শুক্রবার, ২২ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

ইউটিউবের মাধ্যমে লাখপতি ববি শিক্ষার্থী হামীম

ইউটিউব ও ফেইসবুকে নানা বিষয় নিয়ে বিশ্লেষণমূলক ভিডিও তৈরি করে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ব্যবস্থাপনা বিভাগের চতুর্থ ব্যাচের শিক্ষার্থী মেহেদী হাসান হামীম হয়েছেন লাখপতি।

ইউটিউব থেকে গত পাঁচ বছরে ১৮ লাখ টাকা আয় করেছেন হামীম। বর্তমানে ফেসবুক ও ইউটিউবের ভিডিও কনটেন্ট থেকে তার মাসিক আয় ৫০ হাজার টাকার বেশি। তার ইউটিউবে সাবসক্রাইবার প্রায় সাড়ে পাঁচ লাখ। ভিডিও কনটেন্ট রয়েছে এক হাজার ৬০০। প্রতিদিনই একটা, দুটো ভিডিও কনটেন্ট আপলোড করেন তিনি। এ বছর ২৪ ফেব্রুয়ারি ফেসবুকেও ভিডিও কনটেন্ট শেয়ার শুরু করেন। সেখান থেকে মাসিক আয় প্রায় ৩০ হাজার টাকা।

বর্তমানে পরিবারের ত্রাণকর্তাও হামীম। কারণ পড়াশুনার পাশাপাশি নিজে সাবলম্বী হয়েছে, দাঁড়িয়েছেন পরিবারের পাশেও। একই কন্টেন্ট দিয়ে ফেসবুক ও ইউটিউবে ইনকামের সুযোগ রয়েছে। গত পাঁচ বছর ধরে পড়ালেখার পাশাপাশি ইউটিউবে কন্টেন্ট আপলোড করছেন তিনি। এখন পরিবারের শতভাগ খরচ ও নিজের খরচ বহন করছেন।

তিনি জানান, ২০১৭ সালের ১ আগস্ট। শেরে বাংলা হলের ডাইনিংয়ে দুপুরে খেতে বসে সহপাঠীর কাছ থেকে জানতে পারেন তাদের আরেক সহপাঠী ইউটিউব থেকে কিছু টাকা পেয়েছেন। এর আগেও শুনেছেন ইউটিউব থেকে টাকা আয় করা যায়। কিন্তু, বাস্তবে কোনো ধারণা ছিল না। নিজের রুমে এসে জানলেন, পাশের রুমের অন্য এক সহপাঠী শিমুলও ইউটিউবিং করে। তখনই তার কাছ থেকে সফটওয়ার নিয়ে কিছু কাজ শিখে নিলেন। ওই দিনই একটা ভিডিও বানিয়ে আপলোড করলেন। সেদিন থেকেই বিষয়টা নিয়ে চিন্তা ভাবনা শুরু হয়ে গেল। টানা এক মাস ভিডিও বানালেন। প্রায় ৭০টি ভিডিও আপলোড করেও কোনো ভিউ নেই। বাড়ির সবাই বললেন, কী শুরু করেছিস, পড়ালেখা বাদ দিয়ে? মেহেদী তবুও কাজ চালিয়ে গেলেন।

হামীম জানান, ২ সেপ্টেম্বর কোরবানির ঈদের দিন নামাজ পড়ে এসে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বসে ভিডিও বানালেন। আপলোড করার পরে ভালো ভিউ আসতে থাকল। এক দিনে এক লাখের বেশি ভিউ হলো। পরে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। ভিডিও দিলে ভালো ভিউ আসত। ১০ হাজার ভিউ এর শর্ত পূর্ণ হলো (বর্তমানে চার হাজার ঘণ্টা ওয়াচটাইম এবং এক হাজার সাবস্ক্রাইবার)। ১৩ সেপ্টেম্বর দুপুরে মনিটাইজেশনের জন্য ইউটিউবের কাছে আবেদন করলেন। সন্ধ্যায় অনুমোদন পাওয়া গেল এবং আয় শুরু হয়ে গেল। ফ্রান্স থেকে বাড়িতে চিঠি এল ঠিকানা যাচাই-বাছাইয়ের জন্য। জীবনের প্রথম আয় ১৩ হাজার টাকা হাতে পেলেন ওই বছরের ডিসেম্বর মাসে।

মেহেদী হাসান হামিম বলেন, 'ইউটিউব হলো ধৈর্যের পরীক্ষা। অন্যরা যেখানে বিকেলে সময় পেলে একটু ঘুরতে যায়, তখন আমি হলের বেলকনিতে বসে রেকর্ডিং করেছি, ভিডিও বানিয়েছি। আটজনের এক রুম যখন একটু ফাঁকা হবে, তখন আমি রেকর্ডিং করব, এ আশায় বসে থাকতাম। এভাবেই পথচলা শুরু। আমার ইউটিউব চ্যানেলে এক লাখ সাবস্ক্রাইবার পূর্ণ হওয়ায় ২০১৮ সালের ৯ আগস্ট ইউটিউব থেকে সিলভার প্লে বাটন ক্রিয়েটর অ্যাওয়ার্ডটি হাতে পাই।'

তিনি আরও বলেন, ইউটিউবিং এ কেউ আসতে চাইলে তাকে চরম ধৈর্যের পরীক্ষা দিতে হবে। অন্যথায় সফলতা পাওয়া সম্ভব নয়। আর একবার সফলতা পেয়ে গেলে পরে একটু কম সময় দিলেও চলে।

মেহেদী হাসান নতুনদের উদ্দেশে বলেন, 'যারা ইউটিউবিং শুরু করতে চান তাদের বলব, আপনি যেটাতে দক্ষ, আপনার যেটা ভালো লাগে সারাদিন যেটা নিয়ে চিন্তা করতে পারবেন, বোরিং হবেন না সেটা নিয়েই কাজ করুন। কারণ নিজের উপযুক্ত জিনিস খুঁজে বের করা গুরুত্বপূর্ণ। কেউ ফুটবল খেলে ভালো সফলতা পেয়েছে, তাই বলে আপনিও ফুটবল খেলতে নেমে যাবেন না। আপনি হয়তো ভালো ক্রিকেট খেলেন, ওটা দিয়েই শুরু করুন। কেউ কেউ সফলতা পায় মাত্র এক মাসে বা তারও কম সময়ে। আবার কেউ পায় ছয় মাসে বা বছরে। আমার সফলতা এসেছে এক মাসে। এটা নির্ভর করে কাজ কতটা অনন্য, মান, ধারাবাহিকতার ওপর। তবে ধারাবাহিকতা সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। আর শতভাগ কপি, পেস্ট, শর্টকাট চিন্তা থাকলে কখনোই সফলতা আসবে না। তাই নিজের দক্ষতা, সৃজনশীলতা রয়েছে সে বিষয়েই কাজ করুন। লেগে থাকলে সফলতা আসবেই।'

এসএন

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত