সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

সুনামগঞ্জের মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক সংকট চরমে

শিক্ষক সংকট নিয়ে ধুঁকছে জেলার মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলো। প্রয়োজনীয় শিক্ষক না থাকায় এসব স্কুলে নামমাত্র পাঠদান সেবা দেওয়া হচ্ছে।

মহামারী করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে দীর্ঘ দেড় বছর বন্ধ থাকার পর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খোলায় শিক্ষক সংকট আরও প্রকট হয়েছে।

মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক সংকটের চরম আকার ধারণ করায় কঠিন সময় পার করছে জেলার ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয় এবং এস.সি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়। শিক্ষকদের একটি সূত্র ঢাকাপ্রকাশকে জানান, শিক্ষাখাতে এই দুই বিদ্যালয়ের অনেক সুনাম ও অর্জন থাকলেও শিক্ষক সংকটে বর্তমানে তা তলিয়ে যাওয়ার দ্বারপ্রান্তে।

শিক্ষক সংকট, বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক না থাকা, এক বিষয়ের শিক্ষক দিয়ে অন্য বিষয়ে ক্লাস নেওয়া, লাইব্রেরিয়ান সংকটসহ নানা সমস্যায় পর্যুদস্ত জেলার এই বিদ্যালয়গুলো।

জানা যায়, সরকারি এস সি উচ্চ বিদ্যালয়ে ৫২ জন শিক্ষকের সৃষ্ট পদ থাকলেও কর্মরত রয়েছেন মাত্র ২৯ জন শিক্ষক। ২৩ জন শিক্ষকের শূন্যপদ নিয়ে কোনোমতে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে আসছে এ বিদ্যালয়টি। সরকারি জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয়েরও একই অবস্থা। এখানেও ৫২জন শিক্ষকের জায়গায় আছেন ৩০জন। এর মধ্যে নয় মাস পর একজন অবসরে চলে যাবেন। শিক্ষক সংকটের কারণে এক বিষয়ের শিক্ষক দিয়ে অন্য বিষয়ে ক্লাস নিয়ে কোনোরকম চালানো হচ্ছে পাঠ কার্যক্রম। শিক্ষক সংকটে অনেকবার উচ্চ পর্যায়ে অবগত করলেও কোনো সুরাহা না পাওয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছেন এই দুই বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধানরা।

জেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিস সূত্রে জানা যায়, জেলার ১১টি উপজেলার মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ৪৩টি পদের বিপরীতে শিক্ষক সংকট রয়েছেন ৪৬৯জন।

এর মধ্যে, সহকারী শিক্ষক বাংলায় শূন্য পদ ৩৩টি। এর মধ্যে ছাতক উপজেলায় রয়েছে ৭টি। ইংলিশে ৩৪টি সহকারী শিক্ষক শূন্যপদ থাকলেও বেশি ছাতক উপজেলায়। এখানে সংকটের পরিমাণ ৮জন। তাছড়া গণিতে ১৭টি সহকারী শিক্ষক আইসিটিতে পদশূন্য রয়েছে ৫৩টি। তবে এগুলোর মধ্যে দিরাই ও দোয়ারাবাজার উপজেলায় রয়েছে ১০ করে। সহকারী শিক্ষক সামাজিক বিজ্ঞানে রয়েছে ১১টি পদ শূন্য। কৃষিতে ২৫টি শূন্য পদের মধ্যে ছাতকেই ৫টি রয়েছে।

এছাড়াও সহকারী শিক্ষক ভৌত বিজ্ঞানে ৫৬টি শূন্য পদের মধ্যে ১১টি দোয়ারাবাজারে রয়েছে। সহকারী শিক্ষক শারীরিক শিক্ষায় শূন্য পদের ৩৬টির মধ্যে দোয়ারাবাজারে রয়েছে ১১টি। লাইব্রেরি ও তথ্য বিজ্ঞানে ৩৮টি শূন্য পদের মধ্যে ১২টি ছাতক উপজেলায় রয়েছে। সহকারী শিক্ষক চারু কারু ৩টি, গার্হস্থ্য বিজ্ঞান ২টি, ইসলাম ও নৈতিক শিক্ষায় ৭টি।

এদিকে, এবতেদায়ি মৌলভীর শূন্যপদ ২৫টির মধ্যে ৬টি করে রয়েছে ছাতক ও দোয়ারাবাজারে। সহকারী মৌলভীর ৪২টি শূন্য পদের মধ্যে ১৫টি রয়েছে ছাতক উপজেলায়।

সহকারী মৌলভ ক্বারী শূন্য পদ ৫টি, আরবী প্রভাষক ৬টি, প্রভাষক কম্পিউটার অপারেশন ১টি। এবতেদায়ি প্রধান ৮টি শূন্য পদ, এবতেদায়ি শিক্ষক ৪টি, সহকারী শিক্ষক জীব বিজ্ঞান ১৫টি শূন্য পদ রয়েছে।

এছাড়া জেলার মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক সংকটের মধ্যে আরও রয়েছে, ট্রেড ইন্সট্রাক্টর (জেনারেল ইলেক্ট্রিক্যাল ওয়ার্কস) ১টি, সহকারী শিক্ষক পদার্থ ২টি, সহাকারী শিক্ষক রসায়ন ২টি ট্রেড ইন্সট্রাক্টর (সিভিল) ১টি, ট্রেড ইন্সট্রাক্টর (ইলেক্ট্রিক্যাল) ১টি, প্রভাষক উদ্যোক্তা উন্নয়ন ১টি, প্রভাষক ব্যবস্থাপনা ১টি। সহকারী শিক্ষক ব্যবসায় শিক্ষা ১টি, প্রভাষক বাংলা ৪টি, প্রভাষক ইংলিশ ২টি, প্রভাষক পৌরনীতি ২টি, সহকারী শিক্ষক হিসাব বিজ্ঞান ১টি, সহকারী শিক্ষক হিন্দু ধর্ম ৪টি, এবতেদায়ি ক্বারী ৯টি, প্রভাষক আইসিটি ৪টি, প্রভাষক সামাজিক বিজ্ঞান ২টি, জুনিয়ার মৌলভী ৩টি, সহকারী শিক্ষক খ্রিস্ট ধর্ম ১টি, ডেমোনেস্ট্রেটর (আইসিটি) এটি, ইতিহাসের প্রভাষক ২টি, প্রভাষক যুক্তিবিদ্যা ১টি, শরীরচর্চা ডেমোসেস্ট্রেটর ১টি, ডেমোনেস্ট্রেটর কেমিস্ট্রি ১টি।

সরকারী জুবিলি উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক ফয়জুর রহমান বলেন, জেলার স্বনামধন্য বিদ্যাপিঠে শিক্ষক সংকট থাকাটা খুব হতাশার। আমরা ছেলে মেয়েদের চাহিদামতো শিক্ষা দিতে পারছি না। এক বিষয়ের শিক্ষক দিয়ে অন্য বিষয়ের ক্লাস নিতে হচ্ছে। তবুও আমরা চেষ্টা করছি আমাদের সর্বোচ্চ দিতে। শিক্ষক সংকটের বিষয়ে আমরা কর্তৃপক্ষকে অবগত করেছি। তব কোনো সমাধান মিলছে না। চাহিদামতো শিক্ষক না থাকলে এই ছেলেমেয়েগুলো কি শিখবে?

সরকারি এস সি উচ্চ বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক হাফিজ মো. মাশহুদ চৌধুরী বলেন, ‘দুই বছরের বেশি সময় ধরে এখানে শিক্ষকের স্বল্পতা। ৫২ জন শিক্ষকের সৃষ্ট পদ থাকলেও কর্মরত রয়েছেন মাত্র ২৯ জন শিক্ষক। ২৩ জন শিক্ষকের শূন্যপদ নিয়ে কোনোমতে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে হচ্ছে আমাদের। এভাবে যেতে থাকলে একদিন প্রতিষ্ঠানটি নিজের ঐতিহ্য হারাবে।’

জেলা শিক্ষা অফিসের সহকারী পরিদর্শক মো. মনিরুজ্জামান বলেন, ‘সুনামগঞ্জে মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে ২৩৪টি। বেশির ভাগ বিদ্যালয় শিক্ষক সংকট থাকলেও আমরা কর্তৃপক্ষকে অবগত করে চাহিদা পাঠিয়েছি।’

এ বিষয়ে মাধ্যমিক জেলা শিক্ষা অফিসার জাহাঙ্গীর আলম বলেন, ‘জেলায় অনেক শিক্ষক সংকট রয়েছে। আমরা কর্তৃপক্ষের কাছে চাহিদা পাঠিয়েছি। আশা করি খুব দ্রুত এর সমাধান হবে।’

/এএন

Header Ad
Header Ad

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘লক’ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এনআইডি শাখা। এতে তাদের এনআইডি দিয়ে আর কোনো ধরনের নাগরিক সেবা, বিশেষ করে ব্যাংকিং লেনদেন বা সরকারি-বেসরকারি সেবা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, কারণ কার্ডগুলো আর ভেরিফাই করা যাচ্ছে না।

ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, “লক” প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে প্রায় এক মাস আগে, কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনার ভিত্তিতে। তবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে রয়েছে ভিন্নধর্মী ব্যাখ্যাও।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভিভিআইপি (VVIP) পর্যায়ের অনেকেই নিজের নিরাপত্তা ও তথ্য অপব্যবহার রোধে স্বেচ্ছায় এনআইডি লক করার অনুরোধ জানান। প্রয়োজন হলে তা আবার ‘আনলক’ করা হয়।

লক করা ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছেন—শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ইসির এনআইডি শাখার সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, “এনআইডি লক করা হলে কার্ডটি কোনো কার্যক্রমে ব্যবহার করা যায় না। তবে এটি ভোটাধিকার বা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক কার্যক্রম এমন এক সময়ে এলো যখন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাব স্থগিত, তদন্ত ও রাজনৈতিক বিতর্কের ঝড় চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে, যা পরিচালনায় বাধা দিচ্ছে এনআইডি ভেরিফিকেশন না হওয়া।

Header Ad
Header Ad

রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি

মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ছবি: সংগৃহীত

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী ছোটগল্প ‘দেনাপাওনা’ এবার রূপ নিচ্ছে বড় পর্দায়—আর এই সাহিত্যিক চরিত্রগুলোকে প্রাণ দিতে প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধছেন দুই প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ, মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি।

সরকারি অনুদানে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন সাদেক সিদ্দিকী। আগেই নিশ্চিত করা হয়েছিল, এতে ‘নিরুপমা’ চরিত্রে অভিনয় করবেন দীঘি। এবার জানা গেল, তার বিপরীতে ম্যাজিস্ট্রেট চরিত্রে অভিনয় করছেন ইমন। কলকাতায় কর্মরত, জমিদার পরিবারের সন্তান এই চরিত্রটি গল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবেগীয় বাঁক তৈরি করে।

‘দেনাপাওনা’র গল্প আবর্তিত হয় বিয়ের সময় পণ দিতে না পারায় নিরুপমার পিতার আত্মহত্যা এবং সেই ঘটনার পরবর্তী সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিক্রিয়ার চারপাশে। এই ট্র্যাজিক কাহিনিকে আধুনিক সিনেমার ভাষায় ফুটিয়ে তুলতে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন পরিচালক ও তার দল।

চলচ্চিত্রটিতে কাজ করা প্রসঙ্গে ইমন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের এই গল্পটি বহুবার পড়া, বিশ্লেষিত—তাই কাজটা সহজ নয়। চরিত্রগুলোর প্রতি মানুষের আবেগ আছে। চেষ্টা করব আন্তরিকভাবে চরিত্রটি তুলে ধরতে।’

চিত্রনাট্য লিখেছেন মিরন মহিউদ্দিন। ইমন ও দীঘির পাশাপাশি এই ছবিতে আরও রয়েছেন মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অনন্ত হিরা, ইরা শিকদার, তানিন সুবাহ, সুমনা সোমা, রিপা, অভি ও সাব্বির।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সরকার। দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি মেটাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতালসমূহ সুষ্ঠু ও যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার লক্ষ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

নূরজাহান বেগম বলেন, “দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি রয়েছে। তবে আমরা আশা করছি, বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে আগামী সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।”

অনুষ্ঠানে রেল উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, আজ সমঝোতা স্বাক্ষরিত হলেও রেলওয়ে হাসপাতালগুলো সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করতে কিছুটা সময় লাগবে। বর্তমানে শুধু রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এসব হাসপাতাল থেকে সেবা পাচ্ছেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীন ১০টি হাসপাতালকে যৌথভাবে পরিচালনার জন্য এ সমঝোতা স্মারক সই করা হয়, যা ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার পরিধি বাড়াতে সহায়ক হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং চিকিৎসাসেবার মান বাড়াতে সরকার এই নিয়োগকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান
তৃতীয় সন্তান নিলে তুর্কি নাগরিকদের মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা দেবে সরকার
গোপনে বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নেই প্রশিক্ষণ, মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা
মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে ২৭ বিশিষ্ট নারীর স্মারকলিপি
মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস
দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস