রবিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৫ | ৭ বৈশাখ ১৪৩২
Dhaka Prokash

অচল জাকসুতে সচল আয়ের খাত

দীর্ঘ ৩০ বছর যাবৎ অচল রয়েছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জাকসু)। অচলাবস্থার কারণে অধিকার ও স্বার্থসংরক্ষণের দাবি তুলতে পারছে না শিক্ষার্থীরা। তবে জাকসু বন্ধ থাকলেও চালু রয়েছে এ খাতের আয়। বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সময় প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জাকসু ও হল সংসদ বাবদ টাকা আদায় করা হয়। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ের হিসাব বলছে জাকসুর তহবিলে কোনো অর্থ নেই। এ ছাড়া বার্ষিক বাজেটে গত কয়েক বছরে জাকসুর জন্য ১ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হলেও তা কখনো ব্যয় হয়নি।

১৯৭০ সালে প্রতিষ্ঠিত জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম জাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ১৯৭২ সালে। এরপর ‘৭৪, ‘৭৯, ‘৮০, ‘৮১, ‘৮৯, ‘৯০, ‘৯১ এবং ‘৯২ সালে জাকসু নির্বাচন হয়। গঠনতন্ত্রে প্রতিবছর নির্বাচনের কথা থাকলেও ৫১ বছরে নির্বাচন হয়েছে মাত্র ৯ বার। সর্বশেষ ১৯৯২ সালের নির্বাচনে ভিপি নির্বাচিত হন মাসুদ হাসান তালুকদার এবং জিএস শামসুল তাবরীজ। এরপর থেকে প্রায় ৩০ বছর জাকসু নির্বাচন হয়নি।

গত ৩০ বছরে শিক্ষার্থী ভর্তির সময় জাকসু ও হল সংসদ বাবদ অর্থ আদায় করা হয়েছে। ১৯৯১-৯২ সেশন (২২ ব্যাচ) থেকে ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছেন মোট ৪৪ হাজার ৩৪৮ জন শিক্ষার্থী। ভর্তির সময় জাকসুর জন্য ১৫ টাকা এবং হল সংসদ বাবদ ১৫ টাকা করে আদায় করা হয়েছে। ফলে গত ৩০ বছরে প্রায় ২৭ লাখ টাকার বেশি আদায় করা হয়েছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পট্রোলার অফিসের তথ্য মতে, জাকসুর কোষাগারে কোনো অর্থ নেই। জাকসুর ৩৭০১নং হিসাবে কোনো টাকা জমা থাকে না। প্রতিবছর বিশ্ববিদ্যালয়ের এ শাখায় প্রায় ৬ লাখ টাকার মতো জমা হয়। এ ছাড়া জাকসু বাবদ প্রতিবছর বাজেটে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া হয়। ২০২২-২৩ অর্থবছরেও এ খাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের বার্ষিক বাজেটে ১ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এর আগের বছরগুলোতেও এ খাতে বরাদ্দ রাখা হয়। তবে সেই বরাদ্দের টাকা আর এ খাতে খরচ হয় না।

এ বিষয়ে জানতে বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক রাশেদা আখতারের অফিসে একাধিকবার গিয়েও তাকে পাওয়া যায়নি। তাকে মুঠোফোনে কল দিলেও রিসিভ করেননি। বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পট্রোলার (ভারপ্রাপ্ত) মোসানুল কবির বলেন, ‘কোন খাতে কত টাকা আছে তা আমরা এভাবে বলতে পারি না।’ তবে কম্পট্রোলার অফিসের এক কর্মকর্তা জানান, জাকসুর নামে টাকা নেওয়া হলেও জাকসুর ফান্ডে কোনো টাকা জমা নেই।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক মঞ্চের আহ্বায়ক ও দর্শন বিভাগের অধ্যাপক রায়হান রাইন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে জাকসুর জন্য আদায়কৃত টাকা সঠিক খাতে ব্যয় হচ্ছে না। যদি শিক্ষার্থীদের পেছনে এই অর্থ ব্যয় না হয়, তাহলে এটাকে এক ধরনের দুর্নীতি বলা চলে। গণতান্ত্রিক চর্চা বজায় রাখার জন্য যত তাড়াতাড়ি সম্ভব জাকসু নির্বাচন হওয়া উচিত। বিশ্ববিদ্যালয়ে উপাচার্য প্যানেল নির্বাচন হচ্ছে কিন্তু সেখানে শিক্ষার্থীদের কোনো প্রতিনিধি থাকবে না! উপাচার্য প্যানেল নির্বাচনের আগেই জাকসু নির্বাচন হওয়া দরকার।’

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এক ছাত্রের বহিষ্কারকে কেন্দ্র করে ১৯৯৩ সালের ২৯ জুলাই ছাত্র ও শিক্ষকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটলে তৎকালীন প্রশাসন জাকসু ও হল সংসদ বাতিল করে। জাকসু নির্বাচন না হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট-১৯৭৩ অনুযায়ী জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সর্বোচ্চ নীতি পর্ষদ সিনেটে অন্যান্য প্রতিনিধিদের সঙ্গে অ্যাক্টের ১৯ (১) (ক) অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংসদ থেকে ৫ জন নির্বাচিত প্রতিনিধি থাকার কথা রয়েছে। কিন্তু দীর্ঘ সময় সিনেটের অধিবেশন বসেছে ছাত্র-প্রতিনিধিদের মনোনীত সদস্য ছাড়াই। ফলে শিক্ষার্থীদের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট চাওয়া-পাওয়ার প্রতিফলন হয়নি বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রমে।

২০১৩ সালে সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক আনোয়ার হোসেন দায়িত্বে থাকার সময় জাকসু নির্বাচন নিয়ে ক্যাম্পাস সরগরম হলেও পরবর্তীতে তা আর হয়নি। তিনি চলে যাওয়ার পর জাতীয় নির্বাচন ও আইনি জটিলতায় ২০১৪ সালে ২ জানুয়ারি জাকসু নির্বাচন স্থগিত হয়ে যায়। এরপর শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ২০১৯ সালের ২৮ জুন তৎকালীন উপাচার্য অধ্যাপক ফারজানা ইসলাম সেই বছরের নভেম্বরের মধ্যে জাকসু নির্বাচন আয়োজনের প্রতিশ্রুতি দেন। তবে সে প্রতিশ্রুতিও বাস্তবায়ন হয়নি। তখন নির্বাচন কমিশন গঠন করা হলেও সেই প্রধান নির্বাচন কমিশনার চলে গেছেন অবসর প্রস্তুতিমূলক ছুটিতে (এলপিআর)। এরপর থেকে জাকসু নিয়ে আর কোনো আলোচনা হয়নি। ফলে জাকসুর দাবিতে সব ছাত্র সংগঠন একাত্মতা জানালেও তার বাস্তবায়ন হয়নি।

ছাত্র ইউনিয়ন জাবি সংসদের সভাপতি রাকিবুল রনি বলেন, ‘শিক্ষার্থী ছাড়া বাকি সকলের আনুগত্য পাওয়া প্রশাসনের পক্ষে সহজতর হয় বলেই শিক্ষক,কর্মকর্তা ,কর্মচারী সকলের নির্বাচন হলেও জাকসু নির্বাচন দেওয়া হয় না। নির্বাচন না হলেও ছাত্র সংসদ নির্বাচনের মুলা ঝুলাতে বরাবরই সিদ্ধহস্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

জাবির শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন বলেন, ‘জাকসু না দেওয়ার ফলে আমাদের অধিকার হরণ করা হচ্ছে। জাকসু থাকলে শিক্ষার্থীদের অধিকার নিয়ে কথা বলার জায়গা তৈরি হয়। আমরা প্রশাসনকে এ নির্বাচন দেওয়ার কথা বলেছি।’

এ বিষয়ে জানতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক নূরুল আলমকে একাধিকবার ফোন করলেও পাওয়া যায়নি।

এসজি/

Header Ad
Header Ad

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন

ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা ব্যয়ে ১৬টি উন্নয়ন প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে। রোববার (২০ এপ্রিল) পরিকল্পনা কমিশনের এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন প্রধান উপদেষ্টা ও একনেক চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

সভা-পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে পরিকল্পনা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ জানান, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য সাড়ে ১৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে বে টার্মিনাল নির্মাণ প্রকল্পসহ মোট ১৬টি প্রকল্প অনুমোদন পেয়েছে। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ২৪ হাজার ২৪৭ কোটি ২৪ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি অর্থায়ন ৩ হাজার ১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা, প্রকল্প ঋণ ১৬ হাজার ৭১৯ কোটি ৭৩ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থার নিজস্ব অর্থায়ন ৪ হাজার ৪২৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা।

এ সময় উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেন, পায়রা সমুদ্র বন্দর প্রকল্পে সঠিকভাবে অগ্রগতি না থাকায় এটি “সমুদ্র বন্দরও হবে না, খালের বন্দরও হবে না” - এমন মন্তব্য করেছেন তিনি।

সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল, পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন, স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, শিল্প ও গৃহায়ন উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, বিদ্যুৎ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান, নৌ ও শ্রম উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন, সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ, পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান এবং শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. চৌধুরী রফিকুল আবরার। এছাড়া বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা সভায় অংশগ্রহণ করেন।

Header Ad
Header Ad

বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি

ছবি: সংগৃহীত

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকাকালীন অনুষ্ঠিত বিগত তিনটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার দাবি করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, গত ১৫ বছরে জনগণের ভোটাধিকার হরণ করা হয়েছে। এজন্য নির্বাচনের সঙ্গে জড়িত প্রার্থীদের, নির্বাচন কমিশনের কর্মকর্তাদের এবং যারা অনিয়মে যুক্ত ছিল, তাদের তদন্ত করে বিচার করতে হবে।

রোববার প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ দাবি জানান। তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ দেশকে ফ্যাসিস্ট কাঠামোয় নিয়ে গেছে এবং মানুষের ভোটাধিকার হরণ করেছে, যার দায় নির্বাচন কমিশনেরও রয়েছে।

বৈঠকে এনসিপির পক্ষ থেকে আরো কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রস্তাব তুলে ধরা হয়। এর মধ্যে রয়েছে—মনোনয়নপত্র জমা দিতে সশরীরে আসার বিধান প্রবর্তন, প্রার্থীদের হলফনামা যাচাই-বাছাই করে সত্যতা নিরূপণ, নির্বাচনে সহিংসতা রোধে আচরণবিধি সংস্কার, ঋণখেলাপিদের প্রার্থিতা বাতিল, প্রবাসীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করা এবং রাজনৈতিক দলের অভ্যন্তরীণ গণতন্ত্র মনিটরিং করা।

এছাড়া একই নামে একাধিক দলের নিবন্ধন, অফিসবিহীন দলকে বৈধতা দেওয়া এবং এসব বিষয়ে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়নের দাবি জানানো হয়। এনসিপি মনে করে, এসব বাস্তবায়ন না হলে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন সম্ভব নয়।

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের সঙ্গে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এনসিপির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরউদ্দীন পাটওয়ারীর নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধি দল অংশ নেয়। প্রতিনিধি দলে ছিলেন যুগ্ম আহ্বায়ক অনিক রায়, খালেদ সাইফুল্লাহ, মুজাহিদুল ইসলাম শাহিন ও তাজনুভা জাবীন।

Header Ad
Header Ad

এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল

ছবি: সংগৃহীত

চলতি এপ্রিল মাসের প্রথম ১৯ দিনেই দেশে রেকর্ড পরিমাণ রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের সর্বশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদনে জানা গেছে, ১৯ এপ্রিল পর্যন্ত প্রবাসীরা ১৭১ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। ডলারপ্রতি ১২২ টাকা ধরে যার পরিমাণ প্রায় ২০ হাজার ৯৬৮ কোটি ১৪ লাখ টাকা।

রেমিট্যান্সের বড় একটি অংশ এসেছে বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে—৯৮ কোটি ৫৪ লাখ ২০ হাজার ডলার। এছাড়া রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬৩ কোটি ৯৭ লাখ ডলার, বিশেষায়িত ব্যাংকগুলো দিয়ে ৯ কোটি ২ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩৩ লাখ ৫০ হাজার ডলার।

এর আগেও চলতি বছরের মার্চ মাসে দেশে এক মাসে ইতিহাসের সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে—৩২৮ কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার ডলার। জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারিতেও যথাক্রমে ২১৯ কোটি ও ২৫২ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা।

বিশেষজ্ঞদের মতে, সরকার ঘোষিত প্রণোদনা, ডলারের ভালো বিনিময় হার এবং রমজান ও ঈদ উপলক্ষ্যে প্রবাসীদের বাড়তি পাঠানোর প্রবণতা—এসব কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংক আশা করছে, এপ্রিল শেষে এই প্রবাহ ৩৫০ কোটি ডলারের বেশি হতে পারে, যা নতুন একটি রেকর্ড হবে।

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

একনেকে ২৪ হাজার কোটি টাকার ১৬ প্রকল্প অনুমোদন
বিগত ৩ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিচার চায় এনসিপি
এপ্রিলে ১৯ দিনেই প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্স ২১ হাজার কোটি টাকা ছাড়াল
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে বিএনপির অভিমত
ফাইয়াজের মামলায় আইন মন্ত্রণালয়ের এখতিয়ার নেই: আসিফ নজরুল
ভারতের উত্তরপ্রদেশে এক ছাত্রীকে ৭ দিন ধরে আটকে ২৩ জন মিলে ধর্ষণ!
বিরামপুরে পিকআপের ধাক্কায় এসএসসি পরীক্ষার্থীর মর্মান্তিক মৃত্যু
টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরে যুবলীগ কর্মী মিঠু গ্রেফতার
ওয়াকফ সংশোধনী আইন নিয়ে উত্তাল মুসলিম সমাজ, হায়দ্রাবাদে গণবিক্ষোভ
ফকিরাপুলে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণে একই পরিবারের ৩ জন দগ্ধ
আল-আকসা ভেঙে মন্দির স্থাপনের পরিকল্পনা ফাঁস, ফিলিস্তিনের সতর্কবার্তা
শেখ হাসিনা-কাদেরসহ ৪৫ জনের বিরুদ্ধে গণহত্যার প্রমাণ মিলেছে: চিফ প্রসিকিউটর
স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নে ১৩৮ মিলিয়ন ডলার দেবে চীন : স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
আইপিএলে অভিষেক ম্যাচেই তিন রেকর্ড গড়লেন ১৪ বছরের বৈভব সূর্যবংশী
৩ মে ঢাকায় মহাসমাবেশের ডাক হেফাজতে ইসলামের
আজ স্বামীর প্রশংসা করার দিন
ইসরায়েলি অভিনেত্রী থাকায় নিষিদ্ধ হলো সিনেমা
রাজধানীর ডেমরা ও মিরপুরে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় দফায় বৈঠকে বিএনপি
যশোরের শার্শায় অস্ত্রসহ দুই ছিনতাইকারী আটক