইনের আশ্রয় পাওয়ার অধিকার রয়েছে।

২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে নির্বাচিত নেত্রী অং সান সু চির কাছ থেকে ক্ষমতা নেন সিনিয়র জেনারেল মিন অং হ্লাইং। এরপর থেকে রোহিঙ্গাদের বিতাড়ন ও নিপীড়নের জন্য মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ ওঠে।

দলবদ্ধ ধর্ষণ, হত্যা ও বাড়িঘরে অগ্নিসংযোগসহ জাতিগত নির্মূল অভিযান থেকে বাঁচতে প্রায় ১০ লাখ মানুষ প্রতিবেশী বাংলাদেশে আশ্রয় নিতে বাধ্য হয়।

Header Ad

স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল

ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামের পাঁচলাইশে মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমান ও বিচারপতি আলী রেজার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

জানা যায়, ১৪ আগস্ট চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে জামিন আবেদন করেছিলেন এসপি বাবুল আক্তার। পরে ১৮ আগস্ট বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে আদেশ দেন।

মামলার অন্য আসামিরা হলেন- মোতালেব মিয়া ওরফে ওয়াসিম, আনোয়ার হোসেন, এহতেশামুল হক ভোলা, শাহজাহান মিয়া, কামরুল ইসলাম শিকদার মুছা ও খায়রুল ইসলাম।

উল্লেখ্য, ২০১৬ সালের ৫ জুন সকালে নগরীর পাঁচলাইশ থানার ওআর নিজাম রোডে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে বাসার কাছে গুলি ও ছুরিকাঘাত করে হত্যা করা হয় মাহমুদা খানম মিতুকে। স্ত্রী খুনের ঘটনায় পুলিশ সদর দপ্তরের তৎকালীন এসপি বাবুল আক্তার বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি হত্যা মামলা করেন অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে।

গোয়েন্দা কার্যালয়ে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদসহ নানা নাটকীয়তার পর ওই বছরের আগস্টে বাবুল আক্তারকে চাকরি থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়। পরে তাকে স্ত্রী হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর থেকে বাবুল আক্তার কারাগারে রয়েছেন।

Header Ad

ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস

ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস। ছবি: সংগৃহীত

ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর কৃষ্ণ কনশাসনেস (ইসকন) নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে ব্যাপক বিক্ষোভ চলছে। এতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আবদুল্লাহ এবং জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক সারজিস আলম।

বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিকেলে টাইগারপাস এলাকা ছাত্র-জনতার স্লোগানে উত্তাল রয়েছে। সেখানে বিক্ষোভকারীরা জানান তারা মিছিল নিয়ে বহদ্দারহাট এলাকায় যাবেন।

এর আগে সমাবেশে দেওয়া বক্তব্যে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, আওয়ামী লীগের সহায়তায় ইসকন গত ১৬ বছর রাষ্ট্রীয় পৃষ্ঠপোষকতায় বেড়ে উঠেছে। এখন জঙ্গি সংগঠন হিসেবে বাংলাদেশে অশান্তি সৃষ্টি করছে। আমরা স্পষ্টভাষায় বলতে চাই, ভারতের বুবু, ভারতের হাসিনা এই বাংলাদেশে তোমার আর ঠাঁই হবে না। ভারতে বসে যতই ষড়যন্ত্র করার চেষ্টা করা হয়, আমরা বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষ সেই ষড়যন্ত্র রুখে দেব। আমাদের দেশে সব ধর্মের সহাবস্থান থাকবে। কিন্তু ধর্মের দোহাই দিয়ে উগ্রবাদী সংগঠন পরিচালনা করবে, সেসব উগ্রবাদী সংগঠনকে বাংলাদেশে কোনো জায়গা দেওয়া হবে না।

সারজিস আলম বলেন, যে রক্তের বন্যা বসিয়ে শেখ হাসিনা এই দেশ ছেড়ে পালিয়েছে, যে রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে নতুন বাংলাদেশ এসেছে, সেই রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে এই চিন্ময়রা উসকানি দেয়। সেই রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে খুনি হাসিনারা উসকানি দেয়। সেই রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে জঙ্গি ইসকনরা উসকানি দেয়। সেই রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে ভারতের কিছু প্রেত্মারা উসকানি দেয়। আমরা স্পষ্ট করে সব প্রেত্মাদের বলে দিতে চাই, আমরা ১৬ বছরের স্বৈরাচার খুনি হাসিনাকে দেশ ছাড়া করেছি এবং ছোটোখাটো কিছু জঙ্গি ইসকনকে দেশছাড়া করা তো আমাদের জন্য হাতের ময়লা।

সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চট্টগ্রামের সমন্বয়ক খান তালাত মাহমুদ রাফি বলেন, আমরা পরিষ্কারভাবে বলতে চাই প্রশাসনের যেসব জায়গায় স্বৈরাচারের দোসরেরা বিরাজমান তাদের সমূলে নির্মূল করতে হবে। আমরা স্পষ্ট করে বলতে চাই, ভারতীয় প্রেসক্রিপশনে বাংলাদেশ চলবে না। ভারতীয় কোনো আগ্রাসন বাংলাদেশে চলবে না। ভারতীয় কোনো দাদাগিরি বাংলাদেশে চলবে না। আমরা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি নিশ্চিত করতে এক-ঐক্যবদ্ধ। কিন্তু যদি কেউ ধর্মের দোহাই দিয়ে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে, তাহলে আমরা বাংলাদেশের ছাত্রজনতা তাদের প্রতিহত করতে একবারও ভাববো না।

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অপর সংগঠক উমামা ফাতেমা বলেন, ইসকনের মাধ্যমে ভারত বাংলাদেশে হিন্দুত্ববাদী আদর্শ প্রতিষ্ঠা করতে চায়। দেশকে যারা অকার্যকর করার প্রচেষ্টা করছে, তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি জানান তারা।

এর আগে, মঙ্গলবার বিকেলে একদল ইসকন অনুসারীর হাতে নির্মমভাবে খুন হন আইনজীবী সাইফুল ইসলাম আলিফ। বুধবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে তার প্রথম জানাজা চট্টগ্রাম আদালত এলাকায় অনুষ্ঠিত হয়। এরপর দ্বিতীয় জানাজা বেলা ১২টার দিকে নগরের জমিয়তুল ফালাহ মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। এতে সর্বস্তরের জনসাধারণের ঢল নামে।

২৫ নভেম্বর বিকেলে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামে যাওয়ার সময় শাহজালাল বিমানবন্দর থেকে পুলিশের বিশেষায়িত গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সদস্যরা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার করে। পরদিন (মঙ্গলবার) কোতোয়ালি থানায় দায়ের হওয়া রাষ্ট্রদোহ মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে মহানগর ষষ্ঠ কাজী শরীফুল ইসলামের আদালতে হাজির করা হয় চিন্ময় কৃষ্ণকে। আদালত জামিন না মঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। এটি নিয়ে বিক্ষোভ করেন ইসকন অনুসারীরা। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় বিক্ষোভকারীরা। দুপুর পর বিক্ষোভকারীরা ছত্রভঙ্গ হয়ে আদালত এলাকায় মসজিদ-দোকানসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে হামলা চালায়। এসময় বেশ কয়েকটি মোটরসাইকেলও ভাঙচুর করা হয়।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মিয়ানমারের জান্তা প্রধানের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন
স্ত্রী হত্যা মামলায় জামিন পেলেন সাবেক এসপি বাবুল
ইসকন নিষিদ্ধের দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম, নেতৃত্বে হাসনাত-সারজিস
চাঁদাবাজি ও কর ফাঁকির মামলা থেকে তারেক রহমানের অব্যাহতি
পাবনার আটঘরিয়ায় দিনে-দুপুরে বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাট
যে পেশায় মানুষের জায়গা নিতে পারবে না এআই
প্রবাসীদের জন্য মধ্যপ্রাচ্যে ইলিশ রপ্তানির উদ্যোগ
সুপ্তার সেঞ্চুরির আক্ষেপের পরেও বাংলাদেশের রেকর্ড সংগ্রহ
নায়ক নিরবের বিরুদ্ধে পরকীয়ার অভিযোগ স্ত্রীর
মুন্সি সমিতির অফিসে আগুন দিলো আইনজীবীরা
মৃত্যুর ৬ বছর পর প্রকাশ পাচ্ছে আইয়ুব বাচ্চুর নতুন গান
তানজিম সাকিবের দারুণ বোলিং, জয়ে শুরু গায়ানার
ভিসার জন্য দুপুরে আমেরিকান দূতাবাসে যাচ্ছেন খালেদা জিয়া
ইসকন নিষিদ্ধে সরকারের অবস্থান জানতে চায় হাইকোর্ট
নারী যুগ্মসচিবের ধমক খেয়ে অজ্ঞান কর্মকর্তা, সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
জিয়া চ্যারিটেবল মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
আইনজীবী সাইফুল হত্যায় আটক ৩০
বিচ্ছেদের পর সামান্থাকে ‘সেকেন্ড হ্যান্ড’ শুনতে হয়
ইসকনের হামলার নিন্দা ও বিচারের দাবি শিবিরের
ভারতের বিবৃতি বন্ধুত্বের চেতনার পরিপন্থি: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়