শনিবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৫ | ১৩ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

নতুন প্রেমে মজেছেন মাহিয়া মাহি

মাহিয়া মাহি। ছবি: সংগৃহীত

নতুন প্রেমে মজেছেন ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। শোবিজাঙ্গনের বাতাসে এমন খবরই ঘুরপাক খাচ্ছে। স্বামী রাকিব সরকারের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর নায়িকার জীবনে নতুন করে বসন্তের বাতাস লেগেছে।

প্রথম দুই সংসারের বিচ্ছেদের পর জীবনে নতুন মানুষের আগমন নিয়ে অনেকটাই সতর্ক মাহি। তবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রায়শই ‘প্রিয় মানুষকে’ নিয়ে বিভিন্ন ধরণের স্ট্যাটাস দিচ্ছেন তিনি। যেসব দেখে ভক্তদেরও বুঝতে সমস্যা হচ্ছে না মাহির নতুন সম্পর্কের কথা।

সম্প্রতি মাহির সঙ্গে এক নায়কের প্রেমের গুঞ্জন শোনা গিয়েছিল। কিন্তু সেই গুঞ্জনের সত্যতা মেলেনি। চলচ্চিত্র সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্রের দাবি, মাহি প্রেম করছেন। তবে ঢালিউডের কোনো নায়কের সঙ্গে নয়। নিজের প্রেমের বিষয়টি পুরোপুরি গোপন রাখার চেষ্টা করছেন অভিনেত্রী।

এদিকে বিচ্ছেদের পর মাহির দ্বিতীয় স্বামী রাকিব সরকার জানিয়েছিলেন, তিনি চেয়েছেন সংসারটা টিকিয়ে রাখতে। তবে মাহি চাননি সংসার করতে।

 

মাহিয়া মাহি। ছবি: সংগৃহীত

রাকিব বলেছিলেন,‘মাহির পক্ষ থেকে যে সিদ্ধান্ত এসেছে, তা এখন ৯৯ ভাগই বিচ্ছেদের পথে। এক ভাগ নিয়েও আমি আশাবাদী। চেষ্টা করেছি সংসারটা টিকিয়ে রাখতে। কারণ আমি মাহিকে বিয়ে করি পরিবারের অমতে। বিভিন্ন বাধা থাকা সত্ত্বেও তাকে ভালোবেসে বিয়ে করেছি।’

অন্যদিকে মাহি বলেছিলেন, ‘রাকিবের সঙ্গে আমার প্রেম হয়নি। মাত্র দুই মাসের পরিচয়ে দু‘জনের মধ্যে ভালো বোঝাপড়ার পর সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা বিয়ে করবো। সে তখন তো আমার রাগ, ইগো অথবা আরও যেসব সমস্যা আছে সেই সম্পর্কে বুঝেনি; কখনো দেখেওনি। বিয়ে করার পর দেখেছে। রাকিবের তো একই অবস্থা। ওর যেসব সমস্যা আছে। এগুলো তো আমি পরে বুঝেছি। মানুষ মাত্রই সমস্যা থাকবে। আমরা যখন একসঙ্গে থাকব, তখন আমাদের চোখে সবই ভালো লাগবে। কিন্তু যখন সম্পর্ক থাকবে না, তখন আবার দুজন দুজনার শত্রু হবো। এই ধরনের মানুষ আমি আর রাকিব না। রাকিব আমার জীবন থেকে অতীত হয়ে গেছে। আমি তার জীবন থেকে অতীত হয়ে গেছি।’

রাকিবের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর বর্তমানে আবারও কাজে ফিরেছেন মাহি। নিজেকে নতুনভাবে পর্দায় হাজির করার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। নিয়মিত জিমে যাচ্ছেন, বিভিন্ন অনুষ্ঠান-আয়োজনে অংশ নিচ্ছেন। তারই ধারাবাহিকতায় সম্প্রতি একটি ফটোশুটে অংশ নিয়ে মাত্র এক মিনিটের নাচের ভিডিও নিজের ফেসবুকে শেয়ার করেছেন। যে ভিডিওতে রীতিমতো ঝড় তুলেছেন অভিনেত্রী।

প্রসঙ্গত, প্রথম সংসারে ভাঙনের পর ভালোবেসে ২০২০ সালে গাজীপুরের ব্যবসায়ী রাকিব সরকারকে বিয়ে করেছিলেন চিত্রনায়িকা মাহিয়া মাহি। তাদের সংসারে রয়েছে একটি পুত্রসন্তান। যার নাম ফারিশ সরকার।

এরপর চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে এক ভিডিওবার্তায় নিজের সংসার ভাঙার খবর জানান মাহি। সেসময় বিচ্ছেদের কারণ স্পষ্ট না করলেও অভিনেত্রী জানান, বর্তমানে স্বামী রাকিব সরকারের সঙ্গে এক ছাদের নিচে থাকছেন না তিনি। খুব শিগগিরই হাঁটবেন আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদে।

Header Ad
Header Ad

ভারত-পাকিস্তান বিরোধে উত্তেজনা, শান্তির বার্তা নিয়ে এগিয়ে এলো ইরান

ছবি: সংগৃহীত

কাশ্মীরের পেহেলগামে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার পর আবারও ভারত-পাকিস্তান সম্পর্কের টানাপোড়েন চরমে উঠেছে। হামলায় প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত ২৬ জন পর্যটক। নয়াদিল্লি সরাসরি পাকিস্তানকে অভিযুক্ত করে পাল্টা কড়া পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছে। এমন উত্তেজনাকর পরিস্থিতিতে শান্তির বার্তা নিয়ে এগিয়ে এসেছে ইরান।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সৈয়দ আব্বাস আরাগচি এক্সে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে জানান, ভারত ও পাকিস্তান ইরানের প্রিয় প্রতিবেশী। শত শত বছরের সাংস্কৃতিক ও সভ্যতার বন্ধন দিয়ে গড়া সম্পর্ককে ভিত্তি করেই ইরান দু’দেশের মধ্যে শান্তিপূর্ণ সমঝোতার উদ্যোগ নিতে চায়।

তিনি বলেন, “আমাদের নয়াদিল্লি ও ইসলামাবাদে দূতাবাসের মাধ্যমে আমরা এই কঠিন সময়ে দুই দেশের মধ্যে বৃহত্তর বোঝাপড়ার পরিবেশ তৈরি করতে চাই।” পোস্টে বিখ্যাত পার্সিয়ান কবি সাদির একটি কবিতাও উদ্ধৃত করেন তিনি—“মানুষ এক দেহের অঙ্গ, একজনের ব্যথায় অন্যরা কষ্ট পায়।”

প্রসঙ্গত, সন্ত্রাসী হামলার জেরে ভারত ইতোমধ্যেই পাকিস্তানের সঙ্গে সিন্ধু নদীর পানি চুক্তি স্থগিত করেছে, পাকিস্তানিদের ভিসা সুবিধা বাতিল করেছে এবং সীমান্ত ক্রসিং বন্ধ করেছে। জবাবে পাকিস্তানও একইভাবে ভারতের বিমান চলাচল নিষিদ্ধ করেছে ও সীমান্তে কড়াকড়ি বাড়িয়েছে।

ভারতের জলশক্তিমন্ত্রী জানিয়েছেন, পাকিস্তানে যেন সিন্ধু নদীর এক ফোঁটা পানিও না যায়, সেই ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। এর প্রতিক্রিয়ায় পাকিস্তান হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছে, ভারত যদি পানি প্রবাহ বন্ধ করে, তা সরাসরি যুদ্ধ ঘোষণার সামিল হবে।

যদিও ইরানের মধ্যস্থতার এই প্রস্তাব আন্তর্জাতিক অঙ্গনে প্রশংসিত হচ্ছে, এখন পর্যন্ত নয়াদিল্লি কিংবা ইসলামাবাদ—কোনো পক্ষই আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া জানায়নি।

Header Ad
Header Ad

তারেক রহমানকে নিয়ে দ্য উইকের কাভার স্টোরি ‘নিয়তির সন্তান’

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানকে নিয়ে ব্রিটিশ সাপ্তাহিকী ‘দ্য উইক’ নিউজ ম্যাগাজিন চলতি সংখ্যায় একটি কাভার স্টোরি করেছে। যার শিরোনাম ছিল "Destiny's Child"- বাংলায় যার অর্থ দাঁড়ায় ‘নিয়তির সন্তান’।

দ্য উইক ম্যাগাজিনের নয়াদিল্লি ব্যুরো চিফ নম্রতা বিজি আহুজা’র লেখা ওই শীর্ষ প্রতিবেদনে বলা হয়, আওয়ামী লীগ সরকারকর্তৃক বিএনপি ভাঙার চেষ্টার বিপরীতে তারেক রহমানের নেতৃত্বেই দল ঐক্যবদ্ধ রয়েছে এবং তারেক রহমান পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে রয়েছেন, কারণ দিন দিন তার জনপ্রিয়তা বাড়ছে।

সাপ্তাহিক নিউজ ম্যাগাজিন ‘দ্য উইক’-এর চলতি সংখ্যার কাভার স্টোরি ‘ডেসটিনি’স চাইল্ড’ সময় সংবাদের পাঠকের জন্য বাংলায় তুলে ধরা হলো-

বাংলাদেশে পরিবর্তন তারেক রহমানকে একটি সুযোগ এনে দিয়েছে।

বাংলাদেশের রাজনীতিতে পরিবর্তন একটি গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্ত হতে পারে তারেক রহমানের জন্য। যিনি বর্তমানে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন। সমর্থকদের কাছে ‘তারেক জিয়া’ নামে পরিচিত। তিনি সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার ছেলে। মুক্তিযোদ্ধা ও সেনা জেনারেল জিয়া বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) প্রতিষ্ঠা করেন। ১৯৮১ সালে বিদ্রোহী সেনা কর্মকর্তাদের হাতে নিহত হওয়ার পর খালেদা জিয়া দলের নেতৃত্ব গ্রহণ করেন। খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনা ১৯৯০ সালের গণ-অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন, যা প্রেসিডেন্ট হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদের পতনের দিকে নিয়ে যায়।

৫৭ বছর বয়সী তারেক এখন তার মায়ের পদাঙ্ক অনুসরণ করছেন, কারণ বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া পুনরায় শুরু করার চেষ্টা করছে। আওয়ামী লীগ সরকারকে সরিয়ে দেয়ার পর বিএনপি দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। ঢাকায় তারেক রহমানের প্রত্যাবর্তন নিয়ে ব্যাপক উত্তেজনা বিরাজ করছে। তিনি বর্তমানে লন্ডনে অবস্থান করছেন।

তারেক রহমানের জন্য, যিনি ভার্চুয়ালি দলীয় নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বক্তব্য রাখছেন, ঢাকায় নামার পর তার জীবনে পূর্ণ চক্র সম্পূর্ণ হবে। খালেদা জিয়া আশা করছেন, তারেকই আসন্ন নির্বাচনে দলের মুখ হিসেবে আবির্ভূত হবেন।

তারেক রহমানের উপদেষ্টা মাহদী আমিন বলেন, তারেক রহমান এরইমধ্যে একটি সুস্পষ্ট পরিকল্পনা করেছেন।

বিশ্বব্যাংকের সাবেক কর্মকর্তা এবং তারেকের উপদেষ্টা ড. জিয়াউদ্দিন হায়দার বলেন, চাকরি, জনস্বাস্থ্য, শিক্ষা, কৃষক, শ্রমিক বা শ্রমজীবী যেই হোক না কেন, আমরা তাদের সমান সুযোগ, ন্যায্য মজুরি এবং দুর্নীতিমুক্ত একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা দিতে চাই। আমরা একটি জ্ঞানভিত্তিক ও উন্নয়নকেন্দ্রিক রাজনীতি গড়ে তুলতে তারেকের দৃষ্টিভঙ্গি বাস্তবায়ন করতে চাই।

সব নজর এখন থাকবে এ দিকে যে, কতটা দক্ষতার সঙ্গে তারেক রহমান বাংলাদেশের নেতৃত্ব নিতে সক্ষম হবেন যখন তিনি ঢাকায় নামবেন।

জর্জিয়া স্টেট ইউনিভার্সিটির পিএইচডি গবেষক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক আসিফ বিন আলী বলেন, তিনি নির্বাসনে যেতে বাধ্য হয়েছিলেন, এবং সামরিক-প্রশাসনিক কর্তৃত্ব তার কাছ থেকে লিখিত অঙ্গীকার নিয়েছিল যে তিনি ভবিষ্যতে আর রাজনীতিতে জড়াবেন না। এটি ছিল তার রাজনৈতিক অধিকারের লঙ্ঘন।

১৬ বছরের নির্বাসনকালে তারেক ব্যক্তিগত ক্ষতির সম্মুখীন হন (তিনি তার ছোট ভাই আরাফাত রহমান কোকোকে হারান) এবং বহু আইনি ও রাজনৈতিক চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হন। তবুও, তিনি বিএনপিতে প্রভাবশালী থেকে যান এবং দলকে একত্রিত রাখেন।

আসিফ আলী বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার কর্তৃক দল ভাঙার চেষ্টার বিপরীতে তারেক এবং মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরই দলকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছেন।

২০০৯ সালে দলের পঞ্চম জাতীয় কাউন্সিলে তারেক বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন এবং ২০১৬ সালে পুনর্নির্বাচিত হন। জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় তার মায়ের কারাবরণের পর থেকে তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

রাজনৈতিক বিশ্লেষক আসিফ বিন আলী বলেন, তারেক বাংলাদেশের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার পথে রয়েছেন, কারণ তার জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে।

তারেক ১৯৮৮ সালে রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। তিনি ১৯৯১ সালের নির্বাচনী প্রচারে অংশগ্রহণ করেন, কিন্তু পরে খুব একটা সক্রিয় ছিলেন না, যদিও বিএনপি সরকার গঠন করে। তিনি ২০০১ সালের নির্বাচনী প্রচারে পুনরায় সক্রিয় হন এবং বিএনপি নিরঙ্কুশ বিজয় লাভ করে। এই সময়ে তিনি দলে উল্লেখযোগ্য প্রভাব অর্জন করেন। তবে, মায়ের শাসনামলে তার বিরুদ্ধে অপ্রয়োজনীয় হস্তক্ষেপ এবং সরকারে কোনো আনুষ্ঠানিক পদে না থেকেও ক্ষমতা প্রয়োগের অভিযোগ আনা হয়।

২০০৭ সালে, ফখরুদ্দিন আহমেদের নেতৃত্বে একটি সামরিক-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত হয় এবং তারেক তার মায়ের সঙ্গে বন্দি হন। দুই বছরের তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শাসনকালে, অনেক শীর্ষস্থানীয় রাজনৈতিক নেতাকে গ্রেফতার ও নির্যাতন করা হয়। তারেক ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে মুক্তি পান এবং চিকিৎসার জন্য প্যারোলে লন্ডনে যাওয়ার অনুমতি পান।

বাংলাদেশে পরিবর্তন তারেকের জন্য একটি সুযোগ, যাতে তিনি তার পূর্বসূরিদের ধারা ভেঙে নিজস্ব একটি উত্তরাধিকার তৈরি করতে পারেন। প্রশ্ন হলো, তিনি কেমন নেতা হবেন?

Header Ad
Header Ad

কুয়েটের ভিসি ও প্রো-ভিসিকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং ড. এস কে শরীফুল আলম। ছবি: সংগৃহীত

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ ও উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এস কে শরীফুল আলমকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত পৃথক প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

ভিসিকে অব্যাহতি দেওয়ার প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলেরর অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৩-এর ধারা ১০ (২) অনুযায়ী এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর পদে ইতোপূর্বে নিয়োগকৃত অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদকে তার নিজ বিভাগে প্রত্যাবর্তনের নিমিত্ত ভাইস-চ্যান্সেলর পদের আদেশ প্রত্যাহারপূর্বক তাকে ওই পদ থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

অপর প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, রাষ্ট্রপতি ও চ্যান্সেলরের অনুমোদনক্রমে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৩-এর ধারা ১২ (২) অনুযায়ী এই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইসচ্যান্সেলর পদে ইতোপূর্বে নিয়োগকৃত অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে তার নিজ বিভাগে প্রত্যাবর্তনের নিমিত্ত প্রো-ভাইস-চ্যান্সেলর পদের আদেশ প্রত্যাহারপূর্বক তাকে ওই পদ থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।

জনস্বার্থে এ আদেশ জারি করা হয়েছে বলে প্রজ্ঞাপন দুটিতে উল্লেখ করা হয়।

এর আগে বুধবার (২৩ এপ্রিল) দিনগত রাত ১টার দিকে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. মামুন অর রশিদের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কুয়েটে সাম্প্রতিক ঘটনাবলির পরিপ্রেক্ষিতে উদ্ভূত সংকট নিরসন এবং শিক্ষা কার্যক্রম দ্রুত শুরু করার লক্ষ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এবং উপ-উপাচার্যকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি প্রদানের প্রক্রিয়া শুরু করা হয়েছে। অনতিবিলম্বে একটি সার্চ কমিটি গঠনের মাধ্যমে এ দুটি পদে নতুন নিয়োগ দেয়া হবে।

পরদিন বৃহস্পতিবার (২৪ এপ্রিল) শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, কুয়েটের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য পদত্যাগ করেছেন। রাষ্ট্রপতি ও আচার্য তাদের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করলে সেখানে নতুন উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য নিয়োগ দেয়া হবে।

তবে ওইদিন কুয়েটের উপ-উপাচার্য দাবি করেন, তিনি পদত্যাগ করেননি। উল্টো তাকে অব্যাহতি না দিতে তিনি শিক্ষা উপদেষ্টাকে চিঠি লেখেন। চিঠিতে নিজেকে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পক্ষের শক্তি হিসেবে দাবিও করেন।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ভারত-পাকিস্তান বিরোধে উত্তেজনা, শান্তির বার্তা নিয়ে এগিয়ে এলো ইরান
তারেক রহমানকে নিয়ে দ্য উইকের কাভার স্টোরি ‘নিয়তির সন্তান’
কুয়েটের ভিসি ও প্রো-ভিসিকে অব্যাহতি দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি
মেধাসম্পদের সর্বোত্তম ব্যবহারে সবাইকে উদ্যোগী হতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বেনাপোলে ৬ নারী ছিনতাইকারী গ্রেফতার
‘সংস্কার না নির্বাচন’ এই খেলা বাদ দিয়ে বিচার করুন: সারজিস আলম
যুদ্ধ বন্ধের আলোচনার মধ্যেই মস্কোয় গাড়িবোমা হামলায় রুশ জেনারেল নিহত
পোপ ফ্রান্সিসকে শেষ বিদায় জানাতে রোমে পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের 'বি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন
পাকিস্তানে বোমা বিস্ফোরণে নিরাপত্তা বাহিনীর ৪ সদস্য নিহত
নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দিলেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
নওগাঁয় পুলিশ কনস্টেবল নিয়োগে প্রতারণার অভিযোগে গ্রেফতার ১
শিগগিরই স্থলভিত্তিক এলএনজি টার্মিনাল স্থাপন করবে সরকার: প্রেস সচিব
টাঙ্গাইলে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে মাছ ব্যবসায়ী খুন
সৌদিতে মক্কার কাছেই জেনিফার লোপেজের নাচ-গান, ক্ষুব্ধ মুসল্লিরা
ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা চরমে, যা বলল জাতিসংঘ
হবিগঞ্জে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দু’পক্ষের সংঘর্ষ, আহত অর্ধশতাধিক
ময়ূখ রঞ্জনকে ‘গাধা’ বললেন অভিনেতা ঋত্বিক!
পারভেজ হত্যা মামলার প্রধান আসামি মেহেরাজ ৫ দিনের রিমান্ডে
ভারতীয় সেনার গুলিতে লস্করের শীর্ষ কমান্ডার আলতাফ লালি নিহত