পরীক্ষায় ফেল করেছিলেন মিমি!
কলকাতার জনপ্রিয় তারকা অভিনেত্রী ও সাংসদ মিমি চক্রবর্তী। এবার জানা গেল তার হাঁড়ির খবর। এক বছর পরীক্ষায় তিনি নাকি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি! সেই তথ্যই ফাঁস করেছেন তার বন্ধু তনুশ্রী চক্রবর্তী।
তবে সত্যিই কি পড়ালেখায় অমনোযোগী ছিলেন মিমি? এমন প্রসঙ্গে প্রতিবাদ করে তিনি বলেছেন ‘মোটেই না’। বরং ছোট থেকে পড়ালেখায় ভালো ছিলেন তিনি। প্রতি বছর ভাল ফলাফল করে নতুন শ্রেণিতে উঠতেন। ‘দিদি নং ১’-এর মঞ্চ বলছে, পুরোটাই নাকি দুই বন্ধুর খুনসুটি ছিল!
জি বাংলার এই রিয়্যালিটি শো-তে চাঁদের হাঁট বসিয়েছিলেন মিমি, তনুশ্রী, পার্নো মিত্র, সায়ন্তিকা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানেই পর্দার ‘মিনি’র ছোটবেলা এবং পরিণত সময়ের কথা উঠে এসেছে। ছোটবেলায় কেমন ছিলেন মিমি? নিজেই স্বীকার করেছেন, প্রচন্ড দুষ্টু ছিলেন। এতটাই যে তার কারণে অন্যেরা মার খেতেন।
পাশাপাশি, স্কুলে তিনি বিখ্যাত ছিলেন পরোপকারের জন্য। কেউ ছুঁটে আসলেই তিনি সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিতেন।
এই পরোপকারের অভ্যেস থেকেই কি রাজনীতিতে মিমি? পর্দার ‘মঞ্জরী’র দাবি, অভিনেত্রী হওয়ার পরেও তিনি অনেককে সহযোগিতা করেছেন। রাজনৈতিক মঞ্চ আরও সহজে সাধারণের কাছে পৌঁছে দেয়। একই সঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরোধও তিনি ফেলতে পারেননি।
সাংসদ হওয়ার আগের অভিজ্ঞতাও রিয়্যালিটি শো-এর মঞ্চে ভাগ করে নেন মিমি। তিনি জানান, বাড়ি বাড়ি যখন ভোট চাইতে গিয়েছিলেন, তখন তাকে কাছাকাছি দেখে সবার একটাই কথা, ‘ও বাবা! কী রোগা!’ মিমি সেই সময়ে তার কেন্দ্র যাদবপুরের বাসিন্দাদের বাড়িতে বসে চাও খেয়েছেন।
এএম/এমএমএ/