রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

২০০ শিক্ষার্থীর জন্য এক কেজি ডাল, বাসি খাবার!

ছাত্রজীবনে ডালের বাটিতে ভুলে হাত ধোয়া কিংবা থালার ময়লার পানি ফেলার অনেক গল্প চালু আছে। বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) হলের ডাইনিং গুলোতে ডালের অবস্থাও অনেকটা সে রকম। গামলা ভরা পানিতে হলুদ আর তেলের পাতলা স্তর দেখে বোঝার উপায় নেই, তা ডাল নাকি থালা-বাটি ধোয়া পানি। আবার আগের দিনে বেচে যাওয়া খাবার, পরে দিন খাওয়ানো হচ্ছে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের।

ঢাকা প্রকাশের অনুসন্ধানে দেখা গেছে, এক কেজি মসুরা দিয়ে রান্না করা ডাল গড়ে ২০০ জনকে খাওয়ানো হয়। শুধু ডাল নয়, হল ডাইনিং এর অন্য খাবারের অবস্থাও করুণ। মাছ বা মাংসের টুকরোগুলো ২০ থেকে ২৫ গ্রামের। তরকারির স্বাদ এমন যে ক্ষুধা নিবারণের জন্য কোনো রকম মুখে দিয়ে গিলে ফেলতে হয়। ওই দিনের বাজারের তালিকায় দেখা যায়, সারা দিনের জন্য ডাল রান্না করা হয়েছে এক কেজি।

আরো শহীদ মুক্তার এলাহি হলের ডাইনিং এ খেতে গেলে এক গামলা ভাত পরিবেশন করা হয় সেই গামলার ভাত দুর্গন্ধ যুক্ত ছিল, দুর্গন্ধযুক্ত ভাতের গামলা পরিবর্তন করতে বলা হলে ডাইনিং এ কর্মরত কর্মচারী গামলার ভাত পরিবর্তন করে দেয়, পরিবর্তনকৃত নতুন গামলার ভাত খেতে গেলে দেখা যায়, নতুন গাবলার ভাতও দুর্গন্ধ যুক্ত ছিল ।

আবার দেখা যায়, গত ২৩ ফেব্রুয়ারি থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি হলের ডাইনিং খাবারের দাম পূর্বের তুলনায় বাড়ানো হয়ছে। মুরগী/মাছ-সবজি-ভাত- ৩৫ টাকা যা পূর্বের চেয়ে ৫ টাকা করে বেশি। এতে একজন শিক্ষার্থীর দুইবেলা খেতে ৭০ টাকা খরচ হচ্ছে যা মোটের উপর ১০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া ভার্তা বা শাক নিয়ে খেতে চাইলে আলাদা করে আরো টাকা গুনতে হয়। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে দেওয়া হয় না কোন ভূর্তুকি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের দুইটি ছাত্র হল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল, শহিদ মুক্তার এলাহি হল এবং একটি ছাত্রী হল শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হল। এই সব এক দিনে গড়ে ২১০ থেকে ২২০ জন শিক্ষার্থী খাবার খায়, সারা দিনে ২১০ থেকে ২২০ জনের জন্য ডাল রান্না করা হয়েছে মাত্র এক কেজি।

বাজারের ওই তালিকাগুলো এবং রান্না করা তরকারি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, সাধারণত ডাইনিং গুলোতে আমিষের উৎস হিসেবে রান্না করা হয় বয়লার মুরগির মাংস, ছোট ছোট পোনা মাছ, ডাল, মাঝে মাঝে বাদাম ভর্তা, লাল শাক যখন বাজার মূল্য কম থাকে আর সবজি হিসাবে আলু আর সাথে বাজারে কম দামি কিছু সবজি মিশিয়ে রান্না করা হয়।

শহীদ মুক্তার এলাহি হলের সম্রাট, রফিকুল ইসলামসহ বেশ কয়েক জন শিক্ষার্থী বলেন, ডাইনিং এই খাবার খেয়ে আমাদের শরীর ভেঙে পরতেছে। আমাদেরকে একদিনের খাবার অন্য দিন বাসি করে খাওয়ানো হয়। একদিনের বেচে যাওয়া খাবার যেমন ডাল, ভাত, সবজিসহ তা পরে দিন এই বাসি খাবার হালকা গরম করে আমাদেরকে খাওয়ানো হয়। তাদেরকে জানানো হলে তারা এক দুই দিন বন্ধ থাকে, কয়েক দিন পরেই আবার চালো হয় বাসি খাবার খাওয়ানো। আমিষ বা পুষ্টি বলতে খাবারে কিছুই থাকে না। এই ভাবে চলতে থাকে আমার অতিদ্রুত অসুস্থ হয়ে পরবো।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হলের একাধিক শিক্ষার্থী জানান, 'ডাইনিংয়ে খাবারের দাম পূর্বে দুপুর এবং রাত ৩০ টাকা ছিল এখন তা প্রতিবলা ৩৫ টাকা হয়েছে। এদিকে খাবারের মান বাড়েনি এই নিম্নমানের খাবার খেতে হয়চ্ছে আমাদের।আমরা খাবারের পূর্বে দামে ফিরিয়ে ও মান বৃদ্ধির জোর দাবি জানিয়েছেন'। এদিকে ডাইনিং এ খাবারের দাম বৃদ্ধির কারণে নিজ নিজ রুমে ব্যাক্তিগত বৈদ্যুতিক হিটার ব্যবহারের প্রবণতা দিনদিন বাড়ছে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল শিক্ষার্থী রাজু বলেন, অনন্য বিশ্ববিদ্যালয় হলের ডাইনিং এ খাবারের ভর্তুকি দেয়, সেক্ষেত্রে আমরাও চাই আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন হল গুলোর ডাইনিং এর ভর্তুকি যেন দেওয়া হয়। এতে করে খাবারে মান বৃদ্ধি হবে।

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে শিক্ষার্থী তাসলিমা বলেন, হলে খাবারের মান ভালো না, আমি খেতে পারি না। এখন আবার দাম বৃদ্ধি করেছি। তাই আমি নিজেই রান্না করে খাই।

শহীদ মুক্তার এলাহি হলের প্রভোস্ট ড. মো: রশীদুল ইসলাম ঢাকা প্রকাশকে বলেন, বাসি খাবার খাওয়া হয় এর আগেও অভিযোগ এসেছিল। এখন যেহেতু আবার নতুন অভিযোগ এসেছে আমি নিজেরে পর্যবেক্ষণ করবো। সত্যতা পেলে ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট বিজন মোহন চাকী বলেন, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির কারণে খাবারের মূল্য বৃদ্ধি করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন / ফান্ড থেকে কোন ভর্তুকি দেওয়া হয় না যার কারণে খাবারের আগের মূল্য ঠিক রাখা সম্ভব হয়নি। আশাকরি দ্রুত একটা ব্যবস্থা হবে।

বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব হলে প্রভোস্ট মির তামান্না ছিদ্দিকা বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয় বৈদ্যুতিক হিটার ব্যবহার করা নিষেধ, মাঝে মাঝে অভিযান চালানো হয়। যদি পাওয়া যায় তার বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
এএজেড

Header Ad
Header Ad

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দরাবাদে গণবিক্ষোভ

ছবি: সংগৃহীত

ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদে দেশজুড়ে বিক্ষোভে ফুঁসে উঠেছেন মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ। দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর হায়দরাবাদে শনিবার (২০ এপ্রিল) এক বিশাল গণবিক্ষোভের আয়োজন করে অল ইন্ডিয়া মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ড (AIMPLB)।

এই আন্দোলনে সক্রিয়ভাবে নেতৃত্ব দেন সর্বভারতীয় মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিন (AIMIM) দলের প্রধান এবং হায়দরাবাদের প্রভাবশালী মুসলিম নেতা আসাদউদ্দিন ওয়াইসি। তিনি এই আইনকে “সংবিধানের মূল চেতনার বিরুদ্ধে” উল্লেখ করে বাতিলের জোর দাবি জানান।

“এই আইন আমাদের ধর্মীয় ও সাংবিধানিক অধিকার খর্ব করছে। যতদিন না এটি বাতিল করা হচ্ছে, ততদিন পর্যন্ত দেশের বিভিন্ন প্রান্তে শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলন চলবে,”— বলেন ওয়াইসি।

তিনি আরও জানান, ওয়াকফ বোর্ডে অ-মুসলিমদের অন্তর্ভুক্তির সুযোগ সৃষ্টি করায় মুসলিম সমাজে গভীর উদ্বেগ তৈরি হয়েছে এবং তা মেনে নেওয়া যায় না।

সম্প্রতি পাস হওয়া ওয়াকফ সংশোধনী আইন অনুসারে, অ-মুসলিমদেরও ওয়াকফ বোর্ডের সদস্য করা সম্ভব হতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই এই বিরোধের সূত্রপাত। এই আইনকে সংখ্যালঘুদের ধর্মীয় অধিকার ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপর হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মুসলিম নেতারা।

এই ইস্যুতে ইতোমধ্যেই ভারতের সুপ্রিম কোর্টে একাধিক পিটিশন জমা পড়েছে। আদালতে সরকার জানিয়েছে, মে মাসে মামলার শুনানি না হওয়া পর্যন্ত অ-মুসলিমদের ওয়াকফ বোর্ডে অন্তর্ভুক্ত করা হবে না।

 

ছবি: সংগৃহীত

ওয়াকফ সংশোধনী আইনের প্রতিবাদ ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে সহিংসতায় অন্তত তিনজন নিহত হয়েছেন, যা পরিস্থিতিকে আরও উদ্বেগজনক করে তুলেছে।

বিরোধীদের প্রবল আপত্তি সত্ত্বেও বিলটি ভারতের পার্লামেন্টের দুই কক্ষে পাস হয়েছে। আন্দোলন এখন হায়দরাবাদ ছাড়িয়ে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ছড়িয়ে পড়ছে।

টিআরটি ওয়ার্ল্ড জানায়, মুসলিম পার্সোনাল ল’ বোর্ডের আহ্বানে এবং ওয়াইসির নেতৃত্বে এই আন্দোলন ক্রমেই সারা ভারতব্যাপী শান্তিপূর্ণ গণআন্দোলনের রূপ নিচ্ছে।

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে ভারতের মুসলিম সম্প্রদায়ের মধ্যে যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ বিরাজ করছে, তা শুধু রাজনৈতিক নয়, ধর্মীয় এবং সাংবিধানিক অধিকার নিয়েও গভীর প্রশ্ন তুলেছে। এখন দেখার বিষয়, আদালতের রায়ে এবং গণআন্দোলনের চাপে সরকার কী পদক্ষেপ নেয়।

সূত্র: টিআরটি ওয়ার্ল্ড

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দরাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও