রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দাম বেড়েছে নীলক্ষেতের ফুটপাতের বইয়ের, কমেছে বিক্রি

‘বই কিনে কেউ দেউলিয়া হয় না’-দেউলিয়া না হলেও দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির একটি বড় প্রভাব পড়েছে ফুটপাতের বই বিক্রিতে। দৈনন্দিন খরচ কমাতে পাঠক বই ক্রয় কমিয়ে দেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিক্রেতার বই বিক্রিও কমেছে।

রাজধানীর নীলক্ষেতে ফুটপাতে বসা একটি বইয়ের দোকান বই কিনতে এসেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী মইনুল ইসলাম। বই নেড়ে-চেড়ে পাতা উল্টিয়ে দেখছেন মইনুল। এক পর্যায়ে বই বিক্রেতার সঙ্গে দাম না মেলাতে নিজ গন্তব্যে ছুটছেন মইনুল।

চলতি পথে কথা হলে তিনি জানান, দৈনন্দিন জীবনে খরচের পরিমাণ অনেক বেড়েছে। খাবারের একটি অংশ বাঁচিয়ে বই কিনতাম। কিন্তু এখন বাঁচানো অর্থ খাবারের পেছনে চলে যায় কিংবা দৈনন্দিন প্রয়োজন মেটাতেই সেই অর্থ খরচ হয়ে যায়।

বইপোকা মইনুল আরও জানান, এখন বই ক্রয় করে আবার সেটি বিক্রি করে নতুন বইয়ে কিছু টাকা যোগ করে বই কিনি। তা ছাড়া, বন্ধু-বান্ধব কিংবা পরিচিতিদের কাছ থেকে ধার নেওয়ার পাশাপাশি এখন বইয়ের পিডিএফ কপি পড়ার চেষ্টা করি।

দেশের অন্যতম এক সংবাদমাধ্যমে কাজ করেন অঞ্জন আচার্য। দৈনন্দিন খরচ বাড়ায় তিনিও বই কেনা কমিয়ে দিয়েছেন।

তিনি জানান, আগে ১০ হাজার টাকার মতো একটি অঙ্ক শুধু মাত্র বই কেনার পেছনেই ব্যয় করা হত। এখন সেটি কমিয়ে ২-৩ হাজার টাকায় করে ফেলেছি।

‘যেখানে জীবন চলাই অনেক কঠিন হয়ে পড়ছে, সেখানে বই কেনা অনেকটাই বিলাসীতা হিসেবে দেখছেন’ আলামিন হোসেন নামে ঢাকা কলেজে স্নাতক পড়ুয়া আরেক শিক্ষার্থী। এখন বই কেনা হয় না সেভাবে।

এভাবেই চলতি পথে বই উল্টিয়ে দেখে চাকরির বই কিনে ঘরে ফিরতে হয়। পড়াশোনাও প্রায় শেষের দিকে, এখন চাকরি নামক যুদ্ধে নামতে হবে। খুব কম বই কেনা হয়, এর একটি বড় কারণ চাকরির প্রস্তুতি নিতে চাকরি সংক্রান্ত বই কিনতে গিয়ে একটি বড় অংশ এদিকে চলে যায়। শখ থাকলে সাধ্যের বাহিরে গিয়ে পছন্দের প্রিয় লেখকের বই কেনা হয় না।

ক্রেতাদের বই বিক্রি কমিয়ে দেওয়ার একটি বড় প্রভাব পড়েছে ফুটপাতের বইয়ের দোকানগুলোতে। জিনিস পত্রের দাম বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে কাগজের দামও বৃদ্ধি পেয়েছে, সেই সঙ্গে বেড়েছে বইয়ের দাম। দাম বাড়লেও আয়-রোজাগারে ভাটা পড়ছে রাজধানীর নীলক্ষেতের ফুটপাতের বই দোকানিদের।

ছয় বছর ধরে ফুটপাতে বই বিক্রি করছেন মোহাম্মদ ফারুক। ফারুক জানান, আগে যে পরিমাণ বই বিক্রি করতাম এখন অনেক কম বিক্রি হয়। এখন তিন ভাগের এক ভাগ বই বিক্রি করি যেখানে এক সময় ৫০ পার বিক্রি করছি সেখানে এখন ১৫-২০ টা বই বিক্রি হয়। এখন ভাতের পয়সাই হয় না!

রোস্তম আলী নামে আরেক ফুটপাতের বই বিক্রেতা জানায়, কাগজের পত্রের দাম বাড়ায় বইয়ের পত্রের দাম বাড়ছে। যে বই ১০০ টাকায় বেচতাম সেটা এখন কিনতেই হয়, ১১০ টাকা করে। মোটামুটি আগে অনেক ভাল বিক্রি করছি সেই তুলনায় এখন খুব কম বই বিক্রি হচ্ছে। এক সময় সব মিলিয়ে ৮০০-৯০০ টাকার বই বিক্রি করেছি এখন ৫০০ টাকার বই বেচতেই অবস্থা খারাপ!

আগে দৈনিক ৮ থেকে ১০ হাজার টাকার বই বিক্রি করতেন মো. মাসুদ নামে এক বিক্রেতা। এখন সেই বিক্রি অর্ধেকের কমে চলে এসেছে। আগে ১০০-১৫০ এর অধিকে বই বিক্রি হয়েছে, এখন সর্বোচ্চ ৫০ টা বিক্রি হয়। এখন ক্ষতি করে হলেও টাকার প্রয়োজনে বই বিক্রি করতে হয়, কখন লাভ না করেও কেনা দামে বিক্রি করতে হয়, জানান তিনি।

দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির প্রভাবে বই ক্রয়-বিক্রয় কমলেও ক্রেতা-বিক্রেতার আশা ফুরোয় নি। হয়তোবা আগামীতে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে চলে আসবে, পছন্দ বই রেখে হয়তো খালি হাতে ছুটবেন না, বই নিয়েই হয়তো গন্তব্যে যেতে পারবেন পাঠক। এদিকে বিক্রেতার আশা দ্রব্যমূল্য ঊর্ধ্বগতির পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চলে আসলে দৈনন্দিন রোজগারও সেই আগের দৃশ্যে ফিরে আসবে, হয়তো তখন আর ভাতের পয়সা নিয়ে ভাবতে হবে না। চোখে-মুখে এমনই প্রত্যাশার ছাপ বই রাজধানীর নীলক্ষেতের বইয়ের বাজারের ক্রেতা-বিক্রেতার মাঝে।

এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত

আজ রবিবার দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

কোনো ব্যক্তি যেন টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হতে পারেন—এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানালেও বিএনপি বলছে, জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে চিরতরে প্রধানমন্ত্রিত্বের পথ বন্ধ করা উচিত নয়।

রোববার (২০ এপ্রিল) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “এক ব্যক্তি টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না—এই প্রস্তাবে বিএনপি একমত। তবে দুই মেয়াদের পর যদি জনগণ আবারও কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়, সেই সুযোগ রাখা উচিত। এক বছর বিরতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় কোনো বাধা থাকার কথা নয়।”

এ সময় তিনি আরও বলেন, “সাংবিধানিক সংস্কার বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বাবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের বিষয়টিতে বিএনপি একমত নয়। এতদিন পর রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের যৌক্তিকতা আমরা দেখি না।”

তিনি জানান, মৌলিক অধিকার হিসেবে ইন্টারনেট অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাবকে বিএনপি সমর্থন করছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, “সব কিছু মৌলিক অধিকার না বানিয়ে, রাষ্ট্রের বাস্তব সামর্থ্য বিবেচনায় রেখে যা নিশ্চিত করা সম্ভব, সেটুকু করার আহ্বান জানিয়েছি।”

বৈঠকে বিএনপি প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিহউল্লাহ, সাবেক সচিব আবু মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।

অন্যদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তার সঙ্গে ছিলেন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

প্রসঙ্গত, বিএনপি গত বৃহস্পতিবারও ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন