বৃহস্পতিবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৪ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

রিকশাচালকদের মাঝে ডিএনসিসির ৩৩ হাজার ছাতা বিতরণ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। যার ফলে তীব্র রোদে কাজের জন্য বের হতে বেগ পেতে হচ্ছে দিনমজুর ও নিম্ন আয়ের মানুষদের। তীব্র তাপপ্রবাহ থেকে কিছুটা প্রশান্তি দিতে রাজধানীতে রিকশাচালকদের মাঝে ছাতা বিতরণ করেছে ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন। রোববার (২৮ এপ্রিল) সকালে উত্তর সিটির নগর ভবন এলাকায় ছাতা বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন মেয়র আতিকুল ইসলাম।

বিতরণ কার্যক্রমে রিকশাচালকদের মধ্যে ৩৩ হাজার ছাতা মাঝে বিতরণ করা হয়। এ সময় মেয়র বলেন, যারা দিনমজুর তাদের সহায়তায় একটি ছাতা দিয়ে হলেও বিত্তবানদের যেন এগিয়ে আসে।

একইসাথে নগরবাসীকে যার যার জায়গা থেকে বৃক্ষরোপন করার আহ্বান জানান উত্তরের মেয়র। তিনি বলেন, উত্তর সিটির অনেক গাছ পরিচর্যার অভাবে নষ্ট হয়ে গেছে। এজন্য এবার নতুন করে ৪৭ জন মালিও নিয়োগ দেয়া হয়েছে বলে জানান মেয়র।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনার নির্দেশেই ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছিল, পলকের স্বীকারোক্তি

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। ছবি: সংগৃহীত

গত জুলাই-আগস্টে ইন্টারনেট বন্ধ কোনো দুর্ঘটনা ছিল না, বরং তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে ইন্টারনেট বন্ধ করা হয় বলে জানিয়েছেন সাবেক ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক।

বৃহস্পতিবার (১৯ নভেম্বর) জিজ্ঞাসাবাদে পলক এ তথ্য দিয়েছেন বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর তাজুল ইসলাম।

তিনি বলেন, ইন্টারনেট বন্ধ করে গত জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণহত্যা ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছিল। ইন্টারনেট বন্ধের এ নির্দেশ দিয়েছিলেন শেখ হাসিনা।

এছাড়া ট্রাইব্যুনালকে বিতর্কিত করার জন্যই বিচারের বৈধতা নিয়ে সাবেক সেনাকর্মকর্তা জিয়াউল আহসান প্রশ্ন তুলেছেন বলেও জানান চিফ প্রসিকিউটর।

এর আগে হত ১৩ আগস্ট ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটির প্রাথমিক প্রতিবেদনে বলা হয়, কোটা সংস্কার আন্দোলনের সময়ে পুরো দেশ ইন্টারনেটবিহীন করে রেখেছিল বিগত সরকার। ওই সরকারের তথ্যপ্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক ইন্টারনেট বন্ধ নিয়ে ডেটা সেন্টার পুড়ে যাওয়াসহ নানা গল্প ফেঁদেছিলেন। আদতে তেমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি। তিনি নিজে, বিটিআরসি ও এনটিএমসি ইন্টারনেট বন্ধে জড়িত। পলক ডেটা সেন্টারের ঘটনা প্রচার করে জাতির সঙ্গে মিথ্যাচার করেছেন।

Header Ad
Header Ad

এক বছর লিভ টুগেদারের পর পার্টনার পছন্দ করেছি: স্বাগতা

অভিনেত্রী জিনাত সানু স্বাগতা। ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের শুরুতে অভিনেত্রী জিনাত সানু স্বাগতা বিয়ের বন্ধনে আবদ্ধ হন। সে সময় তিনি জানিয়েছিলেন, স্বামী ড. হাসান আজাদের সঙ্গে প্রায় এক বছরের বন্ধুত্ব ও প্রেমের পর তারা বিয়ের সিদ্ধান্ত নেন। তবে এবার স্বাগতা শেয়ার করলেন নতুন একটি তথ্য।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে স্বাগতা জানান, আমি আর হাসান এক বছর লিভ টুগেদার করেছি। তারপর দু’জন দু’জনকে পার্টনার হিসেবে পছন্দ করেছি।

অভিনেত্রী জিনাত সানু স্বাগতা। ছবি: সংগৃহীত

অভিনেত্রী জানান, তাদের লিভ টুগেদারের সিদ্ধান্তে পরিবারের কোনো সমস্যা ছিল না। তিনি বলেন, আমরা যখন লিভ টুগেদার করেছি, আমাদের দু’জনের বাবা-মায়ের পক্ষ থেকে কোনো সমস্যা ছিল না। এমনকি আমার ভাই-বোনও বলেছে, কেউ যুক্তরাজ্যে থেকে আসলো, তুমি বিয়ে করে ফেললা, এরপর জীবনটা শেষ হয়ে গেল...তার চেয়ে ভালো একসঙ্গে থেকে দেখো, সারাজীবন থাকতে পারবে নাকি। তারপর সিদ্ধান্ত নেও।

স্বাগতা আরও বলেন, ‘সমাজও আমাদের বিষয়টা মেনে নিয়েছে। প্রথমে একটু সময় নিয়েছে কিন্তু পরে বিষয়টা স্বাভাবিক হয়ে গেছে। আমি মনে করি, আমাদের সমাজও পরিবর্তন হচ্ছে। ডিভোর্স নরমালাইজ হচ্ছে, লিভ টুগেদারও নরমালাইজ হবে।’

 স্বামী ড. হাসান আজাদের সঙ্গে স্বাগতা। ছবি: সংগৃহীত

স্বাগতার স্বামী একজন লন্ডন প্রবাসী। তার জন্ম ও পড়াশোনা সবই যুক্তরাজ্যে। সংগীত জগতের সঙ্গে জড়িত তিনি। ড. হাসান একাধারে গান লেখেন, সুর ও মিউজিক কম্পোজ করেন। কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি করা হাসান পেশায় একজন ব্যবসায়ী।

স্বাগতা জানান, গত বছরের আগস্ট-সেপ্টেম্বরের দিকে একদিন এক বান্ধবীর সঙ্গে রাজধানীর একটি ক্লাবে যান তিনি। সেখানেই হাসান আজাদের সঙ্গে পরিচয় হয় তার। পরিচয়ের পর অনেক দিন দেখা হয়নি তাদের। তবে নভেম্বরে আবার তাদের দেখা হয়। সেই সময় হাসান আজাদ আমাকে বিভিন্নভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন তিনি আমাকে পছন্দ করেন। এর পরেই কথা বলে আমরা সিদ্ধান্ত নিই একসঙ্গে হওয়ার।

এর আগে দীর্ঘ ৭ বছর প্রেমের পর চিত্রগ্রাহক রাশেদ জামানকে বিয়ে করেন স্বাগতা। ছয় বছর সংসারের পর ২০২১ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিচ্ছেদ হয় তাদের।

উল্লেখ্য, ‘নতুন কুঁড়ি’ প্রতিযোগিতায় ছড়া গান বিভাগে দ্বিতীয় হয়েছিলেন স্বাগতা। এছাড়া ‘মহাকাল’ নামে একটি ব্যান্ড দল করেন তিনি। ‘ভালোবাসি তোমাকে’, ‘মহাকাল’, ‘স্বপ্নচূড়া’সহ কয়েকটি অ্যালবাম প্রকাশ করেছেন অভিনেত্রী। এছাড়া ওয়েব সিরিজ ‘কাইজার’-এ অভিনয় করে আলোচনায় আসেন তিনি।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে হতাশ বিএনপি

সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য রাখছেন বিএনপির মহাস‌চিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকা‌রের প্রধান উপ‌দেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস নির্বাচনের কো‌নো রোডম‌্যাপ দেননি। তি‌নি নির্বাচন নি‌য়ে যে বক্তব‌্য দি‌য়েছেন এতে বিএন‌পি হতাশ ব‌লে জা‌নি‌য়ে‌ছেন দলটির মহাস‌চিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

বৃহস্পতিবার (১৯ ডিসেম্বর) গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৮ ডিসেম্বর রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখানে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান সভাপতিত্ব করেন। সেই সভায় গত ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতির উদ্দেশ্যে যে ভাষণ দিয়েছেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয় এবং পরবর্তীতে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে উপদেষ্টার ভাষণের যে ব্যাখ্যা দিয়েছে, তা নিয়েও আলোচনা হয়।

ড. ইউনূসের ভাষণে নির্বাচন সংক্রান্ত বক্তব্য অস্পষ্ট বলে দাবি করে মির্জা ফখরুল বলেন, সভা মনে করে, তার বক্তব্যে নির্বাচনের একটি সম্ভাব্য সময়ের কথা বলা হলেও নির্বাচনের রোড ম্যাপ সম্পর্কে কোনো সুনির্দিষ্ট বক্তব্য রাখা হয়নি। ড. মুহাম্মদ ইউনূস ২০২৫ সালের শেষ অথবা ২০২৬ সালের প্রথম অংশে নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা বলেন, যা একেবারেই অস্পষ্ট। নির্দিষ্ট কোনো সময় উল্লেখ নেই। অথচ তার প্রেস সচিব বলেন যে, ২০২৬ সালের জুন মাসের মধ্যে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, যা পরস্পরবিরোধী।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মির্জা ফখরুল বলেন, আমরা আশা করেছিলাম প্রধান উপদেষ্টা নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট রোডম্যাপ দিয়ে দেবে। সেটা তার বক্তব্যে নেই। এটা আমাদের হতাশ করেছে। আবার তার প্রেস সচিব যা বললেন, সেটা সাংঘর্ষিক। প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, ২৫ অথবা ২৬ সালের শুরুতে নির্বাচন হবে। আর প্রেস সচিব বলেছেন, ২৬ সালের জুনে নির্বাচন হবে। যার কারণে আমরা বুঝতে পারছি না যে, কোনটা সঠিক।

এই ধরনের পরস্পরবিরোধী বক্তব্য আরও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছে বলে উল্লেখ করে বিএনপির মহাসচিব বলেন, যেহেতু নির্বাচন কমিশন গঠিত হয়ে গেছে, তাই নির্বাচন অনুষ্ঠানের বিলম্বের প্রয়োজন নেই। নির্বাচন কেন্দ্রিক সংস্কারগুলো সম্পন্ন করে দ্রুত নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব। জনগণ এ বিষয়ে প্রধান উপদেষ্টার কাছ থেকে সুস্পষ্ট বক্তব্য আশা করে।

নির্বাচনের সুনির্দিষ্ট সময় রাজনৈতিক দল ও অন্যান্য অংশীজনের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে নির্ধারণ করা উচিত বলে মনে করেন বিএনপি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

শেখ হাসিনার নির্দেশেই ইন্টারনেট বন্ধ করা হয়েছিল, পলকের স্বীকারোক্তি
এক বছর লিভ টুগেদারের পর পার্টনার পছন্দ করেছি: স্বাগতা
নির্বাচন নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে হতাশ বিএনপি
সাবেক সংসদ সদস্য রাগিবুল হাসান রিপু গ্রেপ্তার
মুম্বাইয়ে যাত্রীবাহী লঞ্চে নৌবাহিনীর স্পিডবোটের ধাক্কায় নিহত ১৩
ঢাকা-টাঙ্গাইল-যমুনা সেতু মহাসড়কে ৯ ঘণ্টা পর যান চলাচল স্বাভাবিক
গুমকাণ্ডে শেখ হাসিনার সম্পৃক্ততা, যা বলল যুক্তরাষ্ট্র
কক্সবাজারে ট্রাক-অটোরিকশা সংঘর্ষ, শিশুসহ নিহত ৫
মাদককাণ্ডে ফেঁসে যাচ্ছেন তিন শীর্ষ নাট্যাভিনেত্রী!
গুম-খুনে জড়িত ২০ কর্মকর্তার পাসপোর্ট স্থগিত, দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
ভাইরাল ভিডিওটি ছিল ‘যেমন খুশি তেমন সাজো’, ব্যবহৃত হয়েছে ডামি অস্ত্র
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের দুর্নীতি অনুসন্ধানে ৫ কর্মকর্তা নিয়োগ
৫ বছর পর চালু হচ্ছে রংপুর চিনিকল, এলাকায় খুশির বন্যা
মোদির বিতর্কিত পোস্ট: যে বার্তা দিলো পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
ভারত থেকে ৫০ হাজার টন চাল কিনবে সরকার
তনুর গ্রাফিতির ওপর পোস্টার সাঁটালেন মেহজাবীন, সমালোচনার ঝড়
ফ্যাসিস্ট সরকার দেশটাকে ধ্বংস করে দিয়েছে: তারেক রহমান
আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে কত?
তাবলিগ ইস্যুতে যা বললেন মিজানুর রহমান আজহারী
নির্বাচনের জন্য ৬ মাসের বেশি সময় লাগার কথা নয়: সালাহউদ্দিন আহমেদ