শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫ | ২৮ ফাল্গুন ১৪৩১
Dhaka Prokash

শিল্পকলায় শুরু হলো ১১ দিনের বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা নাট্যোৎসব

ছবি: সংগ্রহ

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ এবং বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীকে স্মরণীয় ও প্রাঞ্জল করতে মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়ের আয়োজনে শুরু হলো ১১ দিনব্যাপী বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা নাট্যোৎসব। শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নন্দনমঞ্চে এই উৎসবের উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিকেল ৫ টায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও স্বাধীন বাংলাদেশের সংস্কৃতির অগ্রযাত্রায় অসামান্য ভূমিকা রাখা ৫০জন বীর মুক্তিযোদ্ধা সংস্কৃতিজন প্রদীপ প্রজ্জলনের মাধ্যমে উৎসবের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম মোজাম্মেল হক এমপি।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উত্তরীয় পরিয়ে এবং ক্রেস্ট উপহার দিয়ে সম্মান জানানো হয়। এরপর আয়োজনে কামরুল হাসান ফেরদৌসের কোরিওগ্রাফিতে গীতিআলেখ্যা ‘স্বরণে ৭১’ পরিবেশিত হয়। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত কবিতা পাঠ করেন কিশোরগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা লাল মাহমুদ।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সূচনা বক্তব্যে বিশিষ্ট সংস্কৃতিজন মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসুফ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পর যে যার কাজে ফিরে গেছেন, কিন্তু যারা সংস্কৃতি ভালোবাসেন, তারা এখনো এর সঙ্গেই আছেন। এখন আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী একসঙ্গে পালন করছি। এই সময়টি যারা দেখছেন, তারা ভাগ্যবান। এটা ঠিক যে এদেশে এখনো মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ মাথা উঁচু করতে চাইছে, তবে তাদের পরাজিত করে নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করবো আমরা। আর আমাদের সঙ্গ দেবে আমাদের তরুণরা, যারা সংস্কৃতিকে ভালোবাসে, দেশকে ভালোবাসে।

 

এসময় আরও বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংস্কৃতিজন ড. ফওজিয়া মোসলেম, মফিদুল হক এবং ম হামিদ। তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধ আমাদের বিশাল শক্তি। এই শক্তি এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে ছড়িয়ে যাবে। মুক্তিযুদ্ধের সময় যেসব কবি, বাউল, সাহিত্যিক, শিল্পী সবাই মিলে সংস্কৃতিকে তুলে ধরেছে, সেই সংস্কৃতির শক্তি নিয়ে এগিয়ে যাবে দেশ। তা থেকে শিক্ষা নিয়ে সহনশীলতায় তরুণ প্রজন্ম গড়বে সম্প্রীতির বাংলাদেশ। মৌলিকভাবে উন্নয়ন ঘটবে বাংলাদেশের।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা দুটি সমার্থক শব্দ। একটি থেকে আরেকটি আলাদা করা যায় না। আমরা যুদ্ধ করে যে সাম্প্রদায়িকতা রুখে দিয়েছিলাম, তা আবার একটি গোষ্ঠী ছড়িয়ে দিচ্ছে। কিন্তু এই যে আমাদের সংস্কৃতি, এর ফলে এখন আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধ জাগ্রত হয়ে আছে। আমাদের নতুন যে প্রজন্ম, সেই তরুণদের এখন দায়িত্ব মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে দেশকে গড়ে তোলা।

মন্ত্রী আরও বলেন, অস্ত্রের যুদ্ধের বিপরীত হচ্ছে সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ। এটি খুব অল্প সময়ে মানুষকে শানিত করতে পারে। তাই এই চেতনাকে উজ্জীবিত রাখতে হবে। আজকের যে বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা নাট্যৎসব, এই যে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানানো, তা আমাদের সংস্কৃতিকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং তরুণরা এ থেকে প্রত্যয় খুঁজে পাবে বলেই আমি বিশ্বাস করি।

সভাপতির বক্তব্যে উৎসব উদযাপন পরিষদের আহবায়ক এ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন বলেন, আমাদের বুকের মধ্যে যে জয় বাংলা স্লোগান, আমাদের যে জাতীয় পতাকা, এই যে মুখের ভাষা, সব আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান। তাদের নিয়ে আমরা এমন একটি আয়োজন করতে পেরে আনন্দিত। কয়েক বছর পর এই মুক্তিযোদ্ধারা হয়তো থাকবেন না, কিন্তু তারা অতীতে যেভাবে যুদ্ধ করে আমাদের এগিয়ে নিয়ে গেছেনে, এখনো ঠিক তেমনি তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে আমাদের এগিয়ে নিচ্ছেন। তাদের এই ভালোবাসা এবং ত্যাগকে স্মরণে রেখে তরুণদের নিয়ে সব বাঁধা পেরিয়ে আমরা সাংস্কৃতিক শক্তিতে এগিয়ে যাবো, এটিই আশা করি এই আয়োজন থেকে।

আলোচনা পর্ব শেষে ঢাক-ঢোলের বাদ্যের সঙ্গে প্রদীপ জ্বালিয়ে এবং শিশু বন্ধুদের বেলুন ওড়ানোর মধ্য দিয়ে নাট্যউৎসবের উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় নাট্যশালা’র পরিক্ষণ থিয়েটার হলে মহাকাল নিবেদিত নাটক ‘ঘুমনেই’ মঞ্চায়ন করা হয়। নাসির উদ্দীন ইউসুফ রচিত এই নাটকটি নির্দেশনা করেছেন জন মার্টিন।

Header Ad
Header Ad

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশের ক্রিকেটে আন্তর্জাতিক মঞ্চ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি এখনো গড়ে ওঠেনি। সর্বশেষ মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অবসরের ঘোষণা দেওয়ার পর এই প্রসঙ্গ আবার আলোচনায় এসেছে।

২০০৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ঘরের মাঠে সিরিজ খেলে ফুলের তোড়া হাতে নিয়ে হাসিমুখে বিদায় নিয়েছিলেন খালেদ মাহমুদ সুজন। একইভাবে ২০০৮ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে বিদায় নিয়েছিলেন মোহাম্মদ রফিক। কিন্তু এরপর থেকে দুই দশকের বেশি সময়েও বাংলাদেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে মাঠ থেকে আনুষ্ঠানিক বিদায়ের দৃশ্য দেখা যায়নি।

এ প্রসঙ্গে খালেদ মাহমুদ সুজন বলেন, “ওদের ক্যারিয়ার বাংলাদেশ ক্রিকেটের জন্য অসাধারণ ছিল। মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সুযোগ ওদের প্রাপ্য ছিল। যারা ভালোবেসেছে ও সমর্থন দিয়েছে, তারাও চাইত গ্যালারি ভরা দর্শকের হাততালির মধ্যে তারা বিদায় নিক। কিন্তু সেই সুযোগটা আর হলো না। কেন মাঠে অবসর নেয়নি, সেটা ওরাই ভালো বলতে পারবে।”

অনেকে মনে করেন, বোর্ডের পরিকল্পনার অভাবের কারণেই এমনটা ঘটছে। তবে সুজন এই দাবির সঙ্গে একমত নন। তিনি বলেন, “যখন আমি অবসর নিয়েছিলাম, আগেই জানিয়েছিলাম সেটাই আমার শেষ ম্যাচ। কিন্তু যদি কেউ না জানায়, বোর্ড বুঝবে কীভাবে? ক্রিকেটাররা আগেই বললে বোর্ডও সম্মানজনক বিদায়ের ব্যবস্থা করতে পারে।”

সম্প্রতি মুশফিকুর রহিম ওয়ানডে ক্রিকেট থেকে এবং মাহমুদউল্লাহ সব ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়ানোর ঘোষণা দেন। তাদের এমন সিদ্ধান্তকে সময়োপযোগী বলেই মনে করছেন সুজন। তার মতে, “ওরা চাইলে হয়তো আরও কিছুদিন খেলতে পারত। কিন্তু মাঠ থেকে বিদায় নিলে সেটা আরও স্মরণীয় হয়ে থাকত।”

মাঠ থেকে বিদায় নেওয়ার সংস্কৃতি গড়ে তোলা না গেলে ভবিষ্যতেও এই ধরনের পরিস্থিতি চলতেই থাকবে বলে মনে করছেন অনেকেই।

Header Ad
Header Ad

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত

উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ও সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার ১৩ মার্চ এক বিবৃতিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের মন্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।

বিবৃতিতে তিনি বলেন, মাহফুজ আলম গত ১২ মার্চ ফেসবুক স্ট্যাটাসে বলেছেন যে, “জামায়াত যুদ্ধাপরাধের সহযোগী ছিল।” মিয়া গোলাম পরওয়ার এ বক্তব্যকে ভিত্তিহীন ও মিথ্যা আখ্যা দিয়ে বলেন, মাহফুজ আলম জামায়াত সম্পর্কে যে মন্তব্য করেছেন তা আসলে একটি প্রতিবেশি দেশের গুপ্তচর শাহরিয়ার কবিরদের ভাষার অনুকরণ।

তিনি আরও বলেন, মাহফুজ আলমের উচিত স্মরণ রাখা যে, তিনি একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা এবং কোনো রাজনৈতিক দলকে টার্গেট করে এমন মন্তব্য করার অধিকার তার নেই। এমন মন্তব্য দিয়ে তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অরাজনৈতিক চরিত্রকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছেন।

মিয়া গোলাম পরওয়ার উল্লেখ করেন যে, শেখ মুজিবুর রহমানের সময় গঠিত তদন্ত কমিশনেও জামায়াতের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। এমনকি অধ্যাপক গোলাম আযম সুপ্রিম কোর্টে নির্দোষ প্রমাণিত হয়ে নাগরিকত্ব ফিরে পেয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, শাহবাগে গণজাগরণ মঞ্চের প্রভাবিত বিচার এবং স্কাইপ কেলেঙ্কারি, বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহার বক্তব্য এবং সাঈদীর মামলার সাক্ষী সুখরঞ্জন বালীর বক্তব্য এই বিচার ব্যবস্থার গ্রহণযোগ্যতাকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, জামায়াতে ইসলামী আহলে সুন্নত আল জামায়াতের অনুসারী এবং এর আক্বিদার বিষয়ে প্রশ্ন তোলা অযৌক্তিক। জামায়াতে ইসলামী স্বাধীনতার পর থেকেই দেশের বিভিন্ন ইসলামি দলগুলোর সঙ্গে ঐক্যবদ্ধভাবে আন্দোলন করে আসছে।

মিয়া গোলাম পরওয়ার আশা প্রকাশ করেন যে, মাহফুজ আলম তার মন্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করবেন এবং ভবিষ্যতে এমন বক্তব্য দেওয়া থেকে বিরত থাকবেন।

Header Ad
Header Ad

নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

শফিউল আজম টুটুলকে আহ্বায়ক ও মোস্তাফিজুর রহমান মানিককে সদস্য সচিব করে নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) রাতে কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এস এম জিলানি ও সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান এই কমিটি অনুমোদন দেন।

কমিটির অন্যান্য নেতারা হলেন, যুগ্ম-আহ্বায়ক দেওয়ান কামরুজ্জামান কামাল,মো. জাহাঙ্গীর আলম গুলজার, শামিম নুর আলম শিপলু,মো. মাহমুদ হাসান,গোলাম মোস্তফা তাতু,আলম তাজ তাজু,মো. মিজানুর রহমান রনি, মো. মামুনুর রশিদ,আব্দুল্লাহ আল মামুন শিমুল,হাসিবুর রহমান প্লাবন,মো. নূর নবী,মো. আব্দুল বারী তুহিন,মো. রাগিব শাহরিয়ার কৌশিক,মো. শহিদুজ্জামান সৌরভ,মো. ফারহিম ইসলাম মুন্না।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

এছাড়া সদস্যরা হলেন, আব্দুল বারী হিরা, মহসিন আলী,মুশফিকুর রহমান সুজন চৌধুরী,মেহেদী হাসান পলাশ,মো. হেলাল উদ্দিন,আরিফুল ইসলাম বাপ্পী,স্বাধীন সরদার,কে এম রাব্বি রিফাত স্বচ্ছ,মো. সুরুজ সরকার,মো. মামুনুর রশিদ বুলেট,মো. মাসুদ রানা,মো. শাহরিয়ার হক রাজু,মো. সালমান ফারসী রাজ,মো. শামীম হোসেন, মো. ইস্রাফিল আলম তিতাস,মো. রায়হানুল ইসলাম রিপন,মো.শামস বিন আইয়ুব,মো. আশাদুল ইসলাম,মো. রুহুল আমিন মল্লিক,মো. ইশতিয়াক আহমেদ মিনার,মো. এনামুল হক (দপ্তরের দায়িত্বে),মো. রাকিন হোসেন (সহ-দপ্তরের দায়িত্বে),মো. পাঠান মুরাদ,মো. আশিক আহমেদ শাওন,মো. সবুজ হোসেন,মো. ডলার,শ.ম. আলেফ হোসেন সুমন,মো. শহীদুজ্জামান মুরাদ,মো. রিপন রেজা, এ্যাড, আলতাফ হোসেন উজ্জল,সোহেলী আক্তার শুভ,সোহাগ কুমার কর্মকার,মোঃ ওমর ফারুক (ওমর),মো. স্বাধীন আহমেদ।

 

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

 

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

আমি জানি না, ওরা কেন মাঠ থেকে অবসর নিতে চায় না : খালেদ মাহমুদ সুজন
উপদেষ্টা মাহফুজ শাহরিয়ার কবিরদের ভাষাতেই কথা বলেছেন : জামায়াত
নওগাঁ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের পূর্ণাঙ্গ আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
শিশু আছিয়ার দাফন সম্পন্ন, অভিযুক্তের বাড়িতে আগুন দিলো বিক্ষুব্ধ জনতা
বেইজিংয়ে শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ড. ইউনূস
‘২০২৬ সালেই বাংলাদেশকে এলডিসি থেকে উত্তরণ করা হবে’
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সভাপতি শোভনের বাবা গ্রেপ্তার
শুক্রবার থেকে বন্ধ হচ্ছে দেশের সব পর্ন ওয়েবসাইট
ট্রাম্পের গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসা নিয়ে যা বলল হামাস
গাম্বিয়ার সঙ্গে ভিসা অব্যাহতি চুক্তি দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে আরও গভীরতর করবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
স্ত্রীসহ সাবেক বিজিবি প্রধান সাফিনুল ইসলামের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মাগুরার শিশু ধর্ষণ ও হত্যার বিচার ৭ দিনের মধ্যে শুরু হবে: আইন উপদেষ্টা
আছিয়ার মরদেহ সেনাবাহিনীর হেলিকপ্টারে মাগুরায় নেওয়া হবে
ঢাকায় পৌঁছেছেন জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস
সোয়া ২ কোটি শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন-এ প্লাস ক্যাপসুল
ধর্ষণের হুমকি পেলেন ভাইরাল কন্যা ফারজানা সিঁথি, অতঃপর...
যমুনা সেতু মহাসড়কে দুই বাসের মুখোমুখি সংঘর্ষ, আহত ২৫
নওগাঁ মেডিকেল কলেজ নিয়ে ষড়যন্ত্র বন্ধ ও স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি
চুয়াডাঙ্গায় ১ লাখ ৪৭ হাজার শিশুকে খাওয়ানো হবে ভিটামিন 'এ' প্লাস ক্যাপসুল
টাঙ্গাইলে ‘বঙ্গবন্ধু সেনানিবাস ও বঙ্গবন্ধু ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজ’র নাম পরিবর্তন