সোমবার, ১৭ মার্চ ২০২৫ | ৩ চৈত্র ১৪৩১
Dhaka Prokash

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ হল থেকে আগুনে পোড়া কোরআন উদ্ধার, বিক্ষোভ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ হল থেকে আগুনে পোড়া কোরআন উদ্ধার।ছবি: সংগৃহীত

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) একাধিক হলে থেকে আগুনে পোড়া পবিত্র কোরআন শরিফ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ রোববার (১২ জানুয়ারি) ভোর থেকে দুপুর ১২টার মধ্যে সংশ্লিষ্ট হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা অর্ধপোড়ানো কোরআন উদ্ধার করেন।

একই সঙ্গে শহীদ জিয়াউর রহমান হলের দেয়ালে ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) লোগো পদ্ম ফুলের ছবিও আঁকা দেখা যায়। সৈয়দ আমীর আলী হল, শহীদ হবিবুর রহমান হল, মতিহার হল, মাদার বখ্শ হল ও শহীদ জিয়াউর রহমান হল থেকে এসব কোরআন উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় জড়িতদের এখনো শনাক্ত করতে পারেনি প্রশাসন। এর মধ্যে ঘটনা তদন্তে ৯ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

ইতিমধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ফরিদ উদ্দিন খানকে আহ্বায়ক করে ৯ সদস্যবিশিষ্ট এই কমিটিকে তিন কার্যদিবসের মধ্যে প্রাথমিক প্রতিবেদন ও সাত কার্যদিবসের মধ্যে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে। কমিটি গঠনের আগে উপাচার্য শৃঙ্খলা উপকমিটির সঙ্গে এক জরুরি সভায় ঘটনা সম্পর্কে আলোচনা করেন।

তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

 

এ ঘটনায় তীব্র নিন্দা জ্ঞাপন ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন রাবি উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব। উদ্ভূত পরিস্থিতিতে সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

হল প্রশাসন ও আবাসিক শিক্ষার্থী সূত্রে জানা গেছে, আজ ফজরের নামাজের সময় পবিত্র কোরআন শরিফ পড়তে গেলে শহীদ জিয়াউর রহমান হলের শিক্ষার্থীরা দেখতে পান গ্রন্থটির প্রথম দিকের কিছু অংশ পোড়ানো। পরে সকাল ১০টার দিকে সৈয়দ আমীর আলী হলের মুক্তমঞ্চে অর্ধপোড়ানো অবস্থায় পবিত্র কোরআন শরিফ দেখতে পান এক শিক্ষার্থী। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে হল প্রাধ্যক্ষ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরকে জানান শিক্ষার্থীরা।

এ ছাড়া বেলা ১১টার দিকে শহীদ হবিবুর রহমান হলের মসজিদে খোঁজ নিয়ে পবিত্র কোরআনের কয়েকটি পাতা পোড়ানো দেখতে পায় হল প্রশাসন। অন্যদিকে দুপুর ১২টার দিকে মতিহার হলের ছাদে অর্ধপোড়ানো এবং ছিন্নভিন্ন অবস্থায় গ্রন্থটি উদ্ধার করে শিক্ষার্থীরা।

আমীর আলী হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক হারুনর রশীদ বলেন, ‘আজ সকালে হল সুপার আমাকে ফোন করে বলে ছাত্ররা হলে কোরআন পোড়ানো অবস্থায় পেয়েছে। আমি তৎক্ষণাৎ হলে এসে দেখি বিষয়টি সত্য। মূলত ধর্মীয় ইস্যুতে কেউ অশান্তি সৃষ্টি করার জন্য পাঁয়তারা করছে। ঘটনাটি আমরা তদন্ত করব। এ বিষয়ে উপাচার্যের সাথে কথা বলেছি।’

শহীদ হবিবুর রহমান হল প্রাধ্যক্ষ বাইতুল মোকাদ্দেছুর রহমান বলেন, ‘হলগুলোতে এমন ঘটনার খবর পেয়ে আমি আমার হল মসজিদের মুয়াজ্জিনকে খোঁজ নিতে বলি। খোঁজ নিতে গিয়ে তিনি দেখতে পান মসজিদে সংরক্ষিত একটি কোরআন শরিফের কয়েকটি পাতা পোড়ানো। পরে আমি বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে জানাই।’

ঘটনা জানার পর তাৎক্ষণিক ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব। পরে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে উপাচার্য বলেন, ‘বিষয়টি অত্যন্ত স্পর্শকাতর। বিষয়টি সম্পূর্ণভাবে পূর্বপরিকল্পিত। সম্ভবত একই সময়ে একটি গোষ্ঠী রাতের আঁধারে এ ঘটনা ঘটিয়েছে। এখানে তাদের উদ্দেশ্য স্পষ্ট। আমি আমার শিক্ষার্থীদের প্রতি আহ্বান জানাচ্ছি যারা ঘৃণ্য উদ্দেশ্যে এই ঘটনাটি ঘটিয়েছে, তাদের উদ্দেশ্য আমরা সফল হতে দিতে পারি না।’

তিনি আরও বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। তাদের বলা হয়েছে স্বল্পতম সময়ের মধ্যে সিসিটিভি ফুটেজ গুলোকে সামনে রেখে পুলিশ, গোয়েন্দাসহ সংশ্লিষ্ট সব সরকারি বাহিনীর সহযোগিতা নিয়ে দোষীদের বের করতে। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে দোষীদের যত শক্ত শাস্তি দেওয়া যায় আমরা সেই ব্যবস্থা করব। দোষী যদি বিশ্ববিদ্যালয় পরিবারের কেউ হয়ে থাকেন তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে তাকে সর্বোচ্চ শাস্তির মুখোমুখি হতে হবে।’

এদিকে ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। আজ বেলা ৩টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যারিস রোডে এ বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। সমাবেশ শেষে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করেন শিক্ষার্থীরা।

সমাবেশে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ বলেন, ‘একধরনের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা এবং ক্যাম্পাসকে অস্থিতিশীল করতে নতুন পাঁয়তারা করছে একটি কুচক্রী মহল। তারা ভেবেছিল তাদের পরিকল্পনামাফিক শিক্ষার্থীরা একটা সাম্প্রদায়িক পাল্টা হামলা করবে। যাতে ক্যাম্পাসে একটা অরাজকতা সৃষ্টি হয়। কিন্তু আমাদের শিক্ষার্থীরা তাদের এই ফাঁদে পা দেয়নি। শিক্ষার্থীরা ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধতার পরিচয় দিয়েছে।’

বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ইসলামী ছাত্রশিবিরের সেক্রেটারি মুজাহিদ ফয়সাল বলেন, ‘আমরা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে আলটিমেটাম দিয়ে বলতে চাই, এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খুঁজে বের করে ছাত্রত্ব বাতিলসহ বাংলাদেশের আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’

সমাবেশটি সঞ্চালনা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলাম শিক্ষা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী কাওসার আল হাবিব। এ সময় বিভিন্ন বিভাগের পাঁচ শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।

 

Header Ad
Header Ad

আমরা যুদ্ধাবস্থায় আছি, পুলিশকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা যুদ্ধাবস্থায় আছি। এই বাস্তবতা মনে রেখেই পুলিশকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। ষড়যন্ত্রকারীরা এই সুযোগে শান্তি বিনষ্টের চেষ্টা করবে, তাই পুলিশকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে। নির্বাচন যতই ঘনিয়ে আসছে, ষড়যন্ত্রও ততই তীব্র হচ্ছে উল্লেখ করে পুলিশকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি।

সোমবার (১৭ মার্চ) রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে মাঠপর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে এক বিশেষ বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

ড. ইউনূস বলেন, 'পুলিশই সম্মুখ সারির মানুষ। তাদের অবহেলা করে দেশ গড়া সম্ভব নয়। আইন যথাযথভাবে প্রয়োগ করা গেলে, শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠিত করা গেলে, সব যুদ্ধেই জয়ী হওয়া সম্ভব।'

তিনি বলেন, 'নতুন বাংলাদেশ গড়তে পুলিশকে কার্যকর ভূমিকা পালন করতে হবে। অতীতে পুলিশ খারাপ মানুষের প্রভাবের শিকার হয়েছে, কিন্তু এখন আলোকিত বাংলাদেশ গড়ার দায়িত্বও তাদের কাঁধে।'

তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশ এক বিশাল সম্ভাবনার দেশ। কিন্তু সেই সম্ভাবনা আমরা এখনো বাস্তবে রূপ দিতে পারিনি। জুলাই আন্দোলনের মাধ্যমে নতুন করে দেশ গড়ার সুযোগ এসেছে, এই সুযোগকে কাজে লাগাতে হবে।'

নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন ও বাস্তবতা নিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, বাংলাদেশের সামনে বিশ্ব নেতৃত্বের পর্যায়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই সম্ভাবনাকে কাজে লাগাতে হলে আমাদের আইন-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে হবে, শান্তি প্রতিষ্ঠা করতে হবে এবং জনগণের অধিকার নিশ্চিত করতে হবে।'

বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে আরও উপস্থিত ছিলেন— স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, স্বরাষ্ট্র সচিব নাসিমুল গনি, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম।

এছাড়া মাঠপর্যায়ের পুলিশ কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে চট্টগ্রাম রেঞ্জের ডিআইজি আহসান হাবিব পলাশ ও রাজশাহী রেঞ্জের ডিআইজি ফারজানা ইসলাম বক্তব্য রাখেন।

Header Ad
Header Ad

বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান ওবায়দুল করিম ও তার স্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান ওবায়দুল করিম ও তার স্ত্রী মিসেস আরজুদা করিমের বিদেশ গমনে আদালত অনুমতি প্রদান করেছেন। দুর্নীতির অভিযোগের কারণে এক মাস আগে তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছিল।

আজ সোমবার (১৭ মার্চ) ঢাকার মেট্রোপলিটন সিনিয়র স্পেশাল জজ মো. জাকির হোসেন গালিবের আদালত এই অনুমতি দেন। চিকিৎসা ও ওমরা হজ পালনের জন্য বিদেশ যাওয়ার আবেদন করেছিলেন ওবায়দুল করিম ও তার স্ত্রী।

এর আগে, ১৭ ফেব্রুয়ারি দুদকের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আদালত তাদের বিদেশ গমনে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন। অভিযোগে বলা হয়, ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে মানিলন্ডারিং সম্পর্কিত অভিযোগের বিষয়ে অনুসন্ধান চলছে এবং অভিযোগের প্রাথমিক সত্যতা প্রমাণিত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

তবে আদালত এই শুনানির পর ওবায়দুল করিম ও তার স্ত্রীর বিদেশ গমনের অনুমতি প্রদান করেন।

Header Ad
Header Ad

অধ্যাপক কামরুল ১৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক ছুঁলেন

বিশিষ্ট কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জন অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

বিশিষ্ট কিডনি ট্রান্সপ্ল্যান্ট সার্জন অধ্যাপক ডা. মো. কামরুল ইসলাম এককভাবে ১,৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক স্পর্শ করেছেন। রাজধানীর শ্যামলীর সেন্টার ফর কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি (সিকেডি) হাসপাতালে তিনি এই কৃতিত্ব অর্জন করেছেন।

অধ্যাপক কামরুল ইসলাম তার প্রতিষ্ঠিত সিকেডি হাসপাতালে রোগীদের থেকে কোনো ফি নেন না। তিনি বিনামূল্যে কিডনি প্রতিস্থাপন করেন, যা তিনি মানুষের প্রতি তার দায়িত্ব হিসেবে বিবেচনা করেন। তার মতে, আল্লাহ তাকে এই জ্ঞান দিয়েছেন এবং তিনি তা মানুষের সেবায় কাজে লাগাচ্ছেন।

২০২৩ সালের ১৫ মার্চ পর্যন্ত তিনি ১,৩০০ কিডনি প্রতিস্থাপন করেছিলেন। এরপর ২০২৩ সালের ১০ আগস্টে এটি ১,৪০০-তে পৌঁছায় এবং ২৭ ডিসেম্বরের মধ্যে ১,৫০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক স্পর্শ করেন। প্রথম এক হাজার কিডনি প্রতিস্থাপনে ১৪ বছর সময় লেগেছিল, কিন্তু পরবর্তী ২৬ মাসে তিনি সফলতার সঙ্গে আরও ৫০০ কিডনি প্রতিস্থাপন করেন।

অধ্যাপক কামরুল ইসলামের সাফল্যের হার প্রায় ৯৫ শতাংশ। ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর থেকে তিনি কিডনি প্রতিস্থাপন কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।

ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের কে-৪০ ব্যাচের শিক্ষার্থী অধ্যাপক কামরুল ইসলাম ১৯৯৩ সালে স্বাস্থ্য ক্যাডারে যোগ দেন এবং পরবর্তীতে শেরেবাংলা নগরের ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব কিডনি ডিজিজেস অ্যান্ড ইউরোলজি হাসপাতালের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

২০১১ সালে সরকারি চাকরি ছেড়ে তিনি সিকেডি হাসপাতাল প্রতিষ্ঠা করেন। চিকিৎসাবিদ্যায় তার অসাধারণ অবদানের জন্য ২০২২ সালে তাকে স্বাধীনতা পদক প্রদান করা হয়।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমরা যুদ্ধাবস্থায় আছি, পুলিশকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
বিদেশ যাওয়ার অনুমতি পেলেন ওরিয়ন গ্রুপের চেয়ারম্যান ওবায়দুল করিম ও তার স্ত্রী
অধ্যাপক কামরুল ১৮০০ কিডনি প্রতিস্থাপনের মাইলফলক ছুঁলেন
সাবেক মন্ত্রী তাজুলের পরিত্যক্ত বাড়িতে তরুণীকে গণধর্ষণ: গ্রেপ্তার ৫ জন আদালতে
চাকরি থেকে ডিআইজি মোল্যা নজরুল ও এসপি মান্নান বরখাস্ত
দাবি পূরণের আশ্বাস, ধর্মঘট প্রত্যাহার করল রেলওয়ের রানিং স্টাফরা
বহু জেল খেটেছি আর খাটতে চাই না: মির্জা আব্বাস
ডিভোর্স হয়নি, আমরা এখনো স্বামী–স্ত্রী: সায়রা বানু
সিআইডির প্রধান হিসেবে দায়িত্ব নিলেন গাজী জসীম উদ্দিন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রশ্নফাঁসের অভিযোগ, তদন্তে শিক্ষার্থীদের পাঁচ দাবি
হামজা এখন বাংলাদেশে  
‘ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি’ কাঠামো প্রত্যাখ্যান করে তিতুমীর শিক্ষার্থীদের হুঁশিয়ারি  
কর্মবিরতি প্রত্যাহার, দেড় ঘণ্টা পর মেট্রোরেলের টিকিট ব্যবস্থা চালু  
মিরপুরে ছুরিকাঘাতে যুবক খুন  
ফারাজ করিম ও ফারহান করিমের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা  
সাড়ে ১১টায় সিলেট বিমানবন্দরে পৌঁছাবেন হামজা  
ইয়েমেনে নিহত বেড়ে ৫৩, হামলা চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের  
কর্মবিরতিতে মেট্রোরেল কর্মীরা, বিনা টিকিটে ভ্রমণ করছে যাত্রীরা
ড. ইউনূসকে সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি দেবে চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়
‘স্বাধীনতা দিবসে কুচকাওয়াজ হবে না’ খবরটি সত্য নয়