সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫ | ৮ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বছরজুড়ে আলোচনায় ওয়াসা এমডি, মশার বিরুদ্ধে সিটি করপোরেশনের যুদ্ধ 

যুক্তরাষ্ট্রে বসে অফিস করা, ১৩ বছরে প্রায় ৬ কোটি টাকা বেতন নেওয়াসহ ২০২২ সালের পুরোটা সময় আলোচনায় ছিলেন ঢাকা ওয়াসার ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রকৌশলী তাকসিম এ খান। অন্যদিকে, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন বছর পার করেছে মশার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। তাকসিম এ খান ২০০৯ সালে ঢাকা ওয়াসার এমডি হিসেবে নিযোগ পান।

তারপর সরকার তার মেয়াদ ৫ দফা বাড়িয়েছে। এখন পর্যন্ত তিনি ঢাকা ওয়াসার এমডি। ২০২৩ সালে তার মেয়াদ আবারও শেষ হচ্ছে।

তাকসিম এ খানের পরিবার যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করে। নিয়োগ পাওয়ার পর থেকেই তিনি বছরের একটা নির্দিষ্ট সময় পরিবারের সঙ্গে কাটানোর জন্য যুক্তরাষ্ট্র যান। এভাবে নিয়মিত যুক্তরাষ্ট্রে গেলেও ভারপ্রাপ্ত হিসেবে কাউকে নিয়োগ দেন না তিনি। যুক্তরাষ্ট্রে বসেই অনলাইনে অফিস করেন। সর্বশেষ ২০২২ সালেও বরবারের মতোই তিনি যুক্তরাষ্ট্রে বসে অফিস করতে চেয়েছিলেন। কিন্তু সরকার এবার তাকে সেই অনুমতি না দিয়ে ৬ সপ্তাহের ছুটি মঞ্জুর করে।

গত বছর তাকসিম এ খান ছুটিতে থেকেও নথিপত্রে স্বাক্ষর করেন। অন্যদিকে, তার ছুটির সময় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় থেকে এমডির দায়িত্ব পাওয়া ওয়াসার পরিচালক (উন্নয়ন) আবুল কাশেমও নথিপত্রে স্বাক্ষর করেন। একসঙ্গে দুজন এমডির দায়িত্ব পালন নিয়ে সমালোচনা হয়। এ কারণে এবার ওয়াসা বোর্ড সিদ্ধান্ত নেয়, তাকসিম এ খান পূর্ণ ছুটিতে থাকবেন, ভার্চ্যুয়ালি কোনো দায়িত্ব পালন করতে পারবেন না।

তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তদন্ত করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এ ছাড়া, তার ব্যাংক হিসাবও তলব করে বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ (বাংলাদেশ ফিন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ)।

এর বাইরে এ বছরই গত ১৩ বছরে বেতনবাবদ তাকসিম এ খান কত টাকা নিয়েছেন সেটা হাইকোর্ট ওয়াসা বোর্ড চেয়ারম্যানের কাছে জানতে চান। পরে জানা গেল ওয়াসা এমডি ১৩ বছরে প্রায় ৬ কোটি টাকা বেতন নিয়েছেন। আদালতে ঢাকা ওয়াসার দাখিল করা প্রতিবেদনেই ৬ কোটি টাকা বেতন নেওয়ার বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।

এসব ঘটনায় পুরনো বিষয়গুলো নতুন করে আলোচনায় আসে। জানা যায়, ২০১৯ সালের ২০ এপ্রিল টিআইবির এক প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে তাকসিম ওয়াসার সরবরাহকৃত পানিকে শতভাগ সুপেয় বলে দাবি করেন। বিষয়টি বিদায়ী বছরেও ব্যাপক  আলোচিত হয়।  

জনসাধারণের পাশাপাশি সরকারি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিও ওয়াসা এমডির এ মন্তব্যের সমালোচনা করেছিল। ২০১৯ সালে তিনি বুড়িগঙ্গা নদীতে কোনো পয়ঃনিষ্কাশন লাইন নেই বলে মন্তব্য করলে হাইকোর্ট তার মন্তব্যের সমালোচনা করেন।

২০১১ সালে দূষণ কমাতে বুড়িগঙ্গায় প্রবাহিত সব পয়ঃনিষ্কাশন লাইন বন্ধ করতে ওয়াসাকে নির্দেশ দিয়েছিলেন আদালত। এ নির্দেশনা অমান্য করায় এবং আদালতে মিথ্যা বলায় ২০২০ সালের ২৩ জানুয়ারি তার বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার রুল জারি করেন হাইকোর্ট। এসব বিষয়ও বিদায়ী বছরে নতুন করে আলোচনায় আসে।

মশার বিরুদ্ধে যুদ্ধে বছর পার করল সিটি করপোরেশন এবার ঢাকার দুই সিটি করপোরেশনেরই ২০২২ সাল গেছে মশার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে। যদিও এই যুদ্ধে সিটি করপোরেশন কতটুকু জয়ী হয়েছে সেটা নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন অনেকেই। বছরজুড়েই মশার উপদ্রব ছিল। জুলাইয়ের আগে যুদ্ধ করতে হয়েছে কিউলেক্স মশার বিরুদ্ধে। মশা কখনোই নিয়ন্ত্রণে ছিল না।

জুলাইয়ে এলো ডেঙ্গুর বাহক এডিস মশার মৌসুম। ২০০০ সালে প্রথম বাংলাদেশে ডেঙ্গু রোগী পাওয়া যায়। কিন্তু মৃত্যুতে গত ২৩ বছরের মধ্যে বিদায়ী বছর রেকর্ড করেছে। এ বছর ২৮১ জন মারা গেছেন এবং আক্রান্ত হয়েছেন ৬২ হাজার ১৮৯ জন।

অবস্থা এমন যে খোদ সরকারি কর্মকর্তাদের মধ্যে অনেকেই বলাবলি করেন মশা নিধন অভিযান ফলপ্রসূ হলে এডিসের বিস্তার এত মারাত্মক পর্যায়ে যেত না। তার মানে মশা নিধনে গলদ রয়েছে সিটি করপোরেশনের। খোদ সরকারের আরেকটি দপ্তর স্বাস্থ্য অধিদপ্তরই বলছে, মশা নিধনে গলদ আছে বলেই ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে আসছে না। ডেঙ্গু নিয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক এ অভিযোগ করেন।

বছরজুড়েই মশা নিধনে ক্র্যাশ প্রোগ্রাম, চিরুণি অভিযান  প্রভৃতি বাহারী নামে কার্যক্রম চালিয়েছে দুই সিটি করপোরেশন। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) তো মশক নিধনে ড্রোন পর্যন্ত ব্যবহার করেছে। কিন্তু নগরবাসীর অভিযোগ, এত মহাযজ্ঞে মশা মরেছে খুব সামান্যই। তার প্রমাণ ডেঙ্গুতে মৃত্যুর রেকর্ড। মশার বিরুদ্ধে যুদ্ধের আরেকটা অস্ত্র ছিল বছরজুড়েই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা। দুই সিটি করপোরেশনই শুধু মশা নিধনের উদ্দেশেই বছরজুড়ে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেছে। এসব আদালত থেকে বিভিন্ন ভবন মালিককে জরিমানা করা হয়েছে।

এই ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার বিষয়টি নিয়েও সমালোচনায় সোচ্চার ছিল নগরবাসী। তাদের অভিযোগ, মশক নিধন বাবদ দুই সিটি করপোরেশন ১৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ পেলেও তাদের কাজ না করে তারা উল্টো নগরবাসীকে জরিমানা করছে।

আরইউ/এমএমএ/

 

 

 

Header Ad
Header Ad

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’

ছবি: সংগৃহীত

গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত হয়ে ভারতে পলাতক সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের ঘনিষ্ঠ ১০ সদস্যের জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) আনুষ্ঠানিকভাবে ‘লক’ করে দিয়েছে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) এনআইডি শাখা। এতে তাদের এনআইডি দিয়ে আর কোনো ধরনের নাগরিক সেবা, বিশেষ করে ব্যাংকিং লেনদেন বা সরকারি-বেসরকারি সেবা গ্রহণ করা সম্ভব নয়, কারণ কার্ডগুলো আর ভেরিফাই করা যাচ্ছে না।

ইসির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, “লক” প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হয়েছে প্রায় এক মাস আগে, কর্তৃপক্ষের মৌখিক নির্দেশনার ভিত্তিতে। তবে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার পেছনে রয়েছে ভিন্নধর্মী ব্যাখ্যাও।

কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, ভিভিআইপি (VVIP) পর্যায়ের অনেকেই নিজের নিরাপত্তা ও তথ্য অপব্যবহার রোধে স্বেচ্ছায় এনআইডি লক করার অনুরোধ জানান। প্রয়োজন হলে তা আবার ‘আনলক’ করা হয়।

লক করা ব্যক্তিদের তালিকায় রয়েছেন—শেখ হাসিনা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ, শেখ রেহানা, টিউলিপ সিদ্দিক, আজমিনা সিদ্দিক, শাহিন সিদ্দিক, বুশরা সিদ্দিক, রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও তারিক আহমেদ সিদ্দিক।

ইসির এনআইডি শাখার সিস্টেম ম্যানেজার মুহাম্মদ আশরাফ হোসেন বলেন, “এনআইডি লক করা হলে কার্ডটি কোনো কার্যক্রমে ব্যবহার করা যায় না। তবে এটি ভোটাধিকার বা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায় না।”

বিশেষজ্ঞদের মতে, এই লক কার্যক্রম এমন এক সময়ে এলো যখন শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে ব্যাংক হিসাব স্থগিত, তদন্ত ও রাজনৈতিক বিতর্কের ঝড় চলছে। বাংলাদেশ ব্যাংক ইতিমধ্যে তাদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট স্থগিত করেছে, যা পরিচালনায় বাধা দিচ্ছে এনআইডি ভেরিফিকেশন না হওয়া।

Header Ad
Header Ad

রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি

মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি। ছবি: সংগৃহীত

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কালজয়ী ছোটগল্প ‘দেনাপাওনা’ এবার রূপ নিচ্ছে বড় পর্দায়—আর এই সাহিত্যিক চরিত্রগুলোকে প্রাণ দিতে প্রথমবারের মতো জুটি বাঁধছেন দুই প্রজন্মের জনপ্রিয় মুখ, মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি।

সরকারি অনুদানে নির্মিত এই চলচ্চিত্রটি পরিচালনা করছেন সাদেক সিদ্দিকী। আগেই নিশ্চিত করা হয়েছিল, এতে ‘নিরুপমা’ চরিত্রে অভিনয় করবেন দীঘি। এবার জানা গেল, তার বিপরীতে ম্যাজিস্ট্রেট চরিত্রে অভিনয় করছেন ইমন। কলকাতায় কর্মরত, জমিদার পরিবারের সন্তান এই চরিত্রটি গল্পে একটি গুরুত্বপূর্ণ আবেগীয় বাঁক তৈরি করে।

‘দেনাপাওনা’র গল্প আবর্তিত হয় বিয়ের সময় পণ দিতে না পারায় নিরুপমার পিতার আত্মহত্যা এবং সেই ঘটনার পরবর্তী সামাজিক ও পারিবারিক প্রতিক্রিয়ার চারপাশে। এই ট্র্যাজিক কাহিনিকে আধুনিক সিনেমার ভাষায় ফুটিয়ে তুলতে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করেছেন পরিচালক ও তার দল।

চলচ্চিত্রটিতে কাজ করা প্রসঙ্গে ইমন বলেন, ‘রবীন্দ্রনাথের এই গল্পটি বহুবার পড়া, বিশ্লেষিত—তাই কাজটা সহজ নয়। চরিত্রগুলোর প্রতি মানুষের আবেগ আছে। চেষ্টা করব আন্তরিকভাবে চরিত্রটি তুলে ধরতে।’

চিত্রনাট্য লিখেছেন মিরন মহিউদ্দিন। ইমন ও দীঘির পাশাপাশি এই ছবিতে আরও রয়েছেন মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অনন্ত হিরা, ইরা শিকদার, তানিন সুবাহ, সুমনা সোমা, রিপা, অভি ও সাব্বির।

Header Ad
Header Ad

বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। ছবি: সংগৃহীত

চলতি বছরের সেপ্টেম্বর মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যে বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সরকার। দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি মেটাতে এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।

সোমবার (২১ এপ্রিল) সকালে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। বাংলাদেশ রেলওয়ে হাসপাতালসমূহ সুষ্ঠু ও যৌথ ব্যবস্থাপনায় পরিচালনার লক্ষ্যে রেলপথ মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের মধ্যে অনুষ্ঠিত সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

নূরজাহান বেগম বলেন, “দেশে চিকিৎসকের ঘাটতি রয়েছে। তবে আমরা আশা করছি, বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে আগামী সেপ্টেম্বরের মাঝামাঝি সময়ে দুই হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেওয়া সম্ভব হবে।”

অনুষ্ঠানে রেল উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, আজ সমঝোতা স্বাক্ষরিত হলেও রেলওয়ে হাসপাতালগুলো সাধারণ মানুষের জন্য উন্মুক্ত করতে কিছুটা সময় লাগবে। বর্তমানে শুধু রেলওয়ের কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা এসব হাসপাতাল থেকে সেবা পাচ্ছেন।

বাংলাদেশ রেলওয়ের অধীন ১০টি হাসপাতালকে যৌথভাবে পরিচালনার জন্য এ সমঝোতা স্মারক সই করা হয়, যা ভবিষ্যতে সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যসেবার পরিধি বাড়াতে সহায়ক হবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করা হয়।

স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন এবং চিকিৎসাসেবার মান বাড়াতে সরকার এই নিয়োগকে একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ হিসেবে দেখছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

হাসিনাসহ শেখ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লক’
রবীন্দ্রনাথের ‘দেনাপাওনা’য় জুটি বাঁধছেন ইমন-দীঘি
বিশেষ বিসিএসের মাধ্যমে ২ হাজার চিকিৎসক নিয়োগ দেবে সরকার
আ.লীগ নেতার ছেলের বিয়েতে একসঙ্গে শেখ হাসিনার সাবেক চার মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী
চুয়াডাঙ্গায় ভোক্তা সংরক্ষণ অধিদপ্তরের অভিযান
তৃতীয় সন্তান নিলে তুর্কি নাগরিকদের মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা দেবে সরকার
গোপনে বান্ধবীকে বিয়ে করলেন ‘টোয়াইলাইট’খ্যাত ক্রিস্টেন স্টুয়ার্ট
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা প্রধানের সৌজন্য সাক্ষাৎ
নেই প্রশিক্ষণ, মাঠে ৪২৬ সহায়ক পুলিশ কর্মকর্তা
মেঘনা আলমের মুক্তির দাবি জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টাকে ২৭ বিশিষ্ট নারীর স্মারকলিপি
মারা গেছেন পোপ ফ্রান্সিস
দেশে তিন স্তরে কমলো ইন্টারনেটের দাম, গ্রাহকদের স্বস্তি দেওয়ার উদ্যোগ সরকারের
আমেরিকার সঙ্গে চুক্তি নিয়ে বিশ্বজুড়ে দেশগুলোর প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি চীনের
৪৬তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা, মানতে হবে ৪ নির্দেশনা
প্রাইমএশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী পারভেজ হত্যায় আটক ৩ জন
ঢাকাসহ ১৪ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির সম্ভাবনা: আবহাওয়া অফিস
গ্রীষ্মে স্বাভাবিক থাকবে বিদ্যুৎ সরবরাহ: বিপিডিবি চেয়ারম্যান
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
আজ কাতার যাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস