মঙ্গলবার, ২৬ নভেম্বর ২০২৪ | ১১ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বৃহস্পতিবারের বাজারদর

বাণিজ্যমন্ত্রীর কথার উল্টোচিত্র বাজারে

কয়দিন আগের বাড়ানো ভোজ্যতেল বাজারে একেবারে উধাও হয়ে গেছে। আগের সপ্তাহে পাঁচ লিটার তেল ৭৫০ থেকে ৭৮৫ টাকা বিক্রি হলেও বৃহস্পতিবারে তা খুঁজে পাওয়া যায়নি। বুধবার বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি রোজার আগে তেলের দাম বাড়বে না বললেও বাজারে উল্টোচিত্র দেখা গেছে।

বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) মিল মালিকদের নতুন করে বাড়ানো পাঁচ লিটার তেল ৮০০ টাকা বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। ২৫০ টাকা পাল্লা বা ৫০ টাকা কেজির পেঁয়াজ ৩০০ টাকা পাল্লা বা কেজি ৭০ টাকা বিক্রি করছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি মরিচ ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। মিনিকেট চালের দাম ২ টাকা বেড়ে ৬৫ থেকে ৭০ টাকা কেজি, ডালের কেজিতেও ৫ টাকা বেড়ে ১২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। আলুও বাড়তি দামে বিক্রি করছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা। সপ্তাহের ব্যবধানে একেবারে লাগামহীন হয়ে পড়েছে নিত্যপণ্যের বাজার। তবে স্থিতিশীল মাছ, ডিম, বেগুনসহ অন্যান্য সবজির দাম।

বৃহস্পতিবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমনই চিত্র পাওয়া গেছে।

চাল কেজিতে বেড়েছে ২ টাকা

গত সপ্তাহে মিনিকেট চালের দাম কেজিতে এক টাকা বাড়লেও এ সপ্তাহে বেড়েছে দুই টাকা। জানতে চাইলে কারওয়ান বাজারের মেসার্স কুমিল্লা রাইস এজেন্সির মো. আবুল কাসেম ঢাকাপ্রকাশকে জানান, আগের সপ্তাহে এক টাকা বাড়লেও এ সপ্তাহে মিনিকেট চাল দুই টাকা বেড়ে ৬৫ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। তবে আগের দামেই বিআর-২৮ চালের কেজি ৪৭ থেকে ৪৯ টাকা, পারিজা ৪৪ থেকে ৪৬ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। তবে একই চাল কারওয়ান বাজারসহ বিভিন্ন বাজারে পাইকারির চেয়ে চার থেকে পাঁচ টাকা বেশি দামে খুচরা বাজারে বিক্রি করা হচ্ছে বলে ব্যবসায়ীরা জানান।

৫ লিটার ভোজ্যতেল বেড়ে ৮০০ টাকা

সরকারের ঘোষণা করা বাড়তি দামের তেল গত সপ্তাহে কারওয়ান বাজারের নিউ সোনারগাঁও জেনারেল স্টোরসহ বিভিন্ন দোকানে বিক্রি হলেও আজ ৩ মার্চ তা খুঁজে পাওয়া যায়নি। এই দোকানের রিপন ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘গত সপ্তাহে পাঁচ লিটার ভোজ্যতেল ৭৫০ থেকে ৭৮৫ টাকা, ২ লিটার ৩২০ টাকা, এক লিটার ১৬০ থেকে ১৭০ টাকা বিক্রি করা হয়েছে। কিন্তু আজ তা নেই। ৫ লিটার ৮০০ টাকায় কিনে ৮০০ টাকায় বিক্রি করতে হচ্ছে। কোনো লাভ ছাড়াই বিক্রি করতে হচ্ছে। একই কথা জানান ইউসুফ জেনারেল স্টোরের ইউসুফ। তিনি বলেন, ‘বেশি দামে ৫ লিটার ৮০০ টাকা কিনে ৮০০ টাকায় বিক্রি করা হচ্ছে। অথচ আগের সপ্তাহে ২ লিটার ৩৩০ টাকা, ৫ লিটার ৭৭০ থেকে ৭৮৫ টাকা বিক্রি করা হয়েছে। সেই তেল নেই।’ ডালের দামও কেজিতে ৫ টাকা বেড়ে ১২০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে।

তবে আগের মতো আটা, চিনি, ছোলাসহ অন্যান্য জিনিস বিক্রি হচ্ছে।
ইউসুফ জেনারেল স্টোরের সুজন ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘চিনি ৭৫ টাকা কেজি, দুই কেজি আটা ৮০ টাকা, ডাল ৯০ থেকে ১১০, ছোলা ৭০ টাকা কেজিসহ বিভিন্ন মসলা আগের দামেই বিক্রি করা হচ্ছে’।

পেঁয়াজের কেজি বেড়ে ৭০ টাকা

গত সপ্তাহে ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা পাল্লা বা ৪৮ থেকে ৫০ টাকা কেজি পেঁয়াজ বিক্রি হলেও আজ বৃহস্পতিবার দাম বেড়ে ৬০ থেকে ৭০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে বলে বিক্রেতারা জানান। মতলব বাণিজ্যালয়ের করিম বলেন, ‘গত সপ্তাহে প্রতি পাল্লা পেঁয়াজ ২৪০ থেকে ২৫০ টাকা বিক্রি করা হয়েছে। আজ ৩০০ টাকা পাল্লা বিক্রি করা হচ্ছে। তবে আগের মতোই দেশি রসুন কেজি ৫০ থেকে ৭০ টাকা ও চায়না রসুন ৯০ থেকে ১২০ টাকা, দেশি আদা ৯০ টাকা ও চায়না আদা ১২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে।

আগের সপ্তাহের মতোই আলু পাইকারি বাজারে ৬০ থেকে ৭০ টাকা পাল্লা বা ১২ থেকে ১৪ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। খুচরা বাজারে তা ১৭ থেকে ২০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। টমেটোও পাইকারিতে ১৮ থেকে ২৫ টাকা কেজি হলেও খুচরা পর্যায়ে তা ২৫ থেকে ৪০ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। শিম ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি, বেগুন ৪০ থেকে ৫০, প্রতি পিস ফুলকপি ও বাঁধাকপির দাম বেড়ে ৩০ থেকে ৪০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। এছাড়া শসা ৩০ টাকা, গাঁজর ২০ টাকা, মুলা ২০ টাকা কেজি, শাকের আঁটি ৮ থেকে ১০ টাকা, চাল কুমড়া ৪০ থেকে ৬০ টাকা পিস বিক্রি করছেন খুচরা বিক্রেতারা। তবে ৩০ থেকে ৪০ টাকার মরিচ ৭০ থেকে ৮০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।

স্থিতিশীল গরু-খাসি-মুরগি মাংস

গত সপ্তাহে গরুর মাংসের দাম বেড়ে ৬৩০ থেকে সর্বোচ্চ ৬৫০ টাকা কেজি বিক্রি করতে দেখা গেছে। বৃহস্পতিবারও সেই দামে বিক্রি হচ্ছে। কারওয়ান বাজারের মেসার্স খোকন এন্টারপ্রাইজের টিপু সুলতান ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘গত সপ্তাহ থেকে ৬৫০ টাকা টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে গরুর মাংস।

এদিকে মুরগির বাজারও গত সপ্তাহের মতো পাকিস্তানি কর্ক ২৭০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা। জননী মুরগির আড়তের আব্দুল ওহাব ঢাকাপ্রকাশকে বলেন, ‘আগের মতো দেশি মুরগি ৫০০ থেকে ৫৫০ টাকা কেজি, ব্রয়লার ১৫০ থেকে ১৬০ কেজি ও পাকিস্তানি কর্ক সর্বোচ্চ ৩০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। জনপ্রিয় খাসির মাংসের দোকানের নুরুল ইসলাম বলেন, আগের মতোই এ সপ্তাহে ৯৩০ থেকে ৯৫০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। ডিমের দামও আগের সপ্তাহের মতোই ডজন সর্বোচ্চ ১১০ টাকা বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।

আগের মতো মাছের বাজার

আগের সপ্তাহের মতোই মাছের বাজার স্থিতিশীল বলে বিক্রেতারা জানান। কারওয়ান বাজারের মাছ ব্যবসায়ী এনামুল বলেন, ‘আকারভেদে রুই ও কাতলা ২০০ থেকে ৪৫০ টাকা কেজি, চিংড়ি আকারভেদে ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা, চাষের শিং মাছ ৩০০, দেশি শিং ৬০০-৭০০ টাকা, চাষের কই ৩০০ টাকা ও দেশি ৫০০ টাকা, দেশি শোল ৫০০ থেকে ৭০০ টাকা, বোয়াল ৬০০ থেকে ৯০০ টাকা, ট্যাংরা ৪০০ থেকে ৭০০, আইড় আকারভেদে ৪০০ থেকে ১২০০, ইলিশ মাছও ৮০০ থেকে ১২০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বলে বিক্রেতারা জানান।

জেডএ/আরএ/

Header Ad

মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ১৫ দিনের মধ্যে দেশের বাজারে মুরগীর বাচ্চার অতিরিক্ত দাম স্থিতিশীল করে সিন্ডিকেট ভাঙতে না পারলে এবং প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয়, তাহলে ঠাকুরগাঁও জেলার সব প্রান্তিক খামার বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে এক গণ বিবৃতি দেয় পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) এর সভাপতি মো. সুমন হাওলাদার। তিনি বলেন, দেশের বাজারে মুরগির বাচ্চার অতিরিক্ত দাম রেখে ক্রেতার পকেট থেকে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা হাতিয়ে নেওয়া হচ্ছে।

মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) সকালে বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের (বিপিএ) পক্ষ থেকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এসব কথা বলা হয়েছে।

সংগঠনের সভাপতি মো. সুমন হাওলাদারের সই করা বিবৃতিতে বলা হয়েছে, প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষায় সরকারের জরুরি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানাচ্ছি। যদি আগামী ১৫ দিনের মধ্যে সিন্ডিকেট ভাঙতে এবং প্রান্তিক খামারিদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে কার্যকর পদক্ষেপ না নেয় তাহলে ঠাকুরগাঁও জেলার সব প্রান্তিক খামার বন্ধ করার কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

তিনি আরও জানান, গত ১৫ সেপ্টেম্বর ডিম ও মুরগির দাম বেঁধে দেয় সরকার। তখন একটি মুরগির বাচ্চার দাম ছিল ৩০-৩৫ টাকা। অথচ পরবর্তী সময়ে মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী কর্পোরেট কোম্পানিগুলো মুরগির বাচ্চার সংকট তৈরি করে ১৬ সেপ্টেম্বর থেকে আজ পর্যন্ত ৬০-১১০ টাকায় বিক্রি করছে।

তিনি দাবি মতে, প্রতিদিন সব জাতের মুরগির বাচ্চা ৩০ লাখ উৎপাদন করা হয়। যদি একটি মুরগির বাচ্চায় গড়ে ৩০ টাকা করে বেশি নেওয়া হয় তাহলে প্রতিদিন ৯ কোটি টাকা প্রান্তিক খামারিদের কাছ থেকে অতিরিক্ত মুনাফা করছে কোম্পানিগুলো। বাংলাদেশের পোল্ট্রি খাত বর্তমানে একটি গভীর সংকটের মধ্যে রয়েছে। দেশের শীর্ষ মুরগির বাচ্চা উৎপাদনকারী কোম্পানিসহ (কাজী ফার্মস, নাহার অ্যাগ্রো, প্যারাগন গ্রুপ, নারিশ পোলট্রি অ্যান্ড হ্যাচারি, সিপি বাংলাদেশ) আরও ১০-১২টি কর্পোরেট কোম্পানি সিন্ডিকেট করে পোল্ট্রি সেক্টরে
একচেটিয়া আধিপত্য বিস্তার করেছে। এ সিন্ডিকেটের হাত থেকে প্রান্তিক খামারিদের রক্ষা করে বন্ধ খামারগুলোকে উৎপাদনে ফিরিয়ে আনতে হবে।

সুমন হাওলাদার বলেন, সিন্ডিকেটের কারণে ফিড ও মুরগির বাচ্চার দাম অস্বাভাবিকভাবে বাড়ছে। যা প্রান্তিক খামারিদের উৎপাদন খরচ ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে দিচ্ছে। উৎপাদন খরচের তুলনায় ডিম ও মুরগির বিক্রয় মূল্য অত্যন্ত কম থাকায় প্রান্তিক খামারিরা তাদের উৎপাদিত পণ্যের ন্যায্য মূল্য পাচ্ছেন না। এ সংকটের কারণে বহু প্রান্তিক খামারি তাদের ব্যবসা বন্ধ করতে বাধ্য হচ্ছেন। যা দেশের খাদ্য নিরাপত্তা এবং অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য বড় হুমকি।

এ অবস্থায় দেশের পোল্ট্রি শিল্প রক্ষায় বাংলাদেশ পোল্ট্রি অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে বেশকিছু দাবিও জানানো হয়েছে। সেগুলো হচ্ছে–

১. ফিড এবং মুরগির বাচ্চার বাজারে সিন্ডিকেট বন্ধ করে প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

২. কর্পোরেট কোম্পানির বাণিজ্যিক ডিম এবং মুরগি উৎপাদন বন্ধ করতে হবে।

৩. প্রান্তিক খামারিদের জন্য সহজ শর্তে জামানতবিহীন ঋণ সুবিধা এবং বিশেষ প্রণোদনা চালু করতে হবে।

৪. সরকারকে কঠোরভাবে বাজার মনিটরিং করতে হবে। যাতে ডিম, মুরগি এবং পোল্ট্রি উপকরণের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকে।

৫. ফিডের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে পোল্ট্রি ফিড উৎপাদনে আরও প্রতিযোগিতামূলক পরিবেশ তৈরি করতে হবে।

Header Ad

দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর

ছবি: সংগৃহীত

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ৮৯০ টাকা কমিয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৪০ হাজার ৩৭৬ টাকা নির্ধারণ করেছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)।

নতুন এই দাম আজ (২৬ নভেম্বর) থেকেই কার্যকর হবে বলে জানিয়েছেন বাজুস। গতকাল (২৫ নভেম্বর) সোমবার রাতে সংগঠনটি এ তথ্য নিশ্চিত করে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের সোনার দাম পড়বে ১ লাখ ৪০ হাজার ৩৭৬ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৯৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৫৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনার দাম ৯৪ হাজার ৩২৭ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, সোনার বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গহনার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

এর আগে, সবশেষ গত ২৩ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় ভরিতে ২ হাজার ৮২৩ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৪২ হাজার ২৬৬ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি। ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৫ হাজার ৮০৪ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৬ হাজার ৩৯৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৫ হাজার ৬৪৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২৪ নভেম্বর থেকে। আর চলতি মাসের গত ২২ ও ১৯ নভেম্বরও দেশে বাড়ানো হয়েছিল স্বর্ণের দাম। এছড়া গত ১৪, ১২, ৭ ও ৪ নভেম্বর দাম কমানো হয়েছিল।

আর চলতি মাসের গত ২২ ও ১৯ নভেম্বরও দেশে বাড়ানো হয়েছিল স্বর্ণের দাম। এ ছাড়া গত ১৪, ১২, ৭ ও ৪ নভেম্বর দাম কমানো হয়েছিল। এছাড়া, চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫৩ বার সোনার দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩১ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২২ বার। আর ২০২৩ সালে দাম সমন্বয় করা হয়েছিল ২৯ বার।

Header Ad

খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়াকে ওমরাহ পালনের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত সৌদি আরবের রাষ্ট্রদূত ঈসা ইউসুফ ঈসা আল দুহাইলান।

সোমবার (২৫ নভেম্বর) রাতে রাজধানীর গুলশানে খালেদা জিয়ার বাসভবনে (ফিরোজা) তার সঙ্গে সাক্ষাতে সৌদি রাষ্ট্রদূত এ আমন্ত্রণ জানান বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটি সদস্য ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন। প্রায় এক ঘণ্টাব্যাপী চলে সাক্ষাৎকার।

সাক্ষাতের সময় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য এনামুল হক চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

সাক্ষাতের পর এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, রাষ্ট্রদূত বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন, উনার স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নিয়েছেন। কবে চিকিত্সার জন্য দেশের বাইরে যাবেন, সে বিষয়ে কথা বলেছেন। রাষ্ট্রদূত ম্যাডামকে সৌদি আরবে পবিত্র ওমরাহ পালনের জন্য আমন্ত্রণও জানিয়েছেন।

আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পরদিন নির্বাহী আদেশে মুক্তি পাওয়ার পর গত ৫ সেপ্টেম্বর ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক বিএনপি চেয়ারপারসনের সঙ্গে সাক্ষাত্ করতে ফিরোজায় গিয়েছিলেন।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

মুরগির বাচ্চায় সিন্ডিকেট, দৈনিক হাতিয়ে নিচ্ছে ৯ কোটি টাকা
দেশের বাজারে স্বর্ণের নতুন দাম আজ থেকে কার্যকর
খালেদা জিয়াকে উমরাহ পালনের আমন্ত্রণ সৌদির
লঘুচাপটি নিম্নচাপে পরিণত, চার সমুদ্র বন্দরে সতর্কতা জারি
ইসকন নেতা চিন্ময়ের মুক্তির দাবিতে বাংলাদেশ সীমান্তে অবরোধের হুমকি পশ্চিমবঙ্গ বিজেপির
বিশ্ববাজারে ৩ শতাংশেরও বেশি কমলো স্বর্ণের দাম
সব ছাত্রসংগঠনের সমন্বয়ে ‘জাতীয় ছাত্র সংহতি সপ্তাহ’ পালনের ঘোষণা
গাজায় একদিনে ২৪ জন নিহত
৯ বছর পর খালেদা জিয়ার সঙ্গে সৌদি রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
ইসকন নেতা চিন্ময়কে গ্রেপ্তার নিয়ে যা বললেন প্রেস সচিব
বেনাপোলে টানা ৪ দিন বন্ধ রয়েছে দূরপাল্লার সকল পরিবহন
৮ হাজার শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে পুলিশের মামলা
ঋণ দেওয়ার নামে শাহবাগে লোক জড়ো করা মোস্তফা আমীন আটক
সেন্ট মার্টিনে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচলের অনুমতি
আইপিএলে দল পেলেন না মুস্তাফিজুর রহমান
টাঙ্গাইলে আওয়ামী লীগ নেতা আজাহার গ্রেফতার
চলতি মৌসুমে দেশের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা আজ নওগাঁয়
নির্লজ্জ দলাদলির পরিণতি দেশবাসী দেখেছে: তারেক রহমান
মোল্লা কলেজের সার্টিফিকেট-ল্যাপটপ লুট, ক্ষতি ৭০ কোটি টাকা: অধ্যক্ষ
ইসকন নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাস গ্রেপ্তার