রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

রাবির ইনস্টিটিউট অব বায়ো সায়েন্সেসের বিপক্ষে অনেক র্দুনীতির অভিযোগ

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি।

অধ্যাপকদের কয়েক মাসের বেতন বাকি, ইন্সটিটিউট ভবনের ভাড়া বাকি, লাইব্রেরি ও ল্যাবের সরঞ্জাম ক্রয়ের বরাদ্দকৃত টাকা লোপাট, অদক্ষ ও অযোগ্য ঘনিষ্ঠজনদের শিক্ষক ও কর্মচারী হিসেবে নিয়োগ দেয়াসহ কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ তুলেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত প্রতিষ্ঠান ইন্সটিটিউট অব বায়োলজিক্যাল সায়েন্সেস, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা।

মঙ্গলবার, ৪ অক্টোবর, ২০২২ বেলা সাড়ে ১১টায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ মিনার চত্ত্বরে অনিয়ম রোধে ৬ দফা দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করেছেন তারা।

তাদের দাবিগুলো হলো, কার্যকর গভার্নিং বডি গঠন, অবৈধ হস্তক্ষেপ ও দুর্নীতি রোধ, স্থায়ী ক্যাম্পাস ও স্বাভাবিক এবং নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিত, যোগ্য ও পর্যাপ্ত শিক্ষক নিয়োগ, ল্যাব ও লাইব্রেরির পর্যাপ্ত সুবিধা নিশ্চিত, ধারাবাহিকভাবে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান ও সেমিস্টার ফি নিয়ে যারা অনিয়ম- দুর্নীতি করেছেন সুষ্ঠু তদন্ত সাপেক্ষে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি প্রদান।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে ইনস্টিটিউটের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্র নাইমুর রহমান সারুল বলেন, ‘ভর্তির শুরুতে বিভিন্ন ধরণের সুযোগ-সুবিধার নামে আমাদের মিথ্যা প্রতিশ্রুতিগুলো দিয়ে এই ইন্সটিটিউটে ভর্তি হতে উৎসাহিত করেন তারা। প্রতিষ্ঠানকে আই.বি.এ’র মতো ইন্সটিটিউট হিসেবে উপস্থাপন করেন ও হলব্যতিত সকল সুবিধা নিশ্চিত করার প্রতিশ্রুতি দেন। তবে ভর্তি কার্যক্রম থেকে শুরু করে আমাদের ভাইভা রাজশাহী ক্যান্সার হাসপাতালের পাশে অবস্থিত একটি ভবন যা বর্তমানে আলো আশা স্কুল নামে পরিচিত, সেখানে নেওয়া হয়। পরবর্তীতে ধান গবেষণা কেন্দ্রের বিপরীত পার্শ্বে একটি বাড়ি ভাড়া নিয়ে সেখানে আমাদের ক্লাস শুরু করেন।’

বক্তব্যে তিনি আরো বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা বিভিন্ন আশার বাণী শুনিয়ে আমাদের সাথে প্রতারণা করেন। যখন আমাদের সামনে তাদের প্রতারণাপূর্ণ আচরণ দৃশ্যমান হয়, তখন আমরা প্রতিবাদ করি। প্রতিবাদের ফলে তারা আশ্বাস দেন-বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষি অনুষদের পাশে জায়গা কেনা হয়েছে। নির্মাণ কাজ দ্রুত শেষ করে ইন্সটিটিউটকে স্থায়ীভাবে স্থানান্তরিত করা হবে। বছর পেরোলেও এমন কোনো উদ্যোগ নিতে দেখিনি।’

এই শিক্ষার্থী আরো বলেন, ‘আমাদের ৪ জন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য রয়েছেন। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদ বিজ্ঞানের অধ্যাপক ড.এফ.এম. আলী হায়দার, ড. হাফিজুর রহমান, ড.এম মঞ্জুর হোসেন ও বোটানির সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. আবদুস সোবহানের ছেলে মুশফিক সোবহান। তবে ইন্সটিটিউট কার্যক্রমে আমরা ড.এফ. এম. আলী হায়দার ও ড. হাফিজুর রহমান স্যারের একচ্ছত্র আধিপত্য দেখতে পাচ্ছি।’

সারুল বলেন, ‘অধ্যাপকদের দুর্নীতি ও অনিয়মগুলোর বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছেন। চলাকালীন সময়েই গভার্নিং বডির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমাদের একটি বিভাগে ড.মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান এবং আরেকটিতে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান হিসেবে ড. মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন দায়িত্ব গ্রহণ করেন। কিছুদিন যেতে না যেতেই ড. হাফিজুর রহমান ও এফ. এম. আলী হায়দার দুর্নীতির সুযোগ না থাকায়, তাদের অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যাঘাত ঘটায় বিভিন্নভাবে পরিচালক ড. হাবিবুর রহমানকে অপমান ও লাঞ্ছিত করে দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নিতে বাধ্য করেন। ড. হাফিজুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন ছাড়াই পরিচালকের আসনে বসে পড়েন।’

সংবাদ সম্মেলনে শিক্ষার্থীরা আরো অভিযোগ করেন, ‘প্রতিষ্ঠানটির বর্তমান পরিচালক ড. হাফিজুর রহমান তত্ত্ববধানে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনিয়ম ধারাবাহিকভাবে হয়ে আসছে। শিক্ষকদের কয়েক মাসের বেতন বাকি, নিয়োগ আটকে রাখা, ইন্সটিটিউট ভবনের ভাড়া বাকি রাখা, দক্ষ ও যোগ্য না হওয়া সত্ত্বেও ঘনিষ্ঠজনদের শিক্ষক ও কর্মচারী হিসেবে নিয়োগ দেওয়া, লাইব্রেরি ও ল্যাবের সরঞ্জামের রশিদ মোতাবেক পর্যাপ্ত পরিমাণে বই ও যন্ত্রপাতি না থাকা অন্যতম।’

তারা জানিয়েছেন, ‘ড. এফ. এম. আলী হায়দার ও ড. হাফিজুর রহমান পরিকল্পনা করে ২০২০-’২১ সেশনে আবেদনকারী শিক্ষার্থীদের আবেদন ফি ব্যক্তিগত একাউন্ট করে টাকাগুলো আত্মসাৎ করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন ছাড়াই তারা বিভিন্ন সময় ব্যক্তিগত একাউন্ট ব্যবহার করে সেমিস্টার ফি গ্রহণ করেন।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে পরিচালক ড. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সবগুলো দাবি মিথ্যা বলব না। নতুন প্রতিষ্ঠান হওয়ায় আমাদেরও কিছু সীমাবদ্ধতা রয়েছে। তবে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নির্দেশনা মোতাবেক আমাদের প্রাতিষ্ঠানিক কার্যক্রম চলমান রয়েছে। নতুন ব্যাচ ভর্তি করতে প্রশাসন থেকে নিষেধ করা হয়েছে। এ বছর কোনো নতুন ব্যাচ ভর্তি করিনি।‘

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাকাডেমিক উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. সুলতান-উল ইসলাম বলেন, ‘প্রতিষ্ঠানটি যেহেতু আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সেহেতু শিক্ষার্থীদের মানসম্মত শিক্ষার সুনিশ্চিত করতে হবে। সেক্ষেত্রে স্বাভাবিক পাঠদান কর্মসূচি পালন করে অত্র প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকদের সচেতন থাকতে হবে। শিক্ষা কার্যক্রম সুনিশ্চিত করতে খোঁজ, খবর রাখা আমাদেরও দায়িত্ব। তাই তাদের পাঠদান কার্যক্রম ও আর্থিক বিষয় দেখভালের জন্য ইতোমধ্যে দুটি তদন্ত কমিটি কাজ করছে।’

ওএফএস।

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক