শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

১৮ বছরেও চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি ২১ আগস্ট মামলার

১৮ বছরেও চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি ২১ আগস্টের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা মামলার। ২০১৮ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালের রায়ের পর কেটে গেছে প্রায় চার বছর। তারপর থেকে নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের ডেথ রেফারেন্স (মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের অনুমোদন) মামলা শুনানির জন্য উচ্চ আদালতে অপেক্ষমাণ আছে।

২০০৪ সালের ২১ আগস্ট রাজধানীর ২৩ বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে সন্ত্রাস বিরোধী সমাবেশে তৎকালীন বিরোধী দলীয় নেত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্যের শেষ পর্যায়ে হঠাৎ করেই চালানো হয় ইতিহাসের ভয়াবহ গ্রেনেড হামলা। নজিরবিহীন ওই হামলায় গ্রেনেডর স্প্লিন্টারে আহত হন শেখ হাসিনাসহ দলের শীর্ষ নেতারা। প্রাণ হারান আওয়ামী লগের মহিলা বিষয়ক সম্পাদক আইভী রহমানসহ ২৪ নেতাকর্মী।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে ঘটা সেই বর্বরতম গ্রেনেড হামলার ঘটনাকে ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করতে ‘জজ মিয়া’ কাহিনীর জন্ম দেওয়া হয়। নানা অপতৎপরতা চালায় জড়িতরা।

পরবর্তীতে এক-এগারোয় ক্ষমতায় আসা সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার ২০০৭ সালে গ্রেনেড হামলা মামলা নতুন করে তদন্ত শুরু করে। ২০০৮ সালে ২২ জনকে আসামি করে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশের বিশেষ শাখা (সিআইডি)। তাতে বলা হয়, শেখ হাসিনাকে হত্যা করে আওয়ামী লীগকে নেতৃত্বশূন্য করতে ওই হামলা চালিয়েছিল জঙ্গিরা।

২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর মামলার অধিকতর তদন্ত শুরু হয়। তাতে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বড় ছেলে তারেক রহমানসহ আরও ৩০ জনকে আসামি করে আদালতে সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। সব মিলিয়ে মোট ৫২ জনে আসামির নাম আসে অভিযোগপত্রে।

দীর্ঘ শুনানি ও সাক্ষ্য-প্রমাণের পর ২০১৮ সালের ১০ অক্টোবর ঢাকার দ্রুত বিচার টাইব্যুনাল এ মামলার রায় প্রদান করে। এই রায়ের আগেই মুক্তিযুদ্ধকালীন মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ফাঁসি কার্যকর হয় মামলার অন্যতম আসামি জামায়াত নেতা আলী আহসান মোহাম্মদ মুজাহিদের। সাবেক ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর সিলেটে গ্রেনেড হামলার দায়ে হরকাতুল জিহাদ নেতা মুফতি আবদুল হান্নান ও তার সহযোগী শরীফ শাহেদুল আলম বিপুলের ফাঁসি কার্যকর হয়। তিন জন আসামির মৃত্যু হওয়ায় বিচার হয় ৪৯ জনের। রায়ে ৪৯ আসামির মধ্যে ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ১৯ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। অপর ১১ আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেয় আদালত।

রায়ে দণ্ডপ্রাপ্তদের মধ্যে কারা হেফাজতে থাকা অবস্থায় মারা যান মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত এনএসআইর সাবেক প্রধান মেজর জেনারেল (অব.) আব্দুর রহিম। দণ্ডিতদের মধ্যে ৩৩ আসামি কারাগারে রয়েছেন। আর১৫ জন এখনও পলাতক।

পলাতক আসামিরা হলেন- বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান, সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক সচিব হারিছ চৌধুরী, কুমিল্লার মুরাদনগরে বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য শাহ মোফাজ্জল হোসেন কায়কোবাদ, অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল সাইফুল ইসলাম জোয়ার্দার, ডিজিএফআইয়ের সাবেক পরিচালক অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল এ টি এম আমিন আহমদ, হানিফ পরিবহনের মালিক মোহাম্মদ হানিফ, জঙ্গিনেতা মাওলানা তাজউদ্দিন, মহিবুল মুত্তাকিন, আনিসুল মোরসালিন, মোহাম্মদ খলিল, মাওলানা লিটন, জাহাঙ্গির আলম বদর, মুফতি শফিকুর রহমান (যাবজ্জীবন), মুফতি আব্দুল হাই ও রাতুল আহমেদ বাবু।

দণ্ডপ্রাপ্ত বাকি ৪৯ জনের মধ্যে একজন কারাগারে মারা যান। বাকি ৪৮ জনের মধ্যে ৩৩ জন কারাগারে থাকলেও ১৫ জন এখনো পলাতক।

মামলার সর্বশেষ অবস্থা সম্পর্কে জানতে চাইলে রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা (অ্যাটর্নি জেনারেল) এ এম আমিন উদ্দিন ঢাকাপ্রকাশ-কে বলেন, এই বিষয়ে আমি গত সপ্তাহেও গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছি। আমরা আগস্টের নৃশংস ঘটনাগুলোতে হওয়া মামলাগুলো (১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা, ১৭ আগস্ট সিরিজ বোমা হামলা, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা মামলা) খুব গুরুত্বের সঙ্গে নিচ্ছি। আমরা সেই অবস্থানেই আছি।

জজ মিয়ার আইনি নোটিশ

২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার করা মামলায় বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে বিনা অপরাধে চার বছর কারাভোগ করেন মো. জালাল ওরফে জজ মিয়া। এতে তার মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ণ হওয়ার অভিযোগ তুলে তিনি ১০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চেয়ে সংশ্লিষ্টদের প্রতি একটি আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন।

গত ১১ আগস্ট স্বরাষ্ট্রসচিব, পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি), তৎকালীন স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফজ্জামান বাবর, পুলিশের তৎকালীন মহাপরিদর্শক খোদা বকশ চৌধুরী, সহকারী পুলিশ সুপার আবদুর রশীদ, মুন্সী আতিকুর রহমান ও সাবেক বিশেষ পুলিশ সুপার মো. রুহুল আমিনসহ ১১ ব্যক্তির নামে রেজিস্ট্রি ডাকযোগে জজ মিয়া এই নোটিশ পাঠান।

নোটিশে জজ মিয়ার কারাভোগের জন্য দায়ীদের নিরূপণে ‘অনুসন্ধান কমিটি’ গঠনের কথা বলা হয়েছে। তাতে যাদের দায় পাওয়া যাবে তাদের কাছ থেকে ক্ষতিপূরণ আদায় করে জজ মিয়াকে দিতে বলা হয়েছে। সেই সঙ্গে লুৎফুজ্জামান বাবরসহ জড়িত ব্যক্তিদের স্থাবর সম্পত্তি জব্দেরও দাবি জানানো হয়েছে নোটিশে। নোটিশ পাওয়ার ১৫ দিনের মধ্যে এসব বিষয়ে পদক্ষেপ না নিলে উচ্চ আদালতে রিট করাসহ প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন জজ মিয়ার আইনজীবী হুমায়ন কবির পল্লব।

এই বিষয়ে অ্যাটর্নি জেনারেল গত ১১ আগস্ট তার দপ্তরে জজ মিয়া সংক্রান্ত এক প্রশ্নের জবাবে বলেছিলেন, জজ মিয়াকে নিয়ে এই মামলার রায়েও বলা হয়েছে। আর এই নিয়ে তিনি মামলা করলে সেটিও আমরা আইনিভাবে দেখবো।

এনএইচবি/এএস

Header Ad

যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, গ্রামের অর্থনীতি পাল্টে গেছে। যারা একবেলা ভাত খেতে পারতো না, এখন চারবেলা খায়। একসময় গ্রামে হাটবারের বাইরে কিছু পাওয়া যেতো না, এখন সুপার মার্কেট হয়েছে। আমাদের গ্রামের বাজার পাটগাতিতে (টুঙ্গিপাড়ার একটি ইউনিয়ন) ঈদের আগে ২০০টি ফ্রিজ বিক্রি হয়েছে। গ্রামীণ অর্থনীতি যত বেশি মজবুত হচ্ছে, শিল্প-কলকারখানাও তত বাড়ছে।

শুক্রবার (১৭ মে) রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির ২২তম দ্বিবার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

আগামী ৬ জুন বাজেট দেওয়া হবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাজেট আমরা ঠিকমতো দিতে পারবো, বাস্তবায়নও করবো। দেশি-বিদেশি নানা কারণে জিডিপি কিছুটা হয়তো কমবে। তবে সেটা পরবর্তী সময়ে উত্তরণ করতে পারবো, সে আত্মবিশ্বাসও আছে।

তিনি বলেন, অর্থনীতি সমিতির এই প্রোগ্রামে অনেকের অনেক বড় বড় ডিগ্রি আছে। অর্থনীতির সূক্ষ্ম ও জটিল বিষয়াদি আপনাদের মতো আমি বুঝি না। তবে এতটুকু বুঝি, কীভাবে দেশের মানুষের কল্যাণে কাজ করতে হয়। কীভাবে মানুষের উপকার হবে।

শেখ হাসিনা আরও বলেন, যুদ্ধবিধ্বস্ত সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশে অর্থনীতির আকার ছিল মাত্র ৮ বিলিয়ন ডলার। রিজার্ভ ছিল শূন্য। এমনই ভয়াবহ পরিস্থিতির ওপর দাঁড়িয়ে জাতির পিতা দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে হাত দেন। প্রণয়ন করেন দেশের প্রথম পঞ্চবার্ষিক পরিকল্পনা। এতে তিনি কৃষি ও শিল্পের পুনর্গঠন, উৎপাদন বৃদ্ধি, কর্মসংস্থান সৃষ্টি ও দারিদ্র্য নিরসনকে বিশেষ গুরুত্ব দেন। বঙ্গবন্ধু কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে শুরু করে নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো ঢেলে সাজান। বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো জাতীয়করণ করেন। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ড প্রতিষ্ঠা করেন।

১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের মুদ্রা প্রচলন করা হয় উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু দেশের সেরা অর্থনীতিবিদদের সমন্বয়ে পরিকল্পনা কমিশন গঠন করেন। ১৯৭২ সালে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় ছিল ৯১ মার্কিন ডলার। জাতির পিতা মাত্র ৩ বছরে তা ২৭৭ মার্কিন ডলারে উন্নীত করেন। প্রবৃদ্ধি ৯ ভাগ অর্জন করেন।

রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু

ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর বাসাবোতে নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবনের ওপর থেকে নিচে পড়ে ২ জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আরও একজন আইসিউউতে রয়েছেন।

শুক্রবার (১৭ মে) সকাল ১০টা দিকে বাসাবোর ৭ নম্বর মায়াকানন মসজিদের পেছনে একটি নির্মাণাধীন ১০ তলা ভবনে এ ঘটনা ঘটে।

সবুজবাগ থানার ওসি প্রলয় কুমার সাহা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তবে তিনি নিহত শ্রমিকদের নাম পরিচয় জানাতে পারেনি।

তিনি জানান, কাজ করার সময় ১০তলা ভবন থেকে নিচে পড়ে তিনজন শ্রমিক আহত হন। তাদের মধ্যে দুই শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে এবং একজন আইসিইউতে রয়েছেন। নিহতদের মরদেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হচ্ছে বলে জানান তিনি।

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা: খাদ্যমন্ত্রী

খাদ্যমন্ত্রী বীরমুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার। ছবি: সংগৃহীত

শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা। বাংলাদেশের গণতন্ত্র শেখ হাসিনার হাতেই সুরক্ষিত বলে মন্তব্য করেছেন খাদ্যমন্ত্রী বীরমুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার।

শুক্রবার (১৭ মে) সকালে নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে আয়োজিত প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা’র ৪৪তম স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবসের অনুষ্ঠান শেষে গণমাধ্যমকর্মীদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।

মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনরুদ্ধার এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার অভিযাত্রায় বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার অবদান স্বরণীয় হয়ে থাকবে বলে উল্লেখ করেন খাদ্যমন্ত্রী।

তিনি বলেন, ১৯৮১ সালে শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন না হলে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হতো না। প্রতিষ্ঠা হতো পাকিস্তান মডেলের গণতন্ত্র। বঙ্গবন্ধু কন্যা গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করেছেন এবং তাঁর নেতৃত্বে বাঙালি জাতি ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত-সমৃদ্ধ ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিনির্মাণে এগিয়ে যাচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ গণতান্ত্রিক রাজনীতিতে বিশ্বাস করে। বিএনপি ও জাতীয় পার্টি গণতান্ত্রিক রাজনীতির দল নয়।দলগুলোর জন্ম হয়েছে সেনা শাসকদের হাতে। ঐদলগুলোতে গণতান্ত্রিক চর্চাও নেই। এসময় গণতন্ত্র মানেই শেখ হাসিনা বলে উল্লেখ করেন তিনি।

এর আগে নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতি ও জাতীয় চার নেতার প্রকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান তিনি ।পরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুস্বাস্থ্য ও দেশ ও জাতির কল্যাণ কামনায় বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

নওগাঁ নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি এম এ খালেক, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বিভাস মজুমদার গোপাল, জেলা আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক আব্দুল লতিফ বকুলসহ দলীয় নেতাকর্মীগণ উপস্থিত ছিলেন।

সর্বশেষ সংবাদ

যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা: খাদ্যমন্ত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী
যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
কোপা আমেরিকার আগে ব্রাজিল শিবিরে দুঃসংবাদ
৫২৩ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও ২ এজেন্সি মালিক
কুমিল্লায় বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ৫ জনের
নামাজের সময় তালা আটকে মসজিদে দেওয়া হলো আগুন, নিহত ১১
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি চালাতে নতুন বিধিমালা
প্রেমের বিয়ে, স্ত্রীকে হত্যার পর হাসপাতালে মরদেহ রেখে পালালেন স্বামী!
শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ: রাষ্ট্রপতি
সুস্থ থাকতে বিশ্বনবি (সা.) যে দোয়া পড়তেন
৪ বছর পর পেলেন স্বেচ্ছায় মৃত্যুর অনুমতি, যেভাবে মৃত্যু হবে তরুণীর
পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে আলোচিত ‘শরীফ-শরীফার গল্প’
মিঠা পানির ঝিনুকে উৎপাদিত মুক্তার তৈরি গহনা প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর
ক্রিকেট ছাড়লে আপনারা আমাকে আর দেখবেন না: কোহলি
উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ায় ছোট ভাইকে ‘কুলাঙ্গার’ বললেন কাদের মির্জা!