প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটিতে জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন
প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটিতে স্বাধীনতার মহান স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপিত হয়েছে।
সোমবার (২০ মার্চ) সকাল ১১টায় বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপিত হয়।
দিবসটি উপলক্ষে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন কর্মসূচি গ্রহণ করে। কর্মসূচির মধ্যে ছিল- আলোচনা সভা, দোয়া মাহফিল, কেক কাটা প্রভৃতি।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মুনিরুজ্জামান।
আরও উপস্থিত ছিলেন ইউনিভার্সিটির অ্যাডভাইজার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আনিসুর রহমান, রেজিস্ট্রার মো. রুহুল আমিন, ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. আবুল লাইস এম. এস. হক, স্কুল অব বিজনেস ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যান মো. মুজাক্কীরুল হুদা, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যান ড. মো. সুলতানুল ইসলাম, ইংলিশ ডিপার্টমেন্টের চেয়ারম্যান মো. হাবিবুল্লাহ,
অ্যাডমিশন অ্যান্ড প্রমোশন ডিপার্টমেন্টের হেড মো. আব্দুল গাফফার, অফিস অব দ্যা স্টুডেন্টস অ্যাফেয়ার্স অ্যান্ড ক্যারিয়ার সার্ভিসেস এর হেড মোহাম্মদ মঞ্জুরুল হক খান, শিক্ষক- শিক্ষিকা, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ছাত্র-ছাত্রীরা।
সম্মানীত বক্তাগন তাদের বক্তব্যে বঙ্গবন্ধুর দীর্ঘ লড়াই-সংগ্রামের ইতিহাস তুলে ধরেন। ৫২’র ভাষা আন্দোলন, ৫৪’র যুক্তফ্রন্টের নির্বাচন, ৬২’র শিক্ষা আন্দোলন, ৬৬’র ছয় দফা আন্দোলন, ৬৮’র আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা, ৬৯’র গণ আন্দোলন, ৭০-এর নির্বাচন, ৭১-এর অসহযোগ আন্দোলন এবং সর্বাত্বক মুক্তিযুদ্ধ ও জাতীয় ইতিহাসের প্রতিটি পর্যায়ে বঙ্গবন্ধুর সক্রিয় উপস্থিতি ছিল উজ্জ্বল এবং সুদূরপ্রসারী।
উল্লেখ্য যে, উক্ত আলোচনা অনুষ্ঠানের শেষাংশে উপস্থিত অতিথিরা ও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তান প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির বিবিএ ডিপার্টমেন্টের শিক্ষার্থী নাবিলা ইসলাম জশীকে সঙ্গে নিয়ে কেক কেটে সমাপ্ত ঘোষণা করেন।
এমএমএ/