রবিবার, ১৯ মে ২০২৪ | ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের স্বপ্ন দেখাচ্ছে ‘ছায়াতল বাংলাদেশ’

সাকিবুল, সাদিয়া, মিম, সম্রাট, সানজিদ, স্বর্ণা, ঝুমুর, কাউসার এবং রুম্মান। কী সুন্দর সুন্দর একেকটা নাম! অথচ এরা সবাই সুবিধাবঞ্চিত দরিদ্র শিশু। এদের আরেক পরিচয় পথশিশু কিংবা স্ট্রিট চিলড্রেন। বলা যায়, এদের বেড়ে ওঠা নগরীর রাস্তাঘাট, বস্তি, ফুটপাত আর পার্কে। ঘুরে ঘুরে মানুষের কাছে হাত পেতে পাওয়া টাকা দিয়েই তারা জীবন ধারণ করে। আবার কেউ কেউ জড়িয়ে পড়ে নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডে।

এমন অনিশ্চিত জীবনের দিকে ধাবিত এসব শিশুদেরই আলোর পথ দেখাচ্ছে সামাজিক সংগঠন ‘ছায়াতল বাংলাদেশ’।

রাজধানীর শ্যামলীর একটি বাড়িতে ছয়াতল বাংলাদেশ গড়ে তুলেছে পথশিশুদের আলোর ঠিকানা ‘ছায়াতল বিদ্যাপীঠ’। প্রথম শ্রেণি থেকে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত এই বিদ্যাপীঠে পড়ালেখার সুযোগ করে দিয়েছে পথশিশুদের। শুধু শ্যামলীতেই নয়, মোহাম্মদপুরের গাবতলী বিজিবি মার্কেট, পুলপাড় বটতলা এবং চাঁদ উদ্যানে রয়েছে আরও তিনটি ক্যাম্পাস। সবমিলিয়ে চারটি ক্যাম্পাসে পথশিশুদের মধ্যে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিচ্ছে সামজিক সংগঠন ছায়াতল।

গত সপ্তাহের বুধবার (১ মার্চ) রাজধানীর শ্যামলীর জহুরি মহল্লায় ছায়াতলের প্রধান কার্যালয়ে যেতেই কমলা রঙের জামা পরা একদল শিশু এসে হাজির সামনে। সালাম বিনিময় অতপর হ্যান্ডশেক করে নিয়ে গেল শ্রেণি কক্ষে। সঙ্গে তাদের প্রতিষ্ঠান প্রধান সোহেল রানা এবং শিক্ষিকা মেহেবুবা আক্তার সিতু।

প্রায় প্রতিটি শ্রেণিকক্ষে কোমলমতি শিশুরা প্রাণখোলা আনন্দে গল্পে গল্পে নিজেদের নাম পরিচয় জানালো। একইসঙ্গে এই প্রতিবেদেকের পরিচয় জানতেও তারা ভুল করেনি। তাদের মুখের হাসি আর আনন্দ বলে দিচ্ছিল তারা বিদ্যালয়ে পড়ে ভীষণ খুশি।

প্রথম শ্রেণির সাকিবুল আর সোনিয়া বলছিল তারা বড় হয়ে চিকিৎসক হতে চায়। মানবতার সেবায় নিজেদের সমর্পণ করতে চায়। তাদের মতোই দ্বিতীয় শ্রেণির সম্রাট, সানজিদ, মিম কিংবা পঞ্চম ও ষষ্ঠ শ্রেণির মিতু, আয়েশা, জাকিয়া, সুলতানারাও স্বপ্ন দেখছে আগামী দিনে নিজেদের সরকারি কিংবা বেসরকারি কোনো অফিসের উচ্চ পদে আসীন হয়ে দেশের সেবা করবে। মানুষের সেবা করবে।

তাদের সবার চোখে মুখেই যেন ভবিষ্যতের স্বপ্নগুলো উঁকিঝুঁকি দিচ্ছিল। কিন্তু সেই স্বপ্নেও আছে নানা প্রতিবন্ধকতা। ছায়াতলে যারা পড়ালেখা করার সুযোগ পেয়েছে এবং তুমুল উৎসাহ নিয়ে পড়ালেখা করছে তাদের মধ্যে যারা মেয়ে তাদের বেশির ভাগই অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত পড়ার পর আর সুযোগ পাচ্ছে না। কারণ, অষ্টম শ্রেণির পর পরই তাদের মায়েরা দ্রুত মেয়ের বিয়ে দিয়ে দায়মুক্ত হতে চায়। অনেক চেষ্টা করেও সেটা রোধ করা যাচ্ছে না।

ছায়াতল বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা সোহেল রানা বলছিলেন, আমরা চেষ্টা করছি সুবিধাবঞ্চিত এই পথশিশুদেরকে একটা রাস্তা দেখাতে। কিন্তু এই শিশুদের বেশির ভাগের মায়েরা বিভিন্ন বাসা বাড়িতে কাজ করেন। তারা মনে করে, অষ্টম শ্রেণির পর মেয়েদের বিয়ে দিতে হবে। আর পড়া লেখার প্রয়োজন নেই। আমরা চেষ্টা করলেও খুব একটা ফল পাওয়া যায় না।

যেভাবে ছায়াতলের যাত্রা শুরু

কুষ্টিয়ার ছেলে বিএম সোহেল রানা। লেখাপড়া করেছেন ঢাকা কলেজের রসায়ন বিভাগে। তিনি বলছিলেন, ‘প্রায়ই বিকালে শ্যামলী পার্কে বসে বন্ধু-বান্ধবরা মিলে আড্ডা দেই। ২০১৬ সালের এক শীতের বিকালে শ্যামলী শিশুপার্কে বসে আড্ডা দিচ্ছি। পার্কে ঘুরতে থাকা ছিন্নমূল শিশুরা এসে বার বার টাকা চাচ্ছে কিছু খাওয়ার জন্য।

এই শিশুদের একজনকে কাছে নিয়ে তিনি বলেন, ‘তুমি যদি পড়ালেখা করো, স্কুলে যাও তাহলে টাকা দেব। কিন্তু শিশুটি জানাল, তার মা দরিদ্র এবং মানুষের বাসায় কাজ করে সংসার চালায়। তাই তার আর স্কুলে যাওয়ার সুযোগ নেই।’

মূলত শিশুটির কথা শোনার পরই এই শিশুদের জন্য কিছু একটা করার পরিকল্পনা মাথায় ঢোকে। ভেবেচিন্তে পরিকল্পনাটিকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার কাজে লেগে যাই, বলছিলেন সোহেল রানা।

তিনি বলেন, এরপর পরই শ্যামলী শিশু পার্কে খোলা আকাশের নিচে পাটি বসিয়ে শিশুদের পাঠদান দিতে শুরু করি। প্রায় বছর দেড়েক এভাবেই চলে। এরই মধ্যে আমরা নাম ঠিক করি ‘ছায়াতল বাংলাদেশ’।

সোহেল রানা বলেন, বছর দেড়েক পর আমরা একটা ভাড়া বাসায় উঠি। সেখানে অফিস এবং শ্রেণিকক্ষ তৈরি করে পাঠদান শুরু করি। এখন পর্যন্ত এই ভবনেই আছেন জানিয়ে তিনি বলেন, এর সমস্ত খরচ চলছে মানুষের অনুদানে। বিত্তশালী, শিক্ষানুরাগী দেশি-বিদেশি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠিত ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান আর্থিক অনুদান দিয়ে প্রতিষ্ঠানিটিকে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন।

রানা জানান, তাদের স্বপ্ন ও একমাত্র ছায়াতল‘কে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের বিশ্বস্ত ঠিকানা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা। যেখানে বঞ্চিত শিশুরা সবধরনের সুযোগ সুবিধা পাবে।

বর্তমানে ছায়াতল বাংলাদেশ’র চারটি ক্যাম্পাসে মোট ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা হচ্ছে ২৩৭ জন। এর মধ্যে ছাত্র হচ্ছে ১১৩ জন এবং ছাত্রী ১২৪ জন। শ্যামলী ক্যাম্পাসে আছে ৬৪ জন। বাকিরা অন্য তিন ক্যাম্পাসে পড়ালেখা করছে।

ছায়াতল এর শিক্ষিকা মেহবুবা আক্তার সিতু ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, ‘আমরা সবাই স্বেচ্ছায় শ্রম দিচ্ছি। শুধুমাত্র যাতায়াত খরচটা প্রতিষ্ঠান থেকে দিচ্ছে।’

তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষক রায়েবা বশরী বলেন, ‘এই শিশুদের পড়াতে দারুণ লাগে। অনেক এনজয় করছি।’

আরেক শিক্ষক ঝুম্পা সরকার বলেন, ‘আমি পাশেই নার্সিং ইনস্টিটিউটে পড়ালেখা করছি। এরই ফাঁকে এখানে এসে ক্লাস নেই। এই সময়টা খুবই ভালো ও আনন্দে কাটে।’

সোহেল জানালেন, ছায়াতল বাংলাদেশ পরিচালিত হচ্ছে গভর্নিং বডির মাধ্যমে। তিনি নিজে চেয়ারম্যান এবং মহাসচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন শাহিনুর আক্তার সোহানা। এ ছাড়া, বাকি সবাই গভর্নিং বডির বিভিন্ন দায়িত্বে আছেন।

এনএইচবি/এমএমএ/

Header Ad

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস

ছবি: সংগৃহীত

আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে বঙ্গোপসাগরে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ থেকে উত্তর-পশ্চিম বঙ্গোপসাগর পর্যন্ত বিস্তৃত রয়েছে। এ অবস্থায় শনিবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বয়ে যাওয়া তাপপ্রবাহ প্রশমিত হতে পারে। ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় এবং রাজশাহী, রংপুর ও ময়মনসিংহ বিভাগের দু-এক জায়গায় বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

রোববার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। এ সময়ে রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং খুলনা ও বরিশাল বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।

এ ছাড়া সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অর্থাৎ মঙ্গলবার সন্ধ্যার মধ্যে সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। এ সময়ে রাজশাহী, রংপুর, ঢাকা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের অনেক জায়গায় এবং চট্টগ্রাম, বরিশাল ও খুলনা বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।

 

‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’

ছবি: সংগৃহীত

বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম নিউটন নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ ও শারীরিক নির্যাতন করতেন বলে জানিয়েছে র‌্যাব।

শনিবার (১৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানীর কারওয়ান বাজারে মিডিয়া সেন্টারে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান র‌্যাবের আইন ও গণমাধ্যম শাখার পরিচালক কমান্ডার আরাফাত ইসলাম।

কমান্ডার আরাফাত ইসলাম বলেন, রফিকুল ইসলাম নিউটন একজন জুজুৎসু খেলার প্রশিক্ষক। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে নিউটন ধর্ষণের সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছে। তার অনৈতিক কার্যকলাপের কারণে কেউ গর্ভবতী হলে, তাদের গর্ভপাত করানো হতো। এমনকি অনুশীলনের আগে মেয়েদের পোশাক পরিবর্তনের কক্ষে প্রবেশ করে জোরপূর্বক ধর্ষণ এবং তার নগ্ন ছবি ও ভিডিও ধারণ করে রাখতো। এসব কর্মকাণ্ডে অ্যাসোসিয়েশনের আরেক নারী সদস্য রফিকুলকে সহায়তা করতো।

র‌্যাব কর্মকর্তা বলেন, এক ভুক্তভোগী মামলা করলে গ্রেপ্তার এড়াতে দেশের বিভিন্ন জায়গায় অবস্থান পরিবর্তন করে আত্মগোপন করে এবং আত্মগোপনে থাকাকালীন অবস্থায় র‍্যাব তাকে গ্রেপ্তার করে।

এর আগে, রাজধানীর শাহ আলী ও মিরপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মো. রফিকুল ইসলাম নিউটনসহ দুইজনকে গ্রেপ্তার করে র‍্যাব।

জানা যায়, গ্রেপ্তার রফিক এক নারী খেলোয়াড়ের সহায়তায় অন্য খেলোয়াড়দের মিথ্যা প্রলোভন ও ভয়ভীতি দেখিয়ে যৌন হয়রানিসহ জোরপূর্বক শারীরিক সম্পর্ক করতো। ভুক্তভোগী এক নারী গত দুই বছর যাবৎ জুজুৎসু অ্যাসোসিয়েশনের রফিকুলের অধীনে জুজুৎসু খেলার প্রশিক্ষণ গ্রহণ করে আসছিল। খেলার প্রশিক্ষণকালীন রফিক বিভিন্ন অজুহাতে ভুক্তভোগীক শারীরিকভাবে হেনস্তা করতো।

তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক

ছবি: সংগৃহীত

তথ্য দেওয়ার জন্য বাংলাদেশ ব্যাংকে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর খুরশিদ আলম। তিনি বলেন, বলা হচ্ছে- বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের প্রবেশ নিষেধ। কে বললো ভাই? আপনার তো তথ্যের দরকার। তথ্যের দরকার হলে তথ্যের জন্য ১০০ বার যাবেন।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে পঞ্চগড়ের চেম্বার ভবন মিলনায়তনে রংপুর বিভাগে গ্রাহক সচেতনতা সপ্তাহ-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

ডেপুটি গভর্নর খুরশিদ আলম বলেন, প্রত্যেকটা প্রতিষ্ঠানে একজন করে মুখপাত্র থাকে। সবার তো কথা বলার দরকার নাই। তিন জন মুখপাত্র আছে। তাদের কাছে যাবেন। সেখানে বসার যায়গা আছে। চায়ের ব্যবস্থা আছে। তারা যদি আপনাকে সেটিসফাই (সন্তুষ্ট) না করতে পারে আমরা চার জন ডেপুটি গভর্নর আছি- আমরা উত্তর দেব। সমস্যা কোথায়? তাও বলা হচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংকে সাংবাদিকদের অবাধ প্রবেশ নিষেধ।

তিনি বলেন, অবাধ বলতে কী? অবাধে কোথায় যায়? আপনার একটা প্রাইভেট কোম্পানি কি আরেকটি কোম্পানিকে অবাধে কোনও কিছু দেবে? জার্নালিস্টকে দেবে যতই বন্ধু হন? অ্যাবসার্ড (অবাস্তব)। পৃথিবীর কোনও দেশে নাই। তাহলে আপনি বলছেন, বাংলাদেশ ব্যাংকে আপনারা অবাধে যেতে চান। আমিতো যেতে নিষেধ করিনি। আপনি তো যান না। আমার লোকজন আপনার জন্য রেডি হয়ে আছে। যদি কোনও কর্মকর্তার কাছে একাই যেতে চান, যান। ধরুন আমার কাছে একাই আসতে চান, আসুন। যেটা সিক্রেসি আইনে কাভার করে না। যতদূর খোলামেলা বলা যায় তারা বলে দেবে। কিন্তু আপনি রাষ্ট্রীয় সিক্রেসির তথ্য চাইবেন সেটা তো পারমিট করে না কেউ।

খুরশিদ আলম বলেন, আলটিমেটটলি (মূলত) আপনার উদ্দেশ্য দেশটার মঙ্গল আমাদেরও তাই। দেশটা হলো সবার। বঙ্গবন্ধু এটাই বলেছিলেন। এ দেশের মেহনতি মানুষের মুক্তি। সেজন্য প্রধানমন্ত্রীকে দেখেন, আমি ১৭টা ডিপার্টমেন্ট চালাতে হিমশিম খাই। আর প্রধানমন্ত্রী দেশ-বিদেশ সামলাচ্ছেন। কি পরিমাণ পরিশ্রম করছেন তিনি ভাবতে পারেন।

তিনি বলেন, আমরা ব্যাংকের ম্যানেজার পোস্টিং দিয়ে বসে আছি। সে কী করছে না করছে আমরা সুপারভাইজ করছি না। এটা চলবে না। এ বিষয়ে কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। ব্যবহারে সফট কিন্তু নিজেকে কঠোর করতে হবে। এটা সেন্ট্রাল ব্যাংকের মেসেজ।

সর্বশেষ সংবাদ

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস, যা জানাল আবহাওয়া অফিস
‘বিদেশ ভ্রমণের প্রলোভন দেখিয়ে নারী খেলোয়াড়দের ধর্ষণ করতো’
তথ্য দিতে ৩ জন মুখপাত্র নিয়োগ দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক
আবারও বাড়ল সোনার দাম, কাল থেকে কার্যকর
যে কারণে ডিবিতে গিয়েছিলেন মাওলানা মামুনুল হক
টুইটারের ঠিকানা বদলে আনুষ্ঠানিকভাবে এখন এক্স ডটকম
প্রতিবন্ধী সন্তানকে বিষ খাইয়ে হত্যা করলেন মা-বাবা
সুবর্ণচরে ট্রাক্টরের চাপায় শিশুর মৃত্যু
হঠাৎ ডিবিতে মাওলানা মামুনুল হক
অভিমানে গলায় ফাঁস দিয়ে কৃষকের আত্মহত্যা
ট্রোল কখনো পাত্তা দেই না : জেফার
পলাশবাড়ীতে চাচার ছুরিকাঘাতে ভাতিজির মৃত্যু
নরসিংদীতে বজ্রপাতে মা-ছেলেসহ ৪ জন নিহত
সদস্যপদ ফিরে পেলেন জায়েদ খান, বাতিল হতে পারে নিপুণের
অস্থির ডিমের বাজার, প্রতি ডজনে বেড়েছে ৩০ টাকা
মোটরসাইকেলে বাড়ি ফেরার পথে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ গেল কলেজছাত্রের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবল ঝড়ের আঘাতে ৭ জনের মৃত্যু
জিয়াউর রহমান বাকশালের সদস্য হয়েছিলেন: ওবায়দুল কাদের
মা হারালেন সংগীতশিল্পী মোনালি ঠাকুর
মালয়েশিয়ায় ২ লাখ টাকায় বিক্রি হওয়ার অভিজ্ঞতা জানালেন বাংলাদেশি শ্রমিক