শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪ | ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১
Dhaka Prokash

৮ বছরেও চূড়ান্ত নিষ্পত্তি হয়নি নারায়ণগঞ্জের ৭ খুন মামলা

নারায়ণগঞ্জের বহুল আলোচিত সাত খুনের ঘটনায় হওয়া মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি এখনও হয়নি। এই মামলায় বিচারিক আদালত ২৬ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও নয় জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দিয়ে রায় দিয়েছিলেন ২০১৬ সালের ১৬ জানুয়ারি। আর উচ্চ আদালত রায় দেন ২০১৭ সালের ২২ আগস্ট। সেই রায়ের পর ইতোমধ্যে প্রায় পাঁচ বছর কেটে গেছে। এখন অপেক্ষা সর্বোচ্চ আদালতের রায়ের।

মামলায় সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ ২০১৭ সালের রায় দেওয়ার পর পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয় ২০১৮ সালে। পরে হাইকোর্টের দেওয়া দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আসামিরা সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে আবেদন করেন। এরপর ২০২২ সালের মাঝামাঝি সময় পেরিয়ে গেলেও এ যাবত মামলাটির শুনানিই শুরু হয়নি।

অবশ্য চলতি বছরের শেষ দিকে এই মামলার শুনানি হতে পারে বলে আশা করছেন রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ আইন কর্মকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল আবু মোহাম্মদ আমিন উদ্দিন (এ এম আমিন উদ্দিন)। জানতে চাইলে বৃহস্পতিবার (৭ জুলাই) ঢাকাপ্রকাশ’কে তিনি বলেন, আপিল বিভাগে এখন ২০১৩–১৪ সালে হওয়া আপিলের শুনানি চলছে। সে হিসেবে আশা করছি চলতি বছরের শেষ দিকে এই মামলার শুনানি হতে পারে।

এক প্রশ্নের জবাবে জ্যেষ্ঠ এই আইনজীবী বলেন, শুনানি যদি আরও আগে চায় তাহলে আপিলকারীদেরই আবেদন করতে হবে।

      হত্যাকাণ্ডের শিকার সাত জন

আপিলকারীরা আবেদন করতে পারে, রাষ্ট্রপক্ষও তো করতে পারে– এই কথার পরিপ্রেক্ষিতে অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, আমরা তো বলতে পারি না যে, তাদের ফাঁসি এগিয়ে আনুন। আপিল শুনানি এগিয়ে আনতে চাইলে তাদের আবেদন করতে হবে।

এই মামলায় হাইকোর্টে মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকা রায়ের বিরুদ্ধে অন্যতম আপিলকারী নূর হোসেনের আইনজীবী এস আর এম লুৎফর রহমান আকন্দ ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, এখন ২০১৩-২০১৪ সালের আপিল শুনানি চলছে। আপিল বিভাগে এসব মামলার শুনানি সাধারণত বছর বিবেচনায় ধারাবাহিকভাবে হয়ে থাকে। সেই ধারাবাহিকতা অনুসারে এই মামলার আপিল শুনানি শুরু হতে সময় লাগারই কথা। এই মামলার শুনানি তো মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামির জন্য জীবন–মরণের ব্যাপার। তাই আমাদের দিক থেকে কোনো তাড়াহুড়া নেই। আদালতের নিয়ম অনুসারে যখন শুনানির জন্য উঠবে, তখন তো শুনানিতে অংশগ্রহণ করতে আমরা বাধ্য।

     মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত সাবেক র‍্যাব কর্মকর্তা তারেক সাঈদ

এই বিষয়ে জানতে চাইলে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের রেজিস্ট্রার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান ঢাকাপ্রকাশ’কে বলেন, আপিল বিভাগে এখন ২০১৪ সালের আপিল শুনানি চলছে। নারায়ণগঞ্জের সাত খুন মামলার আপিল হয়েছে ২০১৮ সালে। মামলার শুনানি কখন হবে, তা আদালতের এখতিয়ার।

উল্লেখ্য, এই মামলায় নিম্ন আদালতের (বিচারিক আদালত) দেওয়া মৃত্যুদণ্ড উচ্চ আদালতে বহাল থাকা আসামিদের মধ্যে রয়েছেন র‌্যাব-১১-এর সাবেক অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) তারেক সাঈদ মোহাম্মদ, সাবেক কোম্পানি কমান্ডার মেজর (অব.) আরিফ হোসেন, লে. কমান্ডার (চাকরিচ্যুত) এম মাসুদ রানা এবং নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের সাবেক কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা নূর হোসেন।

প্রসঙ্গত, আট বছর আগে ২০১৪ সালের ওই ঘটনায় করা মামলায় ২০১৬ সালের ১৬ জানুয়ারি রায় দেন নারায়ণগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ আদালত। বিচারিক আদালতের ওই রায়ে ২৬ জনকে মৃত্যুদণ্ড এবং ৯ জনকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে আসামিদের ডেথ রেফারেন্সের (মৃত্যুদণ্ড অনুমোদন) জন্য মামলার নথিপত্রসহ রায় হাইকোর্টে পৌঁছায়, যা ডেথ রেফারেন্স হিসেবে নথিভুক্ত হয়।

                  মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত নূর হোসেন

ওই সময়ের প্রধান বিচারপতির নির্দেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ওই মামলার পেপারবুক প্রস্তুত করে সুপ্রিম কোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখা। নিম্ন আদালতের দেওয়া দণ্ডাদেশের রায়ের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে ২৮ আসামি আপিল করেন। বাকি সাত আসামি পলাতক ছিলেন।

পরে ২০১৭ সালের ২২ আগস্ট আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও আপিলের উপর রায় দেন হাইকোর্ট। উচ্চ আদালতের দেওয়া ওই রায়ে ১৫ আসামির মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল এবং অপর ১১ আসামির দণ্ড পরিবর্তন করে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। তাছাড়া বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ডাদেশ পাওয়া ৯ আসামির দণ্ড বহাল থাকে।

পরের বছর ২০১৮ সালের নভেম্বরে হাইকোর্টের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশিত হয়। এরপর ২০১৯ সালে র‌্যাবের সাবেক কর্মকর্তা তারেক সাঈদ মোহাম্মদ, আরিফ হোসেন, এম মাসুদ রানা এবং সাবেক কাউন্সিলর ও আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত নেতা নূর হোসেনসহ দণ্ডিত আসামিরা পৃথক আপিল করেন।

মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে খালাস চেয়ে নূর হোসেন ২০১৯ সালে আপিল করেন। এই আপিল বিচারাধীন।

মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৪ সালের ২৭ এপ্রিল ঢাকা-নারায়ণগঞ্জের লিংক রোডের লামাপাড়া এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে কাউন্সিলর নজরুলের গাড়ি থামায় র‌্যাব। সেখান থেকে র‌্যাব নজরুল, তার তিন সহযোগী ও গাড়িচালককে তুলে নিয়ে যায়। সে সময়ে ওই পথ দিয়ে যাচ্ছিলেন আইনজীবী চন্দন সরকার। তিনি অপহরণের বিষয়টি দেখে ফেলায় তাকে এবং তার গাড়িচালককেও র্যাব তুলে নিয়ে যায়। পরে তাদের সবাইকে হত্যা করে ওই রাতেই পেট কেটে এবং ইটের বস্তা বেঁধে লাশ শীতলক্ষ্যা নদীতে ডুবিয়ে দেওয়া হয়।

২০১৪ সালের ৩০ এপ্রিল ছয় জন ও পরের দিন একজনের লাশ ভেসে উঠে। এই সাতজন হলে— নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ২ নম্বর ওয়ার্ডের তৎকালীন কাউন্সিলর ও প্যানেল মেয়র-২ নজরুল ইসলাম, তার বন্ধু মনিরুজ্জামান স্বপন, তাজুল ইসলাম, লিটন, নজরুলের গাড়িচালক জাহাঙ্গীর আলম, আইনজীবী চন্দন কুমার সরকার ও তার গাড়িচালক ইব্রাহিম। ওই ঘটনায় দুটি মামলা হয়, একটির বাদী নজরুলের স্ত্রী সেলিনা ইসলাম এবং অপরটির বাদী আইনজীবী চন্দন সরকারের জামাতা বিজয় কুমার পাল। পরে বিচারিক আদালত এই দুই মামলার রায় দেন।

এনএইচবি/আরএ/

Header Ad

২০২৭ নারী ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক ব্রাজিল

ছবি: সংগৃহীত

দক্ষিণ আমেরিকার প্রথম দেশ হিসেবে ফিফা নারী বিশ্বকাপ আয়োজন করতে যাচ্ছে ব্রাজিল। এককভাবে ২০২৭ সালের বিশ্বকাপের আয়োজন করবে দেশটি।

শুক্রবার (১৭ মে) মেয়েদের ২০২৭ ফিফা বিশ্বকাপের আয়োজক হিসেবে ব্রাজিলের নাম ঘোষণা করেছে ফিফা।

থাইল্যান্ডের ব্যাংককে চলমান ৭৪তম ফিফা কংগ্রেসে ভোটাভুটিতে ব্রাজিলের পক্ষে রায় দিয়েছে বেশির ভাগ দেশ। ২০২৭ বিশ্বকাপ আয়োজনের লড়াইয়ে ব্রাজিলের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল বেলজিয়াম, নেদারল্যান্ডস ও জার্মানির সমন্বয়ে গঠিত জোট বিএনজি।

আয়োজক হিসেবে ব্রাজিলের নাম চূড়ান্ত হতেই ইতিহাস গড়ে ফেলেছে দেশটি। দক্ষিণ আমেরিকার প্রথম দেশ হিসেবে নারী বিশ্বকাপ আয়োজনের দায়িত্ব পেল তারা। ব্রাজিলে বিশ্বকাপ আয়োজন নিয়ে উচ্ছ্বসিত ফিফা প্রেসিডেন্ট জিয়ান্নি ইনফান্তিনো। তার আশা, “সর্বকালের সেরা নারী বিশ্বকাপ হতে যাচ্ছে এটি।”

ভোটাভুটিতে ব্রাজিল পেয়েছে ১১৯ ভোট, বিএনজি ৭৮। বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার সব কটি দেশ ব্রাজিলের পক্ষে ভোট দিয়েছে। অবশ্য চূড়ান্ত ভোটাভুটির আগে ব্রাজিলের দিকেই পাল্লা ভারী ছিল। ফিফা টেকনিক্যাল কমিটির মূল্যায়নে লাতিন দেশটি আয়োজক হওয়ার দৌড়ে কিছুটা এগিয়ে ছিল।

এক প্রতিক্রিয়ায় ব্রাজিলিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সভাপতি এদনাল্দো রদ্রিগেস বলেছেন, “আমরা জানতাম, দক্ষিণ আমেরিকার নারী ও ফুটবলের বিজয় আমরা উদযাপন করতে পারব। দম্ভ করে বলছি না, নিশ্চিত থাকতে পারে, নারীদের জন্য সবচেয়ে সেরা বিশ্বকাপ আমরা উপহার দেব।”

১৯৯১ সালে নারী বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার পর থেকে ২০২৩ পর্যন্ত হয়েছে ৯টি আসর। এর মধ্যে তিনটি করে হয়েছে ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকায়, এশিয়ায় দুটি, ওশেনিয়ায় ১টি। ব্রাজিল ২০১৪ সালে ছেলেদের ফিফা বিশ্বকাপ আয়োজন করেছিল। দুই বছর পর রিওতে আয়োজন করে অলিম্পিকও।

স্বর্ণ পাচারের ‘গোল্ডেন রুটে’ পরিণত হচ্ছে খুলনা

ছবি: সংগৃহীত

স্বর্ণ পাচারের ‘গোল্ডেন রুটে’ পরিণত হচ্ছে খুলনা। ঢাকা থেকে খুলনা হয়ে সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে স্বর্ণ পাচার হচ্ছে ভারতে। মাঝে মধ্যে দু-একটি চালান ও স্বর্ণের বাহকরা আটক হলেও, ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছেন মূল হোতারা। অভিযোগ রয়েছে, এসব অপরাধে জড়িয়ে পড়ছেন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কিছু সদস্যও।

সূত্র বলছে, পাচারকারীরা বিভিন্ন কৌশলে স্বর্ণ পাচার করছে। স্বর্ণের বার বহনকারীরা ব্যক্তিগত গাড়ির পরিবর্তে যাত্রীবাহী বাসে যাতায়াত করেন। দুবাই থেকে আনা স্বর্ণ ঢাকা থেকে খুলনা হয়ে সাতক্ষীরা সীমান্ত দিয়ে পাচার হয় ভারতে। এক্ষেত্রে ৩ থেকে ৪ বার হাতবদল হয়। ফলে বেশিরভাগ সময়ই বহনকারীরা মূল হোতাকে দেখেনও না।

মার্চ মাসের ২০ তারিখ। ঠিক দুপুরে খুলনা নগরীর জিরো পয়েন্ট এলাকায় বাসে বাসে চলছে পুলিশের তল্লাশি। এক পর্যায়ে একটি পরিবহন থেকে আটক ব্যক্তির জুতার নিচে কৌশলে রাখা ১২টি স্বর্ণের বার উদ্ধার করা হয়। ৭টি স্বর্ণের বারসহ চলতি মাসের ২ তারিখ আটক করা হয় আরেক কারবারিকে। তিনিও ঢাকা থেকে পরিবহনযোগে যাচ্ছিলেন সাতক্ষীরা। দেড় বছরে নগরীতে পুলিশ আটক করেছে এমন ৭টি চালান। উদ্ধার করা হয় ৫০টি স্বর্ণের বার।

এর আগে গত বছরের ১২ জানুয়ারি ৬টি স্বর্ণের বার ভারতে পাচারের জন্য ঢাকা থেকে পরিবহনযোগে সাতক্ষীরা যাচ্ছিলেন এক চোরাকারবারি। খুলনার সাচিবুনিয়া মোড়ে তাকে ৬টি স্বর্ণের বারসহ আটক করে পুলিশ। এর মধ্যে তিনটি তাকে দিয়ে ছেড়ে দেয়া হয়। ওই পাচারকারী বিষয়টি পুলিশকে জানালে, তিন পুলিশ সদস্যকে আটক করা হয়। এসব কারণে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, অপরাধ দমনে মূল অপরাধীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির পাশাপাশি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদেরও নজরদারিতে রাখা জরুরি।

এ ব্যাপারে খুলনা নাগরিক সমাজের সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট মো. বাবুল হাওলাদার সময় সংবাদকে বলেন, ‘ঢাকার স্বর্ণ চোরাকারবারিরা এখন ভারতে স্বর্ণের বার পাচারের জন্য খুলনা রুট বেছে নিয়েছে। যে পরিমাণ স্বর্ণ পাচার হচ্ছে তার খুব কমই আটক হচ্ছে।’

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের প্রধান তালুকদার রাসেল মাহমুদ বলেন, ‘বাহকদের শুধু আটক নয়, মূল হোতাদেরও আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। পাশাপাশি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা যেন প্রলোভনে ভুল পথে পা না বাড়ায় সেজন্য কাউন্সিলিং ও প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেয়া যেতে পারে।’

এ বিষয়ে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার মো. মোজাম্মেল হক বলেন, পাচার চক্রের সদস্যদের ধরতে সক্রিয় রয়েছে পুলিশ। এ চোরাচালানের সঙ্গে কারা কারা জড়িত তা খুঁজে বের করা এবং তাদের গ্রেফতারে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চলছে।

বিএনপির সময় ঋণখেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল : আইনমন্ত্রী

ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির সময় ঋণখেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়কমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আনিসুল হক।

শুক্রবার (১৭ মে) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়া উপজেলার ধরখার ইউনিয়নের কৃষ্ণনগর গ্রামে বনগজ-কৃষ্ণনগর সড়কের তিতাস নদীর ওপর নির্মাণাধীন ব্রিজের কাজ পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী এ মন্তব্য করেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি তাদের শাসনামলে যুদ্ধাপরাধী ও রাজাকার-আলবদরদের সঙ্গে নিয়ে পাকিস্তানের দালাল হয়ে বাংলাদেশের জনগণকে শোষণ করত, অত্যাচার করত। এখন জনগণের যে উন্নয়ন হচ্ছে, তা মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির সহ্য হচ্ছে না। সেজন্য তাদের মাথা খারাপ হয়েছে।’

পরিদর্শনকালে মন্ত্রীর সঙ্গে আখাউড়া পৌরসভার মেয়র তাকজিল খলিফা কাজল, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ বোরহান উদ্দিন, উপজেলার আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক গোলাম সামদানি ফেরদৌস, উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক আব্দুল মোমিন বাবুল, ধরখার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সাফিকুল ইসলাম সাফিসসহ দলীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।

এর আগে মন্ত্রী সকাল সাড়ে ১০টায় মহানগর প্রভাতি ট্রেনে করে ঢাকা থেকে আখাউড়ায় আসেন।

সর্বশেষ সংবাদ

২০২৭ নারী ফুটবল বিশ্বকাপের আয়োজক ব্রাজিল
স্বর্ণ পাচারের ‘গোল্ডেন রুটে’ পরিণত হচ্ছে খুলনা
বিএনপির সময় ঋণখেলাপির তালিকা সবচেয়ে বড় ছিল : আইনমন্ত্রী
বাংলাদেশিরা মাত্র ১ দিনেই পাবেন ভারতের ভিসা!
গুগল অ্যাস্ট্রা : হারানো জিনিস খুঁজে পাবেন নিমিষেই
লাগামহীন নিত্যপণ্যের বাজার, দিশেহারা ক্রেতারা
সাড়ে ১০ হাজার বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাজ্য
নিবন্ধন ছাড়াই নোংরা পরিবেশে তৈরি হচ্ছিল রাফসানের 'ব্লু' ড্রিংকস
যারা একবেলা খেতে পারতো না, তারা এখন চারবেলা খায়: প্রধানমন্ত্রী
রাজধানীতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিকের মৃত্যু
শেখ হাসিনা গণতন্ত্রকামী মানুষের নেতা: খাদ্যমন্ত্রী
সৌদি আরবে পৌঁছেছেন ২৪ হাজার ২৩৬ জন হজযাত্রী
যুক্তরাষ্ট্রে পৌঁছেছে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল
বাংলাদেশে আসছেন কুরুলুস উসমানের নায়ক বুরাক
কোপা আমেরিকার আগে ব্রাজিল শিবিরে দুঃসংবাদ
৫২৩ হজযাত্রীর টাকা নিয়ে উধাও ২ এজেন্সি মালিক
কুমিল্লায় বাস খাদে পড়ে প্রাণ গেল ৫ জনের
নামাজের সময় তালা আটকে মসজিদে দেওয়া হলো আগুন, নিহত ১১
শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস আজ
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি চালাতে নতুন বিধিমালা