বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪ | ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১
Dhaka Prokash
Header Ad

বেড়েছে ডিম মুরগি খাসির মাংস ও চালের দাম, কমেছে সবজির

এক সপ্তাহের ব্যবধানে মুরগি ও খাসির মাংসের দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত। আর ধানের ভরা মৌসুমেও চালের প্রতি কেজিতে বেড়েছে তিন থেকে চার টাকা। তবে মাছ, ভোজ্যতেল, ডাল, চিনি, পেয়াজ, আদা, রসুন আগের দামেই বিক্রি হচ্ছে। দাম কমেছে শীত মৌসুমের বিভিন্ন সবজির।

বৃহস্পতিবার (৩০ ডিসেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজার, মোহাম্মদপুর কৃষিমার্কেট, টাউনহলসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে এমনই তথ্য পাওয়া গেছে।

খাসির মাংসের দাম বেড়েছে ২০ টাকা:
শীত মৌসুমে সাধারণত জানুয়ারি থেকে বিভিন্ন পিকনিক ও বিয়েসহ বিভিন্ন উৎসব শুরু হয়। সেই সময় এখনো আসেনি। তারপরও ডিসেম্বরের শেষ সপ্তাহে গরু ও খাসির মাংসের দাম কেজিতে বেড়েছে ১০ থেকে ২০ টাকা পর্যন্ত। কারওয়ান বাজারের সোহাগ মাংস বিতানের কর্ণধার সোহাগ ঢাকাপ্রকাশকে জানান, গরুর মাংস ৫৬০ থেকে ৫৮০ টাকা কেজি এবং খাসির মাংস ৯৫০ থেকে ৮৮০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। যা আগের সপ্তাহে প্রতি কেজিতে ২০ টাকা পর্যন্ত কম ছিলো। তিনি বলেন, মোকামে গরু, খাসি কম। তেমন পাওয়া যায় না। তাই বেশি দামে কিনে বেশি দামেই বিক্রি করতে হচ্ছে।

মুরগির দাম বেশি ১৫ টাকা, ডিমে ৫:
মুরগির দাম বেড়েছে বলে জানা যায় সততা মুরগির আড়ৎ ও জনপ্রিয় পোলিট্রি ব্রয়লার হাউজ। জনপ্রিয় পোলট্রির ইলিয়াছ বলেন, ‘কয়েক দিনের ব্যবধানে প্রতি কেজি মুরগির দাম ১০ থেকে ১৫ টাকা বেশি বেড়েছে। ব্রয়লার মুরগি ১৮০ টাকা কেজি, পাকিস্তানি কক ৩০০ টাকা, সাদা কক ২৭০, লাল লেয়ার ২৪০ ও দেশি মোরগ-মুরগি ৫২০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। যা গত সপ্তাহে কম দামে বিক্রি করা হয়েছে বলে জানান তিনি। আর ডিমের ডজন ১০৫ টাকা বিক্রি করা হচ্ছে। যা গত সপ্তাহে ১০০ টাকা বিক্রি করা হয়।

মাছের দাম অপরিবর্তিত:
তবে রুই, কাতল, চিংড়িসহ অন্যান্য মাছ আগের দামই বিক্রি করা হচ্ছে বলে বিক্রেতারা জানান। নাজিম উদ্দিন বলেন, রুই ২৫০ থেকে ৩৫০ টাকা কেজি, কাতলও ২৫০ থেকে ৩৪০ টাকা কেজি। চিংড়ি আকার ভেদে ৫০০ থেকে ৮০০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। আর দেশি শিং মাছ ৭০০ টাকা কেজি, কই ৫০০ টাকা কেজি বিক্রি হতে দেখা যায়।

চালে বেড়েছে ৪ টাকা:
রাজধানীর কারওয়ান বাজার কিচেন মার্কেটের আল্লাহর দান স্টোরের নাজিম হোসেন চালের দামের ব্যপারে ঢাকাপ্রকাশকে জানান, ‘মিনিকেট চালের দাম ৬০ থেকে ৬৪ টাকা কেজি। আটাশ চাল ৪৬ থেকে ৫০ টাকা। এক সপ্তাহের ব্যবধানে কেজিতে বেড়েছে তিন থেকে চার টাকা।’ চাটখিল রাইস এজেন্সির বেলাল হোসেনও বলেন, বাজারে চালের বাজার চড়া। মিনিকেট ৫৮ থেকে ৬০ টাকা, আটাশ ৪৮ থেকে ৪৯, নাজির চাল ৬৪ থেকে ৬৮ টাকা কেজি। এই বাজারে মোটা চাল বিক্রি তেমন না হওয়ায় রাখাও হয়না। তিনি আরও বলেন, এক সপ্তাহের ব্যবধানে সব চালের দাম বেড়েছে। কেজিতে তিন থেকে চার টাকা। একই কথা বলেন বাজারের এমআর টেড্রার্সের আনিছ খানও।

কৃষিমার্কেটের সাপলা রাইস এজেন্সির মাঈনুদ্দিনও বলেন, গত সপ্তাহে মিনিকেট ৫৮ টাকা কেজি বিক্রি করা হলেও আজ তা ৬০ টাকা কেজি, আটাশ ৪৬ টাকার জায়গায় ৪৮ থেকে ৫০ টাকা, পাইজাম ৪৩ টাকা এবং মোটা স্বর্ণাচাল ৪১ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে। উৎসব শুরু হয়নি। তারপরও বাড়ছে চালের দাম। সত্যি অবাক লাগছে বলে জানান তিনি।

পাইকারি বাজারের এই চাল প্রতি কেজিতে খুচরা বাজারে চার থেকে পাঁচ টাকা বেশি দামে বিক্রি করা হচ্ছে বলে বিক্রেতারা জানান। তারা আরও বলেন, বাজার ভেদে একই চাল খুচরা বাজারে দুই তিন টাকা কম বেশি বিক্রি করা হয়।

স্থিতিশীল ডাল তেল চিনি আটার দাম:
নিত্যপণ্যের মধ্যে ভোজ্যতেল আগের মতোই রুপচাদা পাঁচ লিটার ৭৩০ টাকা ও বসুন্ধরা ৭০০ টাকা, চিনি ৮৫ টাকা কেজি, দুই কেজি আটা ৯০ টাকা. ডাল ১১০ টাকা কেজি বিক্রি করা হচ্ছে বলে জানান কাওরান বাজারের জেনারেল স্টোরের আব্দুল কাদের।

সবজির কেজি ৫০ টাকা:
শীতের ভরা মৌসুমে সবজিতে স্বস্তি এসেছে বলে বিক্রেতারা জানান। তার বলছেন, টমেটো ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি, বেগুণ ৪০ থেকে ৫০ টাকা কেজি, প্রতি ফুলকপি ৩০ থেকে ৫০ টাকা, শিমের কেজি ৪০ থেকে ৫০ টাকা, গাজর ৪০ টাকা, শসা ৩০ টাকা কেজি, শাকের আটি ১০ থেকে ১৫ টাকা। প্রায় সবজি ৫০ টাকা কেজি বিক্রি করতে দেখা যায়।

জেডএ/এএস

Header Ad

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সঙ্গে দেখা করে কুশল বিনিময় করেছেন উপদেষ্টা মাহফুজ আলম, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া এবং ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা মো. নাহিদ ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) বিকেলে সেনাকুঞ্জে সশস্ত্র বাহিনী দিবসের অনুষ্ঠানে তাদের এ কুশল বিনিময় হয়।

সেনাকুঞ্জে খালেদা জিয়া পৌঁছালে উপস্থিত সবাই তাকে স্বাগত জানান। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৩ সমন্বয়ক ও সরকারের উপদেষ্টা তার পাশে এসে দাঁড়ান এবং শারীরিক খোঁজখবর নেন। এ সময় খালেদা জিয়া তাদের অভিনন্দন জানান এবং দেশকে এগিয়ে নিতে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার পরামর্শ দেন।

এ সময় এই ৩ উপদেষ্টা বিএনপি চেয়ারপারসনের কাছে দোয়া চান এবং সরকারের সংস্কার কাজে তার সর্বাত্মক সহযোগিতা চান।

এদিকে সেনাকুঞ্জে গেলে খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শহিদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের স্ত্রী খালেদা জিয়া এখানে এসেছেন। একযুগ তিনি আসার সুযোগ পাননি। আমরা গর্বিত এই সুযোগ দিতে পেরে। দীর্ঘদিনের অসুস্থতা সত্ত্বেও বিশেষ দিনে সবার সঙ্গে শরিক হওয়ার জন্য আপনাকে আবারও ধন্যবাদ। আপনার আশু রোগমুক্তি কামনা করছি।

Header Ad

দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম

ছবি: সংগৃহীত

আবারও স্বর্ণের দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। এবার ভরিতে ১ হাজার ৯৯৪ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। যা আজকেও ছিল এক লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা।

বৃহস্পতিবার (২১ নভেম্বর) সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে বাজুস। শুক্রবার (২২ নভেম্বর) থেকেই নতুন এ দাম কার্যকর হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) মূল্য বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী, প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ৩৯ হাজার ৪৪৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩৩ হাজার ৯৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ৮৬ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯৩ হাজার ৬৭৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বাজুস আরও জানায়, স্বর্ণের বিক্রয়মূল্যের সঙ্গে আবশ্যিকভাবে সরকার-নির্ধারিত ৫ শতাংশ ভ্যাট ও বাজুস-নির্ধারিত ন্যূনতম মজুরি ৬ শতাংশ যুক্ত করতে হবে। তবে গয়নার ডিজাইন ও মানভেদে মজুরির তারতম্য হতে পারে।

স্বর্ণের দাম কমানো হলেও দেশের বাজারে অপরিবর্তিত রয়েছে রুপার দাম। দেশে ২২ ক্যারেটের এক ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৫৭৮ টাকায়। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ৪৪৯ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ২ হাজার ১১১ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি রুপা বিক্রি হচ্ছে ১ হাজার ৫৮৬ টাকায়।

এর আগে, সবশেষ গত ১৯ নভেম্বর দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম সমন্বয় করেছিল বাজুস। সে সময় টানা চার দফা কমার পর ভরিতে ২ হাজার ৯৪০ টাকা বাড়িয়ে ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ৩৭ হাজার ৪৪৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল সংগঠনটি।

এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ৩১ হাজার ১৯৭ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ৪৫৩ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৯২ হাজার ২৮৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল। যা কার্যকর হয়েছে গত ২০ নভেম্বর থেকে।

এ নিয়ে চলতি বছরে এখন পর্যন্ত দেশের বাজারে ৫১ বার স্বর্ণের দাম সমন্বয় করা হয়েছে। যেখানে ৩০ বার দাম বাড়ানো হয়েছে, আর কমানো হয়েছে ২১ বার।

Header Ad

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

ছবি: সংগৃহীত

দেশের জনপ্রিয় নির্মাতা আশফাক নিপুন। কাজের পাশাপাশি সামাজিক মাধ্যমেও বেশ সরব তিনি। কথা বলেন নানা ইস্যু নিয়ে। সেই ধারাবাহিকতায় সরকার পতনের পর অন্তবর্তীকালীন সরকার গঠনেও বিভিন্ন সময় নিজের আকাঙ্ক্ষা, প্রত্যাশার কথা জানিয়েছেন। পাশাপাশি রাজনৈতিক দলগুলোর উদ্দেশ্যেও বিভিন্ন বার্তা দিয়েছেন। এবার এমনি একটি বার্তায় দেশের রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি জনগনের আস্থার বিষয়ে আক্ষেপ জানালেন এই নির্মাতা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) আশফাক নিপুন তার ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে সর্বস্তরের ছাত্র এবং সাধারণ মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল, বাসায় বসে বসে দোয়া করেছিল, যার যা সামর্থ্য দিয়ে সহায়তা করেছিল। কারণ, তারা দেখেছিল লড়াইটা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট শাসক বনাম সাধারণ ছাত্র-জনতার। এটাও অস্বীকার করার কোনো উপায় নাই যে এই আন্দোলন বেগবান করতে বিরোধী সকল দলের কর্মীদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। তাদের সংগ্রামও গত দেড় দশকের। কিন্তু এটা যদি শুধুমাত্র রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যকার লড়াই হতো তাহলে সাধারণ মানুষ এই লড়াই থেকে দূরে থাকত। সেই প্রমাণ বিগত ১৫ বছরে আছে।

‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’

কারণ হিসেবে তিনি বলেন, দেশের সাধারণ মানুষ এখনো দেশের কোনো রাজনৈতিক দলকেই পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারে না। এটাই বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে সকল রাজনৈতিক দলগুলোর উচিত কীভাবে সাধারণ জনগণের ভেতর নিজের দলের প্রতি আস্থা তৈরি করা যায় সেই বিষয়ে নিরলস কাজ করা। এই আস্থা ক্ষমতায় গিয়ে অর্জন করা সম্ভব না। কারণ, সাধারণ মানুষ আজীবন এস্টাবলিশমেন্টের বিপক্ষে। এই আস্থা অর্জন করতে হয় ক্ষমতা বলয়ের বাইরে থেকেই।

নিপুন আরও লিখেন, অরাজনৈতিক সরকার দিয়ে দীর্ঘদিন দেশ চালানো যেমন কাজের কথা না ঠিক তেমনি রাজনৈতিক সরকার হতে চাওয়া সকল রাজনৈতিক দলগুলোর বোঝা উচিত মুক্তিযুদ্ধের পরে বাংলাদেশের ইতিহাসের সবচেয়ে বড় গণঅভ্যুত্থান সংগঠিত হয়েছে সকল প্রকার পূর্বানুমান (যেমন- বর্ষাকালে আন্দোলন হয় না, নির্বাচনের আগেই কেবল জোরেশোরে আন্দোলন হয়, ঘোষণা দিয়ে বিরোধী সকল পক্ষ আন্দোলনে শামিল না হলে সফল হয় না) অগ্রাহ্য করেই। সেটা সম্ভব হয়েছে সাধারণ মানুষের ন্যায্যতার আকাঙ্ক্ষা থেকেই।

সবশেষ এই নির্মাতা লিখেছেন, ফ্যাসিস্ট শেখ হাসিনা সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষার দুই পয়সার দাম দেন নাই। সাধারণ মানুষের এই আকাঙ্ক্ষা, ইচ্ছা আর দেশপ্রেমকে পুঁজি করে অরাজনৈতিক এবং রাজনৈতিক যারাই রাজনীতি রাজনীতি খেলতে চাইবে, তাদের দশাও কোন একসময় যেন পলাতক শেখ হাসিনার মতো না হয়, সেই বিষয় নিশ্চিত করতে হবে তাদেরকেই।

Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খালেদা জিয়ার সঙ্গে কুশল বিনিময় করলেন মাহফুজ-আসিফ-নাহিদ
দেশের বাজারে আবারও বাড়ল স্বর্ণের দাম
‘দেশের মানুষ এখনো কোনো রাজনৈতিক দলকেই বিশ্বাস করতে পারে না’
‘বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সশস্ত্র বাহিনীর অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে’: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁ শহরে শৃঙ্খলা ফেরাতে বিশেষ অভিযান শুরু
২০২৬ সালের মাঝামাঝিতে নির্বাচন হতে পারে: উপদেষ্টা সাখাওয়াত
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বিনিময়
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহত ৫ জনকে রোবটিক হাত উপহার
সেনাকুঞ্জের পথে খালেদা জিয়া
সুযোগ পেলে শেখ হাসিনার পক্ষে মামলায় লড়ব: জেড আই খান পান্না
নির্বাচন কমিশন গঠন, সিইসি হলেন অবসরপ্রাপ্ত সচিব নাসির উদ্দীন
ডিএনএ টেস্টের ফলাফল: ভিনিসিয়ুসের পূর্বপুরুষ ছিলেন ক্যামেরুনের
জামিন পেলেন সাংবাদিক শফিক রেহমান
বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা সেই শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
মিরপুর ও মহাখালীতে অটোরিকশা চালকদের সেনাবাহিনীর ধাওয়া
‘শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী’, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
লেবাননে ৮ শতাধিক ইসরায়েলি সেনা নিহত
ভারতে সাজাভোগ শেষে দেশে ফিরল ২৪ বাংলাদেশি কিশোর-কিশোরী
ঢাকার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করে ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় আরও ৮৮ ফিলিস্তিনি নিহত