শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

ফ্রান্সের কাছ থেকে স্বাধীনতায় রাজি নন নিউ ক্যালেডোনিয়াবাসী

নিউ ক্যালেডোনিয়ার স্বাধীনতাপন্থীরা চাইলেও, ফরাসি উপনিবেশ থেকে মুক্তি চান না অধিবাসীরা। তাই ফ্রান্সের কাছ থেকে স্বাধীনতার প্রশ্নে আয়োজিত গণভোটে ‘না’-এর পক্ষে বেশি ভোট দিয়েছেন নিউ ক্যালেডোনিয়াবাসী।

প্রশান্ত মহাসাগরের কয়েকটি ছোট দ্বীপ নিয়ে গঠিত নিউ ক্যালেডোনিয়া। অস্ট্রেলিয়া ও নিউ জিল্যান্ডের পাশের ছোট এ ভূখণ্ড শাসন করে ফ্রান্স।

রোববার (১২ ডিসেম্বর) মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরার এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, রোববারের গণভোটের ৯০ দশমিক ২৩ শতাংশ ব্যালটের গণনা শেষ হয়েছে। এতে ৯৬ দশমিক ৩২ শতাংশ স্বাধীনতার প্রশ্নে ‘না’ ভোট দিয়েছেন। অর্থাৎ নিউ ক্যালেডোনিয়ার বেশির ভাগ মানুষ স্বাধীনতা চান না। ফ্রান্সের অধীনে থাকতে চান।

গণভোটের প্রাথমিক ফল জানার পর রোববার ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ টেলিভিশন ভাষণে বলেন, ‘গণভোটে নিউ ক্যালেডোনিয়ার অধিবাসীরা ফ্রান্সের অধীনে থাকার সিদ্ধান্ত জানিয়েছেন। তারা অবাধ ও মুক্ত প্রক্রিয়ার মধ্য দিয়ে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। আমরা এমন সিদ্ধান্তকে উপেক্ষা করতে পারব না। এর মধ্য দিয়ে ওই ভূখণ্ডে কয়েক বছর ধরে চলা বিভক্তির অবসান হবে। সেখানে পরিবর্তনের সূচনা ঘটবে।’

তবে রোববারের গণভোটে ভোট দিয়েছেন মাত্র ৪২ দশমিক ৬০ শতাংশ ভোটার। তাই ভোটের এ প্রক্রিয়া নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। স্বাধীনতাপন্থীরা শেষ মুহূর্তে গণভোট বর্জন করেছিলেন।

আঠারো শতক থেকে প্রশান্ত মহাসাগরের এ ছোট ভূখণ্ড ফ্রান্সের অধীনে রয়েছে। এর আগে আরও দুটি গণভোটে স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন তারা। ১৯৮৮ সালে ফ্রান্সের সঙ্গে সই হওয়া এক চুক্তিতে স্বাধীনতার প্রশ্নে গণভোট আয়োজনের অধিকার পায় নিউ ক্যালেডোনিয়ার অধিবাসীরা। ২০১৮ সালের ৪ নভেম্বর অনুষ্ঠিত প্রথম গণভোটে ৫৬ দশমিক ৭ শতাংশ ভোটার ফ্রান্সের সঙ্গে থাকার পক্ষে মত দেন। পরে গত বছরের অক্টোবরে দ্বিতীয় গণভোটে ৫৩ দশমিক ৪ শতাংশ ভোটার স্বাধীনতার বিপক্ষে অবস্থান নেন। এবার এ হার আরও বেড়েছে।

করোনা মহামারির কারণে গণভোটের আগে কার্যকর প্রচার চালানো যায়নি, এমন যুক্তিতে ১২ ডিসেম্বরের গণভোট স্থগিতের দাবি তুলেছিলেন নিউ ক্যালেডোনিয়ার স্বাধীনতাপন্থীরা। দাবি না মানায় গণভোট বর্জন করেছেন তারা। নৃ-তাত্ত্বিক জনগোষ্ঠীর গণভোট স্থগিতের পক্ষে জোরালো দাবি তুলেছিল স্থানীয় কানাক।

তাদের সংগঠন কানাক সোশালিস্ট ন্যাশনাল লিবারেশন ফ্রন্ট (এফএলএনকেএস) বলছে, সরকার গণভোট আয়োজনের পক্ষে অনড় ছিল। রীতিমতো যুদ্ধের ঘোষণার মতো গণভোট আয়োজন করা হয়েছে। তবে এতে জনগণের সাড়া পাওয়া যায়নি।

রাজধানী নউমেয়ার বই বিক্রেতা ক্যাথি গণমাধ্যমকে বলেন, ‘গণভোটের এই রায় বড় কিছু নয়। কেননা, এতে অর্ধেক জনসংখ্যার মতামতের প্রতিফলন ঘটেনি।’

লন্ডনভিত্তিক থিঙ্কট্যাংক গ্লোবাল পলিসি ইনস্টিটিউটের জ্যেষ্ঠ রিসার্চ ফেলো জ্যাকুইস রিল্যান্ড আলজাজিরাকে বলেন, বেশির ভাগ ভোটার স্বাধীনতার বিপক্ষে মত দিয়েছেন। যদিও ভোটারদের উপস্থিতি ছিল মাত্র ৪৫ শতাংশ। আগের দুটি গণভোটে ৮০ শতাংশের বেশি ভোটার ভোট দিয়েছিলেন। সেখানে ৫৬ শতাংশ ভোটার স্বাধীনতার বিপক্ষে ছিলেন।

এ বিষয়ে জ্যাকুইস রিল্যান্ড আরও বলেন, কিছু মানুষ আবেগের জায়গা থেকে ভোট দিয়েছেন। তবে বেশির ভাগ ভোট দিয়েছেন চিন্তাভাবনা করে। বিশেষত, করোনা মহামারির পর ফরাসি সরকার যেভাবে টিকা সহায়তা নিয়ে নিউ ক্যালেডোনিয়াবাসীর পাশে ছিল, ভোটের ফলে সেটার প্রতিফলন দেখা গেছে। অনেকে মহামারি পরবর্তী সময়ে আর্থসামাজিক ধাক্কা দ্রুত কাটিয়ে উঠতে ফ্রান্সের সঙ্গে থাকতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করছেন।

ভারত ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে ক্রমেই প্রভাব বাড়াচ্ছে চীন। এ অঞ্চলে চীনের বিপরীতে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোও সামরিক উপস্থিতি বাড়ানোর চেষ্টা চালাচ্ছে। ভূরাজনৈতিক ও সামরিক স্বার্থের এমন পরিস্থিতিতে ফরাসি সরকারের জন্য নিউ ক্যালেডোনিয়ায় প্রভাব ধরে রাখার গুরুত্ব অনেক।

এসএন

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন