মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪ | ২৩ বৈশাখ ১৪৩১
Dhaka Prokash

সত্তা

-কি করছো,পিকুল? এখনো হয়নি তোমার? সেই কখন থেকে বলছি রেডি হও রেডি হও। আমার কথা তো তোমার কানেই যায় না।
-সরি, নীরু। এই তো- হয়ে গেছে প্রায়।
- তোমার হয়ে গেলে বাবাইকে কোলে নাও। শুনতে পাচ্ছো না কেমন কাঁদছে ছেলেটা? আচ্ছা, দেখো তো ও হিসু করেছে কিনা?
- না। ও ঠিক আছে। দ্রুত সারো তো। ডাঃ ইসরাতের সাথে দেখা করে আমরা বাবাইর জন্য কেনাকাটা করতে মার্কেটে যাবো।


ঠিকই ধরেছেন- যার সাথে এতোক্ষণ কথা বলছিলাম সে নীরা- আমার স্ত্রী। ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে সাজুগুজু করছে। আর বাবাই? আমাদের একমাত্র সন্তান। ওর বয়স চার মাস। নীরা পছন্দ করে ছেলের নাম রেখেছে পল্টু বাবাই।সারাদিন পল্টুকে নিয়েই সে থাকে। বেশ চটপটে ও প্রাণবন্ত মানুষ নীরু। ঘরে তার উপস্থিতি মানেই বিষন্ন রাতে একগাল জোছনার মতো। তার হাসি মানেই গহীন জলের ছলাৎ সুর।খুব মিশুক ও কেয়ারিং নীরু। ও হ্যাঁ, আমাদের কিন্তু এরেঞ্জ ম্যারিজ। ছয় বছর হলো মায়ের পছন্দেই নীরাকে বিয়ে করেছি।

পল্টুর বড় বোন-পরী। ও অবশ্য পৃথিবীর আলোই দেখেনি।সাত মাস বয়সে নীরুর পেটেই সে মারা যায়। পরীর চলে যাওয়ার পর নীরু আর তেমন কারো সাথে কথা বলতো না।বিনা নোটিশে আমার সাথে খুব অভিমান করতো। হুটহাট আবদার করে বসতো। একদিন হলো কি- ভরা পূর্ণিমা রাতে সে আবদার করে বসলো- বটগাছের নিচে বসে জোছনা দেখবে। তার কথা মতো শহরতলী থেকে প্রায় দুই মাইল পথ পায়ে হেঁটে খেয়াঘাটের বটতলায় বসে মধ্যরাত পর্যন্ত আমরা জোছনা দেখেছি। মাঝে মাঝে রাতে ঘুমের মধ্যে নীরু হঠাৎ কেঁদে উঠতো। নীরুর জন্য খুব কষ্ট হতো আমার। ঐদিনগুলোতে নিজেকে খুব অসহায় লাগতো।

পল্টু বাবাই পেটে আসার পরই নীরু পুরোদস্তুর স্বাভাবিক হয়ে যায়। নীল শাড়ি পরে। বারান্দায় বসে প্রায়শই রবীন্দ্র সংগীত গায়। পল্টুকে নিয়ে হাজারো স্বপ্নের নকশী কাঁথা বুনন করে। আমিও গদোগদো হয়ে তার সব প্ল্যানে হুম হুম করি। গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাঃ হাসি আহমেদের তত্ত্বাবধানে আছে নীরু। ডাক্তারের পথ্য ও নির্দেশনা খুব মনোযোগ দিয়ে পালন করে সে।নবমির ভাব হলেও ইচ্ছার বিরুদ্ধে রুটিন মাফিক পুষ্টিকর খাবার পানি দিয়ে গিলে খায়। কার কাছে যেন শুনেছে- ভালো খাবার আর মায়ের হাসিখুশি থাকার উপর নির্ভর করে পেটের শিশুর বিকাশ। তাই সে সবসময় হল্লা করে ঘরটাকে মাথায় তুলে রাখে। আমার কাছেও ঘরটা স্বর্গের মতোই ঠেকে।

সারাদেশ লকডাউন। করোনা নামক এক অদৃশ্য যমদূত পুরো বিশ্বকে শাসন করছে। প্রতিদিনই হাজারো লাশের সারি পড়ছে। একদিন ভোরে নিরুর ডাকে আমার ঘুম ভাঙে। পেটটা দু'হাতে চেপে ধরে বললো-পেটে ব্যথা খুব হচ্ছে। বুঝতে বাকি রইলো না যে, নীরুর প্রসববেদনা উঠেছে। নীরুর মা ও তার বড়বোন খবর পেয়েই সাথে সাথে চলে এসেছে। সবকিছু স্বাভাবিক।নীরুও বেশ সুস্থ। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত ধাত্রী আতুড়ঘরে প্রস্তুতি সম্পন্ন করে রেখেছেন। এদিকে আমি পল্টুর কান্নার আওয়াজ শোনার জন্য আঁতুড়ঘরের দরজায় কান পেতে রইলাম। ছোটভাই আতিক আযান দেয়ার জন্য অযু করে এসেছে। ডাক্তার নীরুর শরীরে স্যালাইন ও ইনজেকশন পুশ করার কিছুক্ষণ পরই পল্টু পৃথিবীর আলোয় আসলো। কিন্তু কোনো কান্না করছে না। নীরুর মা দরজা খুলেই কান্না শুরু করলো। পল্টু বাবাই শ্বাস নিতে পারছে না।আগে থেকেই এম্বুল্যান্স বলা ছিলো। এম্বুল্যান্সে করে আমরা এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে ছুটছি। প্রাইভেট হাসপাতালের দরজায়ও লেখা Closed. আমার জীবনের বিনিময়ে হলেও পল্টুকে সুস্থ করে দেয়ার জন্য আল্লাহর কাছে ভিক্ষা চাচ্ছিলাম। পরীর মৃত্যুর পর নীরুর যে মুখটা দেখেছিলাম, সেই মুখটাই বারবার আমার চোখের সামনে ভেসে উঠছে। এবার পল্টুর কিছু হলে নিরুকে বুঝি আর বাঁচানো যাবে না।

অবশেষে সরকারি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ইমার্জেন্সিতে একজন ডাক্তারকে পেলাম। তিনি সবকিছু দেখে সরি বলে চলে গেলেন। বিশ্বাস করুন- আমার চোখ থেকে একফোঁটা জলও গড়ায়নি। বাড়ি ফেরার পুরোটা পথ আমি পল্টু বাবাইকে দেখছিলাম। মন ভরে দেখছিলাম।আসলে আমি পল্টুকে দেখছিলাম না, দেখছিলাম নীরুকে। নীরুর পুরো সত্তা পল্টুর গালে খেলা করছিলো!

আমাদের বকুলতলায় পল্টুর কবর খোঁড়া হয়েছে। সাদা কাফনে মোড়ানো পল্টু বাবাই আমার কোলে ঘুমাচ্ছে। নীরুর সামনে কান্না লুকাতে গিয়ে আমার মাথার পেছনটা ব্যথায় ছিঁড়ে যাচ্ছে যেন। নিরুকে বাম হাতে আমার বুকে চেপে ধরেছিলাম। ডান হাতে ধরে রেখেছি আমাদের পল্টুকে। পল্টু ঘুমাচ্ছে। পল্টুর লকলকে আঙুল ধরে নীরু ডাকছে , 'বাবাই রে, এবার আমার কোলে আয়। এই দুষ্টু তোকে আর ঘুমাতে হবে না। জানিস-তোর জন্য আমি অনেকগুলো বল কিনেছি,গাড়ি কিনেছি। আয় আমরা খেলবো। কত রাত না ঘুমিয়ে আমি তোকে শুনাবো বলে অনেকগুলো কিচ্ছা শিখেছি। বেশ ক'টা রাইমস্ শিখেছি। বাবাকে এবার ছাড়। আমার কোলে আয় সোনা।'


তারপর নীরুর জ্ঞান ফিরে আসে দুদিন পর। গত চার মাস ধরে সে খুব মানসিকভাবে অসুস্থ আছে। মনোরোগ বিশেষজ্ঞ ডাঃ ইসরাত জাহানের পরামর্শে তাকে পল্টুর মতো একটা পুতুল কিনে দিয়েছি। নীরু সন্তান প্রসব করলেও সে মা হতে পারেনি। বিশ্বাস করুন- নীরু নিঃসন্তান নয়। সে বন্ধ্যা নয়।এইযে আপনারা যেই পুতুলটা দেখছেন, আসলে সেটা পুতুল নয়। ও আমাদের পুতুল পুতুল পল্টু বাবাই।

 

সহকারী উপজেলা শিক্ষা অফিসার
মাধবপুর, হবিগঞ্জ।

ডিএসএস/ 

Header Ad

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এবারও বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে: ওবায়দুল কাদের

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ২৩ জুন আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এ বছরও বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে বলে জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

সোমবার (৬ মে) বিকেলে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ কথা জানান।

ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগের ৭৫তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে আগামী ২৩ জুন আলোচনা সভায় নেতাদের পাশাপাশি বুদ্ধিজীবীদের আমন্ত্রণ জানানো হবে। আমরা আমাদের সব অনুষ্ঠানে বিএনপিকে দাওয়াত দিয়েছি। এবারের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতেও দাওয়াত করা হবে। তবে বাস্তবতার কথা বিবেচনা করেই আমরা চিন্তাভাবনা করছি বিদেশি অতিথিদের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর আয়োজনে আমন্ত্রণ জানানো হবে কি না।’

তিনি বলেন, ‘বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনায় আমরা পার্টির হীরকজয়ন্তী উদযাপন করব। ব্যাপকভাবে এটা সংগঠিত করার চিন্তাভাবনা করছি। ইউনিয়ন পর্যায় পর্যন্ত কর্মসূচি হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে থাকবে তিন দিনব্যাপী কর্মসূচি। বিদ্যুতের সংকটের কথা বিবেচনা করে আলোকসজ্জা বাদ দিয়েছি। আনন্দ র‍্যালি করবে ছাত্রলীগ, যুবলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগসহ বিভিন্ন সহযোগী সংগঠন।’

তিনি আরও বলেন, ‘২৩ জুন বিকেলে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আলোচনা সভা হবে। আলোচনা সভার আগে আধাঘণ্টা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হবে। দুপুরে সব ধর্মালয়ে বিশেষ প্রার্থনা করা হবে। বিশেষ স্মরণিকা প্রকাশ করা হবে। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপনে সবুজ ধরিত্রী কর্মসূচি নিয়েছি। সাধারণ জনগণকে সঙ্গে নিয়ে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি পালন করবে ওয়ার্ড পর্যায় পর্যন্ত।’

শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উদযাপনের বিষয়ে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘১৭ মে সকালে নেতাদের সঙ্গে ফুলেল শুভেচ্ছা বিনিময় করবেন প্রধানমন্ত্রী। সারাদেশে উপজেলা পর্যায় পর্যন্ত কর্মসূচি পালন করা হবে। দুপুরে সব ধর্মীয় উপাসনালয়ে বিশেষ প্রার্থনা হবে। বিকেলে ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগ অফিস কার্যালয়ে আলোচনা সভা করা হবে। আগের দিন ১৬ মে দুপুরে অসচ্ছল গরিব মানুষদের মধ্যে খাদ্য বিতরণ কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। তবে আলোকসজ্জার পরিকল্পনা বাদ দেওয়া হয়েছে।’

যারা দলের নিয়ম-শৃঙ্খলা ভঙ্গ করবে, সময় মতো তাদের শাস্তি পেতে হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়ে তিনি বলেন, ‘উপজেলা নির্বাচনে প্রার্থী হতে চাওয়া মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের পরিবারের সদস্যদের নিবৃত্ত করতে দলের সাংগঠনিক বিভাগীয় দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা চেষ্টা চালিয়ে যাবেন। তারা সক্রিয় উদ্যোগে রয়েছেন। যারা ডিসিপ্লিন ভাঙবে, সময় মতো তাদের কোনো না কোনো শাস্তি পেতেই হবে। আমাদের একশন কোনো না কোনোভাবে থাকেই। ৭০ জনের বেশি সংসদ সদস্যকে মনোনয়ন না দেওয়া, আগের মন্ত্রিপরিষদের ২৫ জনকে নতুন কেবিনেটে না রাখা কি এর উদাহরণ নয়?’

বিএনপিকে উদ্দেশ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘বাংলাদেশের গণতন্ত্রকে ১৯৭৫ সাল থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ধ্বংস করেছে তারা। প্রহসনের নির্বাচন, এক কোটি ভুয়া ভোটার, হ্যাঁ-না ভোট তো তাদেরই সৃষ্টি। গণতন্ত্রকে শৃঙ্খলমুক্ত করার কাজ শেখ হাসিনাই করেছেন। বিএনপি মাগুরা মার্কা আর ১৫ ফেব্রুয়ারির নির্বাচন করেছে। গণতন্ত্রে কোনোদিন তাদের আগ্রহ ছিল না।’

গোবিন্দগঞ্জে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ সমাপনী

ছবি : ঢাকাপ্রকাশ

গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার কোচাশহরে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন (বিসিক) আয়োজনে ৫দিন ব্যাপী উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ সমাপনী শেষে সাটিফিকেট বিতরন করা হয়।

সোমবার দুপুরে কোচাশহর ইউনিয়ন পরিষদ কায্যলয়ে বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক গাইবান্ধা এজিএম রবিনচন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। এতে আরও উপস্থিত ছিলেন সম্পাসারণ কর্মকর্তা আব্দুল্যাহ আল ফৈরদাউস,রেজওয়ানুল ইসলাম প্রমুখ। ৫দিন ব্যাপি প্রশিক্ষণ শেষে ২৫ জন উদ্যোক্ত কে সাটিফিকেট বিতরন করা হয়।

দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে আরও ৩ জনকে বহিষ্কার করল বিএনপি

ছবি: সংগৃহীত

আগামী ২১ মে অনুষ্ঠিত হয়ে যাওয়া দ্বিতীয় ধাপে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে অংশ নেওয়ায় আরও তিনজনকে বহিষ্কার করেছে বিএনপি।

সোমবার (৬ মে) বিএনপির কেন্দ্রীয় দপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়- বিএনপির যেসব নেতা চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যান (পুরুষ ও মহিলা) পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাদেরকে দলীয় গঠনতন্ত্র অনুযায়ী প্রাথমিক সদস্য পদসহ সব পর্যায়ের পদ থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বহিষ্কার করা তিনজন হলেন- ময়মনসিংহ বিভাগের মো. নুর সালাম সরকার (ভাইস চেয়ারম্যান), ঢাকা বিভাগের এম জাহাঙ্গীর হোসেন ভূইয়া (ভাইস চেয়ারম্যান) ও রংপুর বিভাগ মো. তহিদুল আলম মন্ডল সুমন (চেয়ারম্যান)।

 

এর আগে প্রথম পর্যায়ের নির্বাচনে অংশ নেওয়া ১৪২ জনকে ও দ্বিতীয় পর্যায়ের ৬২ জনকে বহিষ্কার করে বিএনপি।

সর্বশেষ সংবাদ

প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে এবারও বিএনপিকে দাওয়াত করা হবে: ওবায়দুল কাদের
গোবিন্দগঞ্জে ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প কর্পোরেশন বিসিক উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ সমাপনী
দ্বিতীয় ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ঘিরে আরও ৩ জনকে বহিষ্কার করল বিএনপি
আপাতত চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেই: জনপ্রশাসনমন্ত্রী
ঝিনাইদহ-১ উপনির্বাচন স্থগিত
প্রিমিয়ার লিগে বিধ্বংসী বোলিংয়ে নতুন রেকর্ড গড়লেন রাজা
দুদকের ‘ধাওয়ায়’ বিদেশ পালিয়েছেন বেবিচকের ৭ কর্মকর্তা
জনগণকে কবর দিয়ে আ.লীগ ক্ষমতায় থাকতে চায়: রিজভী
‘মঙ্গল গ্রহে গেলেও সেরা ক্লাব হবে রিয়াল মাদ্রিদ’
আমার জীবনের পাঁচটা বছর আমি গাঁজা খেয়ে নষ্ট করেছি : হানি সিং
মন্ত্রীর ব্যক্তিগত সচিবের গৃহকর্মীর বাসায় টাকার পাহাড়
স্বামীকে মাঠে খাবার দিতে গিয়ে বজ্রপাতে স্ত্রীর মৃত্যু
এক ফোনে ২ সিম ব্যবহার করলেই গুণতে হবে বাড়তি খরচ
অসহায়দের সেবা না দিয়ে টাকা ব্যাংকে জমাতেন মিল্টন: ডিবি হারুন
সৌদি আরব বাড়িয়ে দিয়েছে তেলের দাম
ড্যাফোডিল ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষাবৃত্তি পাচ্ছেন ৫০ ফিলিস্তিনি ছাত্রী
সেলফি তুলতে চাওয়ায় ভক্তকে চড় মারতে গেলেন সাকিব
হিট স্ট্রোকে ১৫ দিনে ১৫ জনের মৃত্যু: স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে ছাত্রলীগের পদযাত্রা ও সমাবেশ
টাইটানিকের সেই ক্যাপ্টেন বার্নার্ড হিল আর নেই