রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, মাছ-মাংস খাওয়া কমিয়েছে শিক্ষার্থীরা

দেশের অন্যতম উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় (জবি)। সংকট ও সাফল্যকে সঙ্গে নিয়েই এগিয়ে যাচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। ছাত্রীদের জন্য একটিমাত্র আবাসিক হল থাকলেও ছাত্রদের জন্য নেই কোনো আবাসন সুবিধা।

বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই মেসে থেকে পড়ালেখা করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে। আবাসন সুবিধা না থাকায় থাকা ও খাওয়ার বাবধ খরচ বহন করতে শিক্ষার্থীদের নিজেরই। দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতির পর সেই ব্যয় বহনে হিমশিম খাচ্ছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।

জ্বালানি তেলের দাম বৃদ্ধির ফলে বাজারে বেড়েছে সবকিছুর দাম। নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম বাড়ার ফলে মেসের থাকা ও খাবার খরচ চালাতে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন বেশিরভাগ শিক্ষার্থী। অনেক বাড়িওয়ালা বাড়িয়েছেন বাড়ির ভাড়া। এ যেন মরার উপর খাড়ার ঘা। আগে মেসে প্রতি বেলা খাবার খর ৩৫-৪০ টাকার মধ্যে থাকলেও বর্তমানে দাম বাড়ার ফলে প্রতিবেলা খরচ পড়ে ৪৭-৫৫ টাকা। অনেক বাড়িওয়ালা ভাড়া বাড়িয়েছে ১০০০ থেকে ২০০০ টাকা। মাস-মাংস খেতে খরচ বেশি তাই ভর্তা কিংবা সবজি দিয়েই খাবার চালাচ্ছে অনেক মেসের শিক্ষার্থীরা।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই টিউশন ও পার্ট টাইম চাকরি করে থাকা খাওয়ার খরচ বহন করে। বর্তমানে বাস ভাড়া বাড়ার ফলে জালানি তেলের দাম বাড়ার ফলে বেড়েছে পাবলিক বাসের ভাড়া সেজন্য টিউশনিতে যেতেও গুণতে হচ্ছে বেশি টাকা। তবে বাড়েনি শিক্ষার্থীদের আয়। টিউশন কিংবা কোচিংয়ের বেতন না বাড়লেও বেড়েছে সকল ধরনের খরচ তাই বিপাকে পড়েছেন শিক্ষার্থীরা।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা নতুন ক্যাম্পাসে হল স্থাপনের কাজ দ্রুত দাবি করে বাস সার্ভিস দেওয়ার কথা বলেন। এ ছাড়াও বেশিরভাগ দরিদ্র শিক্ষার্থীরা দাবি জানান, মাসিক উপবৃত্তির।

শিক্ষার্থীরা জানান, নতুন ক্যাম্পাসে যদি দ্রুত হলগুলো করে দেওয়া হয় আমাদের আবাসন ব্যয় কমে আসবে। সেখান থেকে বাস দিলেই আমরা এই ক্যাম্পাসে এসে পড়তে পারব। আমাদের যদি মাসিক দুইহাজার টাকা দেওয়া হয় দরিদ্র বৃত্তি হিসেবে তবুও আমাদের জন্য অনেক ভালো হবে।

জানা যায়, ২০১৬ সালে আবাসিক হলের দাবিতে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে কেরানীগঞ্জের তেঘরিয়ায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন ক্যাম্পাস স্থাপনের সিদ্ধান্ত জানায় সরকার। নতুন ক্যাম্পাসের মহাপরিকল্পনা বাস্তবায়নে তেঘরিয়ার পশ্চিমদি মৌজায় ২০০ একর ভূমি অধিগ্রহণের অনুমোদন দেওয়া হয়। ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর জমির চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় ভূমি মন্ত্রণালয়। ৯ অক্টোবর নতুন ক্যাম্পাস স্থাপনে ভূমি অধিগ্রহণ ও উন্নয়নের জন্য প্রকল্প অনুমোদন করে একনেক। এক হাজার ৯২০ কোটি ৯৪ লাখ ৩৯ হাজার টাকার এ প্রকল্প বাস্তবায়ন হওয়ার কথা ছিল ২০২০ সালের অক্টোবরের মধ্যে।

২০১৯ সালের জুলাইয়ে নতুন ক্যাম্পাসের নকশাও দেখানো হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে। ওই বছরের জুলাইয়ে প্রায় ৯০০ কোটি টাকার চেক পায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়। তবে সরেজমিনে দেখা যায় নতুন ক্যাম্পাসের কাজের অগ্রগতি নেই , চারপাশে বাউন্ডারির কাজ চলছে, শিক্ষার্থীদের খেলার জন্য নির্মিত হয়েছে মাঠ। এই নতুন ক্যাম্পাস কত বছরে নির্মাণ হবে সেই প্রশ্নের উত্তর খুজছে শিক্ষার্থীরা। তবে এই প্রশ্নের সঠিক উত্তর নেই কারোর কাছেই।

এ ব্যাপারে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের নাট্যকলা বিভাগের ২য় বর্ষের আকাশ ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এমনিতেই জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেদের হল নেই। সকল ছাত্রদেরই মেসে কোনোরকম দিন কাটাতে হয়। আগে প্রতিমাসে মিল রেট হতো ৩২/৩৫ টাকা। এখন তেল, গ্যাস, মুরগি, চাল ডাল সব কিছুর দাম বাড়তি। এ মাসে মিল খরচ গিয়ে দাড়িয়েছে ৪৬ টাকায়। এ ভাবে সবকিছুর দাম বাড়তে থাকলে ঢাকায় থেকে পড়াশোনা করে টিকা দুষ্কর হয়ে পড়ছে। মাঝে মাঝে মনে হয় পড়াশোনা ছেড়ে বাড়ি চলে যাই।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একজন শিক্ষার্থী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, মেসের মিলরেট ৩০-৩৫ থেকে বর্তমানে ৪৫-৫০ হয়, সকালের নাস্তা (পরোটা-ভাজি) ২০ টাকা থেকে ৩০ টাকা হয়, সিঙাড়া-সমুচার পিস ৫ টাকা থেকে ১০ টাকা হয়! সব খরচই বাড়ে। শুধু বাড়ে না আমাদের বাবা-ভাইয়ের আয় আর আমাদের টিউশনির স্যালারি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক শিক্ষার্থী ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, দ্রব্যমূল্যের অনেক দাম, এই দামে খরচ অনেক বেড়েছে। এভাবে চললে টিকে থাকা কঠিন। আগে টিউশন করাতে ১০ টাকা ভাড়া লাগত এখন সেই ভাড়া ২০ টাকা কিন্ত আমার টিউশন ফি বাড়ে না। চাইলেই প্রশাসন নতুন ক্যাম্পাসে হলের ব্যবস্থা করে দিতে পারে কিন্ত সেই গতিও মন্থর গতি। ভবিষ্যৎ নিয়ে খুবই চিন্তায় রয়েছি।

এ ব্যাপারে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকল্যাণ পরিচালক আইনুল ইসলাম ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এই সংকট আমাদের শিক্ষার্থী সহ সবারই। বিষয় ও দাবিগুলো যৌক্তিক তবে এসব উপর থেকে নির্ধারণ করার বিষয়। এসব ব্যাপারে আমি সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলব।

এ বিষয়ে কথা বলতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হককে বারবার ফোন দেওয়া হলেও ঢাকাপ্রকাশ প্রতিবেদকের ফোনে সারা দেননি তিনি।

এমএমএ/

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত

আজ রবিবার দুপুরে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ। ছবি: সংগৃহীত

কোনো ব্যক্তি যেন টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হতে পারেন—এই প্রস্তাবকে স্বাগত জানালেও বিএনপি বলছে, জনগণের ইচ্ছার বিরুদ্ধে গিয়ে চিরতরে প্রধানমন্ত্রিত্বের পথ বন্ধ করা উচিত নয়।

রোববার (২০ এপ্রিল) জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকের মধ্যাহ্ন বিরতিতে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, “এক ব্যক্তি টানা দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন না—এই প্রস্তাবে বিএনপি একমত। তবে দুই মেয়াদের পর যদি জনগণ আবারও কাউকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দেখতে চায়, সেই সুযোগ রাখা উচিত। এক বছর বিরতি দিয়ে প্রধানমন্ত্রী হওয়ায় কোনো বাধা থাকার কথা নয়।”

এ সময় তিনি আরও বলেন, “সাংবিধানিক সংস্কার বিষয়ে বিএনপির অবস্থান স্পষ্ট। আমরা পঞ্চদশ সংশোধনীর পূর্বাবস্থা পুনঃপ্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের বিষয়টিতে বিএনপি একমত নয়। এতদিন পর রাষ্ট্রের নাম পরিবর্তনের যৌক্তিকতা আমরা দেখি না।”

তিনি জানান, মৌলিক অধিকার হিসেবে ইন্টারনেট অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাবকে বিএনপি সমর্থন করছে। তবে তিনি সতর্ক করে বলেন, “সব কিছু মৌলিক অধিকার না বানিয়ে, রাষ্ট্রের বাস্তব সামর্থ্য বিবেচনায় রেখে যা নিশ্চিত করা সম্ভব, সেটুকু করার আহ্বান জানিয়েছি।”

বৈঠকে বিএনপি প্রতিনিধিদলের অন্য সদস্যরা ছিলেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাইল জবিহউল্লাহ, সাবেক সচিব আবু মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান এবং সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল।

অন্যদিকে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তার সঙ্গে ছিলেন সদস্য বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান, সফর রাজ হোসেন এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দার।

প্রসঙ্গত, বিএনপি গত বৃহস্পতিবারও ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছিল।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক
জুলাই-আগস্ট গণহত্যা: ট্রাইব্যুনালে সালমান, আনিসুল, দীপু মনি, পলকসহ ১৯ জন