সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | ৮ পৌষ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

আয়ানের মৃত্যু: ইউনাইটেডের পরিচালক ও দুই চিকিৎসকের বিরুদ্ধে মামলা

আয়ান আহমেদ। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বাড্ডার সাতারকুলে ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে খতনা করাতে গিয়ে লাইফ সাপোর্টে থাকা আয়ান আহমেদ মারা গেছে। তার মৃত্যুর ঘটনায় ভুল চিকিৎসার অভিযোগ এনে মামলা হয়েছে।

মঙ্গলবার (৯ জানুয়ারি) বাড্ডা থানায় মামলাটি করেন শিশুর বাবা মো. শামীম আহমেদ।

বাড্ডা থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ইয়াসিন গাজী এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, শিশু আয়ানের বাবা মো. শামীম আহমেদ অবহেলাজনিত মৃত্যুর অভিযোগ এনে মামলাটি দায়ের করেছেন। মামলায় ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের দুই ডাক্তার ও পরিচালককে আসামি করা হয়েছে।

মামলার আসামিদের মধ্যে আছেন এনেসথেসিয়া স্পেশালিস্ট ডা. সাইদ সাব্বির আহমেদ ও হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক ডা. তাসনুবা মাহজাবিন এবং হাসপাতালের পরিচালক। পরিচালকের নাম জানা যায়নি।

আয়ান আহমেদ

এজাহারে ভিকটিমের বাবা অভিযোগ করে বলেন, আমার ছেলে আয়ান আহমেদ। তার বয়স ৫ বছর ৯ মাস। গত ৩০ ডিসেম্বর বেলা ১১টায় আয়ান আহমেদের সুন্নতে খতনা করানোর জন্য সাঁতারকুল, মাদানি অ্যাভিনিউ রোডে অবস্থিত ইউনাইটেড মেডিকেল কলেজ অ্যান্ড হাসপাতালে যাই। যাওয়ার পর হাসপাতালের নিয়ম অনুসারে ভিজিট দিয়ে সিরিয়াল নিয়ে বেলা সাড়ে ১১টায় ডা. তাসনুভা মাহজাবিনের রুমে আমার ছেলেকে নিয়ে প্রবেশ করে সুন্নতে খতনা করানোর বিষয়ে আলোচনা করি। তখন তিনি আমার ছেলেকে দেখে বলেন আমরা নিয়মিতভাবে সুন্নতে খতনা করাই এবং সুন্নতে খতনার পূর্বে ওষুধ খাওয়ানোর ফলে বাচ্চার ১০-১৫ মিনিট ঘুমঘুম ভাব থাকে এ সময়ের মধ্যেই আমরা সেটি সম্পন্ন করি। এটাই সবচেয়ে নিরাপদ পদ্ধতি।

এনেসথেসিয়া স্পেশালিস্ট ডা. সাইদ সাব্বির আহম্মেদ ও ডা.তাসনুভা মাহজাবিন আমার ছেলের শারীরিক পরীক্ষার জন্য কিছু টেস্ট দেন এবং ওই টেস্টগুলোর রিপোর্টসহ ৩১ ডিসেম্বর সকালে আমাকে যেতে বলেন। পরে টেস্টগুলো করি ৩১ ডিসেম্বর সকাল সাড়ে ৮ টায় হাসপাতালে যাই।

পরে ডা.তাসনুভা মাহজাবিনকে আমার ছেলের শারীরিক পরীক্ষার রিপোর্টগুলো দেখাই। তিনি রিপোর্টগুলো দেখে রিপোর্টগুলো ভালো আছে বলে জানান। পরে ডাক্তার সাব্বির ও তাসনুভা ৩১ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় নার্সদের সহযোগিতায় আমার ছেলে আয়ান আহমেদকে ওটি রুমে (অপারেশন রুম) রুমে নিয়ে যান। তারা আমাকে তখন ২০-২৫ মিনিট অপেক্ষা করতে বলেন।

আয়ান আহমেদ

এরই মধ্যে ৩০ থেকে ৪০ জন ইন্টার্ন ডাক্তার ওটি ড্রেস পরে ওটি রুমে প্রবেশ করেন। আমি তাদের ওটি রুমে প্রবেশ করার বিষয়ে জিজ্ঞাসা করলে তারা বলেন ডাক্তার তাসনুভা মাহজাবিনের ক্লাস আছে।

২০/২৫ মিনিট পরে আমি জিজ্ঞাসা করলে আরও কিছু সময় লাগবে বলে সময় পার করতে থাকেন। এক ঘণ্টা পরে ইন্টার্ন চিকিৎসকরা দ্রুত রুমে থেকে বের হয়ে চলে যান। তারা চলে যাওয়ার পরে আরও সময় লাগবে বলে কালক্ষেপণ করতে থাকে। তারপর দেড় ঘণ্টা পর হাসপাতালের বিভিন্ন ডাক্তার উদ্বিগ্ন হয়ে ওটি রুমে প্রবেশ করেন এবং বের হতে থাকেন। তখন আমরা বুঝতে পারি যে, কোনো একটা সমস্যা হয়েছে।

তখন আমি জোর করে ওটি রুমে প্রবেশ করে দেখি যে, ডাক্তাররা আমার ছেলের বুকে হাত দিয়ে চাপাচাপি করছেন এবং আমার অনুমতি ছাড়াই তারা আমার ছেলের বুকের দুই পাশে ফুটা করে টিউব স্থাপন করেন। এরপরেও কোনো কাজ না হওয়ায় তারা তাদের নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় আমার ছেলেকে দ্রুত গুলশানের ইউনাইটেড হাসপাতালে নিয়ে যান। তখন আমি আরও উন্নত চিকিৎসার জন্য আমার ছেলেকে অন্য হাসপাতালে নিতে চাইলেও তারা আমার কথা না শুনে ওই হাসপাতালে নিয়ে যান।

এজাহারে তিনি আরও অভিযোগ করে বলেন, সেখানে নিয়ে আমার ছেলেকে লাইফ সাপোর্টে রাখেন তারা। আমি ৩১ ডিসেম্বর রাতে ইউনাইটেড হাসপাতালের আইসিইউতে প্রবেশ করে আমার ছেলের দেহ শীতল ও নিথর অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখি। হাসপাতালের প্রতি আমাদের অনাস্থা বাড়তে থাকলে আমরা উন্নত চিকিৎসার জন্য আমার ছেলেকে অন্য কোনো হাসপাতালে নিতে চাইলে কর্তৃপক্ষ আমাদের কোনো কথাই কর্ণপাত না করে জোর করে তাদের হাসপাতালেই চিকিৎসা প্রদান করে।

আসামিদের অবহেলা ও ভুল চিকিৎসার কারণেই আমার ছেলের মৃত্যু হয়। আমার ছেলেকে কী ধরনের চিকিৎসা বা ওষুধ প্রয়োগ করেছে তা তারা অদ্যাবধি পর্যন্ত আমাদের সরবরাহ করেনি। আমার ছেলেকে দেখতে চাইলে নানা তালবাহানা করে ঠিক মতো দেখতে দিতো না। আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে অধিক লাভবান হওয়ার জন্য আমার ছেলেকে ৩১ ডিসেম্বর থেকে ৭ জানুয়ারি পর্যন্ত ইউনাইটেড হাসপাতালে লাইফ সাপোর্টে রেখে অবহেলামূলকভাবে ভুল চিকিৎসা প্রদান করায় আমার ছেলের মৃত্যু হয়। অতঃপর তারা আমার ছেলেকে মৃত ঘোষণা করে আমার ছেলের মৃতদেহসহ ৫ লাখ ৭৭ হাজার ২৫৭ টাকার একটা বিল ধরিয়ে দেয়।

Header Ad
Header Ad

২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে গুচ্ছ পদ্ধতি রাখতে জরুরি নির্দেশনা  

ছবি: সংগৃহীত

 

সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) গুচ্ছ থেকে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয় বেরিয়ে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে এ প্রক্রিয়ায় থাকতে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের দফায় দফায় চিঠি ও নির্দেশনা দিচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এমনকি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের সই করা একটি আধা সরকারি পত্রও পাঠানো হয়েছে। সবশেষ সোমবার মন্ত্রণালয় থেকে গুচ্ছ ভর্তি কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে জরুরি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনায় গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের উদ্দেশে বলা হয়, উচ্চশিক্ষার উন্নয়ন ও শিক্ষার্থীবান্ধব একটি কার্যক্রম হিসেবে গুচ্ছ পদ্ধতি ইতোমধ্যে জনমনে আস্থা অর্জন করেছে। এ পদ্ধতিতে একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ে পৃথকভাবে ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নিতে শিক্ষার্থীদের যাতায়াত, আবাসন এবং অন্যান্য খরচ বহুলাংশে কমেছে। গুচ্ছ পদ্ধতির মাধ্যমে একটি মানসম্মত প্রশ্নপত্রের ভিত্তিতে মেধাভিত্তিক ভর্তি নিশ্চিত হওয়ার পাশাপাশি অভিভাবকরা একাধিক ভর্তি পরীক্ষার দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তি পেয়েছেন।

গত ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে ২৪টি বিশ্ববিদ্যালয় এ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা করে। তবে সম্প্রতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে, কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব উদ্যোগে পৃথকভাবে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনার পরিকল্পনা করছে। এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়িত হলে শিক্ষার্থীদের এবং অভিভাবকদের জন্য তা বাড়তি আর্থিক ও মানসিক চাপ সৃষ্টি করবে এবং জনমনে শিক্ষা প্রশাসনের প্রতি নেতিবাচক ধারণা তৈরি করবে।

সব বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের গুচ্ছ পদ্ধতির সুফল বিবেচনা করে তা বজায় রাখার জন্য অনুরোধ জানিয়ে বলা হয়, ইতোমধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ এ সংক্রান্ত একটি সভা করার পাশাপাশি গুচ্ছ পদ্ধতি বহাল রাখার বিষয়ে একটি পত্র জারি করেছে। এ ছাড়া শিক্ষা উপদেষ্টা স্বাক্ষরিত একটি আধা সরকারি পত্র পাঠানো হয়েছে। এ অবস্থায় উপাচার্যের নেতৃত্বে তার বিশ্ববিদ্যালয়টি যেন গুচ্ছ পদ্ধতিতে ভর্তি কার্যক্রম পরিচালনা অব্যাহত রাখে সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।

গত ১ ডিসেম্বর শিক্ষা উপদেষ্টা একটি চিঠিতে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যদের বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ব্যবস্থা অনুসরণ করতে অনুরোধ জানান। এরপর ১০ ডিসেম্বর মন্ত্রণালয় থেকে গুচ্ছ ভর্তি কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে আরেকটি চিঠি দেওয়া হয়।

এর আগে ২৭ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ভর্তিতে গুচ্ছ পদ্ধতির বিষয়ে জরুরি বৈঠক করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেখানে শিক্ষক-শিক্ষার্থী বেশি এমন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় এবং তুলনামূলক নতুন প্রতিষ্ঠিত ও জনবল কম থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলো গুচ্ছ পদ্ধতি রাখার পক্ষে অবস্থান নেন। এতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত ছাড়াই বৈঠক শেষ হয়।

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ঢাকার দেওয়া চিঠি গ্রহণ করেছে দিল্লি

শেখ হাসিনা ও ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল। ছবি: সংগৃহীত

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ঢাকার দেওয়া কূটনৈতিক পত্র গ্রহণ করেছে দিল্লি। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জয়সোয়াল।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এই মুখপাত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

ওই মুখপাত্র জানান, সোমবার বাংলাদেশ হাইকমিশন থেকে শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে একটি ভারবাল নোট পেয়েছি। তবে এই মুহূর্তে বিষয়টি নিয়ে আমাদের কোনও মন্তব্য নেই।

এর আগে, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে দেশে ফেরাতে দিল্লিকে কূটনৈতিক পত্র পাঠায় ঢাকা। আজ সোমবার দুপুরে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ভারতকে আমরা পরিষ্কারভাবে জানিয়েছি। বিচারকাজের জন্য যে তাকে ফেরত চাওয়া হয়েছে, সেটা জানানো হয়েছে। কোন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তাকে ফেরত চাওয়া হয়েছে এমন প্রশ্নে তিনি বলেন, ভারত সরকারকে নোট ভারবালের (কূটনৈতিক পত্র) মাধ্যমে জানানো হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের মুখের দেশ ছেড়ে ভারতে আশ্রয় নেন শেখ হাসিনা। এরপর থেকে দেশটিতেই অবস্থান করছেন তিনি। এদিকে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হতাহতের ঘটনার শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে শতাধিক হত্যা মামলা দায়ের হয়েছে। তাছাড়া আন্তজার্তিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালেও শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে।

Header Ad
Header Ad

‘মুজিব’ সিনেমার পরিচালক শ্যাম বেনেগাল মারা গেছেন

বিখ্যাত পরিচালক শ্যাম বেনেগাল। ছবি: সংগৃহীত

ভারতীয় চলচ্চিত্র জগতে নক্ষত্র পতন। পরপারে পাড়ি জমালেন বলিউড ইন্ডাস্ট্রির বিখ্যাত পরিচালক শ্যাম বেনেগাল। মৃত্যুকালে বয়স হয়েছিল ৯০ বছর।

সোমবার (২৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা ৬টা ৩০ মিনিটে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। পরিচালকের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন মেয়ে পিয়া বেনেগাল।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, অনেক দিন ধরেই বা বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভুগছিলেন শ্যাম বেনেগাল। এছাড়া, কিডনি সংক্রান্ত সমস্যাও ছিল তার।

বাংলাদেশের দর্শক আগে তাকে যতোটা না চিনতো তারচেয়ে বহুগুণ বেশি চিনেছে বঙ্গবন্ধুর বায়োপিক ‘মুজিব: একটি জাতির রূপকার’ ছবিটি করার সময়।

গত ১৪ ডিসেম্বর ছিল শ্যাম বেনেগালের জন্মদিন। ৯০ বছর পূর্ণ করেছিলেন তিনি। এই দিনটি পরিবার ও বন্ধুবান্ধবের সঙ্গে কাটিয়েছিলেন পরিচালক।

জন্মদিনের অনুষ্ঠানে এ দিন উপস্থিত ছিলেন অভিনেতা কুলভূষণ খরবন্দা, নাসিরুদ্দিন শাহ, দিব্যা দত্ত, শাবানা আজমি, রজিত কাপুর ও অতুল তিওয়ারি। ছিলেন শশী কপূরের পুত্র কুণাল কপূরও।

 

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিকে গুচ্ছ পদ্ধতি রাখতে জরুরি নির্দেশনা  
শেখ হাসিনাকে ফেরত চেয়ে ঢাকার দেওয়া চিঠি গ্রহণ করেছে দিল্লি
‘মুজিব’ সিনেমার পরিচালক শ্যাম বেনেগাল মারা গেছেন
হেনরী ও তার স্বামীর ৪৯ ব্যাংক হিসাবে লেনদেন পৌনে ৪ হাজার কোটি
স্বর্ণের দাম ভরিতে ১ হাজার ২৪৮ টাকা কমলো
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক প্রকল্প বাতিল
ভোটাধিকার আদায়ে ৫ আগস্টের মতো রাস্তায় নামতে হবে: মির্জা ফখরুল
শিল্পকলার সাবেক ডিজি লাকীসহ ২৪ জনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মিউজিক ফেস্ট মঞ্চে বিপিএল উদ্বোধন করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা  
দর্শনা সীমান্তে ভারতে পাচারকালে দুই নারী উদ্ধার; পাচারকারী আটক
১৫ বছরে বিএনপি আন্দোলনে ছিল বলেই শেখ হাসিনা পালিয়েছে: ফখরুল
দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
শিক্ষার্থীদের গ্রাফিতিতে লেখা জয় বাংলা মুছে দিলো ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবকদল
বাংলাদেশের কাছে ত্রিপুরা ২০০ কোটি রুপি পাওনা রয়েছে: মুখ্যমন্ত্রী
হাসিনা বাংলাদেশে আসবে কেবল ফাঁসিতে ঝোলার জন্য: নাহিদ
চাঁদপুরে জাহাজ থেকে ৫ মরদেহ উদ্ধার: চিকিৎসাধীন আরও ২ জনের মৃত্যু  
সরকারের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক আইনে ব্যবস্থা নেওয়ার হুমকি এস আলমের
রাজধানীতে ২৪ ঘণ্টায় ৯৩ ছিনতাইকারী গ্রেপ্তার
বাংলাদেশে রফতানি বন্ধ: ময়ূখ রঞ্জনের বাড়ি ঘেরাও করলেন পশ্চিমবঙ্গের কৃষকরা
সাদা পোশাকে সেঞ্চুরিতে জ্যোতির ইতিহাস