শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৯ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

পশ্চিমবঙ্গের ৪২ আসনে এককভাবে লড়বে মমতা

ছবি: সংগৃহীত

পশ্চিমবঙ্গে তৃণমূলের হাত ধরেই লোকসভায় বিজেপির বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নামতে চাইছে কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্ব। কিন্তু সেই লক্ষ্যে বার বার বাধা হয়ে দাঁড়াচ্ছে প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরীর তৃণমূল সরকার বিরোধী মন্তব্য। এবার জোটের জট কাটাতে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকায় আরজেডি নেতা লালুপ্রসাদ যাদব এবং সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদব।

বিজেপি বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’-র বৈঠকে আসন রফার সময়সীমা নিয়ে বার বার মতানৈক্য হয়েছে কংগ্রেস-তৃণমূলের। গত বছর ডিসেম্বরে দিল্লিতে জোটের বৈঠক শেষ ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে আসনরফা করার চূড়ান্ত সময়সীমা বেঁধে দিয়েছিল তৃণমূল। কিন্তু এআইসিসি নেতৃত্ব তাতেও কর্ণপাত না করায় বেজায় ক্ষুব্ধ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রকাশ্য জনসভা থেকেই পশ্চিমবঙ্গের ৪২টি আসনে একক ভাবে লড়াই করার কথা ঘোষণা করে দিয়েছেন। তবে হাল না ছেড়ে লালু ও অখিলেশ উভয়ই কংগ্রেসের সঙ্গে জোট গড়ার বিষয়ে ফোন করে মমতার সঙ্গে কথা বলেছেন। কংগ্রেসের নতুন করে পাঁচ আসনের দাবির কথাও তাঁরা তৃণমূলের সর্বোচ্চ নেত্রীকে জানিয়েছেন বলে সূত্রের খবর।

রাজনীতির কারবারিদের একাংশের মত, ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটে জোট গঠনের ক্ষেত্রে অনেক বেশি আন্তরিক আরজেডি সুপ্রিমো লালুপ্রসাদ ও উত্তরপ্রদেশের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী অখিলেশ। বিহারে ‘মহাগঠবন্ধন’ সরকার ছেড়ে নীতীশ কুমারের এনডিএ জোটে ফিরে যাওয়ার পরেই লালু বিরোধী জোট গঠনের বিষয়ে বেশ সাবধানী হয়ে পড়েছেন। বিহারে কংগ্রেস, আরজেডি ও বামপন্থী দলগুলির মধ্যে আসন সমঝোতা হওয়ার খুব একটা দুষ্কর বিষয় নয়। আর উত্তরপ্রদেশে ১৭টি আসন কংগ্রেসকে ও একটি আসন তৃণমূলকে ছেড়ে ভোটযুদ্ধের প্রস্তুতি শুরু করে দিয়েছেন অখিলেশ। এ বার তাঁরা জোট ইন্ডিয়ায় মমতাকে ধরে রাখতে চেষ্টা শুরু করেছেন। তাই তাঁরা কংগ্রেসের পাঁচ আসনের প্রস্তাবকে পুনর্বিবেচনা করতে বলেছেন মমতাকে। রাজ্যের সব আসনে লড়াই করার পাশাপাশি, জোট ইন্ডিয়া সিপিএমের কথা মতো চলছে বলেই অভিযোগ করেছিলেন মমতা। তাই পশ্চিমবঙ্গে কংগ্রেস-তৃণমূল জোট অসম্ভব বিষয় বলেই মনে করছেন বাংলার রাজনীতির কারবারিরা।

গত ডিসেম্বর মাসে পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিলেন রাহুল গান্ধী ও এআইসিসি সভাপতি মল্লিকার্জুন খড়গে। সেখানেই রাজ্য নেতারা ৮-১১টি আসনে লড়াই করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। তৃণমূলের সর্বোচ্চ নেত্রী মমতার কাছেও সেই মর্মেই জোটের বার্তা পাঠিয়েছিলেন কংগ্রেস শীর্ষ নেতৃত্ব। কিন্তু এ রাজ্যের কংগ্রেস দু’টির বেশি আসন জেতার জায়গায় নেই বলে প্রস্তাব ফেরত পাঠিয়ে একক লড়াইয়ের প্রস্তুতি নিতে শুরু করে তৃণমূল। অন্য দিকে পশ্চিমবঙ্গ প্রদেশ কংগ্রেস আবার তৃণমূলের তুলনায় বামেদের সঙ্গে জোটে আগ্রহী। বেশির ভাগ নেতাই সে কথা শীর্ষ নেতৃত্বকে জানিয়ে দিয়েছেন। এমন অনিচ্ছুক নেতৃত্বের সঙ্গে জোট গড়তে আগ্রহী নন তৃণমূলের রাজ্য নেতারা।

তৃণমূল নেতৃত্বের একাংশের কথায়, ‘‘প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী বহরমপুরে তাঁর বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য মুখ্যমন্ত্রীকে চ্যালেঞ্জ করেছেন। এমন কথা বলার পর কি এআইসিসির কোনও নেতা অধীরের বিরোধিতা করে বিবৃতি দিয়েছেন?’’ তাঁদের আরও বক্তব্য, ‘‘অধীর প্রকাশ্যেই বলছেন তিনি বামেদের সঙ্গেই জোট করতে বেশি আগ্রহী। আর ২০২১ সালের বিধানসভা ভোটের নিরিখে বহরমপুর লোকসভাতেই তৃতীয় শক্তি কংগ্রেস। তাই এ রাজ্যে এখন কংগ্রেস একটিও লোকসভা আসনের দাবি করার জায়গায় নেই। তৃণমূল কিন্তু ৪২টি আসন লড়াই করার পাশাপাশি সব আসনেই জয়ের জায়গা তৈরি করতে পারবে। তাই আমাদের কোনও জোটের প্রয়োজন নেই।’’

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীকে তৃতীয় বার সরকার গঠনের থেকে রুখতে মরিয়া লালু ও অখিলেশ তাই বাংলাতেও কংগ্রেস-তৃণমূল জোট চান। কিন্তু বাংলার বাস্তবের মাটি অনেক কঠিন। তাই জাতীয় নেতারা উদ্যোগী হলেও, কংগ্রেস-তৃণমূল জোটের সম্ভাবনা ক্ষীণ বলেই মনে করছে জাতীয় রাজনীতির কারবারিদের একাংশ।

 

Header Ad
Header Ad

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য তৈরিতে অপচয়ের অভিযোগ, দুদকের অনুসন্ধান শুরু

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য তৈরিতে অপচয়ের অভিযোগ, দুদকের অনুসন্ধান শুরু। ছবি: সংগৃহীত

বঙ্গবন্ধুর অপ্রয়োজনীয় ম্যুরাল ও ভাস্কর্য নির্মাণে সরকারি অর্থ অপচয়ের অভিযোগ তদন্তে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। একইসঙ্গে, সাবেক সরকারের কয়েকজন উচ্চপদস্থ ব্যক্তির বিরুদ্ধে মামলা দায়ের এবং অনুসন্ধান শুরুর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সংস্থাটি।

বৃহস্পতিবার (২ জানুয়ারি) সকালে দুদকের কমিশন বৈঠকে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় বলে জানান সংস্থার মহাপরিচালক (প্রতিরোধ) মো. আক্তার হোসেন।

তিনি জানান, চুয়াডাঙ্গার সাবেক এমপি সোলায়মান হক জোয়ার্দার ছেলুন এবং তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে ১২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও ৩৭ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। বিএফআইইউ-এর সাবেক প্রধান মাসুদ বিশ্বাসের প্রায় দুই কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে, যার ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধেও মামলা করার প্রস্তুতি চলছে।

এদিকে, ডাক বিভাগের সাবেক মহাপরিচালক শুধাংশ শেখর ভদ্রের বিরুদ্ধে ৯২ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মামলা দায়ের করেছে দুদক। এছাড়া বিদেশে পালানোর আশঙ্কায় সাবেক ডিএমপি কমিশনার খন্দকার গোলাম ফারুকের বিদেশ যাত্রায় নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে।

ঋণের নামে ৫০০ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে কেয়া গ্রুপের চেয়ারম্যান আব্দুল খালেক পাঠানসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুদক। পাশাপাশি, সাংবাদিক মুন্নি সাহার বিরুদ্ধে ১৩৪ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত

ছবি: সংগৃহীত

ইসরায়েলের বর্বর হামলায় ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে গত ২৪ ঘণ্টায় প্রাণ হারিয়েছেন আরও ৭১ জন ফিলিস্তিনি। ইহুদিবাদী দেশটি এই সময়ে গাজায় ৩৪টি বিমান হামলা চালিয়েছে।

এখন পর্যন্ত এই সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে প্রায় ৪৫ হাজার ৬০০ জনে। ২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে শুরু হওয়া এই হামলায় আহত হয়েছেন লক্ষাধিক মানুষ। শুক্রবার (৩ জানুয়ারি) বার্তাসংস্থা আনাদোলু এই তথ্য জানিয়েছে।

বার্তাসংস্থাটি বলছে, ইসরায়েলি সেনাবাহিনী গত ২৪ ঘণ্টায় ৩৪টি বিমান হামলা চালিয়েছে। গাজা উপত্যকাজুড়ে নিরস্ত্র বেসামরিক নাগরিকদের লক্ষ্য করে চালানো এই হামলায় ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত এবং আরও বহু মানুষ আহত হয়েছেন বলে গাজার মিডিয়া অফিস বৃহস্পতিবার জানিয়েছে।

গাজার মিডিয়া অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, “ইসরায়েলি সেনাবাহিনী চিকিৎসা ও বেসামরিক প্রতিরক্ষা দলকে নিহতদের লাশ সরিয়ে নেওয়ার জন্য হামলাস্থলে পৌঁছাতে বাধা দিয়েছে এবং বিশেষ করে গাজা এবং উত্তর গাজায় রাস্তায় লাশ ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে।”

“নৃশংস এই অপরাধের” জন্য মিডিয়া অফিস ইসরায়েলকে দায়ী করেছে এবং গণহত্যা বন্ধ করার জন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং জাতিসংঘের সংস্থাগুলোকে তাদের আইনি ও নৈতিক দায়িত্ব পালন করার আহ্বানও জানিয়েছে তারা।

মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে। ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

এছাড়া অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের ৬০ শতাংশ অবকাঠামো ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে। ইসরায়েল ইতোমধ্যেই আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চাপে মূল্য সংযোজন কর (মূসক) ও সম্পূরক শুল্ক বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার ৬৫টি পণ্য ও সেবার ওপর ভ্যাট বাড়ানোর প্রস্তাব করছে। এর ফলে বাজেটের আগেই এসব পণ্যের মূল্য বাড়তে পারে।

এ তালিকায় রয়েছে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, জুস, ফলমূল, সাবান, সিগারেট, টিস্যু পেপার, মিষ্টি, এলপি গ্যাস, বিমান টিকিট এবং হোটেল-রেস্তোরাঁর খাবারের খরচসহ আরও অনেক পণ্য। বিশ্লেষকরা শঙ্কা প্রকাশ করেছেন, এ উদ্যোগ সাধারণ জনগণের ওপর আর্থিক চাপ বাড়াবে এবং মূল্যস্ফীতির বর্তমান পরিস্থিতিকে আরও সংকটময় করবে।

জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) এক কর্মকর্তা জানান, বাজেটের সময় ভ্যাট পরিবর্তন করা হয়, তবে এবারের পরিস্থিতি আলাদা। অর্থ মন্ত্রণালয় আইএমএফের কাছ থেকে ঋণ পেতে কর-জিডিপি অনুপাত ০.২ শতাংশ বাড়ানোর প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। সেই লক্ষ্যে অতিরিক্ত অর্থ সংগ্রহ করতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে।

তবে এ পদক্ষেপ মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতাকে আরও বাড়িয়ে তুলতে পারে। চলমান পরিস্থিতিতে চাল, চিনি, ভোজ্য তেলসহ সাতটি নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যে শুল্কছাড় দিলেও মাঝপথে ভ্যাট বৃদ্ধির এই উদ্যোগ সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন ব্যয়কে আরও কঠিন করে তুলতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, সরকারের এ সিদ্ধান্ত মূল্যস্ফীতির চাপে থাকা সাধারণ মানুষের জন্য আর্থিক দুশ্চিন্তা বাড়াবে এবং জীবনযাত্রার মানে নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য তৈরিতে অপচয়ের অভিযোগ, দুদকের অনুসন্ধান শুরু
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় আরও ৭১ ফিলিস্তিনি নিহত
বাড়তে পারে ৬৫ পণ্যের দাম, ভ্যাট বৃদ্ধির প্রস্তাব
জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের তথ্য সংরক্ষণের আহ্বান
স্ত্রীসহ খালেদা জিয়ার বাসভবনে সেনাপ্রধান
রংপুরের টানা তৃতীয় জয়, বরিশালের বিপক্ষে সহজ জয়
ভারতে সিগারেট খাওয়া নিষিদ্ধ চান বলিউড কিং
ইসরায়েলি হামলায় গাজার পুলিশ প্রধানসহ নিহত ১১
নওগাঁয় এক বছরে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৫
অবশেষে কাজী নজরুল ইসলামকে জাতীয় কবির রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি
বাংলাদেশ আমাদের হারানো ভাই: পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩তম বিসিএস: বাদ পড়া ২২৭ প্রার্থীদের পুনর্বিবেচনার সুযোগ
জানুয়ারিতে বোতলজাত এলপিজি’র দাম অপরিবর্তিত, অটো গ্যাসের দাম সামান্য কম
বছরের শুরুতেই বিয়ে করলেন গায়ক আরমান মালিক
টানা দুই ম্যাচে পরাজয়ের স্বাদ পেল ঢাকা, রাজশাহীর প্রথম জয়
গোয়েন্দা সংস্থার সুপারিশে ৪৩তম বিসিএসে ২২৭ জন বাদ
ভারতে তুলনামূলক হারে কমেছে বাংলাদেশী পর্যটক
ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্তে নিত্যপণ্যে প্রভাব পড়বে না: অর্থ উপদেষ্টা
কেন খাবেন সারা রাত ভেজানো কিশমিশ-পানি
বছরের শুরুতেই উত্তাল ব্রাহ্মণবাড়িয়া, নারীসহ আহত ১৫!