সোমবার, ২৭ জানুয়ারি ২০২৫ | ১৩ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

হলদে-কালো ডানার ফড়িংয়ের প্রাতঃভ্রমণ

বিশেষ করে যারা গ্রামাঞ্চলে বেড়ে উঠেছেন, শৈশব কৈশর কাটিয়েছেন তারা স্মৃতি হাতড়ালে অনেকের হয়তো মনে পরে যাবে ছোট বেলার ফড়িং ধরার কথা। মাঠ-প্রান্তরে নানা প্রজাতির ফড়িংয়ের দেখা মেলে। দৃষ্টিনন্দন হলদে-কালো ডানার ফড়িং এখন আর তেমন দেখা যায় না। দেখা দুর্লভ-ই বলা চলে! কালো দেহের হলদে-কালো ডানার ফড়িংটি প্রকৃতির মধ্যে খুব সহজেই দৃষ্টি কাড়ে। অন্য প্রজাতির ফড়িং যত ছটফটে, এটি তেমন নয়। এই ফড়িং সব সময়ই শান্ত ও ধীরগতিতে উড়ে।

রবিবার (৯ এপ্রিল) দুপুরে নওগাঁ শহরের ছোট বাইপাস ব্রিজ এলাকার যমুনা নদীর তীরে দেখা মেলে হলদে-কালো ডানার ফড়িং।

উইকিপিডিয়ায় তথ্য মতে, হলদে কালো ডানার ফড়িং (Rhyothemis variegata) Libellulidae পরিবারের ড্রাগনফ্লাইয়ের একটি প্রজাতি। মাঝারি আকারের গাঢ় দেহের ড্রাগনফ্লাই যার রঙিন ডানা ফ্যাকাশে হলুদ রঙের। সামনের পাখার এপিস এবং নোডগুলিতে কয়েকটি কালো দাগ রয়েছে। পেছনের ডানার গোড়ায় একটি বড় প্যাচ রয়েছে, কালো ও সোনালি হলুদ দিয়ে চিহ্নিত। নারীদের ক্ষেত্রে, সামনের ডানার অর্ধেক অংশ স্বচ্ছ হয়; বেসাল অর্ধেক কালো দাগসহ সোনালি-হলুদ দিয়ে রঙ করা। পশ্চাৎ-পাখার এপিকাল প্রান্তগুলো স্বচ্ছ; বাকি ডানা সোনালি-হলুদ ও কালো দিয়ে চিহ্নিত। জলাভূমি, পুকুর ও ধান ক্ষেতে বংশবৃদ্ধি করে।

ফড়িং নামের ছোট পতঙ্গটির রয়েছে অতি প্রাচীন ইতিহাস। পৃথিবীর বুকে ডাইনোসরদের পদচারণার অনেক আগে থেকেই আকাশে উড়ে বেড়িয়েছে ফড়িং। পতঙ্গ ফড়িং আজকে পরিণত হয়েছে ছোট পতঙ্গে। কার্বনিফেরাস যুগে ফিরে গেলে দেখা যাবে, ফড়িংদের পূর্বপুরুষরা ছিল পতঙ্গদের মধ্যে সবচেয়ে বড় পতঙ্গ। এই যুগে পাওয়া যেত পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় পতঙ্গগুলো। সুপ্রাচীন গ্রিফেনফ্লাই হলো পৃথিবীর ইতিহাসের সবচেয়ে বড় পতঙ্গ। যাদের বিবেচনা করা হয় ফড়িংয়ের পূর্বপুরুষ হিসেবে।

একটি ফড়িংয়ের জীবনকাল হয়ে থাকে ৬ মাস। একটি ফড়িং একই সময়ে সামনে এবং পেছনে দেখতে পারে। যা অন্যান্য প্রাণী সহজে পারে না। সব অঞ্চলেই ফড়িং দেখা যায়, তবে পাহাড় ও জলাশয়ের আশপাশে ফড়িং বেশি দেখা যায়। প্রায় ৩০০ মিলিয়নের বেশি বছর ধরে পৃথিবীতে ফড়িংদের বসবাস।

গবেষকদের মতে, পিকচার উইং, পাইড প্যাডি স্কিমার, কোরাল টেইল্ড ক্লাউডউইং, ডিচ জুয়েল, গ্রেটার ক্রিমসন গ্লাইডার, রুফাস মার্শ গ্লাইডার, গ্রিন মার্শ হাউক, কমন ক্লাব টেইলসহ প্রায় ১৫০ প্রজাতির ফড়িং দেশে দেখা যায়। বর্তমানে দেশের প্রাণ-বৈচিত্র্য থেকে অনেক প্রজাতির ফড়িং নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে। জলাশয় কমে যাওয়া, কলকারখানার ক্ষতিকর বর্জ্য, ফসলের ক্ষেতে রাসায়নিক সার ও কীটনাশকের ব্যবহার এর জন্য দায়ী। জীব-বৈচিত্র্যে নানা কীটপতঙ্গ বিরাজমান। কিছু পতঙ্গ ক্ষতিকর, কিছু পরিবেশবান্ধব। ফড়িং বরাবরই পরিবেশবান্ধব একটি পতঙ্গ। পরিবেশ ও জীবনের জন্য এদের বাঁচিয়ে রাখা জরুরি।

এসএন

Header Ad
Header Ad

দুই ঘণ্টায় স্বদেশে ফিরলেন ২ লাখ ফিলিস্তিনি

ছবি: সংগৃহীত

ইসরাইল নেটজারিম করিডোর খুলে দেয়ার পর মাত্র দুই ঘণ্টার মধ্যে উত্তর গাজায় ফিরেছেন প্রায় ২ লাখ ফিলিস্তিনি। দীর্ঘ ১৫ মাসের যুদ্ধের পর প্রথমবারের মতো তারা প্রিয়জনদের কাছে ফিরে যাচ্ছেন।

ড্রোন ফুটেজে দেখা গেছে, ফিলিস্তিনিরা কাঁধে ব্যাগপত্র নিয়ে এবং কোলে সন্তানদের নিয়ে উপকূলীয় পথ ধরে হাঁটছেন। তবে যারা যানবাহনে করে যাচ্ছেন তাদের চেকপয়েন্টে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করতে হচ্ছে।

গাজার একজন নিরাপত্তা কর্মকর্তা জানিয়েছেন, করিডোর খোলার পর দুই ঘণ্টার মধ্যেই হেঁটে অন্তত ২ লাখ বাস্তুচ্যুত মানুষ উত্তর গাজায় ফিরে এসেছেন। তবে তাদের অধিকাংশই বাড়ি ফিরে ধ্বংসস্তুপ ছাড়া আর কিছুই পাচ্ছেন না। তবুও তাদের চোখেমুখে ছিল ফিরে আসার আনন্দ।

কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে ফিরতে থাকা ১৯ বছর বয়সী আহমেদ জানান, তিনি ১৫ মাস ধরে তার বাবা-মায়ের সঙ্গে দেখা করতে পারেননি। তিনি বলেন, “আমরা ক্লান্ত, আমরা আমাদের পরিবারের কাছে যেতে চাই। আমাদের আর কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই।”

ফিলিস্তিনিরা শনিবার (২৫ জানুয়ারি) উত্তর গাজায় ফিরতে প্রস্তুত থাকলেও ইসরাইলি জিম্মি আরবেল ইয়েহুদকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট বিরোধের কারণে তারা আটকে পড়েন। অবশেষে স্থানীয় সময় সকাল ৭টায় পায়ে হেঁটে এবং সকাল ৯টায় যানবাহনে করে তাদের পার হতে দেয়া হয়।

উল্লেখ্য, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের আকস্মিক হামলার পর ইসরাইল গাজায় হামলা শুরু করে। টানা ১৫ মাস ধরে চলা এ যুদ্ধে ৪৭ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হন। তবে চলতি বছরের ১৯ জানুয়ারি ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়। সূত্র: আল জাজিরা, বিবিসি

Header Ad
Header Ad

ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে অতিথিদের তালিকায় ১১ জনই আ:লীগ নেতা  

ফেসবুকে ভাইরাল হওয়া দাওয়াতপত্র। ছবিঃ সংগৃহীত

রাজবাড়ীর পাংশা উপজেলার শরিসা ইউনিয়নের বহলাডাঙ্গা উচ্চ বিদ্যালয়ে তারুণ্যের উৎসব উপলক্ষে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, নবীন বরণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ২৯ ও ৩০ জানুয়ারী অনুষ্ঠিত হবে। এ অনুষ্ঠানে অতিথিদের তালিকা সম্বলিত একটি দাওয়াতপত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ভাইরাল হয়েছে। সেখানে ১৭ জন অতিথির মধ্যে ১১ জন উপজেলা ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা।

এ ঘটনায় এলাকায় মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। দাওয়াতপত্রে যাদের অতিথি হিসাবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে তাদের ১১ জনের মধ্যে শরিসা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ও চেয়ারম্যান মোঃ আজমল আল বাহার বিশ্বাস, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুস সোবাহান, সরিষা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আব্দুল হাই, পাংশা উপজেলা আওয়ামী লীগের সদস্য মতিয়ার রহমান, ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সাবেক ইউপি সদস্য মোঃ ইকবাল হোসেন, আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে যুক্ত মোঃ সিদ্দিকুর রহমান, মোঃ হোসেন আলী, আবুল কালাম আজাদসহ ১১ জন।

বিদ্যালয়ের বার্ষিক ক্রীড়া অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের নেতাদের আমন্ত্রণ জানানোর বিষয়ে বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হাবিবুল্লাহ বাহার বলেন, শরিসা ইউনিয়ন বিএএনপির সভাপতি ও সাবেক প্রধান শিক্ষক রেজাউল আলম হুমায়ুন স্যারের পরার্মশে এমন চিঠি করা হয়েছে। তিনি আমন্ত্রিত অতিথিদের মধ্যে প্রথমেই রয়েছেন। সেখানে বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলামের নাম রয়েছে। বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠান আসলে দল বিবেচনা করে নয় অতিথিদের সম্মান জানানো হয়েছে।

রাশেদুল ইসলাম ওই বিদ্যালয়ের প্রাক্তন শিক্ষার্থী শরিসা ইউনিয়ন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি বর্তমানে ইউনিয়ন বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয়। তিনি এ দাওয়াতপত্র ফেসবুকে শেয়ার দিয়ে লিখেছেন, আজ একটি জিনিস দেখে খুবই অবাক লাগলো। আমাদের বহলাডাঙ্গা হাই স্কুলের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান ও খেলাধুলা আগামী ২৯ ও ৩০ তারিখ। এখানে একটা চিঠি ইস্যু করা হয়েছে ১৭ জনের নামের মধ্যে ১০-১১ জনই আওয়ামী লীগ, শুধু আওয়ামী লীগ বললেই হবে না, এখানে আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, থানা কমিটির মেম্বার সবাইকেই রাখা হয়েছে। সরিষা ইউনিয়নে কি আমাদের বিএনপি‍‍`র লোকজন নাই নাকি? আওয়ামী লীগকে পুর্নবাসিত করার জন্য এই উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এটা আমরা সাধারণ বিএনপি জানতে চাই।

এ পোস্টের অসংখ্য কমেন্টের মধ্যে বেশ কিছু কমেন্ট আলোচিত তারা বলছেন, আওয়ামী লীগের পূর্নবাসন করতেই এমন কাজ করছে। তারুন্যের উৎসবে নেই, কোন তারুন্যে আছে, শুধু আওয়ামী লীগের পূর্নবাসনের কার্যক্রম।

এ ব্যাপারে শরিসা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি রেজাউল আলম হুমায়ুন বলেন, আমিসহ প্রাক্তন প্রধান শিক্ষক মিলেই এ চিঠি করা হয়েছে। আমি একটা শালিসে আছি, পরে কথা বলব।

এ ব্যাপারে পাংশা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ বিষয়ে আমি কিছু জানিনা। সকল স্কুলের দাওয়াত পত্রও আমরা পাই না।

Header Ad
Header Ad

বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের যাতায়াতে ডিএমপির ১৩ নির্দেশনা  

বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের যাতায়াতে ডিএমপির ১৩ নির্দেশনা । ছবিঃ সংগৃহীত

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) পক্ষ থেকে দেশি-বিদেশি লাখ লাখ ধর্মপ্রাণ মানুষের বিশ্ব ইজতেমায় যাতায়াত নির্বিঘ্ন এবং যথাস্থানে যানবাহন পার্কিং করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে বিদেশগামীদের জন্যও নির্দেশনা রয়েছে।

আজ সোমবার ডিএমপি’র উপ-কমিশনার (মিডিয়া) তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।

আখেরী মোনাজাতের দিন (২ ও ৫ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৪টা থেকে আন্তঃজেলা বাস, ট্রাক, কার্ভাডভ্যান ও অন্যান্য ভারী যানবাহনসমূহ আব্দুল্লাহপুর, ধউড় ব্রিজ মোড় পরিহার করে মহাখালী-বিজয় সরণি-গাবতলী হয়ে চলাচল করবে।

অনুরূপভাবে নবীনগর, বাইপাইল ও আশুলিয়া হয়ে উত্তরবঙ্গ হতে আগত যানবাহনসমূহ কামারপাড়া/আব্দুল্লাহপুর ক্রসিং পরিহার করে সাভার, গাবতলী দিয়ে চলাচল করবে অথবা ধউড় ব্রিজ ক্রসিং হয়ে মিরপুর বেড়ীবাঁধ দিয়ে চলাচল করবে।

ঢাকা থেকে এয়ারপোর্ট রোড দিয়ে আগত যানবাহনসমূহ কুড়িল ফ্লাইওভারের ওপর দিয়ে প্রগতি সরণি হয়ে অথবা বিশ্বরোড ক্রসিং (নিকুঞ্জ-১ ক্যাচি গেট) দিয়ে ইউটার্ন করে চলাচল করবে।

আখেরী মোনাজাতের দিন (২ ও ৫ ফেব্রুয়ারি) ভোর ৪টা থেকে ৩০০ ফিট দিয়ে আগত যানবাহন সমূহ কুড়িল ফ্লাইওভার লুপ-২ (এয়ারপোর্টগামি) পরিহার করে প্রগতি সরণি এবং কুড়িল ফ্লাইওভার লুপ-৪ (কাকলী মহাখালীগামি) ব্যবহার করবেন। কোনভাবেই বিমানবন্দর সড়ক ব্যবহার করা যাবে না।

আখেরি মোনাজাতের দিন (২ ও ৫ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের কাওলা/এয়ারপোর্টগামী এক্সিট পরিহার করার জন্য অনুরোধ করা হলো। উত্তরার বাসিন্দা, বিমানযাত্রী, বিমান অপারেশনাল যানবাহন ও বিমান ক্রু বহনকারী যানবাহন, ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর গাড়ি ও এ্যাম্বুলেন্স ব্যতীত সকল প্রকার যানবাহনের চালকগণ বিমানবন্দর সড়ক পরিহার করে বিকল্প হিসেবে মহাখালী বিজয় সরণি হয়ে মিরপুর-গাবতলী সড়ক ব্যবহার করবেন।

ঢাকা মহানগর থেকে যে সকল মুসল্লিগণ পায়ে হেঁটে বিশ্ব ইজতেমাস্থলে যাবেন, তারা তুরাগ নদীর উপরে নির্মিত পল্টুন ব্রিজ অথবা কামাড়পাড়া ব্রিজ দিয়ে টঙ্গী ইজতেমা ময়দানে যাতায়াত করবেন।

বিদেশগামী যাত্রীদের বিমানবন্দরে আনা-নেয়ার জন্য আখেরী মোনাজাতের দিন পদ্মা ইউলুপ এবং কুড়াতলী লুপ- ২ এবং নিকুঞ্জ-১ গেট হতে ট্রাফিক-উত্তরা বিভাগের ব্যবস্থাপনায় যাত্রীদের জন্য পরিবহন সেবা প্রদান করা হবে।

নির্ধারিত পার্কিং স্থানে মুসল্লীবাহী যানবাহন পার্কিং এর সময় অবশ্যই গাড়ির চালক/হেলপার গাড়িতে অবস্থান করবেন এবং বহনকারী যাত্রীগণ ও চালক একে-অপরের মোবাইল নম্বর নিয়ে রাখবেন, যাতে বিশেষ প্রয়োজনে তাৎক্ষণিকভাবে পারস্পরিক যোগাযোগ করা যায়।

মুসল্লীবাহী প্রতিটি যানবাহনের দৃশ্যমান স্থানে চালকের নাম এবং মোবাইল নম্বর দৃশ্যমান থাকতে হবে। ঢাকা ময়মনসিংহ মহাসড়কে ফ্লাইওভারের নিচে আব্দুল্লাহপুর বেইলী ব্রিজ ভেঙ্গে যাওয়ার কারণে সকল যানবাহন চালকদের আজমপুর থেকে ফ্লাইওভার ব্যবহার করার জন্য অনুরোধ করা হলো।

সড়ক দুর্ঘটনা এড়াতে জনসাধারণকে পায়ে হেঁটে ফ্লাইওভার দিয়ে পারাপার না হওয়ার জন্য অনুরোধ করা হলো। খিলক্ষেত হতে আব্দুল্লাপুর হয়ে ধউড় ব্রিজ পর্যন্ত রাস্তার উভয় পার্শ্বে পার্কিং করা যাবে না।

বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে গাড়ি পার্কিং ও চলাচলে ডিএমপির নির্দেশনা

ইজতেমায় আসা মুসল্লিদের যানবাহন নিম্নবর্ণিত স্থানে (বিভাগ অনুযায়ী) যথাযথভাবে পার্কিং করবেন:

ঢাকা ও চট্টগাম বিভাগ থেকে আসা গাড়ি- ১৫নং সেক্টর এলাকাধীন কদমতলী মার্কেট, ৫নং ব্রিজের ঢাল এবং ১৭ নং সেক্টর উলুদাহ মাঠ এলাকায় পার্কিং করবে।

সিলেট ও খুলনা বিভাগ থেকে আসা গাড়ি:
উত্তরাস্থ ১৫নং সেক্টর লেকপাড় মাঠে পার্কিং করবে। রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের গাড়ি: ১০নং ব্রিজ এবং ১১নং ব্রিজ লেকের পশ্চিম পার্শ্ব, ১৬নং সেক্টরের ভিতরে এবং বউবাজার মাঠে পার্কিং করবে।

বরিশাল বিভাগ থেকে আসা গাড়ি:
ধউর ব্রিজ ক্রসিং সংলগ্ন বিআইডব্লিউটিএ ল্যান্ডিং স্টেশন এলাকায় পার্কিং করবে। এছাড়া ঢাকা মহানগরী গাড়িগুলো ৩০০ ফিট রাস্তা সংলগ্ন স্বদেশ প্রোপার্টির খালি জায়গায় পার্কিং করবে।

ভাইভারশন সংক্রান্ত তথ্য ডাইভারশন পয়েন্টসমূহ:
শুধুমাত্র আখেরী মোনাজাতের দিন অর্থাৎ আগামী ২ ফেব্রুয়ারি ও ৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৪টা থেকে।

ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগ বিশ্ব ইজতেমা উপলক্ষে যানবাহন চলাচলে শৃঙ্খলা রক্ষা ও যানজট এড়ানোর লক্ষ্যে সম্মানিত ধর্মপ্রাণ নাগরিকবৃন্দের সর্বাত্মক সহযোগিতা কামনা করছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

দুই ঘণ্টায় স্বদেশে ফিরলেন ২ লাখ ফিলিস্তিনি
ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠানে অতিথিদের তালিকায় ১১ জনই আ:লীগ নেতা  
বিশ্ব ইজতেমায় মুসল্লিদের যাতায়াতে ডিএমপির ১৩ নির্দেশনা  
ঢাবি ও সাত কলেজের সংঘর্ষ অনাকাঙ্ক্ষিত: আইন উপদেষ্টা
এবার ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের
প্লে অফে এক পা রাজশাহীর  
সীমান্তের ওপারে মাদকের বাঙ্কার: বাংলাদেশে পাচারের আগেই ধরা পড়লো বিশাল চালান
ড. ইউনূসকে শুভেচ্ছা জানিয়েছে নরেন্দ্র মোদি  
সাত কলেজের সামনে দিয়ে ঢাবির বাস চলতে না দেয়ার হুঁশিয়ারি
টাঙ্গাইলে গুড়িয়ে দেওয়া হলো সীসা তৈরি কারখানা
কেউ কেউ আওয়ামী লীগের ভাষায় কথা বলছে: জামায়াত সেক্রেটারি
নিউমার্কেট থানা ঘেরাওয়ের ঘোষণা ৭ কলেজ শিক্ষার্থীদের  
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের জাতীয়করণ করে ক্লাসে ফিরিয়ে দিন : চরমোনাই পীর  
‘‘বেতনে না পোষালে অন্য পেশায় চলে যান’’ সংবাদের বিষয়ে যে ব্যাখ্যা দিলেন গণশিক্ষা উপদেষ্টা
ক্ষমতার লোভে তরুণ প্রজন্মকে কেনা সম্ভব নয়: হাসনাত আব্দুল্লাহ
বিচারপতি মানিকের মৃত্যু! যা জানা গেলো
মধ্যরাত থেকে সারাদেশে বন্ধ হতে পারে ট্রেন চলাচল
সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে বললেন ছাত্রশিবির  
মালানের তান্ডবে খুলনাকে হারিয়ে কোয়ালিফায়ারে বরিশাল
বাজেটে তামাক-কর ও দাম বাড়ানোর দাবি