রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন কোনো সহযোগিতা করেনি : আয়েন উদ্দিন, এমপি

লেখা ও ছবি : রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইয়াজ উদ্দিন আহমদের ‘তত্বাবাবধায়ক সরকার’র আমলে অনিচ্ছাকৃত ঘটনায় ২০০৭ সালের ২০ আগস্ট ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় খেলার মাঠে ছাত্র, ছাত্রী ও সেনাবাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ শুরু হয়। প্রবল সংঘর্ষে শহীদ যুদ্ধাহত সেক্টর কমান্ডার কর্ণেল (অব.) তাহের, বীরউত্তমের ভাই ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কিংবদন্তী অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ার হোসেন ছাত্রদের বাঁচাতে ছুটে যান। তার পা ভেঙে দেয় সেনাবাহিনী। এরপর ছাত্র, ছাত্রীদের প্রচণ্ড প্রতিবাদে সেনাবাহিনী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকা থেকে সরে যায়।

এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে দেশের সব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আন্দোলনে নামে। ওই সময় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তখন ঘটনা পরম্পরায় আন্দোলন করেছে। ২০০৭ সালের ২৪ আগস্ট ক্যাম্পাসে চলমান ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে নির্মমভাবে নিহত হয়েছেন রিক্সা চালক আফজাল আলী।

তার পরিবারকে সাহায্য করতে আজ একটি ‘বিশেষ সহায়তা তহবিল’ গঠন করেছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়।

তখন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮ জন অধ্যাপক ও ১জন কর্মকর্তাকে তাকে মেরে ফেলা ও ছাত্র আন্দোলনে সংহতি এবং অংশগ্রহণের জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে।

দুই দিন শিক্ষার্থীদের সঙ্গে পুলিশে সংঘর্ষে তাদের অন্তত কয়েকশ জন আহত হয়েছেন।

এরপর থেকে প্রতিবছর ২৪ আগস্ট রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ছাত্র-শিক্ষক নির্যাতন’ দিবস পালন করা হচ্ছে।

আজ বুধবার, সকাল ১১ টায় বিশ্ববিদ্যালয় শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ সিনেট ভবনে 'ছাত্র-শিক্ষক নির্যাতন দিবস' আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন তখন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও এখন রাজশাহী-৩ আসনের সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন।

সভাপতি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার।

উপস্থাপক ছিলেন রেজিস্টার অধ্যাপক ড. আবদুস সালাম।

২৪ আগস্টের স্মৃতি বলেছেন আয়েন উদ্দিন, এমপি। তিনি বলেছেন, ‘২০০৭ সালে তৎকালীন সেনা সমর্থিত সরকার ছাত্রদের উপর যে নির্যাতনগুলো চালিয়েছে, ইতিহাসেও নেই। দিনের পর দিন আমাদের পালিয়ে থাকতে হয়েছে। এমনকি পরিবার ও কাছের মানুষদের ওপরও তারা সবাই নির্যাতন চালাতে দ্বিধা করেননি। তখন আমরা যারা তৎকালীন স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছি, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র হয়েও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের কোনো সহযোগিতা তো দূরের কথা, সেনাবাহিনীর পক্ষ নিয়েছে। হাতে গোনা কয়েকজন শিক্ষককেই কেবল তখন পাশে পেয়েছি। যারা সেদিন মাথানত করেননি, তাদের প্রতি অন্তর থেকে এখনো শ্রদ্ধা জানাই।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেছেন, ‘যখনই এই বাংলাদেশ ও বাঙালি জাতি আক্রান্ত হয়েছে, তখনই আমাদের সবার ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষকরা এগিয়ে এসেছেন। যখনই ওরা আক্রান্ত হবে, তখনই আমরা পাশে থাকব। এই শিক্ষা আমাদের উনসত্তরে ছাত্রদের বাঁচাতে জীবনদান করা রসায়ন বিভাগের রিডার অধ্যাপক ড. শহীদ শামসুজ্জোহা স্যার শিখিয়ে গিয়েছেন।’

তিনি বলেছেন, ‘যারা পথ দেখান, তারাই এগিয়ে থাকেন। তাই যে কোনো প্রতিবাদ ও নিযাতনে আমাদের সবাইকেই পথে নামতে হবে।’

অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার আরো জানিয়েছেন, আমরা তোমাদের শুধু শিক্ষা দেই না, তোমাদের বিবেক ও মননে শুভ বোধ গড়ে দেই। ফলে সব ধরণের অন্যায়কে অবহেলায় অস্বীকার করতে পারা যায়। অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতে পার।’

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেছেন, ‘শিক্ষকরাই পারেন ছাত্র, ছাত্রীদের মধ্যে মনুষত্ববোধ তৈরি করতে। সেই বোধের তাড়না থেকেই তারা সবাই সেদিনও জেগে উঠেছিলেন।’

'ছাত্র-শিক্ষক নির্যাতন দিবস’র আলোচনা সভায় আরো বক্তব্য দিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. সুলতান-উল-ইসলাম, কোষাধক্ষ্য অধ্যাপক ড. অবায়দুর রহমান প্রামাণিক, নাট্যকলা বিভাগের নামী অধ্যাপক ও অনুশীলনের প্রধান ড. মলয় কুমার ভৌমিক, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড.দুলাল চন্দ্র বিশ্বাস প্রমুখ।

আলোচনা সভায় তারা বলেছেন, ‘এই বাংলাদেশের ছাত্র-শিক্ষক সমাজ বাঙালি জাতির সকল আন্দোলন ও সংগ্রামে গৌরবময়, সংগ্রামী ভূমিকা পালন করেছে। তৎকালীন রাষ্ট্রক্ষমতা নিয়ন্ত্রণকারী শক্তি তাদের প্রতিবাদকে থামিয়ে দিতে বরাবরের মতো ছাত্র, ছাত্রী ও অধ্যাপকদের গ্রেফতার করেছে। তাদের নির্যাতন-হয়রানির পথ বেছেছে। চাপিয়ে দিয়েছে হয়রানি ও মিথ্যা মামলা। এক সময় প্রতিষ্ঠিত হয় সত্য। সকল ষড়যন্ত্র থেকে ছাত্র-শিক্ষক সমাজ মুক্ত হয়। সেই প্রতিবাদ ত্বরান্বিত করে দেশে গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথ।”

এরপর সেনাবাহিনীর হাতে নির্যাতিত শিক্ষক কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে উপহার বিলিয়েছেন রাজশাহী ৩ আসনের সংসদ সদস্য আয়েন উদ্দিন, উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তারসহ অন্য অতিথিরা।

ওএফএস।

Header Ad
Header Ad

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনায় একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হয়েছেন। রোববার (২০ এপ্রিল) বেলা পৌনে ১২টার দিকে গরম পানির গলির একটি বাসায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। দগ্ধদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়েছে।

দগ্ধরা হলেন- কুলসুম আক্তার (২৫), রিয়াজ হোসেন (২১), কামরুন্নেসা রোজিনা (৪৫)। তাদের সবার বাড়ি লক্ষ্মীপুরের রায়পুরা উপজেলায়। বর্তমানে ফকিরাপুল এলাকায় ভাড়া থাকতেন।

আহতদের হাসপাতালে নিয়ে আসা প্রতিবেশী ইব্রাহিম খলিল বলেন, আজ দুপুরের দিকে রান্না করার সময় বিস্ফোরণে আহত হন তারা। পরে আমরা প্রতিবেশীরা তাদের উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেলের বার্ন ইউনিটে নিয়ে আসি। বর্তমানে জরুরি বিভাগে তাদের চিকিৎসা চলছে।

বিষয়টি নিশ্চিত করে ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ পরিদর্শক মো. ফারুক বলেন, আজ দুপুরের দিকে ফকিরাপুল থেকে দগ্ধ অবস্থায় নারীসহ তিনজনকে বার্ন ইউনিটের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসা হয়। বর্তমানে তাদের চিকিৎসা চলছে। দগ্ধের পরিমাণ পরে জানাবে বলে জানিয়েছেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। আমরা বিষয়টি সংশ্লিষ্ট থানা পুলিশকে জানিয়েছি।

Header Ad
Header Ad

আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা

ছবি: সংগৃহীত

মুসলিম বিশ্বের তৃতীয় পবিত্র স্থান আল-আকসা মসজিদ ভেঙে সেখানে ইহুদি মন্দির নির্মাণের পরিকল্পনা করছে দখলদার ইসরায়েলের অবৈধ বসতিস্থাপনকারীরা। হিব্রু ভাষার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এ নিয়ে প্রকাশ্যে আলোচনা করছে তারা। বিষয়টি সামনে আসতেই ফিলিস্তিনের পররাষ্ট্র ও প্রবাসী মন্ত্রণালয় এ নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে।

শনিবার (১৯ এপ্রিল) এক্স প্ল্যাটফর্মে দেওয়া এক পোস্টে ফিলিস্তিনি মন্ত্রণালয় জাতিসংঘ এবং আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে বিষয়টি গুরুত্বসহকারে দেখার আহ্বান জানিয়েছে। তারা জানিয়েছে, এ পরিকল্পনাকে তারা ইসলামিক এবং খ্রিস্টান পবিত্র স্থানগুলোর বিরুদ্ধে এক ধরনের ‘পদ্ধতিগত উসকানি’ হিসেবে দেখছে।

জেরুজালেমের ‘স্ট্যাটাস কু’ অনুযায়ী, আল-আকসা প্রাঙ্গণে অমুসলিমদের প্রার্থনা নিষিদ্ধ হলেও, সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সেখানে ইহুদিদের প্রবেশ এবং ধর্মীয় কার্যক্রম বেড়েছে। এখন তারা সেখানে থার্ড টেম্পল নির্মাণের পরিকল্পনা করছে, যা অঞ্চলজুড়ে উত্তেজনা ছড়াতে পারে।

এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি হামলা অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার ভোর থেকে রাত পর্যন্ত পরিচালিত অভিযানে অন্তত ৬৪ জন নিহত এবং আরও অনেকে আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। নিহতদের অধিকাংশই গাজা সিটি ও উত্তর গাজার বাসিন্দা। ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (IDF) বর্তমানে রাফা শহরের কাছে ঘাঁটি গেড়ে সামরিক তৎপরতা চালাচ্ছে।

হামাস জানিয়ে দিয়েছে, তারা আর কোনও অন্তর্বর্তী যুদ্ধবিরতিতে রাজি নয়। সংগঠনের সিনিয়র নেতা খলিল আল-হায়া শুক্রবার এক টেলিভিশন ভাষণে বলেন, তারা একটি পূর্ণাঙ্গ চুক্তির ভিত্তিতেই আলোচনা করতে চায়, যার আওতায় গাজা যুদ্ধের অবসান, ফিলিস্তিনি বন্দিদের মুক্তি এবং গাজার পুনর্গঠন অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

তিনি অভিযোগ করেন, ইসরায়েলি সরকার নিজেদের রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নে আংশিক চুক্তিগুলো ব্যবহার করছে এবং সব জিম্মিকে বলি দিতে প্রস্তুত।

ইতোমধ্যে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় গত দেড় বছরে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ৫১ হাজার এবং আহতের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ১৭ হাজারে পৌঁছেছে। গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে, নিহতের প্রকৃত সংখ্যা ৬১ হাজার ৭০০ ছাড়িয়ে গেছে, কারণ অনেকেই এখনও ধ্বংসস্তূপের নিচে চাপা পড়ে আছে।

এই অব্যাহত মানবিক সংকটে আন্তর্জাতিক মহলের উদ্বেগ বাড়ছে, তবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার কোনও সম্ভাবনা এখনো দেখা যাচ্ছে না।

সূত্র: রয়টার্স, আলজাজিরা

Header Ad
Header Ad

শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ছবি: সংগৃহীত

গত বছরের জুলাই-আগস্টে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন দমনে রাষ্ট্রীয় শক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে গণহত্যা ও মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছে—এমন অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ হাতে এসেছে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

রোববার (২০ এপ্রিল) ট্রাইব্যুনালে চলমান শুনানিতে তিনি এসব তথ্য উপস্থাপন করেন। শুনানি শেষে ট্রাইব্যুনাল আগামী ২০ জুলাইয়ের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেয় প্রসিকিউশন টিমকে।

ব্রিফ করছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

চিফ প্রসিকিউটর জানান, তদন্ত প্রায় শেষ পর্যায়ে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গণহত্যা, পরিকল্পিত সহিংসতা এবং মানবতাবিরোধী অপরাধের নির্ভরযোগ্য সাক্ষ্য ও উপাত্ত সংগ্রহ করা হয়েছে। তিনি দাবি করেন, "তথ্য-প্রমাণে এটা পরিষ্কার, অভিযুক্তরা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা অপব্যবহার করে জনগণের বিরুদ্ধে সহিংসতা চালিয়েছেন।"

এর আগে সকালেই প্রিজনভ্যানে করে সাবেক মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রীসহ ১৯ জনকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা হয়। শুনানিকালে উপস্থিত ছিলেন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তুজা মজুমদার, বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ছিলেন– আনিসুল হক, ডা. দীপু মনি, ফারুক খান, আব্দুর রাজ্জাক, শাজাহান খান, গোলাম দস্তগীর গাজী, আমির হোসেন আমু, কামরুল ইসলাম, রাশেদ খান মেনন, হাসানুল হক ইনু, তৌফিক-ই ইলাহী চৌধুরী, সালমান এফ রহমান, কামাল আহমেদ মজুমদার, জুনায়েদ আহমেদ পলক, সোলাইমান সেলিম, বিচারপতি এএইচএম শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিক, জাহাংগীর আলম, সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন এবং এনটিএমসির সাবেক মহাপরিচালক জিয়াউল আহসান।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন
বিচার ব্যবস্থাকে আরও সহজ করতে হবে: আইন উপদেষ্টা
হাতিরঝিলে যুবদল নেতার ওপর হামলা, গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হাসপাতালে
আপিল বিভাগে নতুন দুই বিচারপতিকে সংবর্ধনা
বিয়ের আসরে কনের বেশে শাশুড়ি, থানায় হাজির বর
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ, রাস্তায় হাজারো মানুষ
সিলেট টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
সারা দেশে বৃষ্টির সম্ভাবনা, বাড়বে তাপমাত্রাও
প্রাইম এশিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই পক্ষের সংঘর্ষে শিক্ষার্থী নিহত