মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

পরিবর্তন 

দেশে পরিবর্তন এসেছে। এসেছে পরিবর্তন  মানুষের জীবনে। সমাজ পাল্টে গেছে। পাল্টে গেছে মানুষের জীবন। কত রংবে রঙের পরিবর্তন চারিদিকে। যার হিসাব করা কঠিন। শুধুই কঠিন না। যার হিসাব এখন আর কেউ করতেই চায় না। মুনির চৌধুরীর ভাষায় বলতে হয়, মানুষ মরে গেলে পঁচে যায়, বেঁচে থাকলে বদলায়, কারণে অকারণে বদলায়। আসলে এই রঙিন দুনিয়ায় আমিও যে বদলে যেতে পারি, এ কথা ভুলেও কখনো ভাবিনি। সরল বিশ্বাস ছিল; আমি একদিন ফিরে আসবোই। কিন্তু কোন দিন আমার আর ফিরে আসা হলো না। রঙিন দুনিয়ায় আমিও রঙিন হয়ে ভুলেই গেছিলাম রুনা নামের কোন এক মেয়ের অস্তিত্ব আমার জীবনে কোনো একসময় ছিল। 
 
আমার সাথেই মেয়ে টি পড়াশোনা করতো। ক্লাস ওয়ান থেকে এসএসসি পর্যন্ত, পরে ওর আর পড়াশোনা করা হলো না। মেয়েটির আগ্রহ থাকলেও সে আর পড়াশোনা করতে পাড়লো না। তিন মাইল হেঁটে এসে বদর মাঝির ঘাট। ঘাট পার হয়ে ভ্যানে করে আরো মাইল পাঁচেক পাড়ি দিয়েই তবেই পেতাম একটা লক্কর জক্কর মার্কা ছেড়া টিনের হাই স্কুল ঘর। এখান থেকেই আশপাশ পনেরো থেকে বিশ গ্রামের ছেলে মেয়েরা এসএসসি পাশ করে। কলেজে পড়তে হলে সেই জেলা শহর ছাড়া আর কোন উপায় নেই । তাই এসএসসি পাশের পড় শতকরা প্রায় আশি থেকে নব্বই জন্য ছেলে মেয়ের পড়াশোনা থেমে যায়। অর্থাৎ এক থেকে দুইজন ছেলের কপালে জুটতো শহরের পড়াশোনা । আমার ব্যাচের একমাত্র আমিই কেবল কলেজে ভর্তি হওয়ার দুর্দান্ত সাহস যোগাড় করতে পেরেছিলাম। সেটা অবশ্যই আমার সাহস বললে ভুল হবে। সাহস টা ছিল রুনার। আমার যাবতীয় খরচ বহন করতো মেয়েটি। আমাকে ভালবাসার জন্য কত যে গঞ্জনা মেয়েটি সহ্য করেছে। সেটা ঈশ্বর ছাড়া আর কেউ জানে না। কখনো মুখের ফাঁসা দিয়েও উচ্চারণ করে নাই। কারণ, আমি জানলে কষ্ট পাবো বলে। যাইহোক কোন এক সময় রুনার মা-বাবা আমাকে মেনে নেয়। রুনা খরচ দিলেও মাঝে মাঝে রুনার মা আমাকে খরচ পাঠাতো কাউকে না জানিয়ে, খুব গোপনে। আমিও চরম কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতাম। এইচএসসি পাশের পড় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। জীবনে চলে আসে পরিবর্তন। সাদাকালো পৃথিবী হয়ে যায় রঙিন । আসমানি পর্দা নীল থেকে হয়ে যায় লাল । পৃথিবীর লোভ-লালসায় আমি মেতে উঠি । ভুলে যায় অতীত। হৃদয়ে ধারণ করা রুনা নামের স্মৃতির পাতার পর্দায় আধুনিকতার কালো ধুলো পরে আমার জীবন থেকে  হারিয়ে যায় গ্রামের সহজ সরল মেয়ে রুনা । রুনার জায়গায় জায়গা করে নেয় ঢাকার শহরের আলতা মডান বড়লোকের বেটি নিকৃষ্ট নিতম্বধারিণী ছলনাময়ী কল্পনা চৌধুরী সর্ণা । সর্ণা যে আমার জীবনে দুঃখের বন্যা দিয়ে চলে যাবে সে কথা কে জান তো ! তার আবেগময়ী কথায় আমি মেতে উঠি । পড়াশোনা শেষ করে আমি সোনালী ব্যাংকের সিনিয়র অফিসার হিসেবে যোগদান করি  সাভার শাখায় । সোনালী ব্যাংকে যোগদান করার কয়েক মাসের মধ্যে আমাদের বিয়ে হয়ে যায়। বিয়ের পরে মন্ত্রণালয়ে একটি চাকরি হয় আমার কিন্তু সর্ণা যোগদান দিতে বাঁধা সৃষ্টি করে । এমন কাজ যে, কেনো করে ছিল তখন না বুঝলেও পরে অবশ্যই বুঝেছিলাম । আমাকে সর্ণা বুদ্ধি দিলো, আমার ব্যাংক থেকে সে ঋণ নিয়ে বড়  কোম্পানী খুলবে। তার সাথে তার বাবা মা ভাই কাজ করবে ।  কোম্পানী ভালো পজিশনে দাড়িয়ে গেলে আমাকে চাকরি ছেড়ে দিয়ে কোম্পানীর এমডি পদ নিতে হবে । আমি ওর কথায় রাজি হলাম না । কথায় আছে, রাজা শাসন করছে রাজ্য , রাজাকে শাসন করছে রানী । আমিও শাসিত হলাম আমার স্ত্রীর দ্বারা । অবশেষে কর্তৃর  ইচ্ছায় কর্ম হলো। কোম্পানী হলো, ঋণ পাশ হলো । সব হলো ।  একদিন বাড়ীতে এসে শুনি আমার স্ত্রী বিদেশে গেছে । সাথে তার বাপ-মা সবাই ।আমাকে ফাঁদে ফেলানো হয়েছে । পরে দেখি আমার নামে কারিকারি  টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে । অবশেষে সাংবাদিক লেগে গেলো আমার পিছে । আমার বিচার হলো, দশ বছর জেল । 
 
দশ বছর জেল খেটে আমি নিঃস্ব হয়ে কারাগার থেকে বের হলাম । কোথায়  যাবো । কী করবো কিছুই বুঝে উঠতে পারছিলাম না । অতীতের কথা মনে পরে, নিজেকে খুব অপরাধী মনে হতে লাগলো । কেমন যেন মনে হলো রুনার সাথে আমি অন্যায় করেছি । ক্ষমা চেয়ে নিতে হবে । এরপরে বিদায় নিবো এই পৃথিবী নামক অযোগ্য কারাগার থেকে । জানি এতদিনে রুনা তার সংসার পেতে বসেছে । আমারই মত হয়তো সেও ভুলে গেছে যে, তার জীবনে শুফম নামের কোন একজন প্রেমিক পুরুষ ছিল। হয়তো গিয়ে দেখবো, সে তার বাচ্চা কাচ্চা স্বামীর সংসার নিয়ে খুব ব্যস্ত আছে । আমাকে আর  চিনতে পারছে না । অনেক কথা বলার পরে হয়তো চিনবে । 
 
গ্রামের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম । পশ্চিম আকাশে সূর্য রক্তিম লাল আভা নিয়ে ডুবে যাচ্ছে । গ্রামের মাটিতে পা রাখলাম । নির্মল মৃদু হাওয়ায় আমার হৃদয় জুড়ে গেলো । মনে হচ্ছে এই বুঝি আমি নতুন জীবন ফিরে পেলাম । আমি কৃষক শুফম, মাঠে থেকে কাজ সেরে বাড়ী ফিরছি  । আমার স্ত্রী রুনা আমার  গোসলের জন্য টিওবয়েল  থেকে পানি তুলে আমার জন্য অপেক্ষা করছে । কখন আসবে প্রাণের স্বামী, কখন আসবে প্রাণের স্বামী ! যাই হোক এসব আমার কল্পনা । যা আর কখনো বাস্তবে রূপ নেবে না । 
 
আমাদের সেই সালাসপুর গ্রাম আর সালাসপুর  নেই । তার বুকেও এসেছে পরিবর্তন । কাঁচা  মেঠো রাস্তা হয়ে গেছে পাকা । গ্রামে ছোঁনের ছাওনির ঘরের পরিবর্তে টিনের কিংবা বিল্ডিংয়ের ঘর উঠেছে । পরিবর্তন । সব পরিবর্তন । আমার পক্ষে আর আহমেদ আলির বাড়ী খুঁজে পাওয়া সম্ভব হচ্ছে না । পথে অনেকের সাথে দেখা হলো , মনে হলো কেউ চিনতে পারে নি । চিনবে কেমনে ! সেই শুফম আর আজকের শুফমের মধ্যে রাত দিন তফাৎ । 
দূরে একটি ছোট্ট পিচ্চি  ছেলে দেখতে পেলাম, খেলা করছে । ওরে ডাক দিলাম । কাছে আসলো ও ।
আহমেদ আলির বাড়ি চেনো ? আমি ওরে জিজ্ঞাসা করলাম ।
কোন আহমেদ আলি ? পিচ্চি আমারে জিজ্ঞাসা করলো ।
আমি তো অবাক । এখন কী বলি ।
পাশ দিয়ে একজন মাঝ বয়সী মানুষ যাচ্ছিল । সে হয়তো আমাদের কথা ‍শুনতে পেয়েছে। ঐই পিচ্চির মাথায় থাপ্পর দিয়ে বলো, ব্যাংকারের বাড়ি নিয়ে যা । 
পিচ্চি আগে আগে আর আমি ওর পিছে পিছে চললাম ।
 
আহমেদ আলি আমার দাদা । আমার বাবা মা নৌকা ডুবিতে অনেক অনেক বছর আগেই মারা গেছেন  । বড় হয়েছি দাদার কাছেই । তিনিও মারা গেছেন আমি যখন কলেজে পড়ি। থাকার মধ্যে ছিল এক সৎ দাদী । জানি না তিনি কেমন আছেন । তার কাছেই যাচ্ছি । তার কাছ থেকে রুনাকে খুঁজে বের করে, রুনার ঠিকানায় গিয়ে ক্ষমা চেয়ে মুক্তি নিবো অযোগ্য এই পৃথিবী থেকে । 
 
কিছু দূর হাঁটার পরে পিচ্চি আমাকে নিয়ে ডুকে পড়লো একটি বাড়ীতে । খালা খালা করে চিৎকার দিয়ে বাড়ীটাকে মাথায় করে তুললো ছেলেটি । তখন সন্ধ্যার আযান চারিদিকে কলরব সুরে পড়ছে । 
রান্নাঘরে রান্না ফেলে রেখে একটি মেয়ে বেরিয়ে এসে বললো , কীরে মধনা এত ডাকছিস কেন ? 
ছেলেটি আমাকে দেখিয়ে দিয়ে বলো, দেখ তো কাকে নিয়ে এসেছি?
 
আমার চোখের দিকে তাকিয়ে মেয়েটি তার চোখের জল আর ধরে রাখতে পাড়লো না । পাহাড়ের বুক চিরে যেমন ঝর্ণার পানি পড়ে নদীর বুকে ঠিক তেমনি করে তার চোখের জল ঝরতে লাগলো । 
একটু কাছে তার এগিয়ে যেতেই সে আমাকে জড়িয়ে ধরে হাওমাও করে কেঁদে উঠলো । পাশে দাড়িয়ে থাকা সেই পিচ্চি চিৎকার করে বলে উঠলো, রুনা খালার স্বামী শুফম ব্যাংকার বাড়ি ফিরছে, রুনা খালা তারে জড়িয়ে ধরে কাঁদছে ।
আমিও আবেগ  ধরে রাখতে পারলাম না। দুচোখের জলে ভেসে হয়ে গেলাম একাকার ।
 
 
 
কবি ও গল্পকার 
পাবনা বাংলাদেশ 
 
ডিএসএস/ 
 
Header Ad

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এবারও বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে: ওবায়দুল কাদের

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ২৩ জুন আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এ বছরও বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে বলে জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (৬ মে) বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আগামী ২৩ জুন আলোচনা সভায় নেতাদের পাশাপাশি বুদ্ধিজীবীদের আমন্ত্রণ জানানো হবে। আমরা আমাদের সব অনুষ্ঠানে বিএনপিকে দাওয়াত দিয়েছি। এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতেও দাওয়াত করা হবে। তবে বাস্তবতার কথা বিবেচনা করেই আমরা চিন্তাভাবনা করছি বিদেশি অতিথিদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে আমন্ত্রণ জানানো হবে কি না।’

তিনি বলেন, ‘বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় আমরা পার্টির হীরকজয়ন্তী উদযাপন করব। ব্যাপকভাবে এটা সংগঠিত করার চিন্তাভাবনা করছি। ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত কর্মসূচি হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে থাকবে তিন দিনব্যাপী কর্মসূচি। বিদ্যুতের সংকটের কথা বিবেচনা করে আলোকসজ্জা বাদ দিয়েছি। আনন্দ র‍্যালি করবে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠন।’

তিনি আরও বলেন, ‘২৩ জুন বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলোচনা সভা হবে। আলোচনা সভার আগে আধাঘণ্টা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। দুপুরে সব ধর্মালয়ে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে। বিশেষ স্মরণিকা প্রকাশ করা হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে সবুজ ধরিত্রী কর্মসূচি নিয়েছি। সাধারণ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করবে ওয়ার্ড পর্যায় পর্যন্ত।’

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপনের বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘১৭ মে সকালে নেতাদের সঙ্গে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী। সারাদেশে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত কর্মসূচি পালন করা হবে। দুপুরে সব ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা হবে। বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ অফিস কার্যালয়ে আলোচনা সভা করা হবে। আগের দিন ১৬ মে দুপুরে অসচ্ছল গরিব মানুষদের মধ্যে খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। তবে আলোকসজ্জার পরিকল্পনা বাদ দেওয়া হয়েছে।’

যারা দলের নিয়ম-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করবে, সময় মতো তাদের শাস্তি পেতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাওয়া মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের পরিবারের সদস্যদের নিবৃত্ত করতে দলের সাংগঠনিক বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা চেষ্টা চালিয়ে যাবেন। তারা সক্রিয় উদ্যোগে রয়েছেন। যারা ডিসিপ্লিন ভাঙবে, সময় মতো তাদের কোনো না কোনো শাস্তি পেতেই হবে। আমাদের একশন কোনো না কোনোভাবে থাকেই। ৭০ জনের বেশি সংসদ সদস্যকে মনোনয়ন না দেওয়া, আগের মন্ত্রিপরিষদের ২৫ জনকে নতুন কেবিনেটে না রাখা কি এর উদাহরণ নয়?’

বিএনপিকে উদ্দেশ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে ১৯৭৫ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ধ্বংস করেছে তারা। প্রহসনের নির্বাচন, এক কোটি ভুয়া ভোটার, হ্যাঁ-না ভোট তো তাদেরই সৃষ্টি। গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করার কাজ শেখ হাসিনাই করেছেন। বিএনপি মাগুরা মার্কা আর ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন করেছে। গণতন্ত্রে কোনোদিন তাদের আগ্রহ ছিল না।’

গোবিন্দগঞ্জে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ সমাপনী

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কোচাশহরে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) আয়োজনে ৫দিন ব্যাপী উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ সমাপনী শেষে সাটিফিকেট বিতরন করা হয়।

সোমবার দুপুরে কোচাশহর ইউনিয়ন পরিষদ কায্যলয়ে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক গাইবান্ধা এজিএম রবিনচন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন সম্পাসারণ কর্মকর্তা আব্দুল্যাহ আল ফৈরদাউস,রেজওয়ানুল ইসলাম প্রমুখ। ৫দিন ব্যাপি প্রশিক্ষণ শেষে ২৫ জন উদ্যোক্ত কে সাটিফিকেট বিতরন করা হয়।

দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে আরও ৩ জনকে বহিষ্কার করল বিএনপি

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে অংশ নেওয়ায় আরও তিনজনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি।

সোমবার (৬ মে) বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- বিএনপির যেসব নেতা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ ও মহিলা) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাদেরকে দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বহিষ্কার করা তিনজন হলেন- ময়মনসিংহ বিভাগের মো. নুর সালাম সরকার (ভাইস চেয়ারম্যান), ঢাকা বিভাগের এম জাহাঙ্গীর হোসেন ভূইয়া (ভাইস চেয়ারম্যান) ও রংপুর বিভাগ মো. তহিদুল আলম মন্ডল সুমন (চেয়ারম্যান)।

 

এর আগে প্রথম পর্যায়ের নির্বাচনে অংশ নেওয়া ১৪২ জনকে ও দ্বিতীয় পর্যায়ের ৬২ জনকে বহিষ্কার করে বিএনপি।

সর্বশেষ সংবাদ

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এবারও বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে: ওবায়দুল কাদের
গোবিন্দগঞ্জে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ সমাপনী
দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে আরও ৩ জনকে বহিষ্কার করল বিএনপি
আপাতত চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেই: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
ঝিনাইদহ-১ উপনির্বাচন স্থগিত
প্রিমিয়ার লিগে বিধ্বংসী বোলিংয়ে নতুন রেকর্ড গড়লেন রাজা
দুদকের ‘ধাওয়ায়’ বিদেশ পালিয়েছেন বেবিচকের ৭ কর্মকর্তা
জনগণকে কবর দিয়ে আ.লীগ ক্ষমতায় থাকতে চায়: রিজভী
‘মঙ্গল গ্রহে গেলেও সেরা ক্লাব হবে রিয়াল মাদ্রিদ’
আমার জীবনের পাঁচটা বছর আমি গাঁজা খেয়ে নষ্ট করেছি : হানি সিং
মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিবের গৃহকর্মীর বাসায় টাকার পাহাড়
স্বামীকে মাঠে খাবার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে স্ত্রীর মৃত্যু
এক ফোনে ২ সিম ব্যবহার করলেই গুণতে হবে বাড়তি খরচ
অসহায়দের সেবা না দিয়ে টাকা ব্যাংকে জমাতেন মিল্টন: ডিবি হারুন
সৌদি আরব বাড়িয়ে দিয়েছে তেলের দাম
ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষাবৃত্তি পাচ্ছেন ৫০ ফিলিস্তিনি ছাত্রী
সেলফি তুলতে চাওয়ায় ভক্তকে চড় মারতে গেলেন সাকিব
হিট স্ট্রোকে ১৫ দিনে ১৫ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা ও সমাবেশ
টাইটানিকের সেই ক্যাপ্টেন বার্নার্ড হিল আর নেই