রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৭ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

এইচএসসিতে কত পেয়েছিলেন তারকারা

ফাইল ছবি: সুমাইয়া হিমি, তাসনিয়া ফারিণ, সাফা কবির, সাদিয়া আয়মান ও সাইয়ারা তটিনীর

গতকাল এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।

রোববার (২৬ নভেম্বর) সকাল ১০টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে ফলাফলের সারসংক্ষেপ হস্তান্তর করেন ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদরাসা ও কারিগরি বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা।

গতকাল দুপুরে সংবাদ সম্মেলন করে ফলাফলের বিস্তারিত তুলে ধরবেন শিক্ষামন্ত্রী। দুপুরের পর থেকে পরীক্ষার্থীরা ফলাফল জানতে পারেন।

এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফলের দিনটি সবার জন্য উৎকণ্ঠার। পরীক্ষায় কত পাবেন, আর কে কী বলবে, এগুলো নিয়ে দুশ্চিন্তায় শিক্ষার্থীরা। তেমনি ভাবে ফলাফলের দিনে দুশ্চিন্তা ছিলেন এদেশের তারকারাও। একসময় উৎকণ্ঠা কাটিয়ে হাসি ফোটে। সেই দিন যেন এখনো চোখের সামনে ভাসে। সেই স্মৃতিগুলো ভুলে যাওয়া যায় না।

ফলাফলের এই দিনে অতীতে ফিরে জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি, তাসনিয়া ফারিণ, সাফা কবির, সাদিয়া আয়মান ও তটিনীরা তাদের ফলাফলের দিনের কথা জানালেন।

 

অভিনেত্রী জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি। ছবি: সংগৃহীত

অভিনেত্রী জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি: ২০১৭ সালের কথা। সেবার প্রায় প্রতিদিনই পরীক্ষার হলে যাওয়ার সময় জান্নাতুল সুমাইয়া হিমি শুনেছেন, অনেকেই নাকি প্রশ্ন পেয়েছেন। বুঝতে বাকি থাকেন না, প্রশ্ন ফাঁস হয়েছে। কেউ কেউ সেই প্রশ্নের উত্তর মুখস্থ করছেন। সেগুলো হিমিকে দিলেও তিনি না করে দিতেন। তাঁর কাছে মনে হতো, নিজের যোগ্যতায় খারাপ হলে হোক। সেভাবেই প্রশ্নের উত্তর দেন। মজার ব্যাপার হলো, পরে বন্ধুদের কাছে শুনতে পান, তাঁদের প্রশ্ন কমন পড়েনি। ভুলভাল উত্তর দিয়েছেন। তিনি বলেন, ‘পরীক্ষার ফলাফলের দিন আমি ভয়ে ছিলাম। বলা যায়, পরীক্ষার ফলাফল দেখতে যাচ্ছি আর কাঁপছি। কারণ, যারাই ফলাফল দেখছে, তারা সবাই ৪ পয়েন্ট থেকে বড়জোর ৪.৫০ পেয়েছে। সবাই আমাকে বলছে, “তোর কী তোর কী?” শুনে তো আমার ভয় বেড়ে গেল। হয়তো আমিও এমনই পাব। পরে রেজাল্টে দেখি জিপিএ-৫ পেয়েছি।’

 

তাসনিয়া ফারিণ। ছবি: সংগৃহীত

তাসনিয়া ফারিণ: ‘ফলাফলের আগে আমি শুধু বারবার বলেছি, আর কখনোই রাত জেগে পড়ব না। আল্লাহ যেন এবার মুখ তুলে তাকান। আমার রেজাল্ট যেন ভালো হয়। কারণ, আম্মার একটা ভয় ছিল।’

পড়াশোনার ভালোর জন্য তাঁর মা তাঁকে চাপে রাখতেন। কখনো বলতেন, খারাপ করলে পড়াশোনা করে আর লাভ কী। বিকল্প ব্যবস্থা নেবেন। তখন তিনি চাপে পড়ে যেতেন। ফারিণ বলেন, ‘আমি তো মায়ের জন্য পড়েছি। মায়ের কড়াকড়ি ছিল এ বিষয়ে। একদম নিয়মের মধ্যে থাকতে হতো। এমনও হয়েছে, অনেক সময় পড়াশোনার বাইরে কিছুই চিন্তা করতাম না। যেন পড়াটাই ছিল আমার জীবন। আসলে প্রেশার না দিলে পড়তাম না, এটা সত্য। এ জন্য সব সময় ভালো ফল করেছি। এইচএসসির রেজাল্ট দেখে আমি খুব খুশি হয়েছি।’ হলিক্রস কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন ফারিণ। তিনি এইচএসসিতে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন।

 

সাফা কবির। ছবি: সংগৃহীত

সাফা কবির: অভিনেত্রী সাফা কবির এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল ঘোষণার আগের রাতে ছিলেন নির্ঘুম। চিন্তায় ঘুম আসছিল না। অনেক নার্ভাস ছিলেন। কী হবে, এই চিন্তাই তাঁকে সবচেয়ে বেশি ভাবায়। এ জন্য মন খারাপ ছিল। পরে দুপুরের দিকে ভয়ে ভয়ে যান ফলাফল জানতে। সাফা বলেন, পড়াশোনায় তাঁর খুব বেশি মনোযোগ ছিল না। পড়তে ভালো লাগত না। শুধু মায়ের জন্যই তাঁর পড়তে যাওয়া। তাঁর ভাষায়, মায়ের জন্যই পড়াশোনায় যা মনোযোগ ছিল। সাফা জানান, ‘ফলাফল জানতে ভয়ে ভয়ে কলেজে গিয়েছিলাম। এদিকে রাত থেকে কী যে চিন্তা। ঘুমাতে পারিনি। সবাই জানতে চাইছেন কত পেয়েছি। পরে ভয়ে ভয়ে রেজাল্ট দেখে আমি খুব খুশি। আম্মুর কথা ভেবে আরও ভালো লাগল। কারণ, আম্মু এমনটাই প্রত্যাশা করেছিলেন। আমার রেজাল্ট হলো কাঁটায় কাঁটায়, যা প্রত্যাশা করেছি, তা-ই।’ ২০১২ সালে তিনি এইচএসসি পাস করেন। তিনি পড়াশোনা করতেন বিএফ শাহীন কলেজে। এইচএসসিতে ৪.৫০ পেয়েছিলেন।

সাদিয়া আয়মান। ছবি: সংগৃহীত

সাদিয়া আয়মান: ফলাফলের আগে থেকেই সবার মতোই দুশ্চিন্তায় ছিলেন অভিনেত্রী সাদিয়া আয়মান। সেদিন তিনি চাইছিলেন স্বাভাবিক থাকতে। কিন্তু ফলাফল তাঁকে স্বাভাবিক থাকতে দেয়নি। সাদিয়া আয়মান বলেন, ‘আমি আমার মতোই পড়াশোনা করেছি। মনোযোগীই ছিলাম। রেজাল্ট নিয়ে সবার যা হয়, আমারও অভিজ্ঞতা তেমনই। পরে রেজাল্ট দেখে খুশি হয়েছি। ফলাফল নিয়ে আমারও এমনটাই ধারণা ছিল। কিন্তু আম্মু ভেবেছিলেন, আমি হয়তো এ প্লাস পাব। না পাওয়ায় কিছুটা মন খারাপ হয়েছিল। কিন্তু পরিবার থেকে পড়াশোনা নিয়ে কখনোই চাপ দেয়নি।’ ২০১৭ সালে তিনি এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন। তাঁর কলেজ ছিল বরিশাল মহিলা কলেজ। তিনি পরীক্ষায় ৪.৩৯ পেয়েছিলেন।

 

তটিনী। ছবি: সংগৃহীত

তানজিম সাইয়ারা তটিনী: পড়াশোনার খুব মনোযোগ ছিল তানজিম সাইয়ারা তটিনীর। সারাক্ষণ নাকি বই নিয়ে বসে থাকতেন। বন্ধুরা বলতেন, তাঁর নামের সঙ্গে মেধাবীই মানানসই। তাই পরীক্ষায় কত পাবেন, সেটা বন্ধুরা আগেই বলে দিয়েছিলেন। তারপরও ফলাফল নিয়ে ভয় ও চিন্তায় ঘাবড়ে গিয়েছিলেন অভিনেত্রী তটিনী। তিনি বলেন, ‘আমি পড়াশোনায় খুবই মনোযোগী ছিলাম। সেই পড়াশোনার দিনগুলোর কথা মনে হলে এখনো ভয় লাগে। হয়তো এই জন্য বাড়তি চাপে থাকতাম। ভয়ের মধ্যে থাকতে হতো। ভয়ে ভয়ে রেজাল্ট দেখতে গিয়েছিলাম। পরে তো দেখি গোল্ডেন এ প্লাস পেয়েছি। তখন তো খুবই খুশি হয়েছি।’

Header Ad
Header Ad

ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন

ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন। ছবি: সংগৃহীত

টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলায় নিহত ও আহত হওয়ার ঘটনার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। রোববার (২২ ডিসেম্বর) বেলা ১১টায় শহরের মুক্তির মোড়ে ওলামা মাশায়েখ, তাবলীগ সাথী ও সর্বস্তরের তৌহিদি জনতার ব্যানারে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে মার্কাস জামে মসজিদের খতিব জামিলুর রহমানের নেতৃত্বে এই মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।

মানববন্ধনে বক্তারা ইজতেমায় হামলা ও হতাহতের ঘটনার নিন্দা জানিয়ে বলেন, ঘুমন্ত অবস্থায় তাবলীগ নামধারী বিপথগামী পথভ্রষ্ট উগ্র সন্ত্রাসী সাদপন্থীরা সন্ত্রাসী কায়দা হামলা চালিয়ে অন্তত চার জনকে হত্যা করে। এছাড়াও অসংখ্য শান্তিপ্রিয় সাধারণ মুসল্লী, ওলামাগণ নৃশংস হামলার শিকার হয়ে গুরুতর অবস্থায় দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে প্রাইভেট কিনে নিয়ে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। তাই হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেফতার করে শাস্তি ও সাদপন্থিদের সন্ত্রাসী কার্যক্রম বন্ধে সরকারকে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানান। পাশাপাশি মুসলিম উম্মাহর ঐক্য ও শান্তি বজায় রাখতে সবাইকে সজাগ থাকার আহ্বান জানানো হয়।

মানববন্ধনে বিভিন্ন উপজেলা থেকে আসা ১ হাজারের বেশি মুসল্লি উপস্থিত ছিলেন। পরে তারা জেলা প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেন।

Header Ad
Header Ad

আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?

ফাইল ছবি

বোরো মৌসুমের পর চালের দাম বাড়তে থাকায় ক্রেতাদের আশা ছিল, আমন মৌসুমে দাম কমবে। শুরুতে সেই প্রত্যাশার কিছুটা প্রতিফলনও দেখা গিয়েছিল। আমন মৌসুমের শুরুতে কিছু প্রকারের চালের দাম এক-দুই টাকা পর্যন্ত কমেছিল। তবে, গত সপ্তাহ থেকে দাম বাড়তে শুরু করে, এবং চলতি সপ্তাহে সেই বৃদ্ধির গতি আরও তীব্র হয়েছে।

বাজার ঘুরে দেখা গেছে, চালের দাম বাড়তি প্রবণতা পেয়েছে পাইকারি এবং খুচরা দুই পর্যায়েই। গত দুই সপ্তাহে পাইকারি বাজারে ৫০ কেজির একেকটি বস্তার দাম বেড়েছে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা পর্যন্ত। এর প্রভাব পড়েছে খুচরা বাজারে, যেখানে মিনিকেট চালের দাম কেজিতে বেড়েছে ৭ থেকে ৮ টাকা এবং মোটা ও মাঝারি চালের দাম বেড়েছে ৪ থেকে ৫ টাকা।

দামের এই বৃদ্ধির জন্য খুচরা বিক্রেতা, পাইকারি ব্যবসায়ী, এবং মিল-মালিকরা একে অপরকে দোষারোপ করছেন। ক্রেতারা পড়েছেন বিপাকে। ব্যবসায়ীদের দাবি, আন্তর্জাতিক বাজারে চালের উঁচু দাম ও ডলারের উচ্চমূল্যের কারণে আমদানি খরচ বাড়ছে, যা বাজারে মূল্যবৃদ্ধির কারণ।

এ বিষয়ে এক ক্রেতা বলেন, আমাদের নির্দিষ্ট মাসিক বাজেট থাকে। হঠাৎ করে কোনো পণ্যের দাম বেড়ে গেলে সেই ঘাটতি পূরণ করা খুবই কঠিন হয়ে পড়ে। তবুও চাল কিনতেই হয়, না খেয়ে তো আর থাকা যায় না।

বাজারে বর্তমানে সবচেয়ে সস্তা চাল গুটিস্বর্ণা, যার দাম বেড়ে প্রতি কেজি ৫২ টাকায় পৌঁছেছে। পাইজাম বিক্রি হচ্ছে ৫৮ টাকায়, আর মিনিকেট মানভেদে ৭২ থেকে ৭৮ টাকায়। নাজিরশাইল চালের দাম কেজিপ্রতি ৭৫ থেকে ৮০ টাকার নিচে নেই। খুচরা ও পাইকারি বিক্রেতারা অভিযোগ করছেন, মিলাররা সিন্ডিকেট করে বাজারে দাম বাড়িয়ে দিচ্ছে।

এ বিষয়ে এক বিক্রেতা বলেন, মিলে দাম বেড়েছে। তারা চাল দিতে চায় না, অনেকে নতুন অর্ডারও নিচ্ছে না।

ধানের চড়া দামের অজুহাত তুলছেন আড়তদাররা। পাশাপাশি দাম বৃদ্ধির জন্য গুটিকয়েক করপোরেট প্রতিষ্ঠানের কারসাজিকেও দায়ী করছেন তারা। এ বিষয়ে এক আড়তদার গণমাধ্যমকে বলেন, মিলাররা চালের দাম অস্বাভাবিক বাড়িয়ে দিয়েছে। তারা এতটা না বাড়ালেও পারতো। এক-দুইদিনের ব্যবধানে দুইশ থেকে চারশো টাকা দাম বাড়ার ইতিহাস কখনও নেই।

তবে স্থানীয় উৎপাদনে চালের চাহিদা মিটছে না বলে দাবি করেছেন মিল মালিকরা। তারা বলছেন, আমদানি করা চালের বাড়তি দাম এবং ডলারের উচ্চমূল্যের প্রভাব পড়ছে দামে।

বিষয়টি নিয়ে ফরহাদ হোসেন চকদার নামের এক মিল মালিক বলেন, আমদানি করা পণ্য খুব ধীরে দেশে আসছে। তাছাড়া সেগুলোর দামও চড়া। এর প্রভাব দেশের অভ্যন্তরীণ বাজারে পড়েছে। আমদানিতে খরচ কমলে দেশের বাজারেও দাম কমবে।

মোস্তাফিজার রহমান নামের এক আমদানিকারক বলেন, ডলারের দাম বাড়ার ফলে আমাদের আমদানি খরচ বেড়েছে। এজন্য খুচরা পর্যায়ে দাম বেড়েছে। ডলারের দামের লাগাম টানতে পারলে বাজারে স্বস্তি ফিরবে।

Header Ad
Header Ad

গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত

ছবি: সংগৃহীত

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে বনফুল হোটেল এলাকা ও সাহেবগঞ্জ ইক্ষু খামার এলাকায় দুটি পৃথক দুর্ঘটনায় এক নারীসহ ২জন নিহত হয়েছেন। রোববার (২২ ডিসেম্বর) সকালে এ ঘটনা ঘটে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রবিবার সকাল সাতটার দিকে গোবিন্দগঞ্জ-দিনাজপুর সড়কের সাহেবগঞ্জ ইক্ষু খামার এলাকায় রাস্তা পারাপারের সময় দিনাজপুরমুখী অজ্ঞাতনামা একটি ট্রাক চাপা দিলে লুকাস মুরমু (৩০) নামের এক ব্যক্তি ঘটনাস্থলেই মারা যায়। নিহত লুকাস গোবিন্দগঞ্জের সাপমারা ইউনিয়নের চামগাড়ী এলাকার হোপনা মুরমু'র পুত্র।

অপর দিকে একই দিন ভোরে শহরের বনফুল হোটেলের পাশে রাস্তা পারাপারের সময় দ্রুতগামী অজ্ঞাতনামা একটি ট্রাক চাপায় অজ্ঞাতনামা (৪০) এক নারী ঘটনাস্থলেই নিহত হয়।

গোবিন্দগঞ্জ হাইওয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ মোজাফ্ফর হোসেন দুর্ঘটনার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ঘন কুয়াশার মধ্যে সড়ক পারাপারের সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।পরিবারের দাবির প্রেক্ষিতে লুকাস মুরমু’র লাশ তার স্বজনের কাছে বুঝিয়ে দেয়া হয়েছে। অপর দুর্ঘটনায় ওই নারীর মাথা পিষ্ট হওয়ায় তার কোন পরিচয় পাওয়া যায়নি। লাশ মর্গে পাঠানো হয়েছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ইজতেমা ময়দানে সাদপন্থীদের হামলার প্রতিবাদে নওগাঁয় মানববন্ধন
আমনের ভরা মৌসুমেও বাড়তি চালের দাম, কারসাজিতে কারা?
গোবিন্দগঞ্জে ট্রাকচাপায় নারীসহ ২ জন নিহত
বুয়েট শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় তিন আসামি ২ দিনের রিমান্ডে
আবারও বৃষ্টির আভাস, তাপমাত্রা কমে বাড়তে পারে শীত
উপদেষ্টা হাসান আরিফের মৃত্যুতে সোমবার রাষ্ট্রীয় শোক
সুরের জাদুতে ঢাকার মঞ্চ মাতালেন রাহাত ফতেহ আলী খান
আনিসুল হকের তিন ব্যাংকে ২১ কোটি টাকার সন্ধান পেয়েছে দুদক
নরসিংদীতে ছাত্রদল কর্মীকে গুলি করে হত্যা
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলের রেড নোটিশের বিষয়ে নিশ্চিত নয় ট্রাইব্যুনাল
ভারতের কাছে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
এক দশক পর ফিরলো ‘আমার দেশ’ পত্রিকা
৩০০ মিলিয়ন ডলার পাচার: হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু দুদকের
ইয়েমেনে হুথিদের লক্ষ্যবস্তুতে মার্কিন বিমান হামলা
লোকসানের মিথ্যা গল্প শোনাচ্ছে ব্রিডার ফার্মগুলো
একজন ঢাকা অন্যজন কলকাতায় সংসার ভাঙছে মিথিলার
আইনজীবী আলিফ হত্যা: তদন্ত কমিটির সব সদস্যের পদত্যাগ
যে কোন সময় বাংলাদেশের পাশে নতুন দেশ
গাজীপুরে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ হয়ে আওয়ামী লীগ নেতার স্ত্রীর মৃত্যু
বাংলাদেশে ইসলামি চরমপন্থা আসবে না: ড. ইউনূস