বৃহস্পতিবার, ৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ | ২২ মাঘ ১৪৩১
Dhaka Prokash

শিল্পকলায় শুরু হলো ১১ দিনের বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা নাট্যোৎসব

ছবি: সংগ্রহ

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ এবং বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তীকে স্মরণীয় ও প্রাঞ্জল করতে মহাকাল নাট্য সম্প্রদায়ের আয়োজনে শুরু হলো ১১ দিনব্যাপী বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা নাট্যোৎসব। শুক্রবার (৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির নন্দনমঞ্চে এই উৎসবের উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিকেল ৫ টায় বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম ও স্বাধীন বাংলাদেশের সংস্কৃতির অগ্রযাত্রায় অসামান্য ভূমিকা রাখা ৫০জন বীর মুক্তিযোদ্ধা সংস্কৃতিজন প্রদীপ প্রজ্জলনের মাধ্যমে উৎসবের উদ্বোধন করেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম মোজাম্মেল হক এমপি।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উত্তরীয় পরিয়ে এবং ক্রেস্ট উপহার দিয়ে সম্মান জানানো হয়। এরপর আয়োজনে কামরুল হাসান ফেরদৌসের কোরিওগ্রাফিতে গীতিআলেখ্যা ‘স্বরণে ৭১’ পরিবেশিত হয়। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধুকে নিবেদিত কবিতা পাঠ করেন কিশোরগঞ্জের মুক্তিযোদ্ধা লাল মাহমুদ।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সূচনা বক্তব্যে বিশিষ্ট সংস্কৃতিজন মুক্তিযোদ্ধা নাসির উদ্দিন ইউসুফ বলেন, মুক্তিযুদ্ধের পর যে যার কাজে ফিরে গেছেন, কিন্তু যারা সংস্কৃতি ভালোবাসেন, তারা এখনো এর সঙ্গেই আছেন। এখন আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী একসঙ্গে পালন করছি। এই সময়টি যারা দেখছেন, তারা ভাগ্যবান। এটা ঠিক যে এদেশে এখনো মৌলবাদ, জঙ্গিবাদ মাথা উঁচু করতে চাইছে, তবে তাদের পরাজিত করে নতুন বাংলাদেশ সৃষ্টি করবো আমরা। আর আমাদের সঙ্গ দেবে আমাদের তরুণরা, যারা সংস্কৃতিকে ভালোবাসে, দেশকে ভালোবাসে।

 

এসময় আরও বক্তব্য রাখেন মুক্তিযোদ্ধা সংস্কৃতিজন ড. ফওজিয়া মোসলেম, মফিদুল হক এবং ম হামিদ। তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধ আমাদের বিশাল শক্তি। এই শক্তি এক প্রজন্ম থেকে আরেক প্রজন্মে ছড়িয়ে যাবে। মুক্তিযুদ্ধের সময় যেসব কবি, বাউল, সাহিত্যিক, শিল্পী সবাই মিলে সংস্কৃতিকে তুলে ধরেছে, সেই সংস্কৃতির শক্তি নিয়ে এগিয়ে যাবে দেশ। তা থেকে শিক্ষা নিয়ে সহনশীলতায় তরুণ প্রজন্ম গড়বে সম্প্রীতির বাংলাদেশ। মৌলিকভাবে উন্নয়ন ঘটবে বাংলাদেশের।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী মুক্তিযোদ্ধা আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেন, বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা দুটি সমার্থক শব্দ। একটি থেকে আরেকটি আলাদা করা যায় না। আমরা যুদ্ধ করে যে সাম্প্রদায়িকতা রুখে দিয়েছিলাম, তা আবার একটি গোষ্ঠী ছড়িয়ে দিচ্ছে। কিন্তু এই যে আমাদের সংস্কৃতি, এর ফলে এখন আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধ জাগ্রত হয়ে আছে। আমাদের নতুন যে প্রজন্ম, সেই তরুণদের এখন দায়িত্ব মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে দেশকে গড়ে তোলা।

মন্ত্রী আরও বলেন, অস্ত্রের যুদ্ধের বিপরীত হচ্ছে সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ। এটি খুব অল্প সময়ে মানুষকে শানিত করতে পারে। তাই এই চেতনাকে উজ্জীবিত রাখতে হবে। আজকের যে বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা নাট্যৎসব, এই যে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান জানানো, তা আমাদের সংস্কৃতিকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে এবং তরুণরা এ থেকে প্রত্যয় খুঁজে পাবে বলেই আমি বিশ্বাস করি।

সভাপতির বক্তব্যে উৎসব উদযাপন পরিষদের আহবায়ক এ্যাডভোকেট আফজাল হোসেন বলেন, আমাদের বুকের মধ্যে যে জয় বাংলা স্লোগান, আমাদের যে জাতীয় পতাকা, এই যে মুখের ভাষা, সব আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান। তাদের নিয়ে আমরা এমন একটি আয়োজন করতে পেরে আনন্দিত। কয়েক বছর পর এই মুক্তিযোদ্ধারা হয়তো থাকবেন না, কিন্তু তারা অতীতে যেভাবে যুদ্ধ করে আমাদের এগিয়ে নিয়ে গেছেনে, এখনো ঠিক তেমনি তাদের কার্যক্রমের মাধ্যমে আমাদের এগিয়ে নিচ্ছেন। তাদের এই ভালোবাসা এবং ত্যাগকে স্মরণে রেখে তরুণদের নিয়ে সব বাঁধা পেরিয়ে আমরা সাংস্কৃতিক শক্তিতে এগিয়ে যাবো, এটিই আশা করি এই আয়োজন থেকে।

আলোচনা পর্ব শেষে ঢাক-ঢোলের বাদ্যের সঙ্গে প্রদীপ জ্বালিয়ে এবং শিশু বন্ধুদের বেলুন ওড়ানোর মধ্য দিয়ে নাট্যউৎসবের উদ্বোধন করা হয়। উদ্বোধনী অনুষ্ঠান শেষে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় নাট্যশালা’র পরিক্ষণ থিয়েটার হলে মহাকাল নিবেদিত নাটক ‘ঘুমনেই’ মঞ্চায়ন করা হয়। নাসির উদ্দীন ইউসুফ রচিত এই নাটকটি নির্দেশনা করেছেন জন মার্টিন।

Header Ad
Header Ad

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’

ছবি: সংগৃহীত

খুলনার ময়লাপোতা এলাকায় ‘শেখ বাড়ি’ নামে পরিচিত আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় রাজনৈতিক নিয়ন্ত্রণকেন্দ্র আজ (বুধবার) রাতে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের আহ্বানে বিপুলসংখ্যক ছাত্র-জনতা সেখানে জড়ো হয়ে বাড়িটির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন এবং সিটি করপোরেশনের দুটি বুলডোজার দিয়ে বাড়িটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু করেন।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আন্দোলনকারীরা শেখ হাসিনা, আওয়ামী লীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দিতে থাকেন। এর আগে গত ৪ আগস্ট ‘শেখ বাড়ি’তে প্রথম দফায় আগুন লাগানো হয়। সেদিন বাড়িটি খালি থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। তবে ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের পর আবারও ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ ও লুটপাট চালানো হয়। একসময় যেখান থেকে খুলনা অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতি নিয়ন্ত্রিত হতো, আজ সেটির অস্তিত্ব ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলো।

প্রসঙ্গত, ‘শেখ বাড়ি’ ছিল সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চাচার মালিকানাধীন। এ বাড়িতে তাঁর চাচাতো ভাই, সাবেক সংসদ সদস্য শেখ হেলাল উদ্দিন, শেখ সোহেল উদ্দিনসহ আরও কয়েকজন পরিবারের সদস্য বসবাস করতেন। তবে সাম্প্রতিক রাজনৈতিক অস্থিরতার পরিপ্রেক্ষিতে এ বাড়ি দীর্ঘদিন ধরে ফাঁকা ছিল।

বুলডোজার চালানোর সময় ছাত্র-জনতার বিপুল উচ্ছ্বাস লক্ষ করা যায়। তাঁদের দাবি, বৈষম্যমূলক রাজনৈতিক শাসনের প্রতীক হয়ে উঠেছিল এই বাড়ি, তাই এটিকে সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস করাই ছিল তাঁদের লক্ষ্য।

Header Ad
Header Ad

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা

ছবি: সংগৃহীত

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল নেমেছে। আজ বুধবার, ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে, সন্ধ্যা ৮টার দিকে রাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘরের সামনে বিক্ষুব্ধ ছাত্র-জনতা জড়ো হয়। তারা স্লোগান দিতে দিতে জাদুঘরের গেট ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করে এবং ভাঙচুর শুরু করে। বিক্ষোভকারীরা বঙ্গবন্ধুর ম্যুরালসহ জাদুঘরের বিভিন্ন স্থাপনা ক্ষতিগ্রস্ত করে।

নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাষণ দেওয়ার ঘোষণার প্রতিবাদে এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। বিক্ষোভকারীরা শেখ হাসিনার ভার্চুয়াল ভাষণের বিরোধিতা করে এবং তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন স্লোগান দেয়।

বিক্ষোভের আগে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে 'লং মার্চ টু ধানমন্ডি-৩২' নামে একটি কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়, যেখানে বিক্ষোভকারীরা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়ি বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়ার আহ্বান জানায়। তবে, বুলডোজার ছাড়াই তারা নিজ হাতে ভাঙচুর চালায়।

এ ঘটনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা উপস্থিত থাকলেও বিক্ষোভকারীদের থামাতে ব্যর্থ হয়। বিক্ষোভ ও ভাঙচুরের পর এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছে।

উল্লেখ্য, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি জাদুঘর হিসেবে পরিচিত, যেখানে তিনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট নিহত হওয়ার আগে বসবাস করতেন।

Header Ad
Header Ad

আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ছবি: সংগৃহীত

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আমরা কী করলাম বা করলাম না- ভবিষ্যৎ প্রজন্ম সেটি দিয়ে আমাদের বিচার করবে।

বুধবার (৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে নিজ কার্যালয়ে জনপ্রশাসন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন গ্রহণ অনুষ্ঠানে তিনি এ মন্তব্য করেন।

ড. ইউনূস বলেন, দেশের রাজনৈতিক দল ও অংশীজনদের ঐকমত্যে পৌঁছানোর জন্য এসব প্রতিবেদন প্রকাশ করা হবে এবং এর ভিত্তিতেই সংস্কার কার্যক্রম বাস্তবায়িত হবে। তিনি আরও বলেন, "এটি জাতির জন্য এক গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ। আমি জাতির পক্ষ থেকে কমিশনের দুই চেয়ারম্যানসহ সকল সদস্যকে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।"

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, "এই দুটি প্রতিবেদন দেশের প্রতিটি মানুষের জীবনে প্রভাব ফেলবে। আপনি দরিদ্র, মধ্যবিত্ত বা ধনী যেই হোন না কেন, এই সংস্কারের প্রভাব থেকে কেউই বাদ যাবেন না।"

তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, "কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়িত হলে নাগরিকরা তাদের প্রকৃত অধিকার ফিরে পাবেন। আমরা যেন সত্যিকারের নাগরিক হিসেবে মর্যাদা পাই, সেটিই আমাদের প্রত্যাশা।"

সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জনগণ, রাজনৈতিক দল ও সিভিল সোসাইটি অর্গানাইজেশনের হাতে তুলে দেওয়া হবে বলে জানান ড. ইউনূস। তিনি বলেন, "যাতে সবাই মনে করতে পারে, এখানে প্রকৃত সত্য বলা হয়েছে, ভুক্তভোগীদের বাস্তব চিত্র উঠে এসেছে। আমাদের তো পণ্ডিত হতে হবে না এটি বোঝার জন্য, কারণ প্রতিদিনই আমরা নানা অবিচারের শিকার হই।"

প্রধান উপদেষ্টা আরও বলেন, "সংস্কার কমিশনের কাজ শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি বিশ্বব্যাপী গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখবে। বিশ্বের দরবারে এটি তুলে ধরতে হলে এর ইংরেজি অনুবাদ করা প্রয়োজন।"

কমিশনের সদস্যদের প্রশংসা করে তিনি বলেন, "আপনাদের প্রজ্ঞা, অভিজ্ঞতা ও গবেষণার সংমিশ্রণে এই প্রতিবেদন তৈরি হয়েছে, যা বাংলাদেশের ইতিহাসে এক স্মরণীয় দলিল হয়ে থাকবে।"

তিনি আরও বলেন, "আমরা কী করলাম বা করলাম না, ভবিষ্যৎ প্রজন্ম আমাদের সেই কাজের জন্যই বিচার করবে। তারা প্রশ্ন করতে পারে, আপনারা তো পেয়েছিলেন, তাহলে বাস্তবায়ন করেননি কেন? কারণ, সবকিছু তো বইয়ের পাতায় লেখা আছে। এই কাজ জাতির জন্য এক মূল্যবান স্মারক হয়ে থাকবে।"

Header Ad
Header Ad

সর্বশেষ সংবাদ

খুলনায় ছাত্র-জনতার উচ্ছ্বাস, বুলডোজারের আঘাতে মাটিতে মিশে গেল ‘শেখ বাড়ি’
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে ছাত্র-জনতার ঢল, বুলডোজার ছাড়াই গুঁড়িয়ে দেওয়ার ঘোষণা
আমরা কী করলাম, সেটি ভবিষ্যৎ প্রজন্ম বিচার করবে : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার বিচারের স্বার্থে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
মুক্তিপনের প্রতিবাদ করায় ছাত্রদল নেতাকে কুড়াল দিয়ে কোপালেন আ'লীগের কর্মিরা
খুব দ্রুতই জবি ছাত্রদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি গঠিত হবে: ছাত্রদল সভাপতি
বগুড়ায় ৫০ টাকা অফারে টি-শার্ট কিনতে গিয়ে হুলস্থুল কান্ড, নিয়ন্ত্রণে সেনাবাহিনী
নওগাঁ সীমান্তে বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মোহাম্মদপুরে বিড়াল হত্যার অভিযোগে আদালতে মামলা, তদন্তের নির্দেশ
চুয়াডাঙ্গায় সার কাণ্ডে বিএনপি ও যুবদলের ৫ নেতা বহিষ্কার
আজ বন্ধুর সাথে গোসল করার দিন
২ আলাদা বিভাগসহ দেশকে ৪ প্রদেশে ভাগ করার সুপারিশ
শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা মামলায় হাইকোর্টের রায়ে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৯ আসামিসহ সবাই খালাস
হাসিনার লাইভ প্রচারের আগেই নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের ফেসবুক পেজ উধাও
হাইকোর্ট প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের ওপর বিএনপি নেতাকর্মীদের হামলা
বিচারবিভাগ ও জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন হস্তান্তর
গাজীপুরে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে সবজিবাহী পিকআপ খাদে, চালকসহ নিহত ৩
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনে জনগনের মতামত চাইলো হাসনাত  
এই ফটো তোলোস কেন? আদালত চত্বরে শাহজাহান ওমর  
মনে হচ্ছে বিবিসি বাংলা গণহত্যাকারী শেখ হাসিনার ভক্ত : প্রেস সচিব