মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ১১ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

মুখ থুবড়ে পড়েছে কেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা?

প্রাচ্যের কেম্ব্রিজ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় গবেষণাখাতে এখন নিভু, নিভু। কেন? লিখেছেন মাহমুদুল হাসান

প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশের অভাবে এবং অকেজো যন্ত্রপাতির কারণে গবেষণায় পিছিয়ে পড়ছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। কোনোমতে গবেষণা চালিয়ে নিচ্ছেন তারা। আবার অন্য বিশ্ববিদ্যালয় ও সরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের দারস্থ হতে হচ্ছে তাদের।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রকৌশল, বিজ্ঞান, জীববিজ্ঞান, কৃষি, মৎস্যবিজ্ঞান অনুষদসহ বিজ্ঞানের প্রায় প্রতিটি বিভাগের ল্যাবগুলোতে অধিকাংশ যন্ত্রাংশ অকেজো অবস্থায় পড়ে আছে।

অধিকাংশ বিভাগের ল্যাবগুলোতে নেই প্রয়োজনীয় কেমিক্যাল ও যন্ত্রপাতি। ফলে থিসিসসহ গবেষণাধর্মী সকল কাজেই ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।

এ বিষয়ে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক প্রাণিবিদ্যা বিভাগের এক শিক্ষার্থী বলেন, ‘আমাদের বিভাগের ল্যাবের মাইক্রোটোম মেশিনগুলো ত্রুটিপূর্ণ হওয়ায় কাক্সিক্ষত রিবন পাওয়া যায় না। যে রিবন আসে, সেটা মাইক্রোস্কোপে দেখার সময় টিস্যুর ক্রাইটেরিয়াগুলো বোঝা যায় না। দেখা যায়, রিবন এসেছে কিন্তু কুঁচকে গিয়েছে। ল্যাবে যতগুলো মাইক্রোস্কোপ মেশিন আছে, সবগুলোরই কার্যক্ষমতা কম। ফলে ভালোমতো কাজ করা যায় না এগুলোতে।’

তিনি আরো বলেন, ‘মাস্টার্সের শিক্ষার্থীরা অনেক ইনস্ট্রুমেন্টের অভাবে থিসিসের কাজ সম্পূর্ণ করতে পারেন না। আমাদের মাস্টার্সের ছয়টা ব্রাঞ্চের মধ্যে দুই-তিনটির ইনস্ট্রুমেন্ট মোটামুটি ভালো হলেও বাকিগুলোর একেবারেই চলে না। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য কোনো বিভাগের ল্যাব ইনস্ট্রুমেন্টের সাহায্য নিতে হয়। এমনকি অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের বা সরকারি কোনো গবেষণা প্রতিষ্ঠানের ল্যাবে গিয়েও কাজ করা লাগে আমাদের। তাতে অর্থ ও সময় দুটোরই অপচয় হয়।’

অ্যাগ্রোনমি অ্যন্ড এগ্রিকালচারাল এক্সটেনশন বিভাগের ছাত্র আব্দুল মাজেদ হাওলাদার বলেছেন, ‘প্রতিটি বিভাগের জন্য আলাদা ল্যাব থাকার কথা থাকলেও আমাদের বিভাগে ওরকম পৃথক ল্যাব নেই। আমাদের শুধু প্যাথলজি ল্যাবই আছে। এজন্য স্নাতকের শিক্ষার্থীরা পর্যাপ্তভাবে কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি না। যেগুলো না দেখালেই না, স্যাররা সেই কাজগুলো দেখিয়ে দেন। মাস্টার্সের ল্যাবের কাজগুলোর জন্য আমাদের অন্যান্য ডিপার্টমেন্ট বা সরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠানের উপর নির্ভর করতে হয়।’

তিনি আরো বলেন, ‘আমাদের ক্লাসরুমে ক্লিন বেঞ্চ থাকে, কিন্তু সেটি ল্যাবে থাকার কথা। পর্যাপ্ত পরিমাণে কেমিক্যাল থাকে না, রুমের সংকট আছে। প্রয়োজনীয় সবগুলো যন্ত্রপাতি নেই। আবার মৌলিক যে কয়টা যন্ত্র আছে, সেগুলো পর্যাপ্ত পরিমাণে নেই। এজন্য সিনিয়ররা কাজ করলে জুনিয়ররা আর কাজ করার সুযোগ পায় না।’

পর্যাপ্ত যন্ত্রাংশ এবং কেমিক্যালের অভাবে শিক্ষার্থীদের উন্নত দেশের মতো গবেষণা সুবিধা দিতে পারছেন না জানিয়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ও ফিশারিজ বিভাগের অধ্যাপক এবং মাছ গবেষক ড. ইয়ামিন হোসেন বলেন, ‘যেখানে প্রতিনিয়ত গবেষণার ধরণ পাল্টাচ্ছে, সেখানে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় সকল বিভাগের ল্যাবগুলোর কোনোটাতে কেমিক্যাল সংকট আবার কোনোটাতে যন্ত্রাংশ থাকলেও সেগুলো সচল করার মতো ফান্ড নেই। ফলে শিক্ষার্থীদের গবেষণা কার্যক্রম দারুণভাবে ব্যাহত হচ্ছে। তাদেরকে আমরা উন্নত দেশের মতো গবেষণা সুবিধা দিতে পারছি না।’

বিশিষ্ট গবেষক ‘দ্য ওয়ার্ল্ড একাডেমি অব সায়েন্সেস (টোয়াস)’ সদস্য এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকীব বলেন, ‘গবেষণাগারগুলোতে যন্ত্রাংশের সংকটের ফলে শিক্ষার্থীদের গবেষণা কার্যক্রম ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি যে সকল শিক্ষকরা গবেষণার করেন তারাও অসুবিধার সম্মুখীন হচ্ছেন এখানে। আমাদের যে গবেষণা অনুদানগুলো দেওয়া হয়, প্রায় পুরোটাই কেমিক্যাল ও গবেষণার সরঞ্জাম কিনতেই ব্যয় হয়ে যায়। প্রতিটি ল্যাব চালাতে গেলে একটি রানিং কস্ট ও মেইনটেনেন্স কস্ট লাগে কিন্তু গবেষণা অনুদানে বা প্রকল্পে এই কস্টগুলো উপেক্ষিত থেকে যায়।’

তিনি বলেন, ‘গবেষণার সকল ধরণের সংকটের বিষয়গুলোর প্রতি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের নজর দেওয়া উচিত। গবেষণাগারগুলো দেখভাল করার জন্য কিছু প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত মানুষের দরকার। অনেক গবেষণার কার্যক্রম এখানেই হওয়ার কথা থাকলেও প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশের সংকটের ফলে শিক্ষার্থীদের ঢাকা গিয়ে অথবা বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণাগারে গিয়ে গবেষণা কার্যক্রম চালাতে হচ্ছে। সেখানেও যে তারা খুব ভালো সেবা পাচ্ছে এমনটিও না।’

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, “কোনো বিভাগের ল্যাবের বা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গবেষণাগারের কোনো যন্ত্রপাতি অকেজো থাকলে বা না থাকলে, সংশ্লিষ্টরা আমাদের জানালে আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারব। আমরা ইতোমধ্যে বাংলাদেশের বৃহত্তর গবেষণা প্রতিষ্ঠান ‘বিসিএসআইআর’-এর সাথে ‘এমওইউ’ স্বাক্ষর করেছি। এখন গবেষণা সংশ্লিষ্টদের জন্য ‘বিসিএসআইআর’ থেকে আমরা সহজেই সহায়তা নিতে পারব।”

ওএফএস।

Header Ad
Header Ad

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়

ছবি: সংগৃহীত

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির সেমিফাইনালে যাওয়ার আশা শেষ হয়ে গেল বাংলাদেশের। গ্রুপ পর্বের দ্বিতীয় ম্যাচে নিউজিল্যান্ডের কাছে ৫ উইকেটে হেরে টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিশ্চিত হয়েছে টাইগারদের। এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে জায়গা করে নিয়েছে।

রাওয়ালপিন্ডি ক্রিকেট স্টেডিয়ামে টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠায় নিউজিল্যান্ড। ইনিংস উদ্বোধন করেন নাজমুল হোসেন শান্ত ও তানজিদ হাসান তামিম। ঝোড়ো শুরুর পরও ইনিংস বড় করতে পারেননি তানজিদ। ২৪ বলে ২৪ রান করে তিনি বিদায় নেন।

তৃতীয় ব্যাটার হিসেবে নামা মেহেদী হাসান মিরাজও দ্রুত ফিরে যান (১৪ বলে ১৩ রান)। তবে অধিনায়ক শান্ত একপ্রান্ত ধরে রাখেন এবং ধীরে ধীরে আক্রমণাত্মক ব্যাটিং শুরু করেন। কিন্তু অন্যপ্রান্তে নিয়মিত উইকেট হারাতে থাকে বাংলাদেশ। একের পর এক আউট হন তাওহিদ হৃদয় (২৪ বলে ৭), মুশফিকুর রহিম (৫ বলে ২) এবং মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ (১৪ বলে ৪)। এদের সবাইকে ফিরিয়েছেন কিউই স্পিনার মাইকেল ব্রেসওয়েল। ১১৮ রানের মধ্যেই ৫ উইকেট হারিয়ে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ।

এরপর শান্তর সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ জুটি গড়েন জাকের আলী অনিক। শান্ত দুর্দান্ত ব্যাটিং করে ১১০ বলে ৭৭ রান করেন, তবে তাকে থামান উইল ও’রউরকে। শেষদিকে জাকের (৫৫ বলে ৪৫) ও রিশাদ হোসেন (২৫ বলে ২৬) দলের স্কোর টেনে তোলার চেষ্টা করেন। নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বাংলাদেশ সংগ্রহ করে ২৩৬ রান।

নিউজিল্যান্ডের হয়ে ৪ উইকেট নেন মাইকেল ব্রেসওয়েল, ২টি উইকেট পান ও’রউরকে।

লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে শুরুতেই ধাক্কা খায় নিউজিল্যান্ড। তাসকিন আহমেদ ও নাহিদ রানা মিলে কিউইদের ১৫ রানের মধ্যেই দুই উইকেট ফেলে দেন। তবে ডেভন কনওয়ে (৩০) ও রাচিন রবীন্দ্র দলের হাল ধরেন।

রাচিন রবীন্দ্র দুর্দান্ত ব্যাটিং করেন এবং ১০৫ বলে ১১২ রানের দারুণ ইনিংস খেলেন। তার সঙ্গী টম ল্যাথাম ৭৬ বলে ৫৫ রান করেন। দুজনের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সে সহজ জয় পায় নিউজিল্যান্ড। ২৩ বল হাতে রেখেই তারা ৫ উইকেটে জয় নিশ্চিত করে।

বাংলাদেশের হয়ে ১টি করে উইকেট নেন তাসকিন, মুস্তাফিজ, নাহিদ রানা ও রিশাদ হোসেন।

এই জয়ের ফলে ভারত ও নিউজিল্যান্ড সেমিফাইনালে উঠে গেল। অন্যদিকে, বাংলাদেশের পাশাপাশি টুর্নামেন্ট থেকে বিদায় নিয়েছে পাকিস্তানও।

Header Ad
Header Ad

নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা হারুন অর রশিদ বলেছেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব হচ্ছে বাংলাদেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করা। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, নির্বাচন নিয়ে কোনো ধরনের গড়িমসি চলবে না। যদি দ্রুত সুস্পষ্ট ঘোষণা না আসে, তবে ঈদের পর বিএনপি বৃহত্তর আন্দোলনে নামবে।

রোববার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে গাইবান্ধা শহরের পৌর পার্কে জেলা বিএনপির উদ্যোগে আয়োজিত গণজমায়েতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

হারুন অর রশিদ আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে নানা বিতর্ক তৈরি করেছে। উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যরা ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন, যা জনগণ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

তিনি আরও অভিযোগ করেন, শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার মাধ্যমে আওয়ামী লীগের রাজনীতির ভবিষ্যৎ অন্ধকার করে দিয়ে গেছেন। তিনি দাবি করেন, গত ১৫ বছরে হাসিনা সরকার জনগণের ওপর দমন-পীড়ন চালিয়েছে, যার জন্য আওয়ামী লীগ আর কখনো ঘুরে দাঁড়াতে পারবে না।

গণজমায়েতে বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন। বক্তারা সরকারের সমালোচনা করে নিরপেক্ষ নির্বাচনের দাবি জানান।

Header Ad
Header Ad

জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি

ছবি: সংগৃহীত

বুয়েট শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি মুনতাসির আল জেমি কারাগার থেকে পালিয়েছেন বলে দাবি করেছেন আবরারের ছোট ভাই ও বুয়েট ছাত্র আবরার ফাইয়াজ।

আজ সোমবার সন্ধ্যায় নিজের ফেসবুক পোস্টে তিনি এই তথ্য প্রকাশ করেন। ফাইয়াজের দাবি, আসামি জেমি গত ৫ আগস্টের পর জেল থেকে পালিয়েছেন, তবে পরিবারের সদস্যদের বিষয়টি জানানো হয়েছে ছয় মাস পর।

ফেসবুক পোস্টে ক্ষোভ প্রকাশ করে ফাইয়াজ লেখেন, “আবরার ফাহাদ হত্যার দায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি জেমি জেলখানা থেকে পালিয়ে গেছে ৫ আগস্টের পরে। অথচ আমাদের জানানো হচ্ছে আজকে, যখন ওর আইনজীবী কোনো যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করতে আসেনি তখন।”

তিনি আরও লিখেছেন, “ফাঁসির আসামির তো কনডেম সেলে থাকার কথা ছিল, সে পালাল কিভাবে! পালানোর পরেও এতদিন এ তথ্য গোপন রাখা হয়েছে, যা স্পষ্টতই প্রমাণ করে যে তাকে ধরার জন্য কোনো ধরনের উদ্যোগ নেওয়া হয়নি। এর আগে থেকেই আরও তিনজন আসামি পলাতক রয়েছে।”

ফাইয়াজ তার পোস্টে মুনতাসির আল জেমির নাম ও ঠিকানাও উল্লেখ করেন।

নাম: মুনতাসির আল জেমি
পিতা: আব্দুল মজিদ
মাতা: জোসনা বেগম
ঠিকানা: ৫/১ বাউন্ডারি রোড, নতুন বাজার, কোতোয়ালি, ময়মনসিংহ।

এ ঘটনায় প্রশাসনের পক্ষ থেকে এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি। তবে, একজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির কারাগার থেকে পালিয়ে যাওয়ার ঘটনা আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন তুলেছে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাংলাদেশের বিদায়
নির্বাচনের সুস্পষ্ট ঘোষণা না হলে ঈদের পরে আন্দোলন: বিএনপি নেতা হারুন
জেল থেকে পালালেন আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি, ফাইয়াজের দাবি
তরুণদের নতুন রাজনৈতিক দল আত্মপ্রকাশ করবে শুক্রবার
বিভেদের সুযোগ নিয়ে স্বৈরাচারের পুনরাবৃত্তি হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
সাজেক ইকো ভ্যালিতে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর পর্যটন নিষেধাজ্ঞা
রোজা সামনে রেখে খেজুরের দাম কমেছে ৪০ শতাংশ!
সন্ধ্যার পর থেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা টের পাবেন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমান ঘাঁটিতে হামলা ও যুবক নিহতের ঘটনার ব্যাখ্যা দিল আইএসপিআর
পদত্যাগ করতে রাজি জেলেনস্কি
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার গায়েবানা জানাজা
জেনে নিন খেজুরের পুষ্টিগুণ ও স্বাস্থ্য উপকারিতা
মিঠাপুকুর সাব রেজিস্ট্রি অফিসে দলিল রেজিস্ট্রি বন্ধ, ভোগান্তিতে গ্রাহকরা
সাড়ে তিন ঘণ্টা পর সাজেকে আগুন নিয়ন্ত্রণে
মুসলিম গণহত্যা: ক্ষমা চাইলেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী
কক্সবাজার বিমান বাহিনীর ঘাঁটিতে হামলা, নিহত যুবকের পরিচয় মিলেছে
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে পানিতে পড়ে প্রাণ গেল শিশুর
ছাত্রদল ও ছাত্রশিবিরের রাজনৈতিক রেষারেষি নিয়ে যা বললেন রিজভী
রমজানে সরকারি অফিস চলবে ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা
দেশের স্বার্থে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত না করার আহ্বান মির্জা ফখরুলের