মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১২ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে আধুনিকায়ন রাবির মিলনায়তন

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনকে সর্বাধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত করতে ব্যয় করা হয়েছে ১৭ কোটি টাকা। এতে থাকছে অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ও সাউন্ড সিস্টেম, সেন্ট্রাল এয়ারকন্ডিশনসহ প্রায় দুই হাজারের অধিক সিট।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের মাধ্যমে জানা যায় , ২০১৭ সালে রাবির ভৌত অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য ৩৬৩ কোটি টাকার প্রকল্প পাস হয়। পরে বাজেট সংশোধিত হয়ে ২০১৯ সালে ৫১০ কোটি ৯৯ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়। এ প্রকল্পের আওতায় ছিল, বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনের সংস্কার কাজ। যার নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছিল ১৬ কোটি টাকা। দুইভাগে বিভক্ত কাজটির এসি ও অ্যাকুস্টিকের কাজ পায় ঢাকা প্রিমিয়ার ইঞ্জিনিয়ারিং লিমিটেড। যার নির্মাণ ব্যয় ছিল ৯ কোটি ১৭ লাখ টাকা। গত বছর এই কাজ শুরু হয়ে ইতিমধ্যে প্রায় শেষের দিকে।

আরও জানা যায়, মিলনায়তনে এসি বসাতে খরচ হয়েছে আনুমানিক ৫ কোটি টাকা। অ্যাকুস্টিক, অত্যাধুনিক সম্বলিত সাউন্ড সিস্টেম ও লাইটিংয়ের জন্য খরচ করা হয়েছে প্রায় ৬ কোটি টাকা। অত্যাধুনিক মানের সিভিল, কাঁচের জানালা, উন্নত মানের টাইলস, উন্নত মানের চেয়ার, হাই কোয়ালিটি মঞ্চ, উন্নত মানের সোফাসহ বিভিন্ন সরঞ্জামাদীতে খরচ হয়েছে ৬ কোটি টাকা। সব মিলিয়ে মিলনায়তন আধুনিকায়নের জন্য ১৭ কোটি টাকা ব্যয় করা হয়েছে।

মিলনায়তনের এমন সৌন্দর্য দেখে মুগ্ধ শিক্ষার্থীরা। ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী জাহিদ হাসান বলেন, এত সুন্দর মিলনায়তন পেয়ে আমরা আনন্দিত। এখন থেকে যেকোনো বড় প্রোগ্রাম করতে আমাদের আর সমস্যায় পড়তে হবে না। উন্নতমানের লাইটিং, সাউন্ড সিস্টেমসহ সব মিলিয়ে দারুণ লাগছে আমাদের অডিটোরিয়ামটাকে। শীততাপ নিয়ন্ত্রিত অডিটোরিয়ামে বসে অনুষ্ঠান দেখার সৌভাগ্য আমাদের হচ্ছে। তার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানান তিনি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী মাজিদুল সাগর বলেন, আধুনিক বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়ে রাবি প্রশাসন কাজী নজরুল মিলনায়তনের একটি মনোমুগ্ধকর নতুন রূপ দিয়েছে। সাধারণত ক্যাম্পাসে বেশিরভাগ অনুষ্ঠান এখানে উদযাপিত হয়ে থাকে। আমি মনে করি আধুনিক এই মিলনায়তনের মাধ্যমে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অন্যান্য ভার্সিটি থেকে এক ধাপ এগিয়ে গেল। এজন্য রাবি প্রশাসনকে ধন্যবাদ জানাতে চাই।

মিলনায়তন আধুনিকায়নের কাজ দেখভালের দায়িত্বে রয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম। ইতিমধ্যে কাজ শেষ হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, আগামী ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে আমরা অডিটোরিয়াম উদ্বোধন করতে পারব। ইতিমধ্যে আমাদের কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। আমরা নির্ধারিত সময়ের মধ্যে কাজ শেষ করতে পেরেছি। এখন শুধু উদ্বোধনের অপেক্ষায় আছি।

প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম আরও বলেন, বাংলাদেশে যত মিলনায়তন আছে তার মধ্যে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তন হবে অন্যতম এবং দৃষ্টিনন্দন। এ মিলনায়তনকে বিভিন্ন সাজে সজ্জিত করা হয়েছে। উদ্বোধন শেষে যথারীতি শিক্ষার্থীরা প্রোগ্রাম পরিচালনা করতে পারবে।

এ ব্যাপারে পরিকল্পনা ও উন্নয়ন দপ্তরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক খোন্দকার শাহরিয়ার রহমান বলেন, মিলনায়তনের আধুনিকায়নের সম্পূর্ণ কাজ মার্চের দিকে শেষ হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু বিভিন্ন সীমাবদ্ধতার ফলে সম্ভব হয়ে ওঠেনি। ইতিমধ্যে অডিটোরিয়ামের ভেতরের কাজ শেষ হয়েছে। কিন্তু বাহিরে কিছু রঙের কাজ বাকি আছে। আশা করছি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে মিলনায়তনের শতভাগ কাজ শেষ হবে।

এসআইএইচ

Header Ad
Header Ad

ফুটবল থেকে রাজনীতির মাঠে ওজিল, যোগ দিলেন তুরস্কের ক্ষমতাসীন দলে

তুরস্কে একেপি দলের প্রধান রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগান এবং বিশ্বকাপ জয়ী তারকা ফুটবলার মেসুত ওজিল। ছবি: সংগৃহীত

ফুটবল মাঠে জার্মানির হয়ে বিশ্বকাপ জয়ী মেসুত ওজিল এবার রাজনীতির মঞ্চে পা রেখেছেন। তবে এই তারকা ফুটবলার তার জন্মভূমি জার্মানিতে নয়, বরং তুরস্কের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়েছেন। তিনি তুরস্কের ক্ষমতাসীন একেপি দলের কেন্দ্রীয় কাউন্সিলের সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছেন।

ফরাসি সংবাদমাধ্যম ‘ফ্রান্স-২৪’ এর এক প্রতিবেদনে জানা গেছে, আঙ্কারায় অনুষ্ঠিত এক কংগ্রেসে আনুষ্ঠানিকভাবে একেপিতে সদস্যপদ গ্রহণ করেন ওজিল। তিনি দীর্ঘদিন ধরে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগানের সমর্থক হিসেবে পরিচিত। ২০১৯ সালে তুরস্কের সাবেক মিস আমিন গুলসকে বিয়ে করার সময়, এরদোগান তার 'বেস্টম্যান' ছিলেন।

২০১৪ সালের বিশ্বকাপে জার্মানির শিরোপা জয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করার পর, ২০১৮ সালে জাতীয় দল থেকে অবসর নেন ওজিল। সে সময় জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের বিরুদ্ধে বর্ণবাদের অভিযোগ তুলে তিনি ব্যাপক বিতর্কের সৃষ্টি করেন। এরপর তিনি তুরস্কে ফিরে ক্লাব ফুটবল খেলেন এবং ২০২৩ সালে ফুটবল থেকে অবসর নেন।

তুরস্কে একেপি দলের প্রধান রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগান নবমবারের মতো পুনরায় নির্বাচিত হয়েছেন। বিশ্বকাপ জয়ী এই ফুটবলারকে দলের মধ্যে আনার সিদ্ধান্তের পর, তুর্কি জনগণের প্রতিক্রিয়া কী হবে, তা এখন দেখার বিষয়। তবে রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ওজিলের তুরস্কে বেশ জনপ্রিয়তা রয়েছে, যা দলের জন্য ইতিবাচক ফল বয়ে আনতে পারে।

Header Ad
Header Ad

ব্যান্ডউইথ সেবায় ভারত নির্ভরতা কমছে, সাশ্রয় ৬০ কোটি টাকা

ব্যান্ডউইথ সেবায় ভারত নির্ভরতা কমছে। ছবি: সংগৃহীত

ভারত থেকে ব্যান্ডউইথ আমদানি কমিয়েছে সরকার। ১লা মার্চ থেকে আইটিসি প্রতিষ্ঠানের আমদানি করা ব্যান্ডউইথ ৫০ শতাংশের বেশি কিনতে পারবে না আইআইজি অপারেটররা। সংশোধিত আইআইজি লাইসেন্সিং গাইডলাইনে এই নির্দেশনা দিয়েছে বিটিআরসি।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারের এই সিদ্ধান্তে বছরে প্রায় ৬০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে। বিপরীতে বাড়বে সাবমেরিন ক্যাবলের ব্যবসা।

তথ্য-বিনোদন থেকে শুরু করে পড়াশোনা কিংবা কেনাকাটা- দেশে প্রতিদিন নানা কাজে ৬ হাজার ৮০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ ব্যবহৃত হয়। যা বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি এবং ৬টি আইটিসি প্রতিষ্ঠান থেকে কিনে আইআইজি অপারেটররা। এরপর আইএসপি হয়ে গ্রাহকের কাছে পৌছায় ইন্টারনেট সেবা।

বর্তমানে দৈনিক চাহিদার মাত্র ৪০ শতাংশ ব্যান্ডউইথ যোগান দিচ্ছে বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানি। বাকি ৬০ শতাংশ ব্যান্ডউইথ আইটিসি অপারেটরের মাধ্যমে ভারত থেকে আমদানি হয়।

আইআইজি অপারেটররা বলছে, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভারত তাদের ভূখণ্ডে সিডিএন সার্ভার স্থাপন করায় এখন আইটিসি ক্যাবলের মাধ্যমে দ্রুত ট্র্যাফিক সরবরাহ করছে। আবার সাবমেরিন ক্যাবলের প্রতি এমবিপিএস ব্যান্ডউইথ কিনতে খরচ যেখানে ২২০ টাকা সেখানে ভারতীয় ব্যান্ডউইথে খরচ ১০০ টাকা। এ কারণে সাবমেরিন ক্যাবলের ৪ হাজার ৪০০ জিবিপিএস ব্যান্ডউইথ পড়ে আছে। অথচ ভারত থেকে ব্যান্ডউইথ আমদানিতে বছরে প্রায় চার কোটি ডলার বা বর্তমান রেটে ৪৮৮ কোটি টাকা খরচ করছে বাংলাদেশ। এ অবস্থায় সংশোধিত আইআইজি লাইসেসিং গাইডলাইনে ব্যান্ডউইথ আমদানির সীমা ৫০ শতাংশে বেঁধে দিয়েছে বিটিআরসি। এতে বছরে প্রায় ৬০ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে।

সরকারি সিদ্ধান্ত নিয়ে আপত্তি না তুললেও সাবমেরিন ক্যাবলের ব্যান্ডউইথের দাম কমাতে বলছেন আইআইজি অপারেটররা।

আইআইজিএবির সভাপতি বলেন, ‘৫০ শতাংশ ব্যান্ডউইথ সাবমেরিন থেকে নিতে হবে। ফলে আইআইজি লেভেলে প্রত্যেকের খরচ ১০ থেকে ২০ শতাংশ খরচ বাড়বে।’

ব্যান্ডউইথ বিক্রি বাড়লে দামও কমানো হবে বলে জানালেন, বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল কোম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক।

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, ‘১০০ জিবিপিএস কিনলে আমরা ৩০ জিবিপিএস ফ্রি দিচ্ছি। আমাদের বিক্রি বাড়লে ডিসকাউন্ট বাড়ানোর কথাও ভাববো আমরা।’

বিটিআরসির সিদ্ধান্তের বিষয়ে দুটি শীর্ষ আইটিসি অপারেটরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও তারা কোনো মন্তব্য করেননি।

Header Ad
Header Ad

তৎকালীন বিডিআর সদস্যরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, আর কোন কথা হবে না: সেনাপ্রধান

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান। ছবি: সংগৃহীত

সেনাপ্রধান জেনারেল ওয়াকার উজ জামান বলেছেন, বিডিআর হত্যাকাণ্ড তৎকালীন বিডিআর সদস্যরা ঘটিয়েছে। ফুল স্টপ…। এটা নিয়ে আর কোনো কথা হবে না। মঙ্গলবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় শহীদ সেনা দিবসের বক্তব্যে সাংবাদিকদের একথা বলেন সেনাপ্রধান।

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে কোনো সেনা সদস্য জড়িত নয়, যারা শাস্তি পেয়েছে তারা শাস্তি পাওয়ার যোগ্য বলে মন্তব্য করে তিনি বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডে কোনো রাজনৈতিক নেতারা বা বাইরের কোনো শক্তি জড়িত কিনা তা খুঁজে বের করতে কমিশন করা হয়েছে। কমিশন তা তদন্ত করে বের করে আপনাদের জানাবেন। তবে মূল কথা হচ্ছে যেসব সেনা অফিসার বা সদস্য মারা গেছেন তাদের বিডিআরের সদস্যরাই গুলি করেছে।

সেনাপ্রধান বলেন, যারা বিচারিক প্রক্রিয়ায় দোষী হয়েছে তারা দোষী। এ নিয়ে অন্য কোনো কথা বলার সুযোগ নেই। নিজেদের মধ্যে হানাহানি করলে স্বাধীনতা বিপন্ন হবে।

এ বিষয়ে তিনি আরও বলেন, ৭ মাসে অনেক হয়েছে। এনাফ ইজ এনাফ। আমি চাই আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের জন্য একটি সুন্দর দেশ রেখে যেতে।

তিনি বলেন, আজকে পুলিশ সদস্য কাজ করছে না। কারণ তাদের অনেকেই জেলে। র‍্যাব, বিজিবি প্যানিকড। দেশের শান্তিরক্ষার দায়িত্ব শুধু সেনাবাহিনীর না। আনসার বাহিনী আছে। ৩০ হাজার সেনাবাহিনী সদস্য নিয়ে আমরা কীভাবে করব?

সবাইকে এক থাকার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, হানাহানি না করে দিন শেষে দেশ ও জাতির দিকে খেয়াল করে এক থাকতে হবে। যদি নিজেরা কাদা ছোড়াছুড়ি করেন, দেশ ও জাতির সার্বভৌমত্ব বিপন্ন হবে। আমি সতর্ক করে দিচ্ছি, পরে বলতে পারবেন না যে সতর্ক করিনি। প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস যতটুকু পারছেন সাহায্য করছেন দেশকে ইউনাইটেড রাখার।

তিনি বলেন, সেনাবাহিনীর ওপর আক্রমণ করবেন না। সেনাবাহিনী এবং সেনাপ্রধানের প্রতি বিদ্বেষ কারো কারো, কী কারণে জানি না। আমাদের সাহায্য করেন, আক্রমণ নয়। আমাদের উপদেশ দেন, আমি সবার কাছে স্মরণাপন্য হই, আমরা ভালো উপদেশ গ্রহণ করব, আমরা এক থাকতে চাই, দেশ ও জাতিকে আমরা রক্ষা করতে চাই।

নির্বাচন নিয়ে সেনাপ্রধান বলেন, আমার মনে হয় আমরা নির্বাচনের দিকেই ধাবিত হচ্ছি, ১৮ মাসের কথা বলেছিলাম। ডিসেম্বরের মধ্যে একটা সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন প্রত্যাশা করছি।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফুটবল থেকে রাজনীতির মাঠে ওজিল, যোগ দিলেন তুরস্কের ক্ষমতাসীন দলে
ব্যান্ডউইথ সেবায় ভারত নির্ভরতা কমছে, সাশ্রয় ৬০ কোটি টাকা
তৎকালীন বিডিআর সদস্যরা হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে, আর কোন কথা হবে না: সেনাপ্রধান
পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের বিচার নিশ্চিত করতে রাষ্ট্র দায়বদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা
অপরাধ দমন অভিযানে কোনো বাহিনীর সদস্য গাফিলতি করলেই ব্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রংপুরে হিজবুত তাওহীদ-এলাকাবাসীর সংঘর্ষ, ৪ কর্মীর বাড়িতে আগুন
পাঁচ দফা দাবিতে টাঙ্গাইলে মেডিকেল শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মশাল মিছিল
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দুইদিন ধরে পিলখানায় হত্যাযজ্ঞ চলে: মির্জা ফখরুল  
৩০০ বলের মধ্যে ১৮১ ডট খেলার ব্যাখ্যা দিলেন শান্ত
২০০৭ সালে চাকরিচ্যুত ৮৫ নির্বাচন কর্মকর্তার চাকরি ফেরত দেওয়ার নির্দেশ  
সামরিক কবরস্থানে শ্রদ্ধা জানালেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ তিন বাহিনীর প্রধানরা  
বাংলাদেশ ক্রিকেট খুব শীঘ্রই জিম্বাবুয়ের স্তরে নেমে আসবে: দিনেশ কার্তিক  
৪০ থেকে ৭০ দিনের লম্বা ছুটিতে যাচ্ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান  
ওয়াশিংটনে পেন্টাগন প্রধান ও সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর সাক্ষাৎ  
চুয়াডাঙ্গায় গ্রাম আদালত বিষয়ক ৪ দিনের প্রশিক্ষণ কর্মশালার উদ্বোধন 
বিএনপি নেতা আবদুল্লাহ আল নোমান আর নেই  
যুবদল নেতার বাড়িতে বোমা হামলা-অগ্নিসংযোগ, আহত ১  
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো কলকাতা-ওড়িশা, অনুভূত হলো ঢাকাতেও
নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন