বৃহস্পতিবার, ৯ মে ২০২৪ | ২৬ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

অসমাপ্ত ভালোবাসাই তুলিতে আমি

আকাশ:এই রনি শোনতো।এদিকে আই একটু দরকার আছে।

রনি:বল কি বলবি।

আকাশ:ভাই ওই মেয়েটাকে আমার খুব ভালো লাগছে কি করবো তাই বল।

রনি:আমি গিয়ে তোর কথা বলে আসি.আর সবকিছু জেনে আসি।

আকাশ:না,থাক বন্ধু আগে একটু জেনে নিই।

রনি:ওকে তুই যেটা ভালো মনে করিস। আর আমার আজকে তারাতারি বাসাই যেতে হবে কাজ আছে,বাসাই যাব চল।

আকাশ:ওকে চল। sorry আপনাদের তো পরিচয়ই দেওয়া হলো না আমি আকাশ,আর যার সাথে কথা বলছিলাম সে আমার বন্ধু রনি আমরা দুজনেই কলেজে পড়ালেখা করি। বলতে গেলে দুজনেই কলিজার দোস্ত
রনি বিকেলে দেখা করিস খেলার মাঠে।
আমি পড়ালেখাতে মোটামুটি ভালো তবে ফুটবলকে খুব ভালোবাসি আমার বন্ধু রনিও আমার সাথেই এখন বিকেলে খেলা করে কিন্তু ও আমার থেকে পড়ালেখাতে অনেক ভালো।

বিকেলে.....
আকাশ:ফোন করে, এই রনি কই আছিস মাঠে আই।
রনি:এইতো আসছি,ঘুমায়ে ছিলাম।
আকাশ:ওকে।

(এভাবেই কিছুদিন চলতে থাকে আমাদের কলেজে গিয়ে ওই মেয়েকে দেখা আর বিকেলে খেলা করা)

আকাশ:বন্ধু মেয়েটা তো ভালোই মনে হয়, পড়ালেখাতেও তো ভালো,আমাদের সাথেই তো পরে,হয়তো নামায পরে যেভাবে থাকে দেখে ওটাই মনে হয়,আর আচরনটাও কত ভালো,কি জানি ওই মেয়ের চোখে কি এমন জাদু আছে যে তাকাইলেই কি এমন নেশা লেগে যায় চোখ ফেরাতে পারিনা।

রনি:আরে বন্ধু পাগল হয়ে গেছিস নাকি এবার একটু থাম। আসলেই কি মেয়েকে ভালোবেসে ফেলছিস নাকি???

আকাশ:কি জানি তবে সব সময় ওই মেয়ের কথাই ভাবি, চোখ বুঝলে খুল্লে শুধু ওকেই দেখি, এটা যদি ভালোবাসা হয় তবে আমি ওকে ভালোবাসি

রনি:আচ্ছা আমি দেখছি কি করা যায়,আমার বান্ধবি মায়া তো ওই মেয়ের সাথেই থাকে দেখি কি বলে।

আকাশ:শুধু নামটা শোন। যা বলার আমি বলবো।
রনি:ওকে।

কিছুক্ষন পরে...
রনি:এই মায়া শোনতো...বলছি তোর ওই বান্ধবির নাম কি???
মায়া:ওটা,ও ওর নাম কানিজ।
রনি:আচ্ছা একটু দরকার ছিলো।
আরও কিছু সময় গল্প করে রনি চলে আসে।

রনি:বন্ধু মেয়ের নাম কানিজ।
আকাশ :ধন্যবাদ বন্ধু,আচ্ছা বাসাই যাই। বিকেলে দেখা হবে।
(এভাবে কিছুদিন দেখা আর তাকিতে থাকাই হয় কিন্তু সামনে গিয়ে কখনো বলার সাহস হয়নি)

সামনে কলেজে আসছে একটা বিদায়ী অনুষ্ঠান আমাদের বড় ভাইদের।

অনুষ্ঠানের দিন;
আকাশ:বন্ধু আজ বলেই দেবো যা হয় হবে।
রনি:ওকে বলে দেখ কি হয়।

আকাশ :ওই কানিজ শোনো।
কানিজ:হুম বলেন।
আকাশ:কথাটা তুমি কেমন করে নিবে জানিনা,তবে যা বলবো হয়তো তুমি শোনার জন্য প্রস্তুত নাই।
কানিজ: না বলেন।
আকাশ:তোমার চোখে কি এমন মায়া আছে আমি জানিনা,তোমাকে দেখলেই আমার কেমন যেন লাগে মনে হয় তোমার মায়াতে আমি ডুবে গেছি,তোমাকে দেখলে মনে হয় হাজার বছরের প্রিয় কিছু আমার সামনে, সব সময় তোমার কথাই ভাবি,আর যদি এটা কোনো নেশা হয় বা ভালোবাসা তবে আমি তোমাকে ভালোবেসে ফেলেছি,এমন বিদায়ের দিনে বাড়িয়ে দিলাম আমার হাত যদি আমাকে ভালোবাসো তবে আমাকে গ্রহন করো আমি তোমাকে ভালোবাসি I love you

কানিজ:দেখেন এভাবে তো হুট করে ভালোবাসি বল্লেন আর ভালোবাসা হয়ে যায় না,আপনি আমার বিষয়ে জানবেন আমি আপনার বিষয়ে তারপরই তো ভালোবাসা

আকাশ:ওকে জোর করে তো আর ভালোবাসা হয় না, ভাবেন আপনি দেখেন কি করবেন।

(এভাবে কিছুদিন যাওয়ার পর হটাত একদিন)

কানিজ:এই শোনো, আমিও তোমাকে ভালোবাসি, I love you 2

আকাশ:তুমি খুব খারাপ আমাকে অনেক কষ্ট দিছো। ভাবতাম আমাকে গ্রহন করবে নাকি হারিয়ে যাবে।
কানিজ:এই কান ধরলাম জানু,sorry.

(এভাবে দুষ্টু মিষ্টি ভালোবাসার চলতে থাকে ৪ বছর কানিজ আর আকাশের)

হটাত একদিন....
কানিজের বাবা কানিজকে এক বড়লোক ছেলের সাথে কানিজের বিয়ে ঠিক করে ছেলের নাম সজল,টাকার অভাব নাই,কিন্তু কানিজ তো আকাশ কে ৪ বছর ধরে ভালোবাসে তাহলে এখন সে অন্য আর একজন কে কেমনে গ্রহন করবে??
তবে কানিজ ওর বাবাকে দেখলে অনেক ভয় পাই।বিয়ে করতে কানিজ রাজি ছিলো না তবুও তার বাবার ধমকানিতে সজল নামের টাকাওয়ালার সাথে কানিজের বিয়ে হয় যায়।

( এটা কোনোভাবেই আকাশ মেনে নিতে পারে না,৪ বছরের রিলেশন ভেঙ্গে কানিজ এখন অন্যর ঘরে,এই কারনে আকাশ অনেক আঘাত পায় মনে হয় পুরাই পাগল হয়ে গেছে,এভাবে আরও ১ বছর চলে যায়।আকাশের বাবা মা এটা দেখে আর ভালো থাকতে পারে না তবে আকাশ এখন অনেকটা ভালো তবে মাঝে মাঝে খুব কানিজের জন্য কান্না করে হয়তো সে তাকে কখনো ভুলতে পারবে না কিন্তু কি আর করা যার যাওয়ার সে তো যাবেই।প্রায় রাতেই আকাশ কান্না করতো কানিজের জন্য)

অন্যদিকে,কানিজ বিয়ের প্রথমে এটা মানতে না পারলেও কিছুদিন পর সব ঠিক হয়ে যায়, এখন সজলের সাথে সে অনেক ভালোই আছে।

( আকাশের বাবা মা আকাশের বিয়ের জন্য একটা মেয়ে দেখে তার নাম তুমি,আকাশ বিয়ে না করতে চাইলেও কানিজের বিয়ের দের বছরের মাথায় আকাশ তুলি নামের ওই মেয়েটাকে বিয়ে করে)

বাসর রাতে আকাশ তুলিকে বলে আমি তোমাকে মেনে নিতে পারবো না তার কারন.........আগের সব কথা তুলিকে বলে, তুলি সব শুনে আর মন খারাপ করে বাসর রাত পার করে।

তুলি মনে মনে ভাবে কানিজ তো আর আসবে না যেভাবেই হোক আকাশকে আমার আপন করে নিতে হবে। সেই লক্ষে তুলি আকাশের সকল কাজে সহযোগিতা করে,কিন্তু আকাশ তুলিকে সব সময় অপমান করে।

(এভাবে ৬ মাস যাওয়ার পরে আকাশ তুলিকে আস্তে আস্তে ভালোবাসতে থাকে)
একদিন আকাশ বলে sorry তুলি আমি তোমাকে অনেক কষ্ট দিয়েছি আমাকে মাফ করে দাও।
তুলি বলে এটা কি বলছেন আপনি আপনি তো আমার স্বামি।
আকাশ:তুমি আপনি করে বলছো কেনো??? তুমি করে বলো।
তুলি:ওকে। তবে তোমার একটা শাস্তি হবে আমাকে এতদিন এভাবে কষ্ট দেওয়ার জন্য।
আকাশ : ওকে তুমি যা শাস্তি দেবে আমি মাথা পেতে নেবো।
তুলি:বেশি না আজ আবার আমাদের বাসর করতে হবে এবং তোমার মতো একটা দুষ্টু ছেলে বাবু দিতে হবে।

আকাশ: এই ছিলো তোমার মনে

তুলি : আর কোনো কথা না আজকেই আমাদের বাসর হবে এবং আমার একটা বাবু চাই

আকাশ :আচ্ছা জানু তাই হবে তবে সবাইকে বিদাই দিই না হলে সকলে হা করে তাকিয়ে থাকবে,লজ্জা করে আমার খুব.....

 

ডিএসএস/ 

Header Ad

চট্টগ্রামে বিধ্বস্ত হওয়া প্রশিক্ষণ বিমানের এক পাইলট নিহত

নিহত পাইলট অসীম জাওয়াদ। ছবি: সংগৃহীত

চট্টগ্রামে বিমানবাহিনীর একটি প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় অসীম জাওয়াদ নামে এক পাইলট মারা গেছেন। এ ঘটনায় আহত কো-পাইলট উইং কমান্ডার সোহান চিকিৎসাধীন।

বৃহস্পতিবার (৯ মে) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে পতেঙ্গার বানৌজা ঈসা খাঁ হাসপাতালে (নেভি হাসপাতাল) তিনি চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নগর পুলিশের উপকমিশনার (বন্দর) শাকিলা সুলতানা।

তিনি বলেন, বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ বিমানের পাইলট ও কো-পাইলট প্যারাসুট দিয়ে নেমে এলে তাদের উদ্ধার করে বানৌজা ঈসা খাঁ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বেলা সাড়ে ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় অসীম জাওয়াদ নামে একজনের মৃত্যু হয়। অন্যজনের অবস্থা মোটামুটি ভালো।

এর আগে এক বার্তায় আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) জানায়, বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি ইয়াক-১৩০ (YAK 130) প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান যান্ত্রিক ত্রুটির কারণে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ে। পরে বিমানের দুজন পাইলটকে উদ্ধার করা হয়।

জানা গেছে, বিমানটি উড্ডয়নের কিছুক্ষণ পরে এটিতে যান্ত্রিক ত্রুটি দেখা দেয়। একপর্যায়ে বিমানটিতে আগুন ধরে যায়। এসময় বিমানে থাকা দুজন পাইলট প্যারাশুট দিয়ে নেমে যান। একপর্যায়ে বিমানটি কর্ণফুলী নদীতে বিধ্বস্ত হয়।

দুর্ঘটনাস্থলের পাশেই সার্জেন্ট জহুরুল হক বিমান ঘাঁটির অবস্থান। দুর্ঘটনাকবলিত বিমানটি সেখান থেকে উড়াল দিয়েছিল বলে জানা গেছে।

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক। ছবি: সংগৃহীত

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। বৃহস্পতিবার (৯ মে) সকালে গণভবনে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গেও দেখা করবেন বিনয় মোহন কোয়াত্রা। এ ছাড়া বাংলাদেশের পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের সঙ্গে বৈঠক করবেন তিনি।

দুই দিনের সফরে ঢাকায় এসেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রা। বুধবার (৮ মে) সন্ধ্যায় এক বিশেষ ফ্লাইটে তিনি বিমানবন্দরে অবতরণ করেন বলে জানায় বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক বার্তায় বলা হয়, সংক্ষিপ্ত সফরে ভারতের পররাষ্ট্র সচিব একটি বিশেষ ফ্লাইটে বুধবার সন্ধ্যায় ঢাকা আসেন।

আজ দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে কোয়াত্রার সঙ্গে আলোচনায় সীমান্ত হত্যা গুরুত্ব পাবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

কোয়াত্রার সফরে আলোচনার বিষয়ে জানতে চাইলে হাছান মাহমুদ বলেন, ভারত আমাদের নিকটতম প্রতিবেশী। তাদের সঙ্গে নানা বিষয় আছে। স্বাভাবিকভাবে নানা বিষয় আলোচনা হবে। তিনি আসার পর আমরা বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব।

গত ২০ এপ্রিল ঢাকায় আসার কথা ছিল ভারতের পররাষ্ট্র-সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার। তবে অনিবার্য কারণে তার পূর্বনির্ধারিত সেই সফর স্থগিত করা হয়।

২১৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১২ রানেই অলআউট

ছবি: সংগৃহীত

আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট ইতিহাসে সর্বনিম্ন দলীয় সংগ্রহ কতো? ১০। যেটা ২০২৩ সালে স্পেনের বিপক্ষে করেছিল আইল অব ম্যান। মাত্র ২ রানের জন্য সেই রেকর্ড ভাঙতে পারেনি মঙ্গোলিয়া।

জাপান-মঙ্গোলিয়ার দ্বি-পক্ষীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজে ঘটেছে এমন ঘটনা। যেখানে জাপানের দেয়া ২১৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১২ রান করেই অলআউট হয়ে যায় মঙ্গোলিয়া।

মঙ্গোলীয়দের অলআউট করতে জাপানের সময় লেগেছ ৮.২ ওভার। এদিকে আরও বিস্ময়কর ব্যাপার হলো, মঙ্গোলিয়া ১২ রানে অলআউট হলেও আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে এটিই সর্বনিম্ন স্কোর নেয়। এর আগে স্পেনের বিপক্ষে এক ম্যাচে ৮.৪ ওভার ব্যাট করে ১০ রানে অলআউট হয়েছিল আইল অব ম্যান নামে আইরিশ সাগরের স্বশাসিত এক অঞ্চল।

জাপানের বিপক্ষে এই ম্যাচে প্রথম পাঁচ ওভারে ৫ উইকেট হারিয়ে ১০ রান করেছিল মঙ্গোলিয়া। কিন্তু বাকি ২ রান করতেই পরের ৫টি উইকেটও হারায় দলটি। ফলে ১২ রানেই অলআউট হয়ে ২০৫ রানে পরাজিত হয় দলটি।

মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে এর আগেও ঘটেছে এমন অস্বস্তিকর ঘটনা। গত বছর এশিয়ান গেমসের ম্যাচে মঙ্গোলিয়ার বিপক্ষে খেলতে নেমে ২০ ওভারে ৩ উইকেটে ৩১৪ রান করে নেপাল। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে সর্বোচ্চ দলীয় সংগ্রহের রেকর্ড এটি।

সর্বশেষ সংবাদ

চট্টগ্রামে বিধ্বস্ত হওয়া প্রশিক্ষণ বিমানের এক পাইলট নিহত
প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র সচিবের বৈঠক
২১৮ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে ১২ রানেই অলআউট
পতেঙ্গায় বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
সন্ধ্যার মধ্যে ৬ অঞ্চলে ঝড়-বৃষ্টির আভাস, কমবে তাপমাত্রা
ব্রাজিলে ভয়াবহ বন্যায় নিহত বেড়ে ১০০, নিখোঁজ শতাধিক
বায়ার্নকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের ফাইনালে রিয়াল মাদ্রিদ
চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় আজ
৫ ঘণ্টা পর ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
হজের প্রথম ফ্লাইটে ঢাকা ছাড়লেন ৪১৯ হজযাত্রী
প্রথম ধাপের উপজেলা নির্বাচনে জয়ী হলেন যারা
বগি লাইনচ্যুত: ঢাকার সঙ্গে উত্তরবঙ্গের রেল যোগাযোগ বন্ধ
ফুলছড়ি উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলেন আবু সাঈদ
গণমাধ্যমের তথ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করা হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী
দুই দিনের ঢাকা সফরে এসেছেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
ছেলে-পুত্রবধূর অপমান সইতে না পেরে বৃদ্ধ মা-বাবার বিষপান
৪৬তম বিসিএস প্রিলির ফল প্রকাশ হতে পারে আগামীকাল
জনগণের কষ্ট লাঘবে সরকার সবসময় সচেষ্ট: প্রধানমন্ত্রী
ফের আলিয়া ভাটের আপত্তিকর ভিডিও ফাঁস!
‘কাচ্চি ভাই’ রেস্টুরেন্টের মালিক সিরাজ গ্রেপ্তার, দুই দিনের রিমান্ডে